Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home পালটে যাচ্ছে দেশের সাত বিমানবন্দর
    জাতীয়

    পালটে যাচ্ছে দেশের সাত বিমানবন্দর

    December 11, 20226 Mins Read

    মুজিব মাসুদ : পালটে যাচ্ছে দেশের ৭ বিমানবন্দরের অবকাঠামো। বিমানবন্দরগুলোর উন্নয়ন ও নিরাপত্তায় বর্তমানে ৩৫ হাজার ৮৫০ কোটি টাকার কাজ চলছে। আগামী বছরের শেষ নাগাদ প্রকল্পগুলোর কাজের সমাপ্তি ঘটবে।
    বিমানবন্দর
    এভিয়েশন খাতের মেগা প্রকল্প হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের অপারেশনাল কার্যক্রম উদ্বোধন হবে ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে।

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বপ্নের এই টার্মিনালটি উদ্বোধন করবেন বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম মফিদুর রহমান। এই প্রস্তুতি নিয়ে এগোচ্ছে কর্তৃপক্ষ।

    বর্তমানে প্রকল্পের ৭০ শতাংশ কাজ শেষ। এখন চলছে অভ্যন্তরীণ সাজসজ্জা আর টার্মিনাল পরিচালনা কর্তৃপক্ষ নিয়োগের যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার এই প্রকল্পটির অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু এখন সময়ের ব্যাপার।

    এটি শুরু হলে ২০৩৫ সাল পর্যন্ত শাহজালালের যাত্রী আর কার্গো হ্যান্ডেলিংয়ের চাহিদা পূরণ হবে। ২৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি শুরু হয় ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে।

    বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম মফিদুর রহমান বলেন, ২০২৩ সালের মধ্যে সব প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। এতে পালটে যাবে দেশের বিমানবন্দরগুলোর অবকাঠামোগত চেহারা। প্রতিটি বিমানবন্দর হবে আধুনিক ও দৃষ্টিনন্দন। তিনি বলেন, করোনার মধ্যেও বেবিচকের প্রকৌশলীরা এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে দিনরাত কাজ করেছেন। প্রতিটি কাজের গুণগত মান নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রতিটি কেনাকাটায় দুর্নীতি ও অনিয়মকে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করা হয়েছে। ইকুইপমেন্ট ও নিরাপত্তা সামগ্রীর মান ইউরোপিয়ান স্ট্যান্ডার্ড করা হয়েছে। তার মতে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী তারা প্রতিটি প্রকল্প বাস্তবায়নে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন।

    তবে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, বেবিচকের চেয়ারম্যানসহ শীর্ষ কর্মকর্তাদের অধিকাংশই ২-৩ বছরের জন্য এখানে নিয়োগ পান। প্রথম এক-দেড় বছর তাদের কাজ শিখতে সময় চলে যায়। যখনই তারা পুরোপুরি অভিজ্ঞ হয়ে ওঠেন তখনই তাদের অন্যত্র পোস্টিং দেওয়া হয়। যা বড় প্রকল্পগুলোর কাজে মারাত্মক ব্যাঘাত ঘটে।

    এই মুহূর্তে যদি এমন কোনো পরিস্থিতি হয় তবে থার্ড টার্মিনালসহ বড় প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে ছন্দপতনের শঙ্কা আছে। তাই চলমান প্রকল্পগুলোর যথাসময়ে বাস্তবায়নের জন্য বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে সরকারকে।

    হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্প (প্রথম পর্যায়) : এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে শাহজালালের যাত্রী হ্যান্ডেলিং ক্যাপাসিটি ১০ মিলিয়ন থেকে ২২ মিলিয়নে দাঁড়াবে। কার্গো হ্যান্ডেলিং ২ লাখ ২০ হাজার টন থেকে ৭ লাখ টনে উন্নীত হবে। এছাড়া টার্মিনাল ইকুইপমেন্ট ও সিকিউরিটি ইকুইপমেন্টসহ নতুন প্যাসেঞ্জার বিল্ডিং (থার্ড টার্মিনাল-২৭২০০০ বর্গমিটার) নতুন কার্গো কমপ্লেক্স ৬৩ হাজার বর্গমিটার, র‌্যাপিড এক্সিট টেক্সিওয়ে ১৯৫০০ বর্গমিটার, অ্যাপ্রোন ৫৪২০০০ বর্গমিটার ও কানেক্টিং টেক্সিওয়ে ৬৬৫০০ বর্গমিটার, টানেলসহ বহুতল কারপার্কি ৬২০০০ বর্গমিটার, যন্ত্রপাতিসহ ফায়ার ফাইটিং স্টেশন ৪০০০ বর্গমিটার, এন্ট্রি ও এক্সিট র‌্যাম্পসহ রোড নেটওয়ার্ক, ওয়াটার সাপ্লাই সিস্টেম, সোয়ারেজ ট্রিটমেন্ট, ইনটেক পাওয়ার প্ল্যান্ট, কার্গো ইকুইপমেন্ট ক্রয়, এয়ারফিল্ড গ্রাউন্ড লাইটিং সুবিধা তৈরি হবে। আগামী ২০২৩ সালের মধ্যে পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ হবে।

    শাহজালালের বর্তমান এক্সপোর্ট কার্গো অ্যাপ্রোন সম্প্রসারণ : ১৭৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পের আওতায় ৭৩৫৪৮ বর্গমিটার কার্গো অ্যাপ্রোন নির্মাণ কাজ এখন চলমান। প্রকল্পের ৮৫ শতাংশ কাজ শেষ। এটি বাস্তবায়নের পর অ্যাপ্রোনে অতিরিক্ত ৪টি সুপরিসর কার্গো এয়ারক্রাফট পার্ক করতে পারবে।

    শাহজালালে জেনারেল এভিয়েশন হ্যাঙ্গার নির্মাণ, হ্যাঙ্গার অ্যাপ্রোন ও ফায়ার স্টেশন সম্প্রসারণ : ৪৩০ কোটি টাকা ব্যয়ের এই প্রকল্পের রয়েছে ২৩৫৮৯ বর্গমিটার জেনারেল এভিয়েশন হ্যাঙ্গার নির্মাণ, ৬৫০৬৮ বর্গমিটারের হ্যাঙ্গার অ্যাপ্রোন, ২৯৯৮৮ বর্গমিটারের নতুন পার্কিং এরিয়া ও ৫ তলাবিশিষ্ট ৫০০০ বর্গমিটারের ফ্লোরস্পেসের ভবন তৈরি করা হচ্ছে। প্রকল্পের ৬৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়ে গেছে।

    ঢাকার কুড়িলে হ্যালিপোর্ট : ৫০৫ কোটি টাকা ব্যয়ের এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হেলিকপ্টারের নিরাপদ উড্ডয়ন ও অবতরণ সুবিধা নিশ্চিত করা। প্রকল্পের কাজ চলমান।

    শাহ আমানতের বিদ্যমান রানওয়ে ও ট্যাক্সিওয়ের শক্তি বৃদ্ধিকরণ ও বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্পের পরামর্শক সেবা : ৫৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটির ৩০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। এটি বাস্তবায়ন হলে ফুল লোডেড বোয়িং ৭৭৭ বিমান রানওয়েতে উড্ডয়ন ও অবতরণ করতে পারবে। প্রকল্পের আওতায় রানওয়ের শক্তি (পিসিএন) ৬৬ থেকে ৯১-তে উন্নীত হবে। এছাড়া ২১ কোটি টাকা ব্যয়ে বিমানবন্দরের বিস্তারিত ড্রয়িং সম্ভাব্যতা সমীক্ষা, ড্রয়িং-ডিজাইন, ব্যয় প্রাক্কলন ও মাস্টারপ্ল্যান প্রস্তুতের কাজ চলছে। এছাড়া বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রকল্পে ১৩৬ কোটি টাকার কাজ চলমান। এজন্য মাদারীপুর ও শরীয়তপুর এ ২টি স্থানকে প্রাথমিকভাবে চূড়ান্ত করা হয়েছে।

