বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট
বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট হল আবাসন স্টক থেকে সরবরাহ করা একটি পূর্বরূপ। এর মালিকরা এটি লাভের জন্য ব্যবহার করে। ভাড়া দেওয়া, বা গুদাম, কর্মশালা, এমন প্রতিটি প্রাঙ্গণ বাণিজ্যিক হিসাবে বিবেচিত হয়। এর মধ্যে রয়েছে:
- ক্যাফে;
- রেস্তোঁরা
- অফিস;
- কর্মশালা;
- দোকানগুলো.
বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেটের ধরণ
এই ধরণের রিয়েল এস্টেটের ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিভাগ রয়েছে:
- সামাজিক;
- শিল্প;
- দপ্তর;
- বিনামূল্যে ব্যবহারের জন্য;
- অ্যাপার্টমেন্ট।
বাণিজ্যিক সম্পত্তি কর বাধ্যতামূলক। ২০১ Until অবধি, গড় বার্ষিক ব্যয়ের ভিত্তিতে এটি নেওয়া হয়েছিল। এখন গণনার সাথে কেবল ক্যাডাস্ট্রাল অনুমান প্রয়োগ করা হয়:
- শপিং মল;
- বিদেশী রিয়েল এস্টেট;
- প্রশাসনিক ভবন;
- ব্যবসায়ের জন্য অনাবাসিক প্রাঙ্গণ।
মালিকের দ্বারা অন্য সকলের জন্য, করের পরিমাণ অপরিবর্তিত রয়েছে এবং বইয়ের মূল্যে অনুমোদিত হবে। যদি মালিকের কাছে বিভিন্ন ধরণের রিয়েল এস্টেট থাকে, তবে প্রতিটিটির জন্য কর গণনা করা হয়। মেডিকেল, শিক্ষা, বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত রিয়েল এস্টেটের মালিকদের সুবিধাগুলি সরবরাহ করা হয়। নতুন কর এর জন্য প্রযোজ্য নয়:
- ধর্মীয় এবং বাজেট সংস্থাগুলি;
- HOA, ZhSK;
- পরিবহন সংস্থা;
- প্রতিরক্ষা উদ্যোগ;
- পাতাল রেল;
- প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা যেখানে কাজ করেন এমন উদ্যোগগুলি;
- অটোমোবাইল সংস্থাগুলি;
- সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান।
বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট বিক্রয়
বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট বিক্রয় কর নিম্নলিখিত বিষয়গুলি দ্বারা নির্ধারিত হয়:
- বিক্রেতার অবস্থা;
- কর ব্যবস্থা;
- সম্পত্তি মালিকানার সময়কাল;
- অর্থনৈতিক কাজে বস্তুর ব্যবহার;
- নথিগুলির প্রাপ্যতা, অবজেক্টের ক্রয়ের জন্য মূল্য প্রতিষ্ঠিত হয়।
বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেটের উপর বাসিন্দারা কী কর দেয়? এটি 13% এর সমান এবং অনাবাসিকদের জন্য – 30%। ক্যাডাস্ট্রাল মানকে ভিত্তি হিসাবে নেওয়া হয়। যদি এটি সেট না করা থাকে তবে তারপরে অবজেক্টের বিক্রয়ের জন্য চুক্তি মূল্যটি নেওয়া হয়।
আমরা প্রত্যেকেই আজ নিজেকে এবং নিজেদের জীবন ভালো করে এবং সন্তুষ্টির সাথে কাটানোর জন্য বিভিন্ন ধরণের নতুন নতুন কাজ গুলো করে থাকি। এবং সত্যি বলতে এখনের সময়ে লোকেরা নিজের একটি ব্যবসা শুরু করার ক্ষেত্রে অধিক জোর দেওয়া দেখা যাচ্ছে।
এখন, যদি আপনারা অধিক লাভ থাকা একটি ব্যবসার আইডিয়া খুঁজছেন, তাহলে রিয়েল এস্টেট এজেন্ট হিসেবে আপনি আজ প্রচুর টাকা ইনকাম করে নিতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে এই Real Estate Business এর জনপ্রিয়তা প্রচুর পরিমানে বৃদ্ধি পাওয়া দেখা গেছে, কেননা আজ প্রত্যেকেই এই ব্যবসা করে যে সহজে প্রচুর ইনকাম করা যাবে এই বিষয়টি জেনে গিয়েছেন।
