Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ‘বর্তমানে অ্যাপল যতটা না আমেরিকান, তার চেয়ে বেশি চীনা কোম্পানি’
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    ‘বর্তমানে অ্যাপল যতটা না আমেরিকান, তার চেয়ে বেশি চীনা কোম্পানি’

    May 8, 20235 Mins Read

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক: জে নিউম্যান একজন মার্কিন ঔপন্যাসিক এবং ইলিয়ট ম্যানেজমেন্ট করপোরেশনের প্রাক্তন হেজ ফান্ড পোর্টফোলিও ম্যানেজার, যিনি ইতিহাসের অন্যতম উল্লেখযোগ্য হেজ ফান্ড ট্রেডের নেতৃত্ব দিয়েছেন। অ্যাপল-এ তার দীর্ঘ বা ছোট কোনো আর্থিক সম্পর্ক নেই। তার লেখা প্রতিবেদন ‘অ্যাপল একটি চীনা কোম্পানি’-তে এসইসি, নিরীক্ষক এবং বিনিয়োগকারীরা জেগে উঠলে কী হবে? সেই বিষয় তুলে ধরেছেন। বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি বিষয়ক দৈনিক ‘ফিন্যান্সিয়াল টাইমস’ একটি প্রবন্ধ প্রকাশ করেছে।

    ব্র্যান্ড ফাইন্যান্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২ ও ২০২১ সালেও অ্যাপল ছিল বিশ্বের সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড। যদিও ২০২৩ সালে অ্যাপলকে টপকে শীর্ষ স্থান দখলে নিয়েছে অ্যামাজন। মার্কিন বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি অ্যাপল। ‘ফিন্যান্সিয়াল টাইমস’ এর প্রবন্ধে ‘জে নিউম্যান’ অ্যাপলকে একটি চীনা কোম্পানি হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। এর পেছনে তিনি যুক্তি হিসেবে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সাথে অ্যাপলের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ককে দেখিয়েছেন।

    তিনি বলেছেন, চীনে পণ্য উৎপাদন এবং বিক্রয়ের ক্ষেত্রে দেশটির কমিউনিস্ট পার্টির সাথে অ্যাপলের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক মার্কিন কোম্পানিটিকে ঈষর্ণীয় অস্তিত্ব দিলেও, বিভিন্ন ভীতিকর তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করলে আপনি আঁতকে উঠবেন!

    প্রতিবেদেনে বলা হয়, ‘গত কয়েক সপ্তাহে, মার্কিন অস্ত্র কোম্পানি লকহিড মার্টিন ও রেইথনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে চীন। মার্কিন চিপমেকার মাইক্রনের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে দেশটি। ডিউ ডিলিজেন্স ফার্ম মিন্টজ গ্রুপে অভিযান চালিয়ে সংস্থাটির কিছু কর্মীকেও গ্রেফতার করেছে তারা। আটক করেছে অ্যাস্টেলাস ফার্মার একজন সিনিয়র সদস্যসহ ১৭ জাপানি ব্যবসায়ীকে। লন্ডনভিত্তিক আন্তর্জাতিক পেশাদার পরিষেবা নেটওয়ার্ক কোম্পানি ডেলয়েটের বিরুদ্ধে রেকর্ড জরিমানা ধার্য করেছে এবং সাধারণ ব্যবসায়িক কার্যক্রমকে কভার করার জন্য দেশটি তার গুপ্তচরবৃত্তি আইন সংশোধন করেছে। এতো কিছু সত্ত্বেও সম্প্রতি চীন সফরে গিয়ে অ্যাপল সিইও টিম কুক দেশটির সঙ্গে তার কোম্পানির ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।
    অ্যাপল সিইও টিম কুক
    বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত চীন উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা এর চেয়ে বেশি উদ্দীপিত হতে পারি না, যা (সম্পর্ক) অ্যাপল ও চীন… এক সঙ্গে গড়ে তুলেছে। আর তাই এটি একটি ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে রূপ নিয়েছে।’

    ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের একটি প্রতিবেদনের বরাতে জে নিউম্যান তার প্রবন্ধে দাবি করেছেন, ‘গত ২০ বছরে অ্যাপলকে চীনের আরো গভীরে ঢুকিয়েছেন সিইও টিম কুম। ২০১৬ সালে চীনের অর্থনীতি, কর্মশক্তি এবং প্রযুক্তিগত সক্ষমতায় ২৭৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করার জন্য অ্যাপলের সঙ্গে একটি গোপনীয় চুক্তি হয়। এরপরই আইফোন বিশ্বব্যাপী সেরা বিক্রেতা হয়ে উঠে। বাস্তবে, বর্তমানে অ্যাপল যতটা না আমেরিকান, তার চেয়ে বেশি চীনা কোম্পানি।’