    সিলেটের ওসমানী বিমানবন্দরের বিদ্যমান রানওয়ে ও ট্যাক্সিওয়ের শক্তি বৃদ্ধিকরণ : এই প্রকল্পের আওতায় ৪৫১ কোটি টাকা ব্যয়ে রানওয়ে ও টেক্সিওয়ের শক্তি ৪১ পিসিএন থেকে ৯০ পিসিএনে উন্নীত করা হচ্ছে। কাজের ৯৯ শতাংশ শেষ হয়ে গেছে। এটি বাস্তবায়ন হলে এই বিমানবন্দরে পুরো দমে বোয়িং-৭৭৭ উড়োজাহাজ অবতরণ করতে পারবে। ইতোমধ্যে এই রুটে লন্ডন-সিলেট ফ্লাইট চালু হয়ে গেছে।

    সিলেট ওসমানী বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্প : ২৩১০ কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পের আওতায় ৩৪৯১৯ বর্গমিটার প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল, ৬৮৯২ বর্গমিটারের কার্গো ভবন, কন্ট্রোল টাওয়ারসহ অন্যান্য অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এই প্রকল্প শেষ হওয়ার কথা। যদিও প্রকল্পের একজন শীর্ষ কর্মকর্তার একগুঁয়েমির কারণে প্রকল্পটির মাত্র ১৩ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

    কক্সবাজার বিমানবন্দর উন্নয়ন প্রকল্প (প্রথম পর্যায়-তৃতীয় সংশোধনী) : ২০১৫ কোটি টাকা ব্যয়ের এই প্রকল্পে বিমানবন্দরের রানওয়ে ৬৭৭৫ ফুট দৈর্ঘ্যকে ৯ হাজার ফুটে উন্নীত, সোল্ডারসহ ১৫০ ফুট প্রস্থকে ২০০ ফুটে উন্নীতকরাসহ রানওয়ে লাইটিং ব্যবস্থার উন্নতি করা হচ্ছে। এছাড়া ৩৭০ কোটি টাকা ব্যয়ে বরিশাল বিমানবন্দরের রানওয়ে ৬ হাজার থেকে ৭৫০০ ফুটে উন্নীত করা হচ্ছে। রানওয়ের চওড়া ১শ থেকে ১৫০ ফুট করা হচ্ছে।

    কক্সবাজার বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল ভবন প্রকল্প : ২৭৭ কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পটির ৬০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। এর আওতায় ১০৯১৩ বর্গমিটার টার্মিনাল ভবনের নির্মাণকাজ চলছে। ঝিনুক আকৃতির এই ভবনটি খুবই দৃষ্টিনন্দন। এতে আন্তর্জাতিক মানের সব সুযোগ-সুবিধা থাকছে।

    কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়ে সম্প্রসারণ প্রকল্প : ৩৭০৯ কোটি টাকা ব্যয়ের প্রকল্পটি ২০১৯ সালে শুরু হয়। ২০২১ সালের আগস্ট মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রকল্পটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এর আওতায় রানওয়ের দৈর্ঘ্য ৯ হাজার ফুট থেকে ১০৫০০ ফুটে উন্নীত করা হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে এই বিমানবন্দরে পূর্ণ লোডে সুপরিসর বিমান চলাচল করতে পারবে। এতে স্থানীয় যাত্রীর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ট্যুরিস্ট মুভমেন্ট বাড়বে। এতে বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়বে। এছাড়া ১৬২ কোটি টাকা ব্যয়ে কানেকটিং টেক্সিওয়ে ও প্যারালাল টেক্সিওয়ে নির্মাণ বর্তমানে চলমান রয়েছে।

