Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home পশ্চিমবঙ্গে কীভাবে ‘নির্বাচনী ম্যাচ’ জিতলেন মমতা
    আন্তর্জাতিক স্লাইডার

    পশ্চিমবঙ্গে কীভাবে ‘নির্বাচনী ম্যাচ’ জিতলেন মমতা

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কMay 4, 20216 Mins Read

    অমিতাভ ভট্টশালী, বিবিসি বাংলা (কলকাতা): পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনে ২১৩ টি আসনে জিতে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার পরে তৃণমূল কংগ্রেসের সব নির্বাচিত বিধায়করা আবারও মমতা ব্যানার্জীকে পরিষদের দলনেত্রী হিসাবে নির্বাচিত করেছেন। বুধবার তিনি তৃতীয়বার মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেবেন।

    Advertisement

    ২১৩ টি আসন তৃণমূল কংগ্রেস পেলেও তাদের সঙ্গে এবার যাদের মুখোমুখি লড়াই হয়েছে, সেই বিজেপি দাবী করেছিল তারা ২০০-র বেশী আসন পেয়ে পশ্চিমবঙ্গে ‘আসল পরিবর্তন’ আনবে।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী থেকে শুরু করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বা দলের সভাপতি জে পি নাড্ডারা বারবার ২০০-র বেশী আসন পাবেন বলে দাবী করছিলেন।

    রবিবার ভোটের ফল যখন স্পষ্ট, তখন কালীঘাটে মমতা ব্যানার্জীর বাড়ির কাছে দাঁড়িয়ে এক তৃণমূল সমর্থক বলছিলেন, “মোদী-শাহ টার্গেট ঠিক করেছিল, আর টার্গেটটা পূরণ করলেন দিদি।”

    কাছেই তখন কয়েকশো সমর্থক সবুজ আবির মেখে তুমুল নাচ করছিলেন ‘খেলা হবে’ গানটির সঙ্গে।

    মমতা ব্যানার্জী তার প্রতিটা সভাতেই মানুষের কাছে জানতে চেয়েছেন – ‘কী খেলা হবে তো?’

    সমর্থকরা চিৎকার করে বলেছেন – ‘হ্যাঁ খেলা হবে।’

    “দিদি বলেছিলেন না খেলা হবে? ভাঙ্গা পা নিয়েই খেলে ম্যাচ জিতে নিলেন দিদি,” ওই নাচানাচির দিকে তাকিয়ে কথাগুলো বলছিলেন ওই তৃণমূল সমর্থক।

    কীভাবে ম্যাচ জিতলেন মমতা ব্যানার্জী?

    বিশ্লেষক থেকে শুরু করে কলকাতার সাধারণ মানুষ বেশ কয়েকটি কারণ খুঁজে পাচ্ছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এই বিপুল জয়ের পিছনে।

    রাজনৈতিক বিশ্লেষক তপশ্রী গুপ্তর কথায়, “তৃণমূলের এই সাফল্যের পিছনে বিজেপির পক্ষে নেতিবাচক একটা বড় কারণ কাজ করেছে। তারা বাইরে থেকে, বিশেষত হিন্দি বলয় থেকে নেতাদের নিয়ে এসেছেন এখানে ভোটের লড়াইতে নেতৃত্ব দিতে। সঙ্গে আমদানি করেছেন একটা অ-বাঙালী সংস্কৃতির। তার মধ্যে একটা বড় দিক চূড়ান্ত ধর্মীয় মেরুকরণের রাজনীতি, যা পশ্চিমবঙ্গের চিরাচরিত সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ধারণার একেবারে বিপরীত।”

    সাধারণ মানুষদের একটা বড় অংশও কিন্তু একই কথা বলছেন।

    কাবেরী বিশ্বাস নামের আরেক নারী ভোটার বলছিলেন “ধর্মীয় বিভাজন পশ্চিমবঙ্গের মানুষ, বাঙালীরা কখনই পছন্দ করে না। বিজেপির বিরুদ্ধেই তাই বাংলার একটা বড় অংশ ভোট দিয়েছে বলে আমার মনে হয়।”