বাণিজ্যিক রিয়াল স্টেট বিনিয়োগ ও আয়ের উপায়
বাণিজ্যিক রিয়াল স্টেট – একটি রুম বা অন্যান্য বস্তু, যার লাভের জন্য বিক্রি করা হয়, এবং উদ্দেশ্য য়োগ্য নয়। ‘ দ্রুত উন্নয়নশীল এবং ক্রমবর্ধমান মেগা-শহর, মস্কো সহ, এই ধরনের সুবিধার জন্য একটি উচ্চ চাহিদা আছে। বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট বাজার বার্ষিক বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটা তোলে নির্মাণ বা কুটির গ্রামে প্রকল্পের জন্য যেখানে যেমন সুবিধা অধীনে একটি বাড়ি খুঁজে পাওয়া কঠিন নয়।
এর আয়ের চলছে একটি বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট
রেসিডেন্সিয়াল কম বাণিজ্যিক চেয়ে জনপ্রিয় সম্পত্তি। মস্কো এই সুবিধা থেকে আয়ের উৎপাদিত বড় সম্ভাবনা আছে।
বাণিজ্যিক সম্পত্তি, একটি সক্রিয় এবং একটি প্যাসিভ আয় দিয়ে।
সক্রিয় – এই আয়, যা সবল কার্যকলাপ প্রয়োজন। স্টপ এবং আয়ের অবসানের ক্ষেত্রে।
প্যাসিভ – আয় যে একটানা অপারেশন উপর নির্ভরশীল নয় এবং ব্যক্তিগত উপস্থিতি প্রয়োজন হয় না। এটা অনেক সুফল রয়েছে এবং অনেক একটি সংসাধন জন্য।
বাণিজ্যিক রিয়াল স্টেট – ঠিক প্যাসিভ আয় উত্পাদন ক্ষমতা নেই।
বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের জন্য কিভাবে
বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট উপর ক্রয় এবং অবজেক্টের পরবর্তী বিক্রি থেকে উপার্জন। কিন্তু এটা নির্দিষ্ট ঝুঁকি সঙ্গে সংশ্লিষ্ট।
কার্যকলাপ এই ধরনের সংকট ও অস্থিরতা সময়ে চালায় না করাই ভাল। পরিবর্তে একটি মুনাফা তৈরীর আপনি কিন্তু লোকসান কিছুই পেতে পারেন। উপরন্তু, বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট দ্রুত বিক্রি একটি বিস্তৃত এবং সক্রিয় বিজ্ঞাপন প্রয়োজন।
দ্বিতীয় সাধারণ উপায় অর্থ উপার্জন করতে – বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট ব্যবহার করতে। তোমরা বাড়ী বা বিল্ডিং কিনতে পারেন, এটা একটি দোকান খুলে একটি স্থিতিশীল আয় আছে। বা ভাড়া যে প্যাসিভ আয় হবে একটি সম্পত্তি ছিঁড়ে কম ঝামেলা সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। আয় উচ্চতর তা না হয়, উচ্চতর: লাভের পরিমাণ বস্তুর আকারের উপর নির্ভর করে।
যখন একটি সম্পত্তি বিক্রি আপনি রেজিস্টার এবং দস্তাবেজগুলি স্বাক্ষর করতে হবে। ভাড়ার জন্য রিলিজ জন্ম দেওয়া হয় না।
আমি যখন বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট কেনার জন্য কি হওয়া উচিত
বাণিজ্যিক রিয়াল স্টেট – বস্তু, ক্রয় এর মধ্যে কয়েকটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য বিবেচনায় গ্রহণ করা দরকার আছেন:
- আইনগত স্বচ্ছতা। একটি আইটেম কেনার আগে অগত্যা সীমাবদ্ধতা জন্য চেক করতে হবে।
