বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি বিশেষ ফ্লাইটে বৃহস্পতিবার বিকেলে নেপাল থেকে দেশে ফিরেছেন জাতীয় ফুটবল দলের খেলোয়াড়েরা। একই ফ্লাইটে টিম কন্টিনজেন্টের সঙ্গে ম্যাচ কভার করতে যাওয়া ক্রীড়া সাংবাদিকরাও দেশে পৌঁছেছেন।
নেপালের কাঠমান্ডুতে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফলে মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলির সরকার পতিত হয়। শহরে ব্যাপক জ্বালাও-পোড়াও হয়েছে। বাংলাদেশের ফুটবল দল যে হোটেলে অবস্থান করছিল, তার পাশেও আগুন জ্বলছিল। দুই-তিন দিন হোটেলবন্দি থাকার কারণে খেলোয়াড়রা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলেন।
বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল বলেন, “ফুটবলারের মানসিক ট্রমা কাটানোর জন্য আমাদের চিকিৎসার প্রক্রিয়া রয়েছে। প্রয়োজন হলে মানসিক কোচিং ও সাইকোলজিক্যাল সাপোর্ট দেওয়া হবে। যাদের প্রয়োজন নেই, তাদেরও আমরা মূল্যায়ন করব। কারণ এমন পরিস্থিতিতে অনেক সময় ফিজিক্যাল শকও হয়।” তিনি আরও জানান, বাংলাদেশ আর্মড ফোর্সের মেডিক্যাল টিম প্রস্তুত, যাতে ফুটবলারদের বিশেষ চিকিৎসা প্রয়োজন হলে তা দেওয়া যায়।
আর্মড ফোর্সড ডিভিশনের ডিজি অপারেশন্স অ্যান্ড প্ল্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আলীম দেশে নিরাপদ প্রত্যাবর্তনে সকল সংশ্লিষ্ট পক্ষকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।