Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home নারী পুরুষ বৈষম্যের পিছনে মা-বাবা কতটা দায়ী?
    লাইফস্টাইল

    নারী পুরুষ বৈষম্যের পিছনে মা-বাবা কতটা দায়ী?

    Mohammad Al AminJune 9, 2021Updated:July 7, 20218 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক: আমার মেয়ে বাচ্চা বয়স থেকে সমাজ যা কিছু মেয়েলি বলে মনে করে যেমন গোলাপি রং, ফুলের নকশা করা পোশাক সেসব পছন্দ করে। কিন্তু আচার আচরণে সে ছেলেদের সঙ্গে পাল্লা দিতে ওস্তাদ। পাহাড়ে চড়া, লাফানো ঝাঁপানো এসবে সে দারুণ উৎসাহী। কিন্তু তার যখন তিন বছর বয়স তখন একদল বাচ্চাকে ফুটবল খেলতে দেখে তাকে বলেছিলাম বড় হয়ে সেও ওদের মত খেলতে পারবে। আমার মেয়ে বেশ দৃঢ় গলায় বলেছিল, ফুটবল তো ছেলেরা খেলে। খবর বিবিসি বাংলার।

    এত অল্প বয়স থেকে শিশুরা কীভাবে বুঝে যায় কোনটা ছেলেদের বা কোনটা মেয়েদের উপযুক্ত?

    পৃথিবীতে সর্বত্র সমাজে নারী ও পুরুষের সক্ষমতার মধ্যে যে গণ্ডি টেনে দেয়া হয়েছে, তা শিশুদের কেউ না বলে দিলেও সে বুঝে যায় সমাজে তার অবস্থান কোথায়।
    ..

       

    কীভাবে শিশুরা সেটা বোঝে? তার বড় হয়ে ওঠার সময়ে কীভাবে সেটা তার মস্তিষ্কে প্রভাব ফেলে?

    মেয়েদের জ্ঞানবুদ্ধি যে ছেলেদের থেকে কম, সেটা কয়েক শতাব্দী ধরে প্রমাণিত তথ্য হিসাবে মানুষ মেনে এসেছে।

    এই ধারণার বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে কিনা তার খোঁজ বিজ্ঞানীরা চালিয়েছেন দীর্ঘদিন ধরে।

    ধীরে হলেও, বহু গবেষণা এখন নারী ও পুরুষের মধ্যে বুদ্ধিমত্তার বৈষম্যের অনেক ধারণাই ভুয়া প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে। কিন্তু তার পরও আমাদের সমাজে নারী ও পুরুষের সক্ষমতা নিয়ে প্রচলিত ধারণা এখনও পুরো কাটেনি।

    অনেকেই মনে করেন, সমাজের মধ্যে শিশুরা যেভাবে বড় হয়ে ওঠে, তার মধ্যেই এর বীজ রোপণ হয়ে যায়।

    বাবা-মা কিংবা শিশুদের যারা দেখাশোনা করেন, তারা সচেতনভাবে হয়ত ছেলে বা মেয়ে শিশুদের আলাদা চোখে দেখেন না, কিন্তু তথ্যপ্রমাণ খতিয়ে দেখলে বোঝা যায় তাদের আচরণের ক্ষেত্রে স্পষ্ট বৈষম্য থাকে।
    ..

    এমনকি শিশু যখন গর্ভে থাকে তখন সেই শিশু ছেলে না মেয়ে তা জানার আগেই অনেক মাকে বলতে শোনা যায়- আমার পেটে ছেলে এসেছে, কারণ সে খুব “লাফাচ্ছে” বা “খুব জোরে নড়াচড়া করছে”। আর বেশি লাফাঝাঁপা না করলে সেটা মেয়ে শিশু।

    এখন স্ক্যান পরীক্ষা করে শিশু ভূমিষ্ঠ হবার আগেই তার লিঙ্গ জানা সম্ভব। এই পরীক্ষার সময়ও অনেক দম্পতি প্রথম প্রশ্ন করেন- আমার গর্ভের শিশু-ছেলে না মেয়ে?