- ঘোষিত মূল্যের বস্তুনিষ্ঠতার। বাজারের পর্যবেক্ষণ রিয়েল এস্টেট এর ক্রমাগত আউট সরবরাহ করতে হবে যেহেতু দাম ওঠানামা করছে লেনদেনের সময়ে মান প্রভাবিত করতে পারে।
- নথির একটি সম্পূর্ণ সেট হচ্ছে। এছাড়াও, বকেয়া চেক অনুপস্থিতি অতিরিক্ত হতে হবে।
- কোথায় বাণিজ্যিক সম্পত্তি। মস্কো উঁচু অফিস সেন্টার, যা ব্যবসার জন্য ডিজাইন করা হয় সঙ্গে পরিপূর্ণ। যাইহোক, সুবিধার জন্য ভাড়া, কেন্দ্রে অবস্থিত বেশ কয়েকবার অনুরূপ চেয়ে, শহরতলির অবস্থিত। শহরের কেন্দ্রীয় অংশ এবং পরিকাঠামো বেশ কয়েকবার বৃদ্ধি হবে ভাড়া।
- ফোন। যখন ক্রয় আরো ব্যয়বহুল, কিন্তু ভাড়া নেওয়ার মধ্যে এটি আরো আয় এনেছে।
- পার্কিং এবং সহজেই অ্যাক্সেস, সঞ্চয় এবং অন্যান্য সুবিধা প্রাপ্যতা। দোকান বা অফিস সময়ে ক্রয় অবজেক্টের জন্য নিউজ।
পরিস্থিতিতে যেখানে বাণিজ্যিক সম্পত্তি বাস্তবায়িত হয়, জমি যা বস্তুর উদ্দীষ্ট উদ্দেশ্য পূরণ করতে পারছে না আছে। উদাহরণস্বরূপ, বাণিজ্যিক প্রাঙ্গনে জমি শিল্প মূল্যের ওপর অবস্থিত।
এই ক্ষেত্রে, নথি জন্য পরিকল্পিত নির্দিষ্ট সময়সীমা জমি উদ্দেশ্য পরিবর্তন করতে প্রয়োজনীয় বৃদ্ধি, এবং শুধুমাত্র তারপর ডান সম্পত্তি চালানো।
বাণিজ্যিক রিয়াল স্টেট।
এর মধ্যে রয়েছে:
- অফিস কক্ষ ও পুরো ভবন;
- গুদাম;
- হোটেল এবং রিসর্ট;
- দোকান, বুটিক, শপিং সেন্টার;
- গ্যারাজের, সার্ভিস স্টেশন, গাড়ি ধোয়া;
- ক্যাফে, রেস্টুরেন্ট ইত্যাদি।
যে কেউ যিনি বিশ্বাস করে যে বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট – এটি শুধুমাত্র অনাবাসিক প্রাঙ্গনে এর ঠিক নয়। জীবিত এলাকা এছাড়াও, ব্যবসা আরোপিত করা যাবে যদি মালিক এটিকে এবং ইজারা কেনা।
একটি উপায় বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট ক্রয় করতে যেমন ট্রেডিং
এটা কোন গোপন যে বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট বাজারদরের রুবেল দশ মিলিয়ন মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না হয়।
যে কেউ যিনি বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট থেকে আয়ের সব সুবিধা সচেতন, কিন্তু এই ধরনের তহবিল নেই, বিকল্প উপায়ে ক্রয় করতে জন্য খুঁজছেন হয়।
বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট ক্রয় জন্য বিশেষ ভাবে জনপ্রিয় সম্প্রতি দেউলিয়া অবস্থা ট্রেডিং শুরু করেছেন।
অত্যন্ত প্রায়ই, বাণিজ্যিক বৈশিষ্ট্য নিলামে আপ করা, মূল্য সংক্ষিপ্ত। পাবলিক অফার নিচের প্রতিটি সময় খরচ করে তোলে। প্রিসিডেন্ট যখন বস্তু 5000 রুবেল জন্য “হাতুড়ি অধীনে” ফেলে রাখা হয়, আছে। নিলামের মাধ্যমে বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট বিক্রয় স্বতন্ত্রতা করে একটি সময় পরে অনেক খরচ আইনত কমে হয়। আপনি সবচেয়ে সাশ্রয়ী মূল্যে জন্য অপেক্ষা করতে পারেন এবং তারপর পছন্দসই বস্তুর কিনতে।
রিয়েল এস্টেট কি ? (What is Real Estate)
চলুন, সব থেকে প্রথমে আমরা জেনেনেই আসলে এই “রিয়েল এস্টেট মানে কি ? ( Meaning of real estate in Bangla)“.
