Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home নির্বাচন নিয়ে কথা বলার কোনো অধিকার নেই বিএনপির
    জাতীয় স্লাইডার

    নির্বাচন নিয়ে কথা বলার কোনো অধিকার নেই বিএনপির

    May 18, 2022Updated:May 19, 20225 Mins Read

    জুমবাংলা ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপির নির্বাচন নিয়ে কথা বলার কোনো অধিকার নেই। কারণ, তারা তাদের মেয়াদে নির্বাচন প্রক্রিয়াকে কলুষিত করেছে।

    তিনি বলেন, ‘আজকে বিএনপি নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তোলে কিন্তু তাদের নির্বাচনের ইতিহাস এতটা কলুষিত যে তাদের এই নিয়ে কথা বলার কোন অধিকারই নাই। কোন মুখে তারা বলে।’

    রাজধানীর ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপ-কমিটির শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এ কথা বলেন।

    গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি সভায় যুক্ত হয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঢাকা-১০ এ ফালু (মোসাদ্দেক আলী ফালু) ইলেকশন করেছিল যে ইলেকশনের চিত্র সবার নিশ্চই মনে আছে। মাগুরা ইলেকশন হয়-যে ইলেকশন নিয়েই আন্দোলন করে আমরা খালেদা জিয়া উৎখাত করেছি। মিরপুর ইলেকশন-প্রত্যেকটা নির্বাচনের চিত্রই আমরা দেখেছি।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ’৭৭ সালের ‘হ্যাঁ-না’ ভোট, ’৭৮ ্এর রাষ্ট্রপতি এবং ’৭৯ এর সাধারণ নির্বাচন, ’৮১ এর নির্বাচন প্রত্যেকটা নির্বাচনই আমাদের দেখা। পাশাপাশি, ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির ভোটার বিহীন নির্বাচনেরও উল্লেখ করেন তিনি।

    তিনি বলেন, বর্তমানে নির্বাচন ব্যবস্থার যে উন্নয়ন সেগুলো আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত এবং চিন্তা চেতনার বাস্তবায়ন। এ প্রসঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থার আধুনিক ও যুগোপযোগিকরণে ছবিসহ ভোটার তালিকা, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স এবং ইভিএম ব্যবস্থা বলবৎ করারও তিনি উল্লেখ করেন।

    তিনি বলেন, এ সবের মাধ্যমে জনগণের ভোটে নির্বাচিত আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের ভোটের অধিকার আবার জনগণের কাছেই ফিরিয়ে দিয়েছে।

    আর জনগণের শক্তিতে ক্ষমতায় আছি বলেই জনগণের জন্য আমরা কাজ করতে পেরেছি, বলেন তিনি।

    আজকে বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল এবং দেশ অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে গেলেও দেশ নিয়ে তথাকথিত বুদ্ধিজীবী শ্রেনীর মিডিয়াতে ঢালাও সমালোচনার ও উত্তর দেন তিনি।

    আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪১তম ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষ্যে ছিল এই সভার আয়োজন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে নির্মমভাবে নিহত হন। এসময় তার দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা প্রবাসে থাকায় ঘাতকদের হাত থেকে রেহাই পান। পরবর্তী সময়ে ১৯৮১ সালের ১৪, ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারিতে ঢাকায় অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল অধিবেশনে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তাঁকে দলের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। এরপরেই ৬ বছর প্রবাস জীবন কাটাতে বাধ্য হওয়া শেখ হাসিনা সে সময়কার সামরিক জান্তার রক্তচক্তু উপেক্ষা করে একরকম জোরকরেই ১৭ মে দেশে ফিরে আসেন।

    ১৯৮১ সালে দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল মেটাতে গেলে জিয়াউর রহমানকে হত্যা করা হয় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এরপর রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিল বিচারপতি সাত্তার, সে প্রার্থী। সেই নির্বাচনের যেই চিত্র আমরা দেখেছিলাম, সেখানে কোন ভোটের দরকার ছিল না, কোন ভোট হয়নি।

