Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home বর্তমান বলে কিছু নেই, আমরা কি অতীতে বাস করি?
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    বর্তমান বলে কিছু নেই, আমরা কি অতীতে বাস করি?

    January 4, 20245 Mins Read

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : বিখ্যাত লেখক হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন, `আমরা বাস করি বর্তমানে, অতীতেও না ভবিষ্যতেও না।’ হুমায়ূন আহমেদ বলেছেন, তাই আমাদের মনে হতেই পারে, এটাই ঠিক। তাছাড়া দৈনন্দিন জীবনের অভিজ্ঞতা তা-ই বলে। মনে হতেই পারে ভবিষ্যৎ ঘুমিয়ে আছে কারের গর্ভে, অতীত আগেই হারিয়ে গেছে৷ কিন্তু অভিজ্ঞতা আর কার্যকারণ সবসময় এক বিন্দুতেই নাও মিলতে পারে।

    অভিজ্ঞতা যেখানে ধোকা খায়, বাস্তবতা যেখানে ঝাপসা হয়ে ওঠে, সেখান থেকেই শুরু কোয়ান্টাম বলবিদ্যার৷ কিন্তু সময়ের প্রহেলিকা শুধু কোয়ান্টাম জগতেই সীমাবদ্ধ নয়; বৃহৎ-বিশাল মহাবিশ্বের সবখানেই ‘সময়’ ছলনার আশ্রয় নেয়৷

    আপনি যে অতীতে বাস করেন, তার প্রমাণ আপনি বাস্তব জীবনেই পাবেন।

    সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব ১৫ কোটি কিলোমিটার। সেখান থেকে আলো আসতে সময় লাগে ৮ মিনিট ৫২ সেকেন্ড। অর্থাৎ এই মুহূর্তে যে সূর্যটা দেখছেন, যেখানে দেখেছেন, সূর্যটা আসলে ৮ মিনিট ৫২ আগে ঠিক এই জায়গায় ছিল।

    এখন আমরা এই জায়গায় কেন দেখছি?
    কারণ আলোর গতি। আলো এক সেকেন্ডে ৩ লাখ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেয়। এই হিসাবে সূর্য থেকে আলো আসতে সময় লাগে ৮ মিনিট ৫২ সেকেন্ড।
    কোনো বস্তুকে আমরা তখনই দেখতে পাই, যখন বস্তুটা নিজেই আলোকিত হয় বা অন্য বস্তু থেকে আসা আলো তার ওপর পড়ে।

    অর্থাৎ বস্তুর ওপর থেকে আলো প্রতিফলিত হলে তবেই আমরা বস্তুটাকে দেখতে পাই। বস্তুটা নিজেই আলোর উৎস হলো প্রতিফলনের অবশ্য দরকার হয় না।

    তাই দূরত্ব আর আলোর বেগের কারণে আমরা সব সময় ৮ মিনিট ৫২ সেকেন্ড আগের সূর্যকে দেখি। বর্তমানের সূর্য কখনোই আমরা দেখতে পাব না, যদি না সূর্যের পৃষ্ঠে গিয়ে দাঁড়ায়। নানা কারণে সেটাও অবশ্য সম্ভব নয়।

    এবার আরেকটু দূর আকাশে উঁকি দিতে পারি। সূর্যের সবচেয়ে কাছের নক্ষত্র হলো আলফা সেন্টুরাই। সেটা পৃথিবী থেকে এতটাই দূরে, সেকেন্ডে ৩ লাখ কিলোমিটার বেগে ছুটে আসা আলোর এই পথ পাড়ি দিতে চার বছর লেগে যায়। তাই তারাটা যেখানে রাতের আকাশে দেখছেন, আর ভাবছেন, ওটা বুঝি এখনো ওখানেই রয়েছে, সে ধারণা ভুল। রিয়েল টাইম দেখার উপায় নেই।

    মহাকশের ব্ল্যাকহোলের ছবি তোলা হচ্ছে এখন, তারাদের সংঘর্ষ দেখা যাচ্ছে, ব্ল্যাকহোল একে-ওপরে সঙ্গে মিলিত হচ্ছে, কিংবা হচ্ছে সুপারনোভা বিস্ফোরণ— এসব ঘটনারগুলো ঘটছে কোটি কোটি আলোকবর্ষ দূরে।