‘ব্যবসার সুযোগ গুলি ঠিক বাসের (bus) মতো, একটির পর সবসময় অন্য আর একটি আসছে। ‘বলেছেন – রিচার্ড ব্র্যানসন, ভার্জিন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা।
ব্যবসার জগতে হয়তো এমন কোনো মানুষ নেই যিনি রিয়েল এস্টেট ব্যবসার সম্বন্ধে কিছু শোনেননি।
তবে যদি আপনি জানেননা তাহলেও কোনো ব্যাপার না, কেননা আজকের আমাদের এই আর্টিকেলে আপনি রিয়েল এস্টেট কি এই বিষয়ে সম্পূর্ণটা এমনিতেই জেনেনিতে পারবেন।
রিয়েল এস্টেট হল বিশ্বের প্রাচীনতম এবং সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় শিল্প।
এই শিল্প এতটাই জটিল যে, অনেক সময় অভিজ্ঞ বিনিয়োগকারীরাও এই ব্যবসা সম্পর্কে দ্বিমত পোষণ করে থাকেন।
তাছাড়াও, এই শিল্পে বিনিয়োগ করার অনেকগুলি উপায় রয়েছে।
রিয়েল এস্টেটকে অনেক সময় রিয়েল প্রপার্টিও বলা হয়।
প্রকৃত পক্ষে, এই শিল্প জমি এবং জমি বিষয়ক উন্নতিসাধন এর সাথে জড়িত। এটা জমি হতে পারে বা একটি রাস্তা, বাড়ি, এপার্টমেন্ট, ইন্ডাস্ট্রিয়াল বিল্ডিং ইত্যাদি।
আবাসন শিল্পে, জমি নির্মাণের পাশাপাশি প্রাকৃতিক সম্পদ যেমন খনিজ, উদ্ভিদ, জলাশয় ইত্যাদিকেও স্থান দেওয়া হয়।
আবার এই সম্পত্তির উপর মালিকানা দেওয়া ও নেওয়ার অধিকার আছে।
মানে, আপনি এই সম্পত্তির কেনা–বেচা, অধিকার কিংবা লিজ দিতে বা নিতে সক্ষম।
রিয়েল এস্টেট ব্যবসা কি? (What Is Real Estate Business)
এককথায় বলতে গেলে, রিয়েল এস্টেট ব্যবসা প্রত্যক্ষ্যভাবে জমি, বাড়ি, ফ্লাট (flats), অফিস (office) ইত্যাদির বেচা-কেনার সাথে জড়িত ব্যবসা।
জমি এবং তার যেকোনো ধরণের প্রকৃতি বা মানুষের দ্বারা ঘটানো উন্নতিও এই ব্যবসার মধ্যে পড়ে।
Real Estate Business এলটি অনেক আলাদা ধরণের ব্যবসা যেটা সরাসরি কোনো পণ্যের বেচা-কেনার সাথে জড়িত থাকছেনা।
তবে, এই ব্যবসার থেকে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারার সম্ভাবনা অবশই প্রচুর থাকছে।
এই ব্যবসা আপনি নিজে এবং একা শুরু করতে পারবেন, আবার চাইলে পার্টনারশীপ (partnership) হিসেবে অন্যান্য ব্যক্তিদের সাথেও কাজ শুরু করতে পারবেন।
এখনের সময়ে, রিয়েল এস্টেট এর ব্যবসা করে বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার লোকেরা কোটি কোটি টাকার মালিক হয়ে দাঁড়িয়েছেন।
রিয়েল এস্টেট শিল্পের স্পষ্ট চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি ?
১. জমির কিছু অংশ স্থাবর হলেও, তার ভৌগোলিক অবস্থান অপরিবর্তিত থাকতে হবে।
২. জমি সবসময় স্থায়ী এবং অবিনশ্বর।
৩. কোনো জমির দুটি অংশ হুবহু এক হলে চলবে না। এই দুই অংশের মধ্যে সামঞ্জস্য থাকলেও, প্রতিটি অংশের ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য আলাদা হতে হবে।
৪.জমির উপর থাকা হাওয়া থেকে শুরু করে, সেই জমির তলায় থাকা সমস্ত অস্থাবর জিনিসের মালিকানা তার মালিকের।
এছাড়াও, এই শিল্পের কতগুলি অর্থনীতিগত বৈশিষ্ট্য আছে, যেগুলো বিনিয়োগ হিসাবে এই ব্যবসার মানকে প্রভাবিত করে:
রিয়েল এস্টেট এর অর্থনীতিগত বৈশিষ্ট্য গুলো
১. যদি জমি বিরল বলে বিবেচিত না হয়, তবে মোট পুঁজির সরবরাহের নির্দিষ্টি হয়ে যাবে।
২. সম্পত্তি, মানুষ তৈরী করুক কিংবা প্রকৃতি সৃষ্টি করুক, কেনা জমির সমস্ত কিছু পরিবর্তনের দাবিদার তার আইনত মালিক।
৩. এছাড়া, যদি বিল্ডিং বা জমির কোনো উন্নতিসাধন ঘটানো হয়, তবে জমির মূল্যের পরিবর্তন ঘটবে।
৪. আর এই পরিবর্তন যদি ব্যক্তিগত স্বার্থে করা হয়, যেমন– বাড়ির ছাদের মেরামতি, তবে তাকে জমির উপরে উন্নতিসাধন বলা হয়।