    এমনকি পুত্র এবং কন্যা শিশুর একই আচরণ আমরা ব্যাখ্যা করি আলাদা ভাবে।

    এরপর আছে খেলনা এবং বিনোদনের উপকরণ যোগানোর বিষয়। বাচ্চাদের আমরা কী নিয়ে খেলতে দিচ্ছি তা বড় হয়ে তাদের শখ বা আগ্রহ তৈরিতে ভূমিকা রাখে।

    পুতুল নিয়ে খেলতে খেলতে একটা মেয়ে শিশু শিখে যায় সমাজে তার ভূমিকা সংসার ও পরিবারের দেখাশোনা ও যত্নআত্তি করা।

    অন্যদিকে কোন কিছু বানাতে শেখার খেলনা নিয়ে সময় কাটাতে কাটাতে একটা ছেলে শিশু শেখে সমাজে সব কিছু নির্মাণের দায়িত্ব তার। এটাতেই তাকে হাত পাকাতে হবে।

    এই খেলাধুলার পর্যায়টা শিশুর মানসিক বিকাশের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়। এসময়ই শিশুরা তাদের দক্ষতা নিয়ে আগ্রহী হয়ে ওঠে এবং এই খেলার জীবনের মধ্যে দিয়েই ভবিষ্যতের জন্য তাদের আগ্রহের জায়গাটা তৈরি হতে থাকে।

    আমেরিকায় কেনটাকি বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক ক্রিস্টিয়া ব্রাউন বলছেন, পৃথিবীর অর্ধেক জনগোষ্ঠীকে আমরা দক্ষতা বাড়ানোর উপযোগী খেলনা দিয়ে সেই দিকে পথ চলার সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছি। ফলে সেভাবেই তাদের দক্ষতা ও আগ্রহ বিকশিত হচ্ছে বাবামায়েরই উৎসাহে।
    ..

    বাচ্চারা অনেকটা খুদে গোয়েন্দাও। তাদের কী করা উচিত, তা চারপাশের মানুষদের অনবরত প্রশ্ন করে তারা জেনে ফেলে। তারা যখন বুঝে যায়, কোন্ লিঙ্গের আচরণ তাদের জন্য উপযুক্ত, তখন তারা কিন্তু নিজেরাই সেই আচরণকে লালন করতে শুরু করে।

    আশপাশের অন্য বাচ্চারাও তাদের নবলব্ধ জ্ঞান দিয়ে বন্ধুদের বুঝিয়ে দেয় সে কে- তার কী করা উচিত- কী শেখা উচিত।

    সেখানে বাবা মা ওই শিশুকে যদি বোঝানও যে, ছেলে মেয়ে বলে আলাদা কিছু নেই, সন্তান তখন বাপমায়ের সেই পরামর্শ নিশ্চিন্তে উপেক্ষা করে নিজের সিদ্ধান্তেই অটল থাকে।

    স্কুলে যাবার আগেই কিন্তু শিশুরা বুঝে যায় তাদের লিঙ্গ, এবং সে অনুযায়ী সমাজে তাদের ভূমিকা কী এবং তাদের আচরণে সেটা স্পষ্ট ফুটে ওঠে।

    মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মনস্তত্ত্ববিদ কর্ডেলিয়া ফাইন বলছেন, শিশুরা যখন বুঝে যায় তাদের ‘লিঙ্গ পরিচিতি’ কী, তখন নারী-পুরুষ তকমাটা মেনে নিতে তাদের কোন অসুবিধা হয় না, তারা এ নিয়ে সাধারণত প্রশ্নও তোলে না এবং এটাই তাদের আচরণকে প্রভাবিত করে।

    মনস্তত্ত্ববিদরা বলছেন, শিশুকালে তাদের হাতে তুলে দেয়া খেলনাই তাদের আগ্রহের উন্মেষ ঘটায়। গবেষণায় দেখা গেছে, ছেলেদের সাধারণত বন্দুক বা গাড়ির মত যেসব খেলনা দেয়া হয়, সেগুলোর রং গোলাপি বা মেয়েদের পছন্দসই কোন রং হলে মেয়ে শিশুরাও সেগুলোতে আগ্রহী হচ্ছে।

