Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ফোন চার্জে রেখে ভুলেও এই কাজ করবেন না
    Research & Innovation বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি লাইফস্টাইল

    ফোন চার্জে রেখে ভুলেও এই কাজ করবেন না

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কJuly 13, 20193 Mins Read
    Advertisement

    স্মার্টফোন ব্যবহারের বেশ কিছু নিয়ম কানুন থাকে। যা মেনে চললে স্মার্টফোন অনেকদিন বেশি ভালো থাকে। ক্ষয়ক্ষতি অনেক কম হয়। কিন্তু এই নিয়ম কানুনগুলোই আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষেরই জানা নেই। আর তাই যেভাবে খুশি আমরা স্মার্টফোনটিকে ব্যবহার করি।

    স্মার্টফোনের ব্যাটারি বেশিদিন চলে না। এই সমস্যার কথা প্রায় আমাদের প্রত্যেকের মুখেই শোনা যায়। সে নতুন ফোন হোক কিংবা পুরনো ফোন হোক। ব্যাটারি বেশিদিন টেকে না। রোজ ১০০ শতাংশ করে চার্জ দেওয়ার পরেও খানিক্ষণ ব্যবহার করার পরেই চার্জ অতি দ্রুত কমে যেতে থাকে। জানেন কেন এমন হয়? সঙ্গে এও জানুন কীভাবে চার্জ দিলে স্মার্টফোনের ব্যাটারি ভালো থাকবে।

    ১. স্মার্টফোনে সম্পূর্ণ মানে ১০০ শতাংশ চার্জ হয়ে যাওয়ার পরেও চার্জ দেবেন না।

    ২. কখনওই একেবারে ১০০ শতাংশ চার্জ দেবেন না। এতে ভোল্টেজের তারতম্য ফোনের ব্যাটারিতে প্রভাব ফেলে। তাই যখনই সময় পাবেন, একটু করে চার্জ দিয়ে নেবেন।

    ৩. ফোনটিকে ঠান্ডা রাখুন। খেয়াল রাখবেন যেন গরম না হয়ে যায়। ফোনে যে কভার বা জ্যাকেট ব্যবহার করবেন, খেয়াল রাখবেন যেন তা ফোনকে গরম না করে দেয়। রোদে বেরনোর সময়ে ফোনটিকে কভার করে রাখুন। এতে ব্যাটারি ভালো থাকবে।

    বজ্রপাতের ঝলক-গর্জন যে কারণে একই সঙ্গে দেখা ও শোনা যায় না

    ছোট্টবেলায় চৈত্রের খাঁ খাঁ দুপুর। গরমের দুপুরে মাঠে কৃষকদের আনাগোনা কম। প্রায় নির্জনই থাকে বলা চলে। তাই থাকে না অবঞ্ছিত কোনো কোলাহলের উৎপাত। ফলে বহুদূরের মৃদু শব্দও কানে এসে লাগে। কোনো কৃষক তার গাভীকে হয়তো কোনো ঘেসো জমিতে বেঁধে রাখতে গেছেন। এজন্য তাকে একটা কাজ করতে হয়। একটা খুঁটো পুঁতে তার সাথে লম্বা একটা দড়ি বাঁধতে হয়। দড়ির একমাথায় গরু অন্য মাথায় খুঁটা।

    খুঁটা যখন পোঁতা হয় তখন খুঁটার মাথা মুগুর দিয়ে দমাদম বাড়ি দেয় রাখাল।এই দৃশ্যটা যখন চোখে পড়ত তখন হয়তো অবাক হবেন। কারণ, কৃষক যখন খুঁটার মাথায় বাড়ি মারছে তখনি আপনি সেই শব্দ শুনতে পাবে না। শুনবেন কয়েক সেকেন্ড পরে!

    এটা কেন হয়?

    বজ্রপাতের ব্যাপারটা পরিষ্কার হলে এর উত্তরও বেরিয়ে আসবে। এখন দেখা যাক বজ্রপাতে কী ঘটে।

    মানুষ বা প্রাণী কখন একটা বস্তুকে দেখতে পায়? কোনো বস্তুর ওপর যখন কোনো আলোক রশ্মি পড়ে তখন বস্তুটি সেই আলোক রশ্মির কিছুটা অংশ শোষণ করে নেয়। বাকি আলোটুকু সেই বস্তুতে প্রতিফলিত হয়ে ফিরে আসে। সেই প্রতিফলিত আলো যখন আমাদের চোখে এসে পড়ে তখন আমরা বস্তুটাকে দেখতে পায়।

