Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home বিভিন্ন গ্রহে কি প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে? যা জানালেন গবেষকরা
    space বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    বিভিন্ন গ্রহে কি প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে? যা জানালেন গবেষকরা

    Saiful IslamFebruary 21, 20245 Mins Read

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : ছায়াপথের বিভিন্ন গ্রহে কি প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে? না কি এটা মহাবিশ্ব থেকে পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়েছে? না কি দুটোই সত্যি?

    Advertisement

    নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, কীভাবে খুব সহজেই ‘মহাজাগতিক ধুলা’ হিসেবে মহাকাশে প্রাণের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়।

    বিগত কয়েক দশক ধরে বিজ্ঞানীদের প্রচলিত ধারণা হল, প্রাণের অস্তিত্ব শুরু হয়েছে পৃথিবী থেকে।

    পৃথিবীর বয়স প্রায় ৪৫৩ কোটি বছর। অন্তত সাড়ে তিনশ কোটি বছর আগে গ্রহটিতে কিছু সংখ্যক প্রাণের অস্তিত্বের প্রমাণ মিলেছে। আবার কোনো কোনো প্রমাণ থেকে ধারণা করা যায়, পৃথিবী গঠনের প্রায় ৫০ কোটি বছর পর অর্থাৎ যখন নতুন এ গ্রহটি ক্রমশ শীতল হয়েছে, তখনও প্রাণী ছিল গ্রহটিতে। তবে সে সময় প্রাণের অস্তিত্ব থাকলে তা খুবই সরল প্রকৃতির হতো বলে প্রতিবেদনে লিখেছে সংবাদ সাইট ‘সায়েন্সঅ্যালার্ট’।

    তবে গবেষকদের প্রশ্ন, পৃথিবীর আদিমকালে স্বতঃস্ফূর্তভাবে প্রাণের বিকাশের জন্য পর্যাপ্ত সময় ছিল কি না।

    এই নতুন গবেষণায় গবেষকরা বলছেন, মহাজাগতিক ধূলিকণা ‘প্যানস্পারমিয়া’র মাধ্যমে সমস্ত ছায়াপথ জুড়ে প্রাণ ছড়িয়ে পড়তে পারে। আর এইসব কণা সম্ভবত অন্য কোনো জায়গা থেকে সৃষ্টি হয়েছিল, যা সদ্য জন্ম নেওয়া পৃথিবীতে এসে পড়েছিল। ধারণাটি নতুন না হলেও এমন ঘটনা কত দ্রুত ঘটা সম্ভব, তা হিসাব করে দেখেছেন এ গবেষণার লেখক।

    উল্লেখ্য, প্যান্সপারমিয়া তত্ত্বে বলা হয়, যদি উল্কাপাতের আগে পৃথিবীতে কোনো জীবকণিকা সৃষ্টি হয়ে থাকেও, তা হলেও ব্যাপক উল্কাপাতের কারণেই পৃথিবীর আদি জীবকণিকা ধ্বংস হয়ে যাওয়ারও কথা।

    ‘দ্য পসিবিলিটি অফ প্যানস্পারমিয়া ইন দ্য ডিপ কসমস বাই মিনস অফ দ্য প্ল্যানেটারি ডাস্ট গ্রেইন’ শীর্ষক গবেষণাটির লেখক জর্জিয়ার ‘ফ্রি ইউনিভার্সিটি অফ তিবিলিসি’র ‘স্কুল অফ ফিজিক্স’ বিভাগের অধ্যাপক জেড. এন ওসমানভ। তবে এই গবেষণার বইটি প্রি-প্রিন্ট অবস্থায় রয়েছে, এখনও তা ছাপা হয়নি।

    আমরা প্রাণের উৎপত্তি সম্পর্কে যতই চিন্তা ও অনুসন্ধান করি না কেন, আমরা আসলেই জানি না এটি কীভাবে শুরু হয়েছে। আমরা কেবল পরিবেশের একটি ধরন সম্পর্কে জানি, যার মাধ্যমে এটি তৈরির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে হাজার হাজার বছর ধরে একটি অস্পষ্ট ধারণাই হয়ে আছে এটি।

    “এটা স্পষ্ট যে, আমাদের প্রধান সমস্যা প্রাণের উৎপত্তি বা ‘অ্যাবায়োজেনেসিস’ সম্পর্কে বিশদ বিবরণ আমাদের কাছে এখনও অজানা,” বলেছেন ওসমানভ।

    তবে প্রাণ, যেভাবেই হোক, শুরু তো হয়েছে। প্রাণের অস্তিত্বের বিষয়টি একপাশে রেখে গবেষকরা আপাতত কীভাবে এটি ছড়িয়ে পড়তে পারে সেদিকে নজর দিয়েছেন।

    “মহাজাগতিক ধূলিকণা কোনো গ্রহের মাধ্যাকর্ষণ থেকে বেরিয়ে যেতে পারে, এমন অনুমানে বিভিন্ন গ্রহের বিকিরণের চাপে নিজস্ব নক্ষত্র ছেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে,” বলেছেন ওসমানভ।

    প্রাণ নিজে থেকেই ছায়াপথের ধূমকেতু, গ্রহাণু বা মহাