নিজস্ব প্রতিবেদক: ভাড়া বাড়ানোর দাবিতে আজও অব্যাহত রয়েছে সড়ক পরিবহণ মালিক ও শ্রমিকদের ধর্মঘট। বাস ও ট্রাকের পর সারা দেশে বন্ধ রয়েছে লঞ্চও। এখন চলছে শুধু ট্রেন ও সীমিত আকারে বিআরটিসির বাস। টানা তৃতীয় দিন চলা এই ধর্মঘটে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে মানুষ।
গণপরিবহণ না পেয়ে বিকল্প যানবাহনে ভেঙে ভেঙে গন্তব্যে যেতে বাধ্য হয়েছেন তারা। গুনতে হয়েছে কয়েকগুণ বেশি ভাড়া।
আজ সকালে রাজধানীর প্রতিটি বাস স্টপেজে দেখা গেছে গাড়ির জন্য অপেক্ষমায় থাকা যাত্রীদের ভিড়। অনেককে হেঁটে গন্তব্যের দিকে যেতে দেখা গেছে। অফিস-আদালত আজ খোলা থাকায় ভোগান্তির তীব্রতা আরও বেড়েছে।
এদিকে বাস-লঞ্চ বন্ধ থাকার প্রভাব পড়েছে ট্রেনের ওপর। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় সুযোগ নিচ্ছে রিকশা ও অটোরিকশাসহ ছোট ছোট যানবাহন। বাস বন্ধ থাকায় প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস ও মিনি ট্রাকে গাদাগাদি করে ভেঙে ভেঙে গন্তব্যে যেতে দেখা গেছে।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) সঙ্গে আজ বৈঠকে বসছেন বাস মালিকরা। জানা গেছে, জ্বালানি তেলের বাড়তি দামসহ ১৯টি খাতের ব্যয় ধরেই ভাড়া নির্ধারণ করার প্রক্রিয়া চলছে।
বুধবার রাত ১২টার পর থেকে ডিজেল ও কোরোসিনের দাম এক লাফে প্রতি লিটারে ১৫ টাকা বাড়িয়ে ৬৫ টাকা থেকে ৮০ টাকা করা হয়৷ এরপর ভাড়া বাড়ানোর দাবিতে ধর্মঘটে যায় পরিবহণ মালিক-শ্রমিকদের সংগঠনগুলো।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।