    দেখা গেছে, ছেলে শিশুরাও পুতুল ও পুতুলের ঘরসংসারের জিনিসপত্র নিয়ে খেলতে আনন্দ পায়, কিন্তু বাপমায়েরা ছেলে শিশুদের হাতে এসব খেলনা তুলে দেন না।

    অধ্যাপক ক্রিস্টিয়া ব্রাউন বলছেন, ছেলেরা খুব শিশু বয়সে ঘর সংসারের কাজে আগ্রহী থাকে। খেলনা পুতুল নিয়ে খেলার মধ্যে দিয়ে ছেলেরাও দেখায় যে তারাও দেখাশোনার কাজে আগ্রহী, কিন্তু আমরাই তাদের শেখাই এগুলো ‘মেয়েদের কাজ’, ছেলেরা পুতুল নিয়ে খেললে আমরা বিরক্ত হই, তাদের তিরস্কার করি।
    ..

    এমনকি কোন ছেলে পুতুল বা রান্নাবান্নার সরঞ্জাম নিয়ে খেলছে দেখলে তার বন্ধুবান্ধবরাও হাসাহাসি করে, তাকে হেনস্থা করে।

    এছাড়াও একটা ছেলে শিশু বয়স থেকেই দেখে যে তার মা-ই ঘরে তার দেখাশোনার বেশিরভাগ কাজ করছে। ফলে সেও দৃঢ় নিশ্চিত হয় যে সংসারে এসব কাজের দায়িত্ব আসলে ছেলেদের নয়- মেয়েদেরই।

    শিশুদের খেলনা দেবার পাশপাশি রয়েছে ছেলে আর মেয়ে শিশুর পার্থক্য নিয়ে বাপমায়ের অনবরত কথোপকথন। ছেলে মেয়ের সামনেই বাবা মায়েরা প্রায়শই বলেন কেন কিছু খেলাধুলা ছেলেদের উপযোগী- তারা স্পষ্টই বলেন- ওসব শক্তির খেলায় মেয়েরা পেরে উঠবে না। তারা বরং হালকা ধরনের খেলাধুলায় যোগ দিক।

    কিন্তু গবেষণায় এটা ভুল প্রমাণিত হয়েছে। যেসব খেলা একসময় পুরুষের খেলা বলে বিবেচনা করা হতো, সেগুলো মেয়েরাও সমান দক্ষতায় খেলতে পারে বলে প্রমাণিত হয়েছে।

    আরও দেখা গেছে, শিশু যখন হামা দিতে শুরু করে, তখন ছেলে শিশুদের জন্য মায়েরা তুলনামূলকভাবে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেন। মেয়ে শিশুদের এ ব্যাপারে চাপ দেন তারা কম। বৈজ্ঞানিকভাবে ছেলে ও মেয়ে শিশুর মধ্যে এ ব্যাপারে কিন্তু কোন পার্থক্যের নজির নেই।

    ভাষাও একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দেখা যায়, মেয়ে শিশুরা ছেলে শিশুদের চেয়ে সাধারণত আগে কথা বলতে শুরু করে। গবেষণায় দেখা গেছে মুখে বুলি ফোটার আগে মায়েরা মেয়ে বাচ্চাদের সাথে কথা এবং ভাবের আদানপ্রদান করেন বেশি।
    ..

    ফলে মেয়েদের মস্তিষ্কে এর একটা দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব পড়ে, যার থেকে মেয়েদের আবেগপ্রবণ অনুভূতি বেশি লালিত হয় বলে বিজ্ঞানীরা দেখেছেন। অন্যদিকে, ছেলেদের মস্তিষ্ক যখন গঠিত হচ্ছে, তখন এই প্রভাবের বাইরে থেকে যায় তাদের মস্তিষ্ক।

    অধ্যাপক ব্রাউন বলছেন, এর একটা বহিঃপ্রকাশ হিসাবে দেখা যায় তুলনামূলকভাবে ছেলে শিশুদের মধ্যে চুপচাপ বসে বই নিয়ে পড়ার বা খেলনায় মনঃসংযোগ করার প্রবণতা বেশি।