৫. আবার, জনকল্যাণের জন্যে যখন জমির উপর কাজ করা হয়, যেমন ফুটপাথ তৈরী করা হয়, তখন তাকে জমিতে উন্নতিসাধন বলা হয়।
৬. একবার জমির উন্নতি হলে, উন্নয়নের জন্য ব্যবহৃত মোট মূলধন এবং শ্রম একটি নির্দিষ্ট মাপের নিয়োজিত মূলধন হিসেবে গণ্য হয়। একটি বিল্ডিং ভেঙে ফেলা হলেও, তার ড্রেনেজ, বিদ্যুৎ, জল এবং নর্দমা ব্যবস্থা গুলোর উন্নতি করার জন্যে যে পুঁজি ব্যবহার করা হয়েছিল, তা অর্থনীতির ভাষায় কোনোদিন ফিরিয়ে বা সরিয়ে নেওয়া যায় না।
৭. স্থান নির্বাচন সম্পূর্ণ ভাবে মানুষের রুচি, যাতায়াতের সুবিধা, জায়গার সুনাম এবং আরও অনেক কিছুর উপর নির্ভর করতে পারে। তাই রিয়েল এস্টেটে জমি নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৮. আপনি এই ব্যবসায় সরাসরি বাড়ি কিনতে পারবেন, জমি ভাড়া নিতে পারবেন কিংবা রিয়েল এস্টেট ইনভেস্টমেন্ট ট্রাস্টের মাধ্যমেও এইসব কিছু কেনা–বেচা সম্ভব।
রিয়েল এস্টেট এর ব্যবসা কিভাবে কাজ করে ?
এই ইন্ডাস্ট্রি হলো একাধিক ইন্ডাস্ট্রির সমষ্টি। এই বাণিজ্যের প্রধান কাজটি হল অবাধ জমির উন্নতি সাধন এবং সেই জমি থেকে মানুষ যাতে সর্বতোভাবে পরিষেবা লাভ করতে পারে তার ব্যবস্থা করা।
তা হতে পারে অনুন্নত জমির উন্নতি, কেনা–বেচা, আরও অনেক কিছু।
এই বাণিজ্য জগৎ সরকার, কর্পোরেট অফিস অথবা একটি ব্যক্তিগত দলের মালিকানাধীনও হতে পারে।
কিন্তু কিছু কিছু উপাদান সরাসরি, অর্থনীতির উপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে, যেমন– জমির ধারাবাহিক উন্নতি, এবং ব্যক্তি বা সত্তার মালিকানার পরিবর্তন ইত্যাদি।
এই সবগুলো ব্যাপারই আবাসন ব্যবসার কাজের মধ্যে পড়ে।
এই শিল্পটি কেবল শুধুমাত্র ব্রোকার বা সেলস কর্মীদের দ্বারাই চলে না।
প্রকৃতপক্ষে, লক্ষ লক্ষ মানুষ এই ব্যবসার মাধ্যমে জীবিকা অর্জন করে।
জমি কেনা–বেচা ছাড়াও, এই ইন্ডাস্ট্রিতে মূল্যায়ন, সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা, অর্থায়ন, নির্মাণ, উন্নয়ন, পরামর্শ, শিক্ষা এবং নানান বিষয়ে লোকের প্রয়োজন হয়।
রিয়েল এস্টেটে বহু হিসাবরক্ষক, ব্যাংক, শিরোনাম বীমা কোম্পানি, জরিপকারী এবং স্থপতি, আইনজীবীসহ অনেক পেশাজীবীরা কর্মরত আছেন।
রিয়েল এস্টেট বিজনেস এর আলাদা আলাদা বিভাগ
এই ব্যবসা শুরুর আগে, এর বিভাগগুলোর সম্পর্কে জেনে নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ, তাতে আপনি কোন বিভাগ গুলোকে কাজে লাগাতে পারবেন তা বুঝতে সুবিধা হবে–
১. রেসিডেন্সিয়াল রিয়েল এস্টেট ব্যবহৃত হয় বসবাসের উদ্দেশ্যে। যেমন– সমবায়, দ্বৈত, একক পরিবারের ঘর, টাউনহাউস এবং পাঁচটিরও কম পৃথক ইউনিট সহ বহুমুখী বাসস্থান।
২. বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট ব্যবহৃত হয় ব্যবসার উদ্দেশ্যে। যেমন, অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্স, হাসপাতাল, অফিস, পার্কিং, হোটেল, গ্যাস স্টেশন, স্টোর, মুদি দোকান, রেস্তোরাঁ, শপিং সেন্টার, এবং থিয়েটার।
৩. ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিয়েল এস্টেট ব্যবহৃত হয় উৎপাদন, বিতরণ, স্টোরেজ, এবং গবেষণা ও উন্নয়নের কাজে। যেমন– কারখানা, বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং গুদাম।
৪. অনুন্নত জমি, যেমন– খালি জমি এবং অনুন্নত সম্পত্তি, কৃষিজমি, বাগান, খামার, এবং বনভূমি।
৫. বিশেষ উদ্দেশ্যে জনসাধারণের দ্বারা ব্যবহৃত সম্পত্তি, যেমন– সরকারি ভবন, উপাসনালয়, লাইব্রেরি, কবরস্থান, পার্ক, এবং স্কুল।
রিয়েল এস্টেট ব্যবসা কিভাবে শুরু করতে হয় ?