    ওই প্রবন্ধে আরো বলা হয়, ‘অ্যাপলের আয়ের প্রায় পঞ্চমাংশ আসে চীনে বিক্রয় থেকে। বৃহত্তর চীন তথা হংকং, ম্যাকাও, তাইওয়ান এবং চীনের মূল ভূখণ্ড থেকে শুধু ২০২২ সালেই কোম্পানিটির মুনাফা এসেছে ৩১.২ বিলিয়ন ডলার, যদিও চীনে আয়ের অধিকাংশ নগদ অর্থই দেশটির বাইরে নেওয়া অসম্ভব বলে মনে করা হয়, অথচ এটি অ্যাপলের মোট আয়ের একটি বড় অংশ।

    অ্যাপল চীনকে নগদ অর্থ ও বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তির চেয়ে বেশি কিছু সরবরাহ করে থাকে। অ্যাপল ব্র্যান্ডটি দমনমূলক, স্বৈরাচারী অবস্থা এবং নমনীয়তার ক্ষেত্রে চীনকে সিসিপি (কনডাক্ট, কালচার ও পিপল) এর মতো উদ্দেশ্যগুলো হাসিলে সমর্থন দেয়। যখন এসব ক্ষেত্রে চীনের মুখোমুখি হয়, তখন অ্যাপলের কাছে না বলার কোনও সুযোগই থাকে না।

    প্রবন্ধে কিছু উদাহরণ তুলে ধরা হয়, যার মধ্যে অন্যতম:

    ১. এইচকেম্যাপ ডট লাইভ-কে নিষিদ্ধ করেছে অ্যাপল। এইচকেম্যাপ হলো হংকংয়ের একটি মানচিত্র বিষয়ক অ্যাপ, যা সেখানকার বিক্ষোভকারীরা পুলিশের গতিবিধি ট্র্যাক করতে ব্যবহার করতেন। কিন্তু এটি অনুমোদনের মাত্র কয়েকদিন পরই তা বন্ধ করে দেয় অ্যাপল। ওই সময় অ্যাপল সংবাদসংস্থা রয়টার্সের কাছে দাবি করেছিল যে, অ্যাপটি পুলিশের ওপর অতর্কিত হামলা চালানোর মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

    ২. সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীরা সিসিপির সমালোচনামূলক লিফলেট ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য ‘এয়ারড্রপ’ ব্যবহার করার পরে চীনে আইফোনে ফাইল শেয়ারিং সীমিত করে অ্যাপল। এই লিফলেট আংশিকভাবে বেইজিংয়ের এক ব্যক্তি দ্বারা অনুপ্রাণিত, যিনি চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে অপসারণের জন্য ব্যানার ঝুলিয়েছিলেন।

    ৩. ইন্টারনেট পরিষেবা প্রদানকারী এবং বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছ থেকে ব্যবহারকারীর ওয়েব ব্রাউজিংকে অস্পষ্ট করার জন্য ডিজাইন করা অ্যাপলের নতুন গোপনীয়তা বৈশিষ্ট্য (ফিচার) চীনে পাওয়া যায় না।

    ৪. অ্যাপলের চাইনিজ অ্যাপ স্টোর থেকে বিদেশি নিউজ আউটলেট, গে ডেটিং পরিষেবা এবং এনক্রিপ্ট করা মেসেজিং অ্যাপসহ বিভিন্ন ধরনের ১০ হাজারেরও বেশি অ্যাপ উধাও হয়ে গেছে। এছাড়াও ব্লক করে দেওয়া হয়েছে- গণতন্ত্রপন্থী বিক্ষোভ সংগঠিত করার জন্য বিভিন্ন টুলস ও ইন্টারনেট বিধিনিষেধ এবং দালাই লামা সম্পর্কিত অ্যাপসগুলো।

    ৫. অ্যাপল দাবি করেছে যে চীনা ব্যবহারকারীদের ডেটা নিরাপদ। অথচ অ্যাপল তার গুইয়াং ডেটা সেন্টারের নিয়ন্ত্রণ চীনা সরকারের কাছে হস্তান্তর করেছে। ওই রাজ্যের সরকারি কর্মকর্তারাই কম্পিউটারগুলো পরিচালনা করে। অথচ ডিজিটাল কীগুলো- যা দ্বারা এই সিস্টেমকে আনলক করে, সেগুলো ওই ডেটা কেন্দ্রেই সংরক্ষণ করা হয়।

