জুমবাংলা ডেস্ক : সবজির দাম কিছুটা কমতে না কমতেই, নতুন করে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে পেঁয়াজের বাজারে। তিন থেকে চার দিনের ব্যবধানে সব ধরণের পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। দেশি জাতের পাশাপাশি আমদানি করা পেয়াজের দাম কেজি প্রতি বেড়েছে ২০ থেকে ২৫ টাকা পর্যন্ত। মানভেদে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ মিলছে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকায়। আর আমদানি জাতের জন্য গুণতে হচ্ছে ১২০ থেকে ১২৫ টাকা। পর্যাপ্ত আমদানি সত্ত্বেও পণ্যটির মূল্যবৃদ্ধিতে ক্ষুদ্ধ ক্রেতারা।
সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ-টিসিবি’র হিসাবে, গত এক মাসে দেশি ও আমদানি করা পেঁয়াজের দাম গড়ে সর্বোচ্চ ১৪ শতাংশ বেড়েছে।
ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি স্বাভাবিক থাকলেও হঠাৎ করে বন্দরে বেড়েছে দাম। ৪-৫ দিনে আগে ৮০ থেকে ৮৫ টাকা পেঁয়াজের পাইকারি মূল্য দাঁড়িয়েছে ৯৫ থেকে ১০০ টাকা কেজি। অন্যদিকে, মৌসুম শেষে কৃষকের ঘরে এখন পেঁয়াজের মজুত কম। ফলে বাজারে দেশি জাতের সরবরাহ কমেছে। যোগান কমে যাওয়ায় দাম বাড়ছে- এমন দাবি পাইকারি বিক্রেতাদের।
বৈরি আবহাওয়ার প্রভাব পড়েছে আবাদে। অতিবৃষ্টির কারণে নতুন পেঁয়াজ বপণ পিছিয়েছে। আগাম পেঁয়াজ বাজারে আসতে এখনও দেড় থেকে দুই মাস সময় লাগবে।
চড়তে শুরু করেছে আদা-রসুনের বাজারও। কেজি প্রতি ২৫ থেকে-৩০ টাকা দাম বৃদ্ধি পেয়ে দেশি জাত মিলছে ২৬০ আর আমদানি করা রসুনের জন্য গুণতে হবে ২৩০ টাকা কেজি। আর দেশি আদার জন্য দিতে হচ্ছে ৫০০ টাকা। যদিও আমদানি করা চায়না আদা মিলছে ৩০০ টাকায়।
হতাশার হাতছানিকে উপেক্ষা করে হাঁস পালন, এখন মাসে আয় লাখ টাকা
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।