Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ফারাক্কা বাঁধ : যে ফর্মুলায় ভাগাভাগি হয় গঙ্গার পানি
    আন্তর্জাতিক জাতীয়

    ফারাক্কা বাঁধ : যে ফর্মুলায় ভাগাভাগি হয় গঙ্গার পানি

    Shamim RezaOctober 2, 20194 Mins Read
    Advertisement

    _109036998_84f49089-597e-4d8f-9951-c6b778fc2c0e

    জুমবাংলা ডেস্ক : টানা ভারী বৃষ্টিপাতের জেরে সৃষ্ট বন্যার কারণে ফারাক্কা বাঁধের ১০৯টি লকগেটের সবকটি খুলে দিয়েছে ভারত। ফলে বাংলাদেশের উত্তর ও পশ্চিমের কয়েকটি জেলায় বন্যা ও নদী ভাঙনের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

    তবে পানি উন্নয়ন বোর্ড বলেছে, দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে নদীর পানি বেড়ে যে বন্যা পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে, তার মূল কারণ অতিবর্ষণ; ফারাক্কা বাঁধ নয়।

    বিহার ও উত্তর প্রদেশের বেশ কয়েকটি শহরে বন্যা হওয়ায় গত সোমবার ফারাক্কা বাঁধের এই গেটগুলো খুলে দেয় ভারত। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা চলছে।

    বাংলাদেশের পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, প্রতিবছর জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ফারাক্কা বাঁধের গেটগুলো খোলা থাকে, যা নিয়মিত ব্যবস্থাপনারই অংশ।

    ভারত কোন মৌসুমে এই বাঁধের স্লুইস গেট বন্ধ রাখবে, আর কখন খুলে দেবে, সে বিষয়ে ফারাক্কা পানি বণ্টন চুক্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ও ভারত কী পরিমাণ পানি পাবে সেটা নির্ভর করবে উজানে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ, পানির প্রবাহ ও গতিবেগের ওপর। ফারাক্কা বাঁধের কারণে বাংলাদেশে পানির প্রবাহ কমতে থাকার প্রেক্ষাপটে ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ৩০ বছর মেয়াদী গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি হয়।

    চুক্তি অনুযায়ী, শুষ্ক মৌসুমে অর্থাৎ পহেলা জানুয়ারি থেকে ৩১শে মে পর্যন্ত চুক্তিতে উল্লেখিত ফর্মুলা অনুযায়ী পানি ভাগাভাগি করে নেবে দুই দেশ। নদীতে ৭০ হাজার কিউসেক বা তার কম পানি থাকলে দুই দেশ সমান সমান পানি ভাগ করে নেবে। পানির পরিমাণ ৭০ হাজার কিউসেক থেকে ৭৫ হাজার কিউসেক হলে ৪০ হাজার কিউসেক পাবে বাংলাদেশ। অবশিষ্ট পানি ভারতে প্রবাহিত হবে।

    চুক্তিতে আরও বলা হয়েছে, নদীর পানির প্রবাহ যদি ৭৫ হাজার কিউসেক বা তার বেশি হয় তাহলে ৪০ হাজার কিউসেক পানি পাবে ভারত। অবশিষ্ট পানি প্রবাহিত হবে বাংলাদেশে। তবে কোনো কারণে যদি ফারাক্কা পানির প্রবাহ ৫০ হাজার কিউসেকের নিচে নেমে যায়, তাহলে দুই দেশে কে কী পরিমাণ পানি পাবে সেটা পারস্পরিক আলোচনার ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

    বাংলাদেশ ও ভারত যার যার ন্যায্য হিস্যা পেল কি না, সেটা এই জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ করে দুই দেশের নদী কমিশনের পর্যবেক্ষণ দল। বাংলাদেশে কী পরিমাণ পানি প্রবেশ করছে বা সরে যাচ্ছে সেটা পরিমাপ করা হয় হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে।

    অন্যদিকে ভারতের অংশে দৈনিক পানির প্রবাহ পর্যবেক্ষণ ও রেকর্ড করা হয় ফারাক্কা ব্যারেজের নিচে, ফিডার ক্যানেলে এবং ন্যাভিগেশন লকে। জুন থেকে অক্টোবর পর্যন্ত অর্থাৎ বর্ষা মৌসুম জুড়ে পানি কী পরিমাণ আটকে রাখা হবে বা ছাড়া হবে, সেটা ভারতের অংশে গড় বৃষ্টিপাত ও নদীর পানি প্রবাহের ওপর নির্ভর করে।

    বাংলাদেশের যৌথ নদী কমিশনের পরিচালক মাহমুদুর রহমান জানান, ফারাক্কা বাঁধের সামনে যে পন্ড থাকে, সেখানে পানির উচ্চতা মাপার জন্য একটি রেকর্ডিং লেভেল থাকে যে, ঠিক এই পর্যন্ত পানি ধরে রাখলে বাঁধের কোনো ক্ষতি হবে না। পানি ওই ডেঞ্জার লেভেল অতিক্রম করলেই তারা গেটগুলো একে একে খুলে দিয়ে পানি ছাড়তে থাকে। তা না হলে পুরো বাঁধ পানির তোড়ে ভেসে যাবে। বাংলাদেশ যেহেতু ভাটির দেশ তাই সমুদ্রে যাওয়ার আগে সেই পানির ধাক্কাটা আমাদের ওপর দিয়েই যায়। এরপর নভেম্বর ও ডিসেম্বরে পন্ডে পানির লেভেল অনুযায়ী পানির প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা হয়।