    “বিজেপি যেভাবে ধর্মীয় বিভাজনের রাজনীতি বাংলার ওপরে চাপিয়ে দিতে চাইছে, সেটা তো মেনে নেওয়া যায় না! এর বিপরীতে তো অপশন একটা – তৃণমূল। আর বাকি যারা আছে, তাদের সংগঠন বা লোকবল তো সেরকম নেই যে বিজেপি-র বিরুদ্ধে লড়তে পারবে। বাকি কংগ্রেস বা বামফ্রন্ট তো বিজেপি বিরোধী সেই জায়গাটা নিতে পারে নি। সেজন্যই তৃণমূল কংগ্রেস এত ভোট পেয়েছে। ” বলছিলেন এক অরুন্ধতী চক্রবর্তী নামে এক ভোটার।

    “এটা তো স্পষ্ট যে বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আই এস এফ জোট বিজেপি বিরোধী অবস্থানটা স্পষ্ট করতে পারেনি। সেজন্যই স্বাধীনতার পর থেকে এই প্রথমবার বিধানসভায় একটা আসনও পায়নি কংগ্রেস বা বামদলগুলো। বিজেপি বিরোধী ভোট পুরোপুরিই গেছে তৃণমূলের দিকে,” চায়ের দোকানে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা মারা ফাঁকেই বলছিলেন সুশোভন বসু নামে এক ভোটার।

    রাজনৈতিক বিশ্লেষক শুভাশীষ মৈত্রর ব্যাখ্যা, “এবারে বিজেপি বিরোধী সব ভোটই তৃণমূল কংগ্রেসই পেয়েছে বলে মনে হচ্ছে। এমনকি তাদের মধ্যে সেই সব ভোটার, যারা সাধারণভাবে তৃণমূল কংগ্রেসের সমালোচক, তারাও কিন্তু মমতা ব্যানার্জীকেই ভোট দিয়েছেন – কারণটা বিজেপিকে আটকাতে হবে – এই মানসিকতা তাদের মধ্যে কাজ করেছে।”

    বিজেপি বিরোধী সব ভোটই যে প্রায় একচেটিয়াভাবে তৃণমূল কংগ্রেস পেয়েছে, তা নির্বাচনে প্রাপ্ত ভোটের হিসাব থেকেও স্পষ্ট। আবার এটাও স্পষ্ট, যে ধর্মীয় মেরুকরণের রাজনীতি করার চেষ্টা বিজেপি করেছিল, তা সফল হয়নি, বলছিলেন নির্বাচন বিশেষজ্ঞ সব্যসাচী বসু রায় চৌধুরী।

    “পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনী ইতিহাস বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, যে দল মোটামুটিভাবে ৪৩-৪৪ শতাংশ ভোট পায়, তাদের জয় সুনিশ্চিত। এখন মোট ভোটার থেকে যদি প্রায় ৩০ শতাংশ মুসলিম ভোট বাদ দেন – কারণ ওই ভোট বিজেপি একটুও পায়নি, তাহলে ৭০ শতাংশ ভোট পড়ে থাকে। এই অমুসলিম ভোটই বিজেপির লক্ষ্য ছিল। ধর্মীয় বিভাজনটা তারা পুরোপুরি করতে পারে নি। মোটামুটিভাবে ৪৫ থেকে ৫০ শতাংশ তাদের বিভাজনের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে ভোট দিয়েছে বলে মনে হচ্ছে। সেই হিসাবেই বিজেপির প্রাপ্ত ভোট ৩৮ শতাংশ, আর তৃণমূলের প্রায় ৪৭ শতাংশ,” বিশ্লেষণ অধ্যাপক বসু রায় চৌধুরীর।

    “ধর্মীয় বিভাজন ছাড়াও যোগী আদিত্যনাথের মতো নেতারা এসেছেন, যার আমলে উত্তরপ্রদেশে অ্যান্টি রোমিও স্কোয়াড হয়েছে – যুবক-যুবতীদের একসঙ্গে মেলামেশা প্রেম করা বা ভ্যালেন্টাইন্স ডে পালন করা এসব তারা ‘বরদাস্ত’ করে না। সেই জিনিষ যদি পশ্চিমবঙ্গেও শুরু হয়? এখানকার খোলামেলা, উদার সংস্কৃতিতে অভ্যস্ত কম বয়সী ভোটারদের একটা বড় অংশ ভয় পেয়েছে, তাই তারা বিজেপিকে আসতে দিতে চায়নি,” মন্তব্য তপশ্রী গুপ্তর।