    বজ্র পাতের ক্ষেত্রে আলো কোনো বস্তুতে প্রতিফলিত হয়ে আসে না। বজ্রই আলো উৎপাদন করে আর সেই আলো সোজা আমাদের চোখে এসে পড়ে। তখন আমরা বাজের ঝলক দেখতে পাই।

    অন্যদিকে শব্দ তরঙ্গ মানুষের কানের ভেতর দিয়ে ঢুকে মস্তিষ্কের এক বিশেষ পর্দায় আঘাত হানে। তখন মস্তিষ্কের সেই পর্দায় কম্পন সৃষ্টি হয়। সেই কম্পনকেই আমরা শব্দ হিসেবে শুনি।

    এখন আলোর সাথে শব্দের তুলনা করা যাক। আলোর বেগ সেকেন্ড তিন লক্ষ কিলোমিটার। আর শব্দের বেগ সেকেন্ডে মাত্র ৩৪০ মিটার। অর্থৎ আলোর বেগ শব্দের বেগের প্রায় নয় লক্ষ গুণ। তাই আলো আর শব্দ যদি দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় তবে সেটা খরগোস-কচ্ছপের প্রতিযোগিতার চেয়েও হাস্যকর মনে হবে।

    ঠিক এমনই এক প্রতিযোগিতা হয় মেঘের বিদ্যুৎচমক কিংবা বজ্রপাতের সময়। মেঘে মেঘে ঘর্ষণের ফলে বজ্র সৃষ্টি হয় আর সেই সাথে তৈরি হয় কান ফাটানো আওয়াজ। মেঘ সাধারণত মাটি থেকে ২ থেকে ৫ কিলোমিটার ওপরে অবস্থান করে। সেখনেই মেঘে মেঘে ঘর্ষণে বজ্র আর বিকট আওয়াজের জন্ম হয়। ধরা যাক মাটি থেকে তিন কিলোমিটার ওপরে কোনো মেঘে মেঘে লড়াই হচ্ছে। সেখান থেকে বাজের আলো আমাদের চোখে এসে পড়তে সময় লাগবে এক সেকেন্ডের একলক্ষ ভাগের এক ভাগ সময়। অর্থাৎ বাজ ঝলক দেয়ার সাথে সাথে আমার তা দেখে ফেলব।

    অন্যদিকে সেই বাজের শব্দ আমাদের কানে এসে পৌঁছতে সময় লেগে যাবে প্রায় নয় সেকেন্ড। তাই বাজ্রপাতের আলো আর কান ফাটানো আওয়াজ একসাথে দেখা ও শোনা যায় না।

    প্রায় একইরকম ঘটনা ঘটে গ্রীষ্ম দুপরে কৃষকের খুঁটা পোঁতার সময়। কৃষক যখন খুঁটা পুঁতছে তখন সেখান থেকে যে আলো প্রতিফলিত হচ্ছে তা মুহূর্তের মধ্যেই আমাদের চোখে এসে পড়ছে। কিন্তু শব্দের গতি কম বলে মুগুরের বাড়ির শব্দ শুনতে কিছুটা সময় দেরি হচ্ছে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    মাথা

    উঁচুতে উঠলেই মাথা ঘোরে? জানুন এই ১০টি ঘরোয়া পদ্ধতি

    July 20, 2025
    Top Smartphones Under Rs 25000

    বাজেটের মধ্যে সেরা ৫টি স্মার্টফোন, OnePlus থেকে iQOO

    July 20, 2025
    Veo 3।

    এবার ছবি থেকেই ভিডিও বানাবে গুগল জেমিনি – যুক্ত হলো ‘Veo 3’ ফিচার

    July 20, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Nahid

    মেজর জিয়া চট্টগ্রাম থেকেই স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন : নাহিদ

    Doulatpur

    যমুনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধে অবশেষে প্রশাসনের অভিযান

    Tacher

    সাতক্ষীরায় শিক্ষককে কুপিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে যুবক নিহত

    মিরপুর ডিওএইচএসে ডাকাতি করে পালানোর সময় সাবেক সেনা সদস্যসহ আটক ৫

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম

    ২২ ক্যারেট সেনার দাম: ভরি প্রতি আজকের স্বর্ণের মূল্য কত?

    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি: ২১ জুলাই, ২০২৫

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট: ২১ জুলাই, ২০২৫

    Jamyat

    মহাসমাবেশ শেষে রমনা পার্কে জামায়াতের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

    Sakib Khan

    শাকিব খানের কান্নার ছবি ভাইরাল

    saiyaara box office collection day

    Saiyaara Box Office Collection Day 3: Hits ₹90 Crore, 2025’s Second-Biggest Sunday After Chaava

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.