Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home পৃথিবী ঘুরছে কিন্তু আমরা বুঝতে পারি না যে কারণে
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    পৃথিবী ঘুরছে কিন্তু আমরা বুঝতে পারি না যে কারণে

    August 15, 20243 Mins Read

    পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘন্টায় প্রায় ১ লাখ ৭ হাজার কিলোমিটার বেগে ঘুরছে। আবার নিজের অক্ষের চারপাশে প্রতি ২৪ ঘন্টায় একবার ঘোরে। কিন্তু তারপরেও আমরা কেন বুঝতে পারি না, পৃথিবী ঘুরছে? পৃথিবী একই সঙ্গে সূর্যের চারপাশে এবং নিজের অক্ষের ওপর ঘোরে, এটা আমরা সবাই জানি। এই ঘুর্ণনের গতিও কম নয়। ঘন্টায় প্রায় ১ লাখ ৭ হাজার কিলোমিটার বেগে সূর্যের চারপাশে ঘোরে। আর নিজের অক্ষের চারপাশে ঘোরে ঘন্টায় প্রায় ১ হাজার ৬০০ কিলোমিটার বেগে। কিন্তু আমরা তা বুঝতেই পারি না। কেন পারি না?

    Advertisement

    পৃথিবী

    সে উত্তরে যাওয়ার আগে ভাবুন, আপনি একটা নাগরদোলায় উঠেছেন। এটি আপনাকে কয়েক পাক ঘোরাবে। ঘোরানোর কাজটা করবে কোনো মানুষ বা মেশিন। তবে যেভাবেই ঘোরানো হোক, গতি খুব বেশি থাকে না। প্রায় একই রাখা হয়। পৃথিবীর ঘোরার গতি নাগরদোলার চেয়ে অনেক বেশি।

    কিন্তু তারপরেও নাগরদোলায় উঠলে অনেকের পিলে চমকে যায়। এই সামান্য গতির ঘূর্ণনে অনেকে বমিও করে ফেলে। তাহলে পৃথিবী যে এর চেয়ে হাজার গুণ বেশি গতিতে সাগর, পাহাড়-পর্বত সব কিছু নিয়ে ঘুরছে, আমরা তা বুঝতে পারি না কেন?

    এর প্রধান কারণ হলো, পৃথিবীর  ঘুর্ণন ধ্রুবক; মানে একই গতিতে ঘোরে। আসলে নাগরদোলাও একই গতিতে ঘোরে, অর্থাৎ ধ্রুবক। কেন আমরা বুঝতে পারি না এর প্রধান কারণ হলো পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ, ওটা না থাকলে আমরা উড়ে যেতাম। আর আমরা এটা মনে না বুঝলেও আমাদের শরীর ঠিকই বোঝে।

    এই ঘূর্ণনের ফলে যে কেন্দ্রাতিগ বলের সৃষ্টি হয়, তা আমাদের ওজনকে কমিয়ে দেয়। সুমেরুতে একজনের ভর ১০০ কেজি (১০০০ নিউটন ওজন), ঢাকা শহরে তার মনে হবে ২০০ গ্রাম ভর কমেছে (যদিও ভর অপরিবর্তিত থাকবে, এটা তার মনে হবে), অর্থাৎ ওজন কমবে ২ নিউটন।

    বিষয়টা আরও একটু স্পষ্ট করি। চলুন, কল্পনার জগৎ থেকে ঘুরে আসি। ধরুন, আপনি বাসে চড়ে বসলেন। সোজা রাস্তা দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন। জ্যামের ঝামেলাও নেই। ধরা যাক, ঘন্টায় ৬০ কিলোমিটার গতিতে বাসটি চলছে। সিটে আরাম করে বসে মাথাটা হেলিয়ে দিয়েছেন পেছনে। চোখ বন্ধ করলেন।

    গাড়ি চলার শব্দ আসছে কানে। এ অবস্থায় আপনি বুঝতেই পারবেন না, বাসে আছেন নাকি বাড়িতে আরাম করে শুয়েছেন? কিন্তু হঠাৎ গাড়িতে ব্রেক কষতে হলো। গতি নেমে এলো ২০ কিলোমিটারে। আবার বাড়তে বাড়তে ৪০ হলো। সামনে স্পিড ব্রেকার দেখা যাচ্ছে। গতি কমে এলো ৫ কিলোমিটারে। এবার কিন্তু আপনার বিরক্ত লাগবে। আপনি যে বাসে চড়েছেন তা বুঝতে পারবেন। এখন কেন বুঝতে পারবেন? কারণ বাসের গতি বাড়ছে-কমছে। আগের মতো একই গতিতে চলছে না।