    নির্বাচন মানেই হচ্ছে সিল মারা,বাক্স ভরা এবং ফলাফল ঘোষণা দেয়া উল্লেখ করে সেই সময়ের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, জিয়াউর রহমানের আমলে যে কয়টা নির্বাচন হয়েছে, প্রতিটি নির্বাচনে এটাই হয়েছিল। সংবিধান লঙ্ঘন এবং সেনা আইন ভঙ্গ করে ক্ষমতা দখল করার পর, একদিকে সেনাপ্রধান তারপর স্বঘোষিত রাষ্ট্রপতি এরপরে আবার রাষ্ট্রপতি প্রার্থী। প্রথমে ‘হ্যাঁ,না’ ভোট, এরপর রাষ্ট্রপতি নির্বাচন এবং তারপরে দলগঠন শুরু। প্রথমে জাগো দল,তারপর ১৯ দফা বাস্তবায়ন কমিটি এবং এরপরে তৃতীয় ধাপে এসে সে বিএনপি গঠন করে।

    বিএনপিতে স্বাধীনতা বিরোধী,খুনী এবং আওয়ামী লীগের কিছু ‘বেইমান’ও সেখানে যুক্ত হয় উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, খন্দকার মুশতাকও চেষ্টা করেছিল এই দল (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ) ভাঙতে। কিন্তু সেও খুব বেশি একটা সুবিধা করতে পারেনি, এরপর করেছে জিয়াউর রহমান।

    সরকার প্রধান বলেন, নির্বাচন নিয়ে যে খেলা এবং প্রহসন করা এবং নির্বাচনকে কলুষিত করা এটা জিয়াউর রহমানই শুরু করে। সেই ৭৭,৭৮,৭৯ সাল, সেই সময় এটা শুরু হয়। অর্থাৎ মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নেওয়া, মৌলিক অধিকার কেড়ে নেওয়া,গণতন্ত্র কেড়ে নেওয়া এবং ‘মার্শাল ল’ দিয়ে রাষ্ট্র চালানো। প্রতি রাতে থাকতো কারফিউ। ৭৫ এর পর যে কারফিউ দেয়া শুরু হয়েছিল, সেটা ৮৬ সালে এসে প্রত্যাহার হয় জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেই সময় রাত ১১টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত কারফিউ থাকতো। এটাই ছিল বাংলাদেশের চিত্র। কোন মানুষের স্বাভাবিক চলাফেরার অধিকার ছিল না, কথা বলার অধিকার ছিল না।

    ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পরও নানা প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলা করতে হয়েছে জানিয়ে অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অগ্নিসন্ত্রাাস করে বিএনপি জীবন্ত মানুষগুলোকে পুড়িয়ে পুড়িয়ে মারে, পেট্রোল বোমা মারে। আমরা রাস্তা-ঘাট বানাই, তারা রাস্তা-ঘাট কাটে। আমরা বৃক্ষরোপন করি,তারা গাছ কাটে।

    শেখ হাসিনা বলেন, এই ভাবে বিএনপি দেশকে বারবার ধ্বংসের দিকে নেওয়ার এবং সরকার উৎখাত করার চেষ্টা করেছে । যে কারণে আওয়ামী লীগকে জনগণ ভোট দিয়েছে আর বিএনপি’র ডাকে তারা সাড়া দেয়নি। শেখ হাসিনা এ সময় বিএনপি’র নেতৃত্ব শূণ্যতার কথাও পুণরোল্লেখ করেন।

    তিনি বলেন, ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় এবং ২১শে অগাষ্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি তারেক জিয়া। ২০০৭ এ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে তারেক মুচলেকা দিয়েছিল যে, জীবনে কোনদিন রাজনীতি করবে না। এই মুচলেকা দিয়েই কিন্তু দেশ ছেড়ে চলে যায় সে। সেই বিচারের মামলার রায়ে সে সাজাপ্রাপ্ত। এতিমের অর্থ আতœস্মাৎ করে সাজাপ্রাপ্ত খালেদা জিয়া।

