বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : বৈদ্যুতিক গাড়ির যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ কার্বণ নিঃসরণে দায়ী না থাকা সত্ত্বেও বৈদ্যুতিক পরিবহন ব্যবস্থার মাধ্যমে কার্বন নিঃসরণ কমাতে জাতীয়ভাবে অবদান রাখতে চায় বাংলাদেশ।
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় যানবাহনে কার্বণ নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি গুরুত্ব পায় এবারের বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে।
জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা কমিয়ে বৈদ্যুতিক গাড়ির দিকে ঝুঁকছে উন্নত দেশগুলো। ব্যবসায়িক কারণে গরীব দেশগুলোকে প্রযুক্তি হস্তান্তরে অনীহা রয়েছে উন্নত দেশগুলোর। মেট্রো রেল দিয়ে বৈদ্যুতিক গণপরিবহনের যাত্রা শুরুর পর সড়ক পরিবহনেও এ প্রযুক্তি আনতে কাজ করছে বাংলাদেশ। আসছে ৫ বছরের মধ্যে দেশে বিদ্যুৎ চালিত যানবাহন চালুর লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
নীতিমালা প্রণয়ন ও গাড়ির চার্জার স্টেশন নির্মাণে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দপ্তরকে প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।