    “এখানে কিন্তু ২০১৪ সাল থেকে বিজেপি সরকার কী কাজ করেছে, তার খতিয়ানও নিয়েছেন সাধারণ মানুষ। অর্থে নরেন্দ্র মোদীর পক্ষে একটা অ্যান্টি ইনকাম্বেন্সি ফ্যাক্টরও কাজ করেছে। বিশেষ করে নির্বাচনের প্রচারে যখন মি. মোদী বারেবারে এই রাজ্যে আসছেন, যোগী আদিত্যনাথ ‘সোনার বাংলা’ গড়ার ডাক দিচ্ছেন তখন উত্তরপ্রদেশ সহ সারা দেশে করোনা অতিমারী ভয়াবহ আকার নিয়েছে, এবং তা নিয়ন্ত্রণে মি. মোদী বা যোগী আদিত্যনাথ ব্যর্থ,” বলছিলেন মি. মৈত্র।

    তাহলে কি শুধুই বিজেপি-র নেতিবাচক ভোট পেয়ে এত বড় সাফল্য পেল তৃণমূল কংগ্রেস?

    “নিশ্চয়ই না। কিছু সাফল্য নেতিবাচক ভোটের মাধ্যমে আসতে পারে, অন্যদিকে তৃণমূল কংগ্রেস গত দশ বছরে যা যা করেছে, তারও সুফল ভোট যন্ত্রে নিশ্চয়ই পড়েছে। যদিও তৃণমূল কংগ্রেসের আমলে তেলবাজি, সিন্ডিকেট, দুর্নীতি এসবও ব্যাপকভাবে হয়েছে, কিন্তু দাঁড়িপাল্লার অন্যদিকটাও আছে যেখানে স্বাস্থ্যসাথী নামে স্বাস্থ্য বিমা প্রকল্প আছে, কন্যাশ্রীর মতো ছাত্রীদের সহায়তা দেওয়ার প্রকল্প আছে – সেগুলোও একটা বড় ফ্যাক্টর নিশ্চয়ই,” ব্যাখ্যা করছিলেন তপশ্রী গুপ্ত।

    পথচলতি এক মধ্যবয়সী সাধারণ ভোটার কেশব পাঠক।

    মমতা ব্যানার্জী যে এত বেশী আসনে জিতবেন, সেটা কি তিনি আশা করেছিলেন?

    জবাবে তিনি বলেন, “এত আসন পাবে তৃণমূল, সেটা আন্দাজ করিনি। ভেবেছিলাম ১৮০ থেকে ২০০-র মধ্যে হয়তো থাকবে।”

    তার আশার থেকেও বেশী আসন যে তৃণমূল পেল, তার কারণ কী – এই প্রশ্নের জবাবে মি. পাঠক বলছিলেন, “মমতা ব্যানার্জী দশ বছরে অনেক দিয়েছেন। কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, স্বাস্থ্যসাথী – অনেক কাজ করেছেন তিনি। বিশেষ করে মহিলাদের জন্য তো প্রচুর করেছেন। তাই মানুষ তাকে ভোট দিয়েছে!”

    নারী ভোটারদের একটা বড় অংশই যে মমতা ব্যানার্জী পেয়েছেন, সেটা মনে করছেন অনেকেই।

    যেমন স্বাস্থ্যসাথী বলে একটি স্বাস্থ্য বীমা চালু করেছে রাজ্য সরকার, যা পরিবারের বিবাহিতা নারী সদস্যের নামে দেওয়া হচ্ছে। ওই নারীর নামে কার্ডে তার স্বামী সন্তানরা যেমন আছেন, তেমনই শ্বশুর-শাশুড়ি এমন কি ওই নারীর নিজের বাবা মাও থাকছেন। এটা নারী ক্ষমতায়নে একটা বড় প্রকল্প বলে মনে করছেন অনেকেই।

    রাজু খান নামের এক ভোটার বলছিলেন, “মেয়েদের জন্য মমতা ব্যানার্জী তো অনেক কিছু করেছে। স্বাস্থ্যসাথী, কন্যাশ্রী, রূপশ্রী – বহু প্রকল্প তো উনি মেয়েদের জন্যই করেছেন। তাই তারাও ভোট দিয়েছে ঢালাও। তা ছাড়া বাড়ির মেয়েদেরই তো রান্নাঘর সামলাতে হয়। রান্নার গ্যাসের দাম সাড়ে আটশো টাকার কাছাকাছি। সেটাও তো নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে গেছে – মেয়েদের দিক থেকে।”

    নির্বাচনের দিনগুলোতে দেখা গেছে সকাল থেকেই বুথের বাইরে নারী ভোটারদের বিরাট লাইন – যা কিছুটা আশ্চর্যের। সাধারণত নারীরা ঘরের কাজকর্ম সেরে তারপর বেলায় ভোট দিতে যান। এদের একটা বড় সংখ্যক ভোট মমতা ব্যানার্জীই পেয়েছেন বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।