    একই কারণে পৃথিবীর ঘোরার গতি বোঝা যায় না। পৃথিবী যদি ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত হয়ে গতি একটু গতি কমিয়ে দেয়, তাহলে আপনি টের পাবেন। শুধু টেরই পাবেন না, প্রাণটাই চলে যাবে। এক সেকেন্ডের জন্যও পৃথিবীর গতি একটু কমলে গ্রহটাই ধ্বংস হয়ে যেত। সেটা ভিন্ন বিষয়, পরের কোনো লেখায় বিস্তারিত লিখব।

    তাহলে বুঝলাম, পৃথিবী একই বেগে মানে সর্বদা ঘন্টায় ১ হাজার ৬০০ কিলোমিটার বেগে চলে বলেই আমরা তা টের পাই না। যারা বিমানে চড়েছেন, তারা হয়তো বিষয়টা আরও একটু ভালো বুঝবেন। বিমানে চা বা কফি খাওয়ার ব্যবস্থা থাকে। এসব যাত্রীবাহী বিমানের গতি ঘন্টায় প্রায় ৭০০-৮০০ কিলমিটার। কিন্তু এই গতিতে থেকেও আপনি অনায়াসে মগে কফি ঢেলে খেতে পারবেন। কারণ বিমান একই গতিতে এগিয়ে যায়।

    আরেকটি বিষয় হলো, পরম গতি বলে কিছু নেই, সব গতি আপেক্ষিক। এ বিষয়টা গ্যালেলিও গ্যালেলি, আইজ্যাক নিউটন এবং আলবার্ট আইনস্টাইনের মতো বিজ্ঞানীরা তুলে ধরেছিলেন। গ্যালেলিও একটা জাহাজের কথা কল্পনা করতে বলেছেন। ধরুন, আপনি একটা জাহাজের কোথাও দাঁড়িয়ে আছেন।

    জাহাজ চলার শব্দ না শুনলে বুঝতেই পারবেন না, জাহাজটি এখনো চলছে নাকি ঘাটে দাঁড়িয়ে আছে। আসলে জাহাজ চলছে কি না, তা বোঝার জন্য আপনাকে পানির দিকে তাকাতে হবে। অর্থাৎ একটা প্রসঙ্গ কাঠামো লাগবে। সেই প্রসঙ্গ কাঠামোর সাপেক্ষে বস্তুটি চলমান নাকি স্থির, তা বোঝা যায়। এখানে পানি কাজ করে প্রসঙ্গ কাঠামো হিসেবে।

    আরও সহজ একটা উদাহরণ দেওয়া যায়। আপনি রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে আছেন। দেখলেন বন্ধু বাসে চড়ে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে আপনি বন্ধুকে দেখছেন গতিশীল, কিন্তু আপনি নিজে স্থির। আবার আপনার বন্ধুও বাস থেকে আপনাকে পেছনের দিকে সরে যেতে দেখছে, কিন্তু সে নিজে স্থির।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    আমরা কারণে কিন্তু ঘুরছে না পারি পৃথিবী প্রযুক্তি বিজ্ঞান বুঝতে
    Related Posts
    গুগল

    অ্যান্ড্রয়েডের জন্য নতুন ৬ ফিচার যুক্ত করলো গুগল

    June 19, 2025
    হোয়াটসঅ্যাপ

    নাগরিকদের ফোন থেকে কেন হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান সরকার?

    June 18, 2025
    facebook

    রিলস ও ভিডিও নিয়ে ফেসবুকের নতুন সিদ্ধান্ত

    June 18, 2025
    সর্বশেষ খবর
    রিনা খান

    ছেলের নামে মিথ্যা মামলা তুলে নিতে বিএনপি অফিসে অভিনেত্রী রিনা খান

    ক্ষীর

    এই গরমে বানিয়ে ফেলুন ঠান্ডা ঠান্ডা পাকা আমের ক্ষীর, দেখুন রেসিপি

    বিপদ-আপদ

    বিপদ-আপদ আল্লাহর পক্ষ থেকে মানুষের জন্য পরীক্ষাস্বরূপ

    লামিনে

    বয়সে ১৩ বছরের বড় মডেলের প্রেমে মজেছেন লামিনে ইয়ামাল!

    পুতিন

    আমাদের ইরানি বন্ধুরা আমাদের কাছে সহযোগিতা চায়নি: পুতিন

    গুগল

    অ্যান্ড্রয়েডের জন্য নতুন ৬ ফিচার যুক্ত করলো গুগল

    খালেদা জিয়ার চিকিৎসা

    ‘মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা চলবে বাসা থেকে’

    সালাহউদ্দিন

    আমরা স্বাধীন বিচার বিভাগের জন্য সংগ্রাম করছি : সালাহউদ্দিন

    দোয়া

    গর্ভাবস্থায় নারীরা যে দোয়া পড়বেন

    ১২৩ বাংলাদেশি

    সকাল ৯টার দিকে লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন ১২৩ বাংলাদেশি

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.