    তার মানে সেখান থেকে আলো আসতে সময় লাগছে কয়েক কোটি বছর৷ অর্থাৎ এসব ঘটনা কোটি কোটি বছর আগেই ঘটে গেছে। আমরা এখন দেখছি।
    এসব ঘটনা থেকে একটা ব্যাপার নিশ্চিত, ঘটনার অতীতও দেখা সম্ভব।

    এবার একটু দৈনন্দিন জীবনের তাকান, দিগন্তে যে মেঘমালা দেখছেন, মাঠে কৃষক কাজ করছেন, এমনকী আপনার সামানে যে মানুষটাকে দেখছেন, এদেরও কি রিয়াল টাইমে বা তাৎক্ষণিক দেখছেন। মনে হয় না।

    খুব অল্প দূরত্বে থাকলেও সেখান থেকে আলো এসে আপনার চোখে পড়তে কিছুটা সময় লাগবেই। হতে পারে সেটা ১ ন্যানো সেকেন্ডের সহস্রভাগের একভাগ সময়। তবু কিছুটা সময় তো লাগছে। এমনকী আপনার নীজের হাত-পা, শরীরও একেবারে রিয়েল টাইমে দেখতে পাবেন না। খুব কম সময় হলেও লাগছে।

    তাহলে যেটাকে আপনি বর্তমানে ঘটছে বলে মনে করছেন, সেটা কি আদৌ বর্তমান।

    শুধু আলোর কথাই বা বলি কেন? শব্দ! এর গতি আরও কম। আলোর তুলনায় অনেক অনেক কম। সেকেন্ডে মাত্র ৩৫৫ মিটার। আলোর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মোটেও পারে না শব্দ। তাই বজ্রপাতের ঝলক যখন দেখতে পাচ্ছেন, শব্দ শুনছেন তার থেকে বেশ কয়েক সেকেন্ড পরে। সুতরাং শব্দের ক্ষেত্রেও রিয়েল টাইম বলে কিছু নেই।

    এবার আসুন আপনার অনুভূতির কথা। ধরুন আপনি মোবাইল ফোনটা স্পর্শ করলেন। সঙ্গে এর স্ক্রিন আলোকিত হয়ে উঠল। তার মানে কী, এটা রিয়েল টাইমে আপনি দেখলেন? রিয়েল টাইম অনুভব করলেন?

    দেখার কথাতো আগেও বলেছি। স্পর্শের অনুভূতির কথাই যাদি বলি, কোনো কিছু স্পর্শ করার সঙ্গে সঙ্গেই আপনি অনুভূতি টের পাবেন না। এর জন্যও সময় লাগবে। কারণ, স্পর্শের যে অনুভূতি, সেটাও তৈরি হয় মস্তিষ্কে। এই খবরটা হাত থেকে মস্তিষ্কে যেতে কিছুটা হলেও সময় লাগবে।
    অর্থাৎ যেটাকেই আপনি বর্তমানের ঘটনা মনে করছেন, তার কোনেটাই বর্তমানের নয়। কোনোটা খুব সামান্য অতীতের, কোনোটা আবার কোটি কোটি বছরের অতীত!

    ২.
    আপনার কি মনে হচ্ছে, আমি যে অতীতে বাস করার কথা বলছি, এটা কি যুক্তি-তর্কের ওপর দাঁড়িয়ে আমার নিজের মস্তিষ্ক থেকেই এসেছে? মোটেও ব্যাপারটা এমন নয়, বরং ইতালিয়ান পদার্থবিদ ও বিজ্ঞান লেখক কার্লো রোভেলি তাাঁর ‘দ্য অর্ডার টাইম’ বইয়েও এমন কথা বলেছেন। লিখেছেন ‘‘নাও’ মিনস নাথিং’ নামে একটা অধ্যায় যার অর্থ ‘‘এখন’ মানে কিছু নয়’।