    তার একটা কারণ যদি হয় মমতা ব্যানার্জীর নেওয়া নারী ক্ষমতায়নে নানা প্রকল্প, অন্যদিকে মমতা ব্যানার্জীকে বিজেপি নেতাদের এক নাগাড়ে ব্যঙ্গ করাটাও নারী ভোটাররা পছন্দ করেননি।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী প্রতিটা সভায় ‘দিদি —- ও দিদি’ বলে সুর করে ব্যঙ্গ করেছেন। বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ মিজ ব্যানার্জী পায়ে প্লাস্টার নিয়ে ভোট প্রচারের প্রসঙ্গে বলেছেন, “যেভাবে উনি শাড়ি কিছুটা তুলে ভাঙ্গা পা দেখাচ্ছেন, তার থেকে বারমুডা পড়ে প্রচার করলেই পারেন।”

    নারী ভোটাররা একান্ত আলোচনায় বলছেন, দেশের একমাত্র নারী মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী। দুর্ঘটনায় পায়ে আঘাত পেয়েছেন। সেভাবেই তিনি দিন রাত এক করে হুইল চেয়ারে করে প্রচার করছেন – আর তাকে সমানে ব্যঙ্গ করা হচ্ছে!

    “মমতা ব্যানার্জীর যে ইমেজ, যে ভরসার জায়গা, সেটা কিন্তু খুব জোরালো। তৃণমূল কংগ্রেসে দুর্নীতি আছে, অনেকে খারাপ কাজ করে ঠিকই, কিন্তু একটা ভরসা আছে, যে মমতার কাছে জানানো গেলে কিন্তু ফল পাওয়া যাবেই। এই যে ‘দিদিকে বলো’ হেল্পলাইন, সেখানে ফোন করে কিন্তু বহু মানুষ তাদের সমস্যার সমাধান করতে পেরেছেন”, বলেন অরুন্ধতী চক্রবর্তী।

    সেটা ধরতে পেরেছিলেন বলেই বোধহয় তৃণমূল কংগ্রেস যে ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোরকে ভোটের কৌশল ঠিক করতে নিয়োগ করেছিল, তার পরামর্শ মতো গোটা রাজ্যে লাখ লাখ হোর্ডিং – পোস্টারে ছেয়ে ফেলা হয়েছিল -যাতে মমতা ব্যানার্জীর মুখের পাশে স্লোগান ছিল ‘বাংলা নিজের মেয়েকে চায়’।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    নিষেধাজ্ঞা

    আনুষ্ঠানিকভাবে সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

    July 1, 2025
    whale kelp

    সমুদ্রের নিচে তিমির সামাজিক বন্ধনের ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত

    June 30, 2025
    Seven Sister

    ছেলের বন্ধুকে বিয়ে করলেন ৫০ বছরের নারী, দিলেন সুসংবাদ!

    June 30, 2025
    সর্বশেষ খবর
    কম খরচে ঘর সাজানোর টিপস

    কম খরচে ঘর সাজানোর টিপস: সৃজনশীল আইডিয়াস

    মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

    সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রীসহ ৭ মন্ত্রী ও ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

    Samsung

    Samsung Galaxy S24 Ultra: দাম ও স্পেসিফিকেশন বিশ্লেষণ

    রাত জেগে পড়াশোনার কৌশল অবলম্বন করুন

    রাত জেগে পড়াশোনার কৌশল অবলম্বন করুন

    নিষেধাজ্ঞা

    আনুষ্ঠানিকভাবে সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

    মোবাইল গেম আসক্তি কমানোর উপায়

    মোবাইল গেম আসক্তি কমানোর উপায়ে কার্যকর টিপস

    রুমিন

    নিষিদ্ধ করে সরকার আওয়ামী লীগের বিরাট উপকার করেছে: রুমিন ফারহানা

    সেহরি ও ইফতারে স্বাস্থ্যকর খাদ্য

    সেহরি ও ইফতারে স্বাস্থ্যকর খাদ্য: সুস্থ থাকা

    নওগাঁর সাপাহারের আম

    কাতারের মেলায় নওগাঁর সাপাহারের আম, পাঁচ দিনেই বিক্রি সব আম

    জীবন ও শিক্ষা

    হজরত আলী (রা.) এর জ্ঞানগর্ভ উক্তি: জীবন ও শিক্ষা

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.