একটি রিয়েল এস্টেট কোম্পানির মালিক হওয়া একেবারেই সহজ কাজ নয়।
এই আর্টিকেলে দেওয়া কিছু টিপস আপনাকে একটি রিয়েল এস্টেট কোম্পানি খুলতে সাহায্য করতে পারে।
১. ব্যবসার পরিকল্পনা
একটি সুপরিকল্পিত, দূরদর্শী ব্যক্তিগত, ব্যবসায়িক এবং অর্থনৈতিক পরিকল্পনা হল প্রথম এবং আসল পদক্ষেপ এই ব্যবসার।
যে যত ভালো অর্থনৈতিক প্ল্যান করবেন, সে তত দ্রুত সাফল্য লাভে সক্ষম হবে।
পাঁচ, দশ বা তারও বেশি বছরের পরিকল্পনা এবং স্টেপ–বাই–স্টেপ প্ল্যান করে রাখলে আপনি আপনার নির্দিষ্ট লক্ষ্যে অনেকটাই স্থির থাকবেন।
২. গভীরভাবে ইন্ডাস্ট্রির উপর গবেষণা
খুব স্বাভাবিকভাবেই আপনি যেই মার্কেটে লগ্নি করছেন, সেই মার্কেটের ওঠা–নামা সম্পর্কে বিস্তারিত খবর নেওয়াটা একান্তই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার।
রিয়েল এস্টেটে অতিরিক্ত বেশি অসম প্রতিযোগিতা রয়েছে।
তাই মার্কেটে আপনার সম্ভাব্য প্রতিদ্বন্দ্বী দের সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা প্রয়োজন।
এতে আপনার, ব্যবসার লক্ষ্য অনেক বেশি যুক্তিসঙ্গত এবং মজবুত হবে।
পুঁজি বিনিয়োগের আগে অবশ্যই মার্কেট এবং তার লাভদায়ী ডিল্স (deal) সম্বন্ধে সতর্ক থাকলে ক্ষতির সম্ভাবনাটা কিছুটা কমে।
এই সময়, আপনি মাঝারি বাড়ির মান এবং ভাড়ার মূল্য, আশে-পাশের সুবিধা গুলির ব্যাপারে অনুসন্ধান করুন।
আপনার পছন্দের অবস্থানের বাইরেও গবেষণা করে দেখুন।
এছাড়াও,আপনি অনলাইন গবেষণা, নেটওয়ার্কিং ইভেন্ট এবং একজন পরামর্শদাতার সাহায্যও এক্ষেত্রে নিতে পারেন।
সবসময় মনে রাখবেন, যত বেশি গবেষণা করবেন, ততই বেশি মজবুত হবে আপনার ব্যবসায়িক পরিকল্পনা।
৩. মূলধন একত্রিত করা
কোনোরকম মূলধন ছাড়াই রিয়েল এস্টেটে যুক্ত হওয়ার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে।
তার মানে এই নয় যে, আপনি মূলধন যোগানের পরিকল্পনা করবেন না।
বাস্তবে, আপনি যখনই কোনো ঋণদাতার কাছে যাবেন, তিনি তখনই আপনার আর্থিক ইতিহাস সম্বন্ধে আইনত তথ্য চাইবেন এবং নানা রকম অর্থ–সম্বন্ধিত প্রশ্ন করবেন।
তারপর, আপনি আপনার ক্রেডিট রিপোর্টের একটি অনুলিপির জন্যে আপিল করুন এবং আপনার বিদ্যমান বিনিয়োগ গুলির পর্যালোচনা করুন।
বিনিয়োগকারী হিসেবে আপনি যেকোনো আর্থিক অবস্থাতে রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগ করতে পারেন।
আপনার বিনিয়োগ কৌশলের উপর নির্ভর করে বেশ কিছু অর্থায়ন বিকল্প রয়েছে।
আপনি সাধারণ ভাবে, একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে বন্ধক রেখে বা সরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিতে পারেন।
কিংবা, ব্যক্তিগত ঋণদাতা, ব্যবসায়িক অংশীদারিত্ব এবং এমনকি ক্রাউডফান্ডিংয়ের মতো প্রাইভেট জায়গা থেকেও মূলধন জোগাড় করতে পারেন।
এই বিকল্পনা গুলোর মধ্যে কোনটি আপনার জন্যে ঠিক, সেটা নির্ভর করে আপনার ব্যবসার পরিকল্পনার উপর।
৪. ব্যবসার কৌশল তৈরী