    সৈয়দপুর বিমানবন্দরের টার্মিনাল ভবন : ৩১ কোটি টাকা এই প্রকল্পের আওতায় একটি অত্যাধুনিক আন্তর্জাতিক মানের টার্মিনাল ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। প্রকল্পের কাজ শেষ পর্যায়ে। এটি বাস্তবায়ন হলে বিল্ডিংয়ের ক্যাপাসিটি ৩১০ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৬৭০ জনে উন্নীত হবে। এছাড়া এই বিমানবন্দরের জন্য একটি নতুন প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল ভবন, অটোমেশনসহ কার্গো ভবন, অ্যাপ্রোন, টেক্সিওয়ে, কন্ট্রোল টাওয়ারসহ অপারেশনাল ভবন নির্মাণ করা হবে। এই বিমানবন্দরকে রিজিওনাল বিমানবন্দর বানানোর জন্য ৮৫১ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে।

    যশোর টার্মিনাল ভবন সম্প্রসারণ : ৩২ কোটি টাকা ব্যয়ে পুরনো টার্মিনাল ভবনে যাত্রী ক্যাপাসিটি ৩০০ জন থেকে বাড়িয়ে ৬০০ জনে উন্নীত করা হচ্ছে। প্রকল্পটির কাজ ৯৯ শতাংশ শেষ। এছাড়া ৫৬৬ কোটি টাকা ব্যয়ে যশোর, সৈয়দপুর, রাজশাহীর শাহ মখদুম বিমানবন্দরের সারফেসে অ্যাসফল্ট কংক্রিট ওভারলেকরণ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। এটি বাস্তবায়ন হলে ৩ বিমানবন্দরের উড্ডয়ন-অবতরণ সহজ হবে। এই প্রকল্পে রানওয়ের পিসিএন ১৭ থেকে ৫০-এ উন্নীত করা হচ্ছে।

    রাজশাহীর টার্মিনাল ভবন সম্প্রসারণ : ৭৬ কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পে টার্মিনাল ভবন, ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল ও কন্ট্রোল টাওয়ার নির্মাণসহ যোগাযোগ ও নিরাপত্তা যন্ত্রাবলি সরবরাহ করা হচ্ছে। এতে বর্তমান টার্মিনালের যাত্রী ধারণ ক্ষমতা ২৬০ থেকে ৮৫০-এ উন্নীত হবে। এছাড়া বর্তমান রানওয়ে বাড়িয়ে ১০ হাজার ফুটে উন্নীত করা হবে। -যুগান্তর।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় দেশের পালটে বিমানবন্দর যাচ্ছে সাত
    Related Posts
    fire

    পুরানা পল্টনে ভবনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

    May 3, 2025
    আবহাওয়ার পূর্বাভাস

    সপ্তাহজুড়ে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস: আবহাওয়ার পূর্বাভাস

    May 3, 2025
    Kholilur

    শুল্ক থেকে রেহাই পেতে বাংলাদেশকে আরও বেশি তুলা কেনার চাপ যুক্তরাষ্ট্রের: নেত্র নিউজ

    May 3, 2025
    সর্বশেষ সংবাদ
    Kabinnama
    কাবিননামা হারিয়ে গেলে ফের সংগ্রহ করবেন কীভাবে? রইল সঠিক পরামর্শ
    Iran
    ইরানের পাহাড়ের আড়ালে কী রহস্য লুকিয়ে আছে?
    BP
    ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে মেনে চলুন সঠিক ব্যায়াম পরিকল্পনা!
    neymar
    নেইমারের বিশ্বকাপ খেলা নিশ্চিত করতে সান্তোস সভাপতির নতুন উদ্যোগ
    আজকের টাকার রেট
    আজকের টাকার রেট : ৪ মে, ২০২৫
    Arrested
    সাবেক মন্ত্রীর বাড়িতে অভিযান: ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
    স্বর্ণের দাম ভরি
    স্বর্ণের দাম ভরি প্রতি : ২২ ক্যারেট সোনার সর্বশেষ রেট কত?
    Naga-Shovita
    বিয়ের পাঁচ মাসের মাথায় নাগা-শোভিতাকে নিয়ে নতুন গুঞ্জন!
    IMF
    আইএমএফ বেশি শর্ত দিলে সরে আসবে বাংলাদেশ
    Digital Marketing Mastery
    Top Online Courses for Digital Marketing Mastery
    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.