    যাই হোক, কারাগার থেকে এখন তাকে বাসায় থাকার সুযোগ দিয়েছি,অসুস্থ সেজন্য। এইটুকু মানবিকতা দেখিয়েছি। যে আমাকে হত্যার চেষ্টা করেছে, বারবার তাকেই আমি করুনা ভিক্ষা দিয়েছি, যে কারনে সে এখন বাসায় থাকতে পারে। সাজাপ্রাপ্ত আসামি হলেও এইটুকু সুযোগ তাকে আমরা দিয়েছি। এটা নির্বাহী আদেশেই দেয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা।

    তিনি বলেন, সাজাপ্রাপ্ত আসামি দিয়ে নির্বাচন করে জেতা যায় না। আর নির্বাচনে পরাজয় হবে জেনেইতো তারা নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়। কলুষিত করতে চায়।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, কিছু নতুন আঁতেল আবার জুটেছে, একজন অর্থনীতিবিদ তো বলেই দিল, রুপপুরে তাঁর সরকার যে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র করেছে, সেটা নাকি অর্থনৈতিক ভাবে ভীষণ ক্ষতিকর। আর বাংলাদেশের বর্তমান উন্নয়নটা বাইরের লোক দেখলেও তারা চোখে দেখে না।

    তিনি বলেন, পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রটা হচ্ছে সবথেকে পরিবেশ বান্ধব। আর তাঁর সরকার গ্যাস ভিত্তিক, তেল ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র করেছে- যেগুলো অনেক ব্যয় বহুল এবং গ্যাসের রিজার্ভ এক সময় নি:শেষ হয়ে গেলে, এই পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রইতো বিদ্যুতটা দেবে। এটা দেশের অর্থনীতিতেও অনেক বেশি অবদান রাখবে।

    গণভবন থেকে আলোচনাটি সঞ্চালনা করেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ।

    পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের দুস্থদের মধ্যে সেলাই মেশিন ও অন্যান্য সহায়তা বিতরণ করেন।-বাসস

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অধিকার কথা কোনো জাতীয় নিয়ে নির্বাচন নেই: বলার বিএনপির স্লাইডার
    Related Posts
    Police

    ঈদের ছুটিতে ঢাকার নিরাপত্তায় তৎপর পুলিশের ৫০০ পেট্রোল টিম

    June 7, 2025
    সেনাপ্রধান

    সেনাবাহিনীর সকলকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন সেনাপ্রধান

    June 7, 2025

    ভাইরাল ‘সংগ্রামী বাবা’ গাইবান্ধার রাজু মিয়া, প্রশংসায় ভাসছে সেনাবাহিনীও

    June 7, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Bogura

    ঈদগাহে যাওয়ার সময় বাস চাপায় বাবা-ছেলের মৃত্যু

    Police

    ঈদের ছুটিতে ঢাকার নিরাপত্তায় তৎপর পুলিশের ৫০০ পেট্রোল টিম

    সেনাপ্রধান

    সেনাবাহিনীর সকলকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন সেনাপ্রধান

    ভাইরাল ‘সংগ্রামী বাবা’ গাইবান্ধার রাজু মিয়া, প্রশংসায় ভাসছে সেনাবাহিনীও

    জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা

    বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার ৫ জামাত, প্রথমটি ৭টায়

    বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

    পশু কোরবানির নিয়ম-দোয়া

    কোরবানির পশু জবাইয়ের দোয়া

    Qurbani

    কুরবানির শর্ত ও নিয়মাবলি

    Edu Min

    প্রথমবার ভিসি খুঁজতে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিল সরকার

    BIDA

    ৮ মাসের ‘আমলনামা’ প্রকাশ করলেন বিডার আশিক চৌধুরী

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.