    প্রবন্ধে বলা হয়, বেসামরিক নাগরিকদের স্বাধীনতা এবং গোপনীয়তা সম্পর্কে টিম কুকের বক্তব্য ও চীনে তার প্রশংসনীয় অনুভূতি ব্যক্ত অপ্রাসঙ্গিক। কেননা, সেখানে অ্যাপলের কাছে তার চীনা গ্রাহকদের ডেটা সরকারের কাছে সরবরাহ করা ছাড়া কোনও বিকল্প নেই। অনিচ্ছাকৃতভাবে হলেও সম্ভবত, অ্যাপল সেখানে নজরদারি ও সরকারি সেন্সরশিপের সহায়ক হয়ে উঠেছে।

    যদিও এই জটিলতাগুলোর কাছে এখনও হেরে যায়নি অ্যাপল। বরং সংস্থাটি খুব সতর্কতার সঙ্গে চীন থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছে। এর অংশ হিসেবে আইফোনের উৎপাদন ভারতে, এয়ারপডস ভিয়েতনামে, ম্যাক মালয়েশিয়া এবং আয়ারল্যান্ডে নিয়ে যাচ্ছে সংস্থাটি। একই সঙ্গে সরবরাহ চেন স্থানান্তর করতে শত শত কর্মীর সমন্বয়ে একটি ‘টাইগার টিম’ গঠন করেছে অ্যাপল।

    কিন্তু এই প্রচেষ্টাকে নিরর্থক মনে হচ্ছে। কেননা, অ্যাপল সম্ভবত চীন থেকে কখনওই পুরোপুরি বেরিয়ে আসতে পারবে না। এমনকি ছোট ছোট স্থানান্তর (শিফট) এর ক্ষেত্রেও চীনা অধিপতিদের দ্বারা প্রতিশোধের ঝুঁকিতে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে, কেননা তারা অ্যাপল পণ্যের বিরুদ্ধে চীনা ভোক্তাদের দিয়ে প্রতিশোধ নিতে পারে।

    যে চীন অ্যাপলকে সাফল্যের শীর্ষে উঠতে ব্যাপকভাবে অবদান রেখেছে- তারা সেই অ্যাপলকে সেখান থেকে সরে যেতে দেবে? কেন করবে তারা এটি? এগুলো অ্যাপলেরই তৈরি সমস্যা। সুতরাং বলা যায়- চীন যা চায় তা করা ছাড়া অ্যাপলের সামনে আরও কোনও বিকল্প নেই।

    সূত্র: ফিন্যান্সিয়াল টাইমস

    প্রথমবারের মতো মহাকাশে যাচ্ছেন সৌদি নারী

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অ্যাপল আমেরিকান কোম্পানি চীনা চেয়ে তার না প্রযুক্তি বর্তমানে বিজ্ঞান বেশি যতটা
    Related Posts
    WhatsApp

    হোয়াটসঅ্যাপে ফোন নাম্বার গোপন রাখবেন যেভাবে

    June 7, 2025
    Samsung Galaxy Z Fold 7

    শীঘ্রই লঞ্চ হচ্ছে Samsung Galaxy Z Fold 7, জানুন বিস্তারিত

    June 7, 2025
    Nothing Phone (3)

    Nothing Phone (3) এর সম্ভাব্য স্পেসিফিকেশন ও পারফরম্যান্স

    June 6, 2025
    সর্বশেষ খবর
    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি : ৮ জুন, ২০২৫

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট : ৮ জুন, ২০২৫

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম : আজকে বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম কত?

    খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করলেন দলের শীর্ষ নেতারা

    বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সস্ত্রীক ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

    BGB

    চামড়া পাচার রোধে সীমান্তে কঠোর অবস্থানে বিজিবি

    Lather

    নির্ধারিত দামে চামড়া কিনছে না সাভারের আড়তদাররা

    Rain

    টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

    DMC

    ঢাকায় কোরবানি করতে গিয়ে আহত শতাধিক

    Deepika

    মুম্বাইয়ের বৃষ্টিতে ভিজে দীপিকার প্রথম প্রেম, কে সেই প্রেমিক?

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.