Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home পদোন্নতি নিয়ে মুখোমুখি কুবির শিক্ষক-উপাচার্য
    জাতীয় শিক্ষা

    পদোন্নতি নিয়ে মুখোমুখি কুবির শিক্ষক-উপাচার্য

    Tomal NurullahFebruary 10, 20245 Mins Read
    Advertisement

    কুবি প্রতিনিধি : পদোন্নতি বিষয়ে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষক ও উপাচার্য মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছেন। শিক্ষকদের অভিযোগ নীতিমালার বাইরে গিয়েও অতিরিক্ত শর্ত আরোপ করে বেকায়দায় ফেলা হচ্ছে তাদের। তবে উপাচার্য বলছেন এসবে তার হাতে নেই, সবই নিয়োগ বোর্ডের মাধ্যমে দেওয়া হচ্ছে এবং শিক্ষকদের কোয়ালিটি বাড়ানোর জন্য নীতিমালার বাইরে অতিরিক্ত গবেষণার শর্ত আরোপ করা হচ্ছে।

    শিক্ষকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, পদোন্নতির ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি এককভাবে কিউ- ওয়ান মানের জার্নালে প্রকাশের অতিরিক্ত শর্ত আরোপ করা হচ্ছে৷ কখনো কখনো দেখা যায় সিনিয়র শিক্ষকদের আগে জুনিয়র শিক্ষকরা প্রমোশন পেয়ে যাচ্ছে এতে ডিপার্টমেন্ট গুলোতে সিনিয়র জুনিয়রিটি মানা হচ্ছে না। তাছাড়া আগে পদন্নোতির ক্ষেত্রে এই অতিরিক্ত শর্ত গুলো ছিলো না এখন এই অতিরিক্ত শর্তগুলো দেয়া হচ্ছে।

    তবে এই ব্যাপারে উপাচার্য বলেন, ‘এটা আসলে নির্ভর করে সে সিনিয়র থাকতে চায় কী না। একজন শিক্ষক যদি প্রিডেটরি জার্নালে গবেষণা প্রকাশ করে বা গবেষণা না করে তাহলে তার পদন্নোতি হবে না। একজন জুনিয়র শিক্ষকের যদি তার থেকে ভালো গবেষণা থাকে তাহলে তাকে অবশ্যই পদন্নোতি দেয়া হবে। যে আগে পাবলিশ করতে পারছে তার আগে পদন্নোতি হচ্ছে এর এটাই নিয়ম শুধু কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় না সবজায়গায় একই নিয়ম।’

    পদন্নোতির ক্ষেত্রে আগের নিয়ম না মেনে নতুন শর্ত আরোপের ব্যাপারে বলেন, ‘আমি বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিতে চাই। আগে আমাদের ভিশন ছিলো না এখন আমাদের একটা ভিশন আছে সেই ধারাবাহিকতায় আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিতে এবং শিক্ষকদের মান বাড়াতে এই উদ্যেগ নেয়া হয়েছে।’

       

    কুবি শিক্ষকদের পদোন্নতির নীতিমালা ঘেঁটে দেখা গেছে, সহকারী হতে সহযোগী অধ্যাপকে পদোন্নতির ক্ষেত্রে সহকারী অধ্যাপক পদে থাকাকালীন কমপক্ষে তিনটি গবেষণা প্রকাশনী থাকার শর্ত রয়েছে৷ অন্যদিকে সহযোগী থেকে অধ্যাপকে পদোন্নতির ক্ষেত্রে সহযোগী অধ্যাপক পদে থাকাকালীন কমপক্ষে পাঁচটি গবেষণা প্রকাশনী থাকার শর্ত রয়েছে৷ যদিও এই নীতিমালায় প্রকাশনার কোনো মানের উল্লেখ না করে বলা আছে ‘স্বীকৃত’ প্রকাশনায় প্রকাশিত বা প্রকাশনার জন্য গৃহীত গবেষণা প্রবন্ধই পদোন্নতির ক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য হবে।