    নিজেদের ইচ্ছামতো অনিয়ন্ত্রিতভাবে পানি অপসারণ করছে অথবা পানি আটকে দিচ্ছে বলে ভারতের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। এ অভিযোগ অস্বীকার করে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব কবির বিন আনোয়ার বলেন, পানি বণ্টনের বিষয়টি আসে শুষ্ক মৌসুমে, বর্ষার মৌসুমে সেটা পর্যবেক্ষণ করা হয় না।

    তিনি আরও বলেন, যখন আবহাওয়া শুষ্ক থাকে তখন এই নদীর পানি বণ্টনের যে যৌথ কমিটি আছে, তারা নদীর পানির প্রবাহ পরিমাপ করে সিদ্ধান্ত নেয় কে কতটুকু পানি পাবে। এখানে বাংলাদেশ কখনোই তার ন্যায্য হিস্যা পায়নি, এমন নজির নেই।

    ভারতের হুগলি নদীতে পানি সরবরাহ এবং কলকাতা বন্দরটি সচল করার জন্য ১৯৭৪ সালে এই ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণ করা হয়, যার অবস্থান বাংলাদেশ থেকে ১৮ কিলোমিটার উজানে ভারতের ভূখণ্ডে গঙ্গা নদীর ওপরে। গত চার দশকেরও বেশি সময়ে এই বাঁধ গঙ্গা অববাহিকায় ব্যাপক পরিবর্তন আনে, যার কারণে দুই দেশই ক্ষতির মুখে পড়েছে।

    ভারতের বিহার ও উত্তরপ্রদেশে প্রতিবছর বন্যা ও জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ায় বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে ফারাক্কা বাঁধ সরিয়ে স্থায়ী সমাধান চেয়ে আসছেন। একই দাবি বাংলাদেশের পরিবেশবাদীদেরও। কারণ, এই বাঁধের কারণে বর্ষার মৌসুমে বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমের বেশকিছু জেলাও বন্যা ও নদী ভাঙনের কবলে পড়ে।

    তবে বাঁধের কারণে শুষ্ক মৌসুমে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয় বলে জানান বাংলাদেশ পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের নদী ও পানি রক্ষা কমিটির নেতা ড. আবদুল মতিন।

    তিনি জানান, ফারাক্কা বাঁধের কারণে নদী তার স্বাভাবিক গতি আর নাব্যতা হারিয়ে ফেলছে। নদীর প্রবাহ কমে যাওয়ায় পলি জমতে জমতে নদী ভরাট হয়ে যাচ্ছে। এতে নদীর খাড়িগুলোর পানি পরিবহণ ক্ষমতা কমে গেছে। এজন্য বন্যা নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। অন্যদিকে গ্রীষ্ম মৌসুমে ভারত পানি আটকে রাখায় বাংলাদেশ প্রয়োজনের সময় পানি পাচ্ছে না বলেও তিনি জানান।

    ড. মতিন আরও জানান, এর সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়েছে কৃষিজমি, মৎস্য চাষ, নৌপরিবহন সর্বোপরি আবহাওয়ার ওপর, যা পরিবেশ বিপর্যয় ডেকে আনছে। পদ্মার অন্যান্য শাখা নদীও এ কারণে পানি সংকটের মুখে পড়েছে বলে জানান তিনি।

    সূত্র : বিবিসি বাংলা

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    Soudi

    বিশ্বের শীর্ষ দাতা দেশ সৌদি, সবচেয়ে বেশি অনুদান পেয়েছে যেসব দেশ

    July 13, 2025
    Trump

    ইইউ-মেক্সিকোর ওপর ৩০% শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের

    July 13, 2025
    Hamla 2

    ৫ কোটি টাকা চাঁদা দাবি, না পেয়ে আবাসন কোম্পানিতে হামলা-গুলি

    July 13, 2025
    সর্বশেষ খবর
    OpenAI teacher training

    চার লাখ শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দেবে ওপেনএআই

    Sara

    বলিউডের নতুন চমক কে এই সারা অর্জুন?

    Soudi

    বিশ্বের শীর্ষ দাতা দেশ সৌদি, সবচেয়ে বেশি অনুদান পেয়েছে যেসব দেশ

    Charli D'Amelio: TikTok's Dance Queen Revolutionizing Social Media

    Charli D’Amelio: TikTok’s Dance Queen Revolutionizing Social Media

    Trump

    ইইউ-মেক্সিকোর ওপর ৩০% শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের

    JoJo Siwa: The Bowtastic Force Revolutionizing Youth Entertainment

    JoJo Siwa: The Bowtastic Force Revolutionizing Youth Entertainment

    Flying Tiger Retail Innovations:Leading the Global Variety Store Revolution

    Flying Tiger Retail Innovations:Leading the Global Variety Store Revolution

    Hamla 2

    ৫ কোটি টাকা চাঁদা দাবি, না পেয়ে আবাসন কোম্পানিতে হামলা-গুলি

    Focusrite Audio Innovations:Leading the Music Production Revolution

    Focusrite Audio Innovations:Leading the Music Production Revolution

    How to Sell Digital Templates on Etsy: Step-by-Step Success Guide

    How to Sell Digital Templates on Etsy: Step-by-Step Success Guide

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.