    চিরাচরিতভাবে পৃথিবীর সর্বত্র সমাজে পুরুষদের শক্তিশালী এবং কর্তৃত্বময় হিসাবে দেখা হয়। আর সেই ধারণা থেকেই বাপমায়েরাও তাদের পুত্র সন্তানদের মধ্যে শক্তির সেই ধারা সঞ্চারিত করতে চান শিশুকাল থেকেই এবং তাদের ‘মেয়েলি’ কাজ করা থেকে বিরত থাকার উপদেশ দেন।

    মনস্তত্ত্ববিদ কর্ডেলিয়া ফাইন বলছেন, সেই মানসিকতা থেকেই মেয়েরা ছেলেদের পোশাক অর্থাৎ শার্ট প্যান্ট পরলে বাবা মায়েরা আপত্তি করেন না, কিন্তু ছেলেরা মেয়েদের মত ফ্রক পরলে তাতে ঘোর আপত্তি জানান।

    কন্যা সন্তানের পুরুষালি আচরণ- যেমন গাছে চড়া, দামালপনা বা ফুটবল খেলাকে অনেক বাবা মা-ই প্রশ্রয়ের চোখে দেখেন। কিন্তু পুত্র সন্তানের মেয়েলি আচরণ তাদের লজ্জিত করে।

    লিঙ্গ বিষয়ে গবেষকরা বলছেন, যেসব মেয়েদের জরায়ুতে অ্যান্ড্রোজেন হরমোন বেশি মাত্রায় থাকে, দেখা গেছে তারা ছেলেদের খেলাধুলা বেশি পছন্দ করে এবং তাদের শিশু বয়সে ছেলেদের খেলনার প্রতি আকর্ষণ থাকে বেশি।

    তবে অধ্যাপক ফাইন বলছেন, মেয়ে ও ছেলে শিশুর মস্তিষ্ক কীভাবে গঠিত হবে তার ওপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে জন্মের পর থেকে সে কীধরনের সামাজিক পরিবেশে বড় হয়ে উঠছে সেটা- মূলত তার পারিপার্শ্বিক পরিবেশ।

    তিনি বলছেন, লেখাপড়ার ক্ষেত্রেও এর প্রভাব আমরা দেখতে পাই। বিজ্ঞান ও অঙ্কের মত বিষয়ে ছেলেরা বেশি ভাল, এই ধারণাটাও শিশুর মস্তিষ্কে ঢুকিয়ে দেয়া হয়, পরিবেশের কারণে এই ধারণা জন্মায় আর সেইভাবেই শিশুকাল থেকে গড়ে ওঠে তার মস্তিষ্ক।

    অথচ গবেষণায় দেখা গেছে যেসব খেলায় মস্তিষ্ক ব্যবহার করতে হয় বেশি, যেখানে মস্তিষ্ককে তথ্য গ্রহণ করে তা বিশ্লেষণ করতে হয়, সেসব খেলা যখন মেয়েরা খেলছেন তখন তাদের মস্তিষ্কের সংশ্লিষ্ট অংশও কিন্তু ছেলেদের মস্তিষ্কের মতই উন্নত ও বড় হয়ে উঠছে।
    ..

    অ্যাস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউরোবিজ্ঞানী এবং লেখক জিনা রিপন বলছেন, আমরা যেভাবে নারী পুরুষ বিভাজনের একটা দুনিয়া তৈরি করি, তেমনি মস্তিষ্কও নারী ও পুরুষের সক্ষমতা অনুযায়ী নিজেকে গড়ে তোলে।

    মনস্তাত্ত্বিকরা বলছেন, মেয়েদের থেকে ছেলেরা শক্তিশালী এই ধারণা শিশু মনে গেঁথে যাবার একটা উদ্বেগজনক বহিঃপ্রকাশ সমাজে আমরা দেখি যখন পুরুষরা মনে করে তাদের পৌরুষ নারীদের ওপর যৌন সহিংসতা চালানোর ছাড়পত্র তাদের দেয়।