    নীতিমালার বাইরে গিয়ে অতিরিক্ত শর্ত আরোপের বিষয়ে উপাচার্য বলেন, ‘শুধু নীতিমালা দেখেই যদি আমরা প্রমোশন দেই তাহলে ত আমাদের বোর্ড বসাতে হয় না। বোর্ডের কাজ হচ্ছে যাচাই বাছাই করা। একজন শিক্ষক অধ্যাপক হিসেবে যোগ্য কী না বা সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগ্য কী না তা যাচাই বাছাই করা।’

    শিক্ষকদের সাথে আরো কথা বলে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো নানা সংকট রয়েছে। নিয়মের বাইরে গিয়ে এমন অতিরিক্ত গবেষণা করার জন্য এখনো পরিপূর্ণ পরিবেশ গড়ে উঠেনি বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট অনেক। একেক শিক্ষকের চার থেকে পাচটা করে কোর্স নিতে হচ্ছে। ক্লাসে এতো সময় দিয়ে অন্যান্য আনুষাঙ্গিক কাজ করে এক বছরের মধ্যে কিউ-ওয়ান জার্নালে গবেষণা প্রকাশ করা প্রায় অসম্ভব। এতে করে ভুক্তভোগী হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।’

    তবে এই ব্যাপারে উপাচার্য বলেন, ‘যারা বলছেন শিক্ষক সংকট তারা বছরের পর বছর বিদেশ থাকছেন। বিদেশে যে উচ্চ শিক্ষা নিয়ে কোন শিক্ষক দেশে আসলে এটা বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং শিক্ষার্থীদের জন্যই ভালো কিন্তু দেখা যায় কেউ কেউ ফিরে আসে না আবার কেউ দুই বছরের জায়গায় চার বছর ছুটি কাটায় তাহলে শিক্ষক সংকট হবে না কেন?

    শিক্ষকদের অভিযোগ উপাচার্য একেক শিক্ষকের জন্য একেক ধরনের শর্ত আরোপ কররছেন কোন শিক্ষককে দুইটা করে কিউ-ওয়ান জার্নালে গবেষণা করতে বলছেন আবার কাউকেই কোন শর্তই দিচ্ছেন না। তাদের অভিযোগ উপাচার্যের যারা কাছের তাদের কোন শর্ত দিচ্ছেন না।

    এই ব্যাপারে উপাচার্য বলেন, ‘আমার কোন কাছের বা দূরের লোক নেই সবাই আমার সমান। যাদের আগে থেকে ভালো গবেষণা আছে তাদের অতিরিক্ত কোন গবেষণা করতে বলা হয়নি যাদের নাই তাদের বলা হয়েছে। একটা পদে যাওয়ার জন্য নূন্যতম কোয়ালিটি থাকা প্রয়োজন যদি কিছুই না থাকে তাহলে কিভাবে প্রমোশন দেয়া হবে?’

    পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ আবু তাহের বলেন, ‘আগে ছিল স্বীকৃত জার্নালে একটা পেপার পাবলিশের নিয়ম। উনি ইউজিসির নিয়মে ভালো ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর জার্নালের কথা বলতে পারেন। কিন্তু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে কী এমন সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করেছেন যে উনি কিউ-ওয়ান, কিউ-টু মানের জার্নালে পাবলিকেশন চান? গবেষণার পরিবেশ তৈরি না করেই এভাবে পুশ করলে তো হবে না।’

    তিনি আরো বলেন, ‘গবেষণা কিন্তু সিঙ্গেল অথরে সহজে হয় না৷ এখানে সিঙ্গেল অথোর, ফাস্ট অথোর এগুলো কেন? একজন শিক্ষক ক্লাস-পরীক্ষা কিছু না নিয়ে শুধু গবেষণা নিয়ে থাকবে নাকি।’

    অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন বলেন, ‘স্থায়ীকরনের বিষয়টি নির্ভর করে কোনো শিক্ষকের নিয়োগপত্রের মধ্যে কী লেখা আছে তার উপর। এ উপাচার্য আসার আগ পর্যন্ত ক্রাইটেরিয়া ফিলাপ হয়েছে কিন্তু স্থায়ীকরণ হয় নাই এমন হয়নি। আমার ক্রাইটেরিয়া ফিলাপ হওয়ার পর তিনবার আবেদন করার পরো আমার সাথে শত্রুতা করে স্থায়ী করেনি। স্থায়ীকরনের ক্ষেত্রে কখনো কোনো শিক্ষককে বোর্ডে ডাকানো হয়না। অথচ একমাত্র আমাকে ডেকে অপমান করা হয়েছে।’

