Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home বিজ্ঞান যে নোবেল বঞ্চনার কাহিনি কখনো ভুলবে না!
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    বিজ্ঞান যে নোবেল বঞ্চনার কাহিনি কখনো ভুলবে না!

    August 17, 20243 Mins Read

    বিজ্ঞানী জোসেলিন বেল বেড়ে ওঠেন আরমাঘ শহরের লুরগানে এবং সেখানকারই একটি কলেজে ভর্তি হন। তবে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও বিজ্ঞান পড়তে দেওয়া হয়নি তাঁকে। মেয়েদের জন্য বিজ্ঞানের পরিবর্তে সেলাই ও রান্নার বিষয় অন্তর্ভুক্ত ছিল। ফলে কলেজ পরীক্ষায় অকৃতকার্য হন তিনি। পরে অন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে ভর্তি হন।

    জোসেলিন বেল

    সেখানে একজন পদার্থবিদ্যার শিক্ষকের দ্বারা অনুপ্রাণিত হন তিনি। পরে গ্লাসগো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিদ্যায় সম্মানসহ স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। পিএইচডি করেন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে, ১৯৬৯ সালে। পরে যুক্ত হন কেমব্রিজের সম্প্রতি আবিষ্কৃত কোয়েসার পর্যবেক্ষণ প্রকল্পের সঙ্গে।

    কর্মজীবনে তিনি সাউদাম্পটন বিশ্ববিদ্যালয়, লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, এডিনবার্গ রাজকীয় মানমন্দির এবং হাওয়াই মাউনাকে (Mauna Kea) জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল টেলিস্কোপের প্রজেক্ট ম্যানেজার ছিলেন। পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক পদে যোগ দেন ইংল্যান্ডের উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে।

    আমেরিকার প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিজিটিং অধ্যাপকসহ বাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদের ডিনের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ২০০২ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত দুই বছরের জন্য তিনি দায়িত্ব পালন করেন রয়্যাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির সভাপতির। এ ছাড়া অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্পদার্থবিজ্ঞানে ভিজিটিং অধ্যাপক ছিলেন। দুই বছর কাটান ইনস্টিটিউট অব ফিজিকসের সভাপতি হিসেবে। ২০১৮ সালে ডান্ডি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিযুক্ত হন।

    জোসেলিন বেল অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছেন জীবনে। তার মধ্যে ২০১৮ সালে ফান্ডামেন্টাল ফিজিকসে স্পেশাল ব্রেকথ্রু পুরস্কার অন্যতম। এ পুরস্কারের অর্থের মূল্য ছিল ২৩ লাখ পাউন্ড। এই অর্থ তিনি নারী, সংখ্যালঘু ও উদ্বাস্তু শিক্ষার্থীদের মধ্যে পদার্থবিদ্যা গবেষণায় ব্যয় করেন। এটি পরবর্তীকালে বেল বার্নাল গ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপ ফান্ড নামে পরিচিত লাভ করে। ফান্ড পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করা হয় ইনস্টিটিউট অব ফিজিকসের ওপর।

    পিএইচডি গবেষণা করার সময়ই জোসেলিন বেলকে বানাতে হয়েছিল বেতার দুরবিন, সে কথা আগেই বলেছি। ১৯৬৮ সালে ‘অবজারভেশন অব আ র‍্যাপিডলি পালসিং রেডিও সোর্স’ শীর্ষক তাঁর একটি গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত প্রবন্ধের সহলেখক ছিলেন পাঁচজন। তার মধ্যে হিউইশের নাম ছিল প্রথম, দ্বিতীয় নাম ছিল জোসেলিন বেলের।

    একই বছর ‘অবজারভেশন অব ফারদার পালস রেডিও সোর্স’ নামে আরেকটি প্রবন্ধ প্রকাশিত হয় তাঁর। এটির সহলেখক ছিলেন হিউইশসহ অন্য দুজন। গবেষণাপত্র দুটি প্রকাশিত হওয়ার পর জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের মধ্যে বিপুল সাড়া পড়ে যায়। পালসার আবিষ্কারক হিসেবে জোসেলিন বেল ও অ্যান্টনি হিউইশের নাম উঠে আসে গণমাধ্যমে।