পর্যাপ্ত গবেষণা করার পর, ব্যবসা সম্বন্ধে যে ধারণা গুলি তৈরি হচ্ছে, সেগুলো একে একে বাণিজ্যিক পরিকল্পনার আকারে লিখে ফেলুন।
যাতে, আপনার ব্যবসা বাজারে সফল হয়, তাই এই ব্যবসায়িক পরিকল্পনার মধ্যে সম্পদ এবং সরঞ্জাম গুলির ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে নথিভুক্ত করুন।
৫. রিয়েল এস্টেট LLC তৈরী করা
বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট ব্যবসার জন্যে, LLC (Limited Liability Company) নামের একটি প্রতিষ্ঠিত আইনি দপ্তর রয়েছে, যারা বিনিয়োগকারীদের এমনভাবে রিয়েল এস্টেট চালানোর জন্য মালিকানার অনুমতি দেয়, যা তাদের ব্যক্তিগত দায় থেকে বাঁচায়।
অর্থাৎ, যে বিনিয়োগকারীরা, যাঁরা রিয়েল এস্টেট কেনা–বেচা করেন, তাঁরা এই LLC-এর নামে ব্যবসা পরিচালনা করেন, একক ব্যক্তিগত মালিক হিসেবে নয়।
যদি বাইরের কেউ সেই ব্যবসার সত্তা দাবি করে, তাহলে সেই LLC-এর সাথে থাকা ব্যক্তি তাঁর ব্যক্তিগত দায় এড়াতে পারেন।
এছাড়াও, সম্পত্তির মালিকরা প্রতিটি আলাদা সম্পত্তির জন্য আলাদা LLC-এর দাবি রাখতেই পারেন, শুধুমাত্র সম্পত্তির জটিলতার দায়ভার এড়ানোর জন্যে।
এই LLC গঠন করার পর, আনুষ্ঠানিক ভাবে ব্যবসা করার আগে বেশ কিছু পারমিটের প্রয়োজন হয়।
সেগুলো আপনার রাজ্যের নিয়ম অনুসারে কি কি বিষয় চুক্তি স্বাক্ষর করলে আপনি সুরক্ষিতভাবে ব্যবসা করতে পারবেন, তা জেনে নেওয়া ভালো।
৬. বাজারে ব্র্যান্ড তৈরির পরিকল্পনা
আপনাকে আপনার ব্যবসার জন্য ব্র্যান্ড এবং পরবর্তী বিপণন প্রচারের পরিকল্পনা করতে হবে।
এই পর্যায়ে, আপনার কোম্পানির জন্যে একটি লোগো, তার সম্পত্তির মূল্য এবং মিশন সম্পর্কে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
কারণ, আপনার কোম্পানি সম্পর্কে এই তথ্য গুলোই সম্ভাব্য গ্রাহকদের কাছে পৌঁছাবে এবং আপনার বিপণন সামগ্রীর উপর একটা জনমত তৈরী হবে।
আপনার এই ব্যবসার একটি ভিত্তি তৈরি করার পরে, আপনার কোম্পানির প্রথম প্রচার শুরু করতে হবে।
আপনি ডাইরেক্ট ইমেইল, ইমেইল মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, নেটওয়ার্কিং–এর মাধ্যমে সম্ভাব্য ক্রেতার সাথে যোগসূত্র তৈরী ও পালন করতে হবে।
৭. ব্যবসার ওয়েবসাইট তৈরী করা
আজকের ডিজিটাল যুগে বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট শিল্পে ওয়েবসাইট থাকাটা খুবই জরুরি।
বেশিরভাগ ক্রেতারা তাদের এজেন্টের কাছে পৌঁছানোর আগে অনলাইনে তাদের ব্যাপারে অনুসন্ধান করে থাকেন।
তাই, এক্ষেত্রে ওয়েবসাইট থাকা বিষয়টা আপনার নতুন ব্যবসার সম্ভাবনা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
ওয়ার্ডপ্রেস বা উইক্সের মতো ওয়েবসাইট গুলি ব্যবহার করে তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী মূল্যে আপনি ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারেন।
তাতে, সম্ভাব্য ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগের মাধ্যম অনেকটা সহজ হয়ে দাঁড়াবে।
