বেস্ট ফোন কোনটি এ ধরনের বিতর্ক তৈরি হলে অ্যাপল এবং স্যামসাংয়ের কথাই বারবার চলে আসে। বছরের পর বছর ধরে এই দুই স্মার্টফোনের মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলছে। কোনটি বেটার অপশন এ প্রশ্নের উত্তর দিতে হলে স্পেসিফিকেশনের তুলনায় ক্রেতাদের পার্সোনাল পছন্দের বিষয়টি অনেক ক্ষেত্রে বেশি গুরুত্ব পায়।
স্যামসাং যদি এক জায়গায় এগিয়ে থাকে তখন অ্যাপল অন্য জায়গায় স্যামসাংকে বিট করার চেষ্টা করে। samsung galaxy s23 স্মার্টফোনে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন জেন টু চিপসেট ব্যবহার করা হয়েছিল। এর ফলে স্মার্টফোনের গ্রাফিক্স কার্ডের পারফরম্যান্স বেশ সন্তোষজনক ছিল।
আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স হ্যান্ডসেটে a16 বায়োনিক চিপসেট ব্যবহার করা হয়েছিল। কোয়ালকমের পরবর্তী চিপসেট আগের তুলনায় পঞ্চাশ শতাংশ ফাস্ট হতে পারে। এটি সত্য হলে অ্যান্ড্রয়েড স্মার্ট ফোন এখন আগের থেকেও বেশি পাওয়ারফুল হবে।
কোয়ালকমের বর্তমান চিপসেট এর পারফরমেন্স এখনই বেশ সন্তোষজনক। এটির পরবর্তী চিপসেট বেশ এক্সট্রা অর্ডিনারি কিছু হতে যাচ্ছে। অ্যাপল এখন আর পিছিয়ে থাকতে চায় না। তারা প্রথমবারের মতো তিন ন্যানো মিটারের চিপসেট তৈরি করতে যাচ্ছে।
এর ফলে ব্যাটারির এফিসিয়েন্সি বাড়বে। ব্যাটারি আগের থেকেও লং লাস্টিং হবে। তবে মোবাইল গেমিং এর জন্য অ্যাপল ফোন থেকে এন্ড্রয়েড বেশি ভালো পারফর্ম করছে। কাজেই বর্তমান সময়ে অ্যাপল তার স্মার্টফোনের মোবাইল গেমিং পারফরম্যান্সের দিকে নজর দিয়েছে।
এ বছরের শেষ দিকেই কোয়ালকমের স্ন্যাপড্রাগন এইট জেন থ্রি চিপসেট আসবে বলে মনে করা উচিত। এই চিপসেট এর তৈরি প্রথম মোবাইল বাজারে আসতে ২০২৪ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে। কাজেই আপনি আপগ্রেড করতে চাইলে তখন ভালো সম্ভাবনা থাকবে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।