    তিনি আরও বলেন, ‘একজন স্বাধীন শিক্ষক হিসেবে আমি কোনো সংবাদমাধ্যমে বক্তব্য দিতেই পারি। এ বিষয়টাও তিনি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে সিন্ডিকেটে উপস্থাপন করেছেন। শিক্ষকদের তিনি এক বছরে দুই তিনটা গবেষণা কিউ-ওয়ান জার্নালে প্রকাশের কথা বলছেন। একটা গবেষণাই তো কিউ-ওয়ান মানে তৈরি করতে এক বছরের বেশি লাগে৷ তার উপর তো এর জন্য পর্যাপ্ত লজিস্টিক সাপোর্টও নেই। যোগদানের পর থেকে তিনি কোনো আইন তো মানছেনই না, নিজের মন মতো কাজ করে যাচ্ছেন।’

    ব্যাবস্থাপনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. কাজী ওমর সিদ্দিকী বলেন, ‘একটা বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য মূল ভিত্তি হলো গবেষণা এই জায়গাটাতে মাননীয় উপাচার্য স্যার গুরুত্ব দিচ্ছেন। কিন্তু কাকে কী শর্ত দিচ্ছে সেটা বোর্ডের বিষয় এই বিষয়ে আমি মন্তব্য করতে যাই না।

    সার্বিক বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, ‘পদোন্নতির বেলায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য একটা কাঠামো আছে। তাদের আপগ্রেডেশন বোর্ড ও নীতিমালা আছে। সেখানে দেশসেরা অধ্যাপকরা থাকেন। তাদের দুইজন আমাদের সিন্ডিকেট থেকে এবং তিনজন মহামান্য রাষ্ট্রপতি মনোনীত সদস্য থাকে এবং আমি পদাধিকারবলে চেয়ারম্যান। এখানে ঐ সদস্যরাই সব করেন, আমার কোনো প্রভাবই নেই। বিভাগভিত্তিক বোর্ডের সদস্যরাই সব নির্ধারন করেন, সেখানে ঐ শিক্ষকের বাইরের কোনো ঘটনা প্রভাব পড়েনা।’

    ডালের উৎপাদন বেড়েছে ৪ গুণ, লক্ষ্য স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়া: কৃষিমন্ত্রী

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় কুবির নিয়ে, পদোন্নতি মুখোমুখি শিক্ষক-উপাচার্য শিক্ষা
    Related Posts
    অর্থদাতা

    ‘আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে’

    October 31, 2025
    Bazar

    সবজির বাজারে স্বস্তির ছোঁয়া, ক্রেতার মুখে হাসি

    October 31, 2025
    Omrah

    ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, আসছে বড় পরিবর্তন

    October 31, 2025
    সর্বশেষ খবর
    অর্থদাতা

    ‘আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে’

    Bazar

    সবজির বাজারে স্বস্তির ছোঁয়া, ক্রেতার মুখে হাসি

    Omrah

    ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, আসছে বড় পরিবর্তন

    Hasnat

    জনগণকে বোকা বানিয়ে সংস্কারের বিপক্ষে অবস্থান নেওয়া যাবে না : হাসনাত

    Nirbacon

    নির্বাচন সামনে রেখে সরকারের ৩১ বিভাগকে প্রস্তুতির নির্দেশ ইসির

    Rain

    ৩ বিভাগে বজ্রপাত ও ভারী বৃষ্টি হতে পারে দুইদিন

    HSC

    এসএসসির ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর

    মাসুদ কামাল

    বড় জ্ঞানী নয়, দেশপ্রেমী হওয়াটাই গুরুত্বপূর্ণ: মাসুদ কামাল

    DR Najrul

    গণভোট বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন প্রধান উপদেষ্টা : আসিফ নজরুল

    ইসি

    এসএসসির সময়সূচির বিষয়ে ইসির সতর্কতা

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.