কোম্পানির প্রতি ক্লায়েন্টের বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াতেও ওয়েবসাইট খুবই উপযোগী।
৮. ক্যাম্পেইন তৈরী করা
আপনার সমস্ত মার্কেটিং চ্যানেল জুড়ে ব্যবসা সম্পর্কে স্বচ্ছতা বজায় রাখুন।
আপনার সোশ্যাল মিডিয়া, ই–মেইল, স্নেল মেইল বা বিজ্ঞাপনগুলি যাতে মানুষের মবে বিশ্বাসযোগ্যতা তৈরী করতে পারে তার ব্যবস্থা করুন।
এছাড়াও, আপনার প্রচারিত প্রতিটি প্রচারাভিযানের (campaign) ফলো–আপগুলি নিতে ভুলবেন না।
৯. লিডের শীর্ষে থাকুন
মার্কেটিং ক্যাম্পাইনের পর অবশ্যই লিডগুলির ফলোআপ রাখুন।
আপনার সম্ভাব্য ক্লায়েন্টের সময়ের সাথে সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলুন।
যাতে পরবর্তীতে, আপনি সেই ক্লায়েন্টদের সাথে ব্যবসা করতে পারেন।
গ্রাহকদের সম্পর্ক ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা বা CRM এর সাহায্যে সহজেই এই লিড ম্যানেজমেন্ট করতে পারেন।
AgileCRM, Hubspot এবং Apptivo এর মতো প্রোগ্রামগুলি গবেষণা করার চমৎকার জায়গা।
১০. সাপোর্ট নেটওয়ার্ক তৈরি করা
রিয়েল এস্টেট বিনিয়োগ ব্যবসায় অনেক লিড এবং ডিল সরাসরি আপনার ব্যক্তিগত নেটওয়ার্ক থেকে আসে।
এই নেটওয়ার্ক, ক্লায়েন্ট, সহকর্মী, পরামর্শদাতা বা এমনকি প্রতিযোগীদের নিয়ে গঠিত কিনা, সেটা ব্যাপার না।
তবে, এই সম্পর্কগুলি গড়ে তোলার ব্যাপারে আগ্রহী হতে হবে।
রিয়েল এস্টেট এজেন্ট কারা?
রিয়েল এস্টেট এজেন্ট হলেন তাঁরা, যারা ব্যক্তিদের, বাণিজ্যিক সংস্থা এবং বিনিয়োগদাতাদের সম্পত্তি ক্রয় এবং বিক্রয়ে সাহায্য করেন।
এই এজেন্টদের দুইটি ভাগ রয়েছে–
১. বিক্রেতারা বা listing এজেন্ট
এঁরা ক্রেতাদের খুঁজে বের করেন তাঁদের নিজস্ব পেশাদারি পরিচিতি বা একাধিক তালিকা পরিষেবার মাধ্যমে।
তাঁরা বিক্রেতাদের সম্পত্তির মূল্য নির্ধারণ করেন করে থাকেন।
এঁদের কাজ হল সম্ভাব্য ক্রেতাদের কাছে বিক্রেতাদের সম্পত্তির ভালো দিকগুলো দেখিয়ে বিক্রিতে সহায়তা করা আর তাদের ন্যায্য মূল্য পাইয়ে দেওয়া।
তাই সর্বোচ্চ মূল্য পেতে বিক্রেতারা এই লিস্টিং এজেন্টদের সাথে আলোচনায় বসেন।
২. ক্রেতাদের এজেন্ট
এঁরা বাড়ি ক্রেতার জন্য একই ধরনের সেবা প্রদান করেন।
তারা স্থানীয় বাজার চাহিদা এবং দামের সম্পর্কে ভালো করে খবর রাখেন।
এই বাণিজ্যিক রিয়েল এস্টেট এজেন্ট গুলোর মাধ্যমে এমন একটি সম্পত্তি খুঁজে পেতে পারেন, যা আপনার চাহিদার সাথে সম্পূর্ণ ভাবে মিলে যেতে পারে।
ক্রেতারা যাতে সস্তায় তাদের পছন্দের এলাকায় সম্পত্তি কিনতে সাহায্য পেতে পারেন সেই বিষয়ে এরা সম্পূর্ণ নজর রেখে কাজ করে থাকেন।
ক্রেতাদের এজেন্টরা তাদের জন্য দর কষাকষি করে সঠিক মূল্য নির্ধারণ করেন।
এঁরা সম্পত্তি অনুসন্ধান, পরিদর্শন এবং অর্থায়ন সমস্ত প্রক্রিয়াটির বৈধতা বজায় রেখে সম্পত্তি ক্রয় করান।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।