    তাহলে ‘বর্তমান’ আসলে কী? ‘বর্তমান’ বলে যদি কিছু না-ই থাকে, তাহলে অতীত আর ভবিষ্যতের মধ্যে পার্থক্য কী? অতীত- যা ঘটেছে, তার স্মৃতি অর্থাৎ প্রমাণ রয়েছে আমাদের স্মৃতিকোষগুলোতে। ভবিষ্যতেও যে কিছু না কিছু না ঘটবে, সে ব্যাপারেও কোনো সন্দেহ নেই। অতীতে আর ভবিষ্যতের মধ্যে যে দেয়াল রয়ছে, সেটাই তাহলে বর্তমান। কিন্তু সেই বর্তমান পরম কিছু নয়; আপেক্ষিক। দূরত্ব অনুযায়ী অতীতের একটা বিশেষ রূপকে বর্তমান হিসেবে দেখি। সূর্যর জন্য ৮ মিনিটি ৫২ সেকেন্ড, মঙ্গলের জন্য ১৫ মিনিট, আলফা সেন্টাউরির জন্য ৪ বছর, অ্যান্ড্রোমিডা গ্যালাক্সির জন্য ২৫ কোটি বছরের অতীতকে আমরা বর্তমান হিসেবে দেখি। সুতরাং আইনস্টাইন যে দেখিয়েছিলেন- সময় প্রকৃতির কোনো মৌলিক রাশি নয়- এ সব হিসেব থেকেই তা পরিষ্কার হয়।

    এই অধ্যায়ে ‘সময়’ সম্পর্কে একটি চমৎকার উদ্ধৃতি দিয়েছেন রোভেলি, বলেছেন সময় বা বর্তামানের ধারণটা হলো, মহাবিশ্বব্যাপী জুড়ে থাকটা একটা ইল্যুশন বা বিভ্রম, যা শুধু আমাদের একটি অবৈধ অভিজ্ঞতা।

    ‘এটা অনেকটা বন-জঙ্গল স্পর্শ করে থাকা রংধনুর মতো,’ বলেছেন রোভেলি, ‘যা দেখে মনে হয়, একটু সামনে এগিয়ে গেলেই পাওয়া যাবে, কিন্তু কাছে গেলেই যেন হাওয়ায় মিলিয়ে যায়।’

    এ যেন খ্যাপা নবনী দাসের ওই গানের মতোই, ‘তারে ধরি ধরি মনে করি/ধরতে গেলে আর পেলেম না…’

    আপনাকে যদি জিজ্ঞেস করা হয়, ‘দুটো ঘটনা একই সঙ্গে কি মঙ্গল ও পৃথিবীতে ঘটছে?’ আসলে এ প্রশ্নের কোনো মানে নেই। ‘একই সঙ্গে ঘটছে’ আর ‘এই মুহূর্তে’ এসবের এসব কথার কোনো অর্থ হয় না। এমনটাই দেখিয়ে গিয়েছিলেন আইনস্টাইন। কার্লো রোভেলি তাঁর বইয়ে সেটাইকে আরও যুক্তি দিয়ে ব্যাখ্যা করেছেন।

    সূত্র: দ্য অর্ডার অব দ্য টাইম/কার্লো রোভেলি

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অতীতে আমরা করি: কি কিছু নেই: প্রযুক্তি বর্তমান বলে বাস বিজ্ঞান
    Related Posts
    Samsung Galaxy Z Fold 7

    শীঘ্রই লঞ্চ হচ্ছে Samsung Galaxy Z Fold 7, জানুন বিস্তারিত

    June 7, 2025
    Nothing Phone (3)

    Nothing Phone (3) এর সম্ভাব্য স্পেসিফিকেশন ও পারফরম্যান্স

    June 6, 2025
    Vivo T4 Ultra

    লঞ্চ হতে চলেছে Vivo T4 Ultra স্মার্টফোন, জানুন ফিচার্স

    June 6, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Soudi Visa

    বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানসহ ১৪ দেশকে ভিসা দেবে না সৌদি আরব

    Red Meat

    লাল মাংস খাওয়ার আগে কিছু পরামর্শ জেনে নিন

    ওয়েব সিরিজ

    নিষিদ্ধ ভালোবাসার গল্প যা শেষ হয় না, একা দেখুন এই ওয়েব সিরিজ

    Jhoor

    রাতে যেসব জেলায় ঝড় বইতে পারে

    ওয়েব সিরিজ

    প্রয়োজনের চেয়েও বেশী সাহসী, নতুন ওয়েব সিরিজে ঝড় তুললেন আয়েশা কাপুর!

    Buy

    অনলাইন কেনাকাটায় ভুলেও যা করবেন না

    ওয়েব সিরিজ

    রোমাঞ্চে ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, দেখার জন্য প্রস্তুত!

    লাইফস্টাইল ডেস্ক : পুরুষদের ব্রেস্ট গ্যান্ড বড় হয়ে যাওয়াকে গাইনেকোমাস্টিয়া বলে। এটি এমন একটি অবস্থা, যখন পুরুষদের স্তনের কোষ ফুলে যায়। শরীরের বিশেষ দুটি হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেলে এ অবস্থা হতে পারে। তবে যদি শুধু চর্বি জমার কারণে স্তন বড় হয়ে থাকে, তা হলে তা গাইনেকোমাস্টিয়া নয়। তখন তা পরিচিত হয় সিউডোগাইনেকোমাস্টিয়া নামে। গাইনেকোমাস্টিয়া নবজাতক, বয়ঃসন্ধিকাল ও বয়স্ক পুরুষের মধ্যে বেশি দেখা যায়। এর মধ্যে বয়ঃসন্ধিকালীন গাইনেকোমাস্টিয়া বেশি উদ্বেগের কারণ। সাধারণভাবে ৭৫ শতাংশ পুরুষের বয়ঃসন্ধিকালে খুব অল্প সময়ের জন্য স্তন বড় হওয়ার মতো পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে। কারও কারও ক্ষেত্রে ১০ বছর বয়সে দেখা গেলেও মূলত ১৩ থেকে ১৪ বছর বয়সে এটি বেশিসংখ্যক ছেলের মধ্যে দেখা যায়। বয়ঃসন্ধিকালীন হরমোনজনিত পরিবর্তনের কারণে এমনটা হয়। এ অবস্থা সাধারণত দুই বছরের মধ্যে কমে যায়। কারণ জন্মগত ও পারিবারিক কিছু কারণও গাইনেকোমাস্টিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি করে। পাশাপাশি যেসব রোগ শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় বা অ্যান্ড্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে দেয়, বিশেষ করে অণ্ডকোষ, অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি, ফুসফুস বা লিভারের রোগে আক্রান্ত হলে এবং কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় গাইনেকোমাস্টিয়া দেখা দিতে পারে। পুরুষদের ব্রেস্ট গ্যান্ড বড় হওয়ার পেছনে ইস্ট্রোজেন নামক মেয়েলি হরমোনের আধিক্যকে বড় কারণ হিসেবে ধরা হয়। কিছু ওষুধ খেলেও গাইনেকোমাস্টিয়া হতে পারে, যেমন কেটকেনাজোল, সিমেটিডিন। এ ছাড়া কুষ্ঠ রোগ, লিভারের সমস্যা, কিডনির সমস্যা, ফাস্ট ফুড, অতিরিক্ত ওজন, হরমোনের সমস্যা বয়ঃসন্ধি গাইনেকোমাস্টিয়ার উল্লেখযোগ্য কারণ হিসেবে ধরা হয়। চিকিৎসা হরমোনের সমস্যা থাকলে হরমোন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। অনেকে বলেন ওষুধের মাধ্যমে স্তন ছোট করা যায়। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো রোগীর স্তন ওষুধের মাধ্যমে ছোট হতে দেখা যায়নি। স্তন ছোট করতে চাইলে অপারেশন ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। নিয়মিত ফাস্ট ফুড খাবার কারণে চর্বি জমে যাদের স্তন বড় হয়েছে, তারা ফাস্ট ফুড খাওয়া বন্ধ করলে এবং ওজন কমালে স্তন কিছুটা ছোট হয়। নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমেও বড় স্তন কিছুটা ছোট করা সম্ভব কিছু রোগীর ক্ষেত্রে। কিন্তু পুরোপুরি তা কমবে না। পুরুষালি বুক চাইলে অপারেশন প্রয়োজন। ডা. এস এম বখতিয়ার কামাল, সহকারী অধ্যাপক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ

    কিছু পুরুষদের বুক মেয়েদের মত কেন বড় হয়? অনেকেই জানেন না

    ওয়েব সিরিজ

    নেট দুনিয়ায় ঝড় তুললো এই ওয়েব সিরিজ, ভক্তদের জন্য নতুন চমক!

    Elon

    ট্রাম্পের সঙ্গে বাবার বিরোধ নিয়ে মাস্ক-কন্যার ব্যঙ্গ

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.