    তারা বলছেন, কোন শিশু যখন এটা শুনতে শুনতে এবং দেখে বড় হয় যে নারীকে হাতের মুঠোয় রাখা তার অধিকার, তার শক্তিবলে এটা তার প্রাপ্য তখন তার মস্তিষ্ক এই ভাবনাকে লালন করেই গঠিত হয়ে ওঠে।

    অন্যদিকে, শিশু বয়সে মেয়েকে যদি অনবরত ডাকা হয় ‘পরী’ বা ‘রাজকন্যা’ নামে, যদি সে বোঝে তার চেহারা, তার আকর্ষণই তার একটা বড় গুণ, তখন সেই ভাবনা নিয়েই তার মস্তিষ্ক বিকশিত হয়ে ওঠে। বড় হয়ে সে নিজেকে পুরুষের আকর্ষণের বস্তু বলে ভাবতেই উজ্জীবিত হয়।

    অধ্যাপক ব্রাউন এবং তার সহকর্মীরা ২০২০ সালে প্রকাশিত এক রিপোর্টে বলেছেন, তাদের গবেষণায় উঠে এসেছে যে সমাজে নারী ও পুরুষের অবস্থান নিয়ে শিশু বয়সে তাদের মনে যে ধারণার জন্ম আমরা দিই, তারই প্রতিফলন ঘটে প্রাপ্তবয়সে নারীর ওপর পুরুষের অত্যাচার ও নির্যাতনের মানসিকতার মধ্যে দিয়ে।

    বিভিন্ন গবেষক ও মনস্তাত্ত্বিকরা বলছেন, মস্তিষ্কের গঠন ও বিকাশের ওপর পরীক্ষা নিরীক্ষা ও গবেষণা চালিয়ে তারা দেখেছেন বিষয়টা জটিল।
    ..

    কিন্তু এ বিষেয় তারা নিশ্চিত যে একটি শিশুর জন্মের পর থেকেই তার বাপ মা, পরিবার ও পরিবেশের একটা বড় প্রভাব পড়ে ওই শিশুর মস্তিষ্কের গঠন ও বিকাশের ওপর। তার পরিচিতি, আচরণ, মেধা, বুদ্ধিবৃত্তি, ও ভবিষ্যত সবকিছুই নির্ধারিত হয় সেই মস্তিষ্ক তাকে কীভাবে চালিত করবে তার দ্বারা।

    ‘দুটো বাচ্চা নিয়ে কোথায় যাবো তাই নির্যাতন সহ্য করেই সংসার করে যাচ্ছি’

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    ফল

    গরমে ফলের রস নাকি স্যালাইন, কোনটি বেশি উপকারি?

    September 15, 2025
    দাঁত ব্রাশ

    সকালে দাঁত ব্রাশ না করে পানি খেলে যা ঘটবে আপনার শরীরে

    September 15, 2025
    জ্বর

    বৃষ্টিতে ভেজার পর জ্বর, ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া ও টাইফয়েডের সতর্কতা

    September 15, 2025
    সর্বশেষ খবর
    ওয়েব সিরিজ

    চার বান্ধবীর এক রাত – চরম রোমান্সের অনুভূতি নিয়ে সেরা ওয়েব সিরিজ!

    High Jewelry

    Luxury Brands Unveil Stunning High Jewelry Masterpieces

    Mars rover discovery

    NASA’s Mars Rover Makes Groundbreaking Discovery in Search for Ancient Life

    Erin Doherty Emmy

    Erin Doherty Wins Emmy for “Adolescence” in Emotional Speech

    Malcolm-Jamal Warner Emmys

    Phylicia Rashad’s Moving Emmys Tribute Honors Malcolm-Jamal Warner

    2025 Emmy Awards

    Jenna Ortega’s Emmys Dress and Owen Cooper’s Historic Win

    FC 26 Cornerstones

    EA FC 26 Cornerstones Promo: Details and Start Date

    Adolescence Emmy wins

    Owen Cooper Becomes Youngest Emmy Winner in 2025 Ceremony

    Snapdragon 8 Elite Gen 5

    Qualcomm’s Unusual Naming Strategy for Galaxy S26 Chip

    Sam Flynn in Tron Ares

    Is Sam Flynn in Tron Ares? Answered

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.