লাইফস্টাইল ডেস্ক : প্রাণিজগতের অন্যান্য প্রাণীর মতো নারী পুরুষের বাহ্যিকভাবে প্রকাশ্য নয়।বরং নারী পুরুষের এবং সংঘটিত হয় সুস্থ সুন্দর পরিবেশে। নারী পুরুষের উত্তেজনার ধারা পৃথিবীব্যাপী একই রকম। পৃথিবীর আদি থেকে চলে আসা একটি সংস্কৃতি হলো সংস্কৃতি। এই সংস্কৃতি প্রতিটি পুরুষ এবং নারীর জীবনের খুব আদৃত একটি অংশ।
নারীর দেহ এবং পুরুষের দেহের প্রধান যে পরিবর্তন হয় তাহলো উভয়েরই শারীরিক চাপ বৃদ্ধি পায়, রক্তের চাপ বাড়ে, শ্বাস প্রশ্বাস দ্রুত হয় এবং উভয়েই চূড়ান্ত আনন্দের জন্যে অস্থির হয়ে উঠে ।
নারীদের সময়সীমা :
১. মেয়েদের চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের ইচ্ছা সবচেয়ে বেশী। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এরপরে ভালই কমে যায়।
২. ২৫ এর উর্দ্ধে মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।
৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম শারীরিক মিলন অনেক বেশী পছন্দ করে। বেশীরভাগ নারীরা গল্পগুজব হৈ হুল্লোড় করে তার চেয়ে বেশী মজা পায়।
৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে।
৫. ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য মিলনের কোন দরকার নেই।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।