    ১৯৭৩ সালে হিউইশ আর বেল যৌথভাবে পান বিখ্যাত মাইকেলসন পুরস্কার। কিন্তু ১৯৭৪ সালে যখন পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করা হয়, তখন দেখা গেল, তাঁর নাম নেই। নাম এসেছে অ্যান্টনি হিউইশ ও মার্টিন রাইলের। তখন আর বুঝতে বাকি রইল না নারী বলে তাঁকে বঞ্চিত করা হয়েছে। এর প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে জোসেলিন বেল বলেছিলেন, পদার্থবিদ্যা আর জ্যোতির্বিদ্যা যেহেতু পুরুষপ্রধান, তাই স্বাভাবিকভাবেই যোগ্যতা বিচারের মাপকাঠি আর নিয়মনীতিতে থাকবে পুরুষপ্রাধান্য।

    নোবেল পুরস্কার পাননি জোসেলিন বেল, এ কথা ঠিক। তবে এটা অবিচার করা হয়েছে জোসেলিন বেলের ওপর—এ কথা বলেন ফ্রেড হয়েল, টমাস গোল্ডের মতো স্বনামধন্য বিজ্ঞানীরাও। তাঁরা একবাক্যে স্বীকার করেন, অ্যান্টনি হিউইশ ও মার্টিন রাইলের সঙ্গে জোসেলিন বেলকেও নোবেল পুরস্কার দিয়ে সম্মানিত করা উচিত ছিল।

    বেতার দুরবিনের প্রথম সূত্রপাত ঘটে ১৯৩৬ সালে, গ্রোট রেবার নামের একজন মার্কিন শৌখিন বিজ্ঞানীর হাতে। দুরবিনটি বিশাল বাগানবাড়ির পেছনে বসিয়ে ছিলেন তিনি। রেবারের আগে কার্ল জানস্কি এ বিষয় নিয়ে কিছু কাজ করেন। এরপর ১৯৪৫ ও ১৯৬৩ সালে স্থাপিত হয় জডরেল ব্যাংক ও অরেচিবো বেতার মানমন্দির। ২০১৬ সালে চীন নির্মাণ করেছে অতিকায় এক বেতার দুরবিন, যার অ্যাপারচার ৫০০ মিটার।

    ৩০টি ফুটবল মাঠের সমান জায়গায় এটি স্থাপন করা হয়েছে। বর্তমানে দুরবিনের ক্রমোন্নতিতে জায়গা করে নিয়েছে স্পেস টেলিস্কোপ বা মহাশূন্য দুরবিন। এ দুরবিন দিয়ে আগের চেয়ে আরও নিখুঁতভাবে আকাশ পর্যবেক্ষণ সম্ভব হচ্ছে। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন আবিষ্কারে মুখ দেখছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এভাবে চলতে চলতে মানুষ একদিন মহাকাশে নতুন বসতির ঠিকানা খুঁজে পাবে। সেই দিন হয়তো বেশি দূর নয়।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    কখনো কাহিনি জোসেলিন বেল না নোবেল প্রযুক্তি বঞ্চনার বিজ্ঞান ভুলবে
    Related Posts
    WhatsApp

    হোয়াটসঅ্যাপে ফোন নাম্বার গোপন রাখবেন যেভাবে

    June 7, 2025
    Samsung Galaxy Z Fold 7

    শীঘ্রই লঞ্চ হচ্ছে Samsung Galaxy Z Fold 7, জানুন বিস্তারিত

    June 7, 2025
    Nothing Phone (3)

    Nothing Phone (3) এর সম্ভাব্য স্পেসিফিকেশন ও পারফরম্যান্স

    June 6, 2025
    সর্বশেষ খবর
    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি : ৮ জুন, ২০২৫

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট : ৮ জুন, ২০২৫

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম : আজকে বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম কত?

    খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করলেন দলের শীর্ষ নেতারা

    বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সস্ত্রীক ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

    BGB

    চামড়া পাচার রোধে সীমান্তে কঠোর অবস্থানে বিজিবি

    Lather

    নির্ধারিত দামে চামড়া কিনছে না সাভারের আড়তদাররা

    Rain

    টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

    DMC

    ঢাকায় কোরবানি করতে গিয়ে আহত শতাধিক

    Deepika

    মুম্বাইয়ের বৃষ্টিতে ভিজে দীপিকার প্রথম প্রেম, কে সেই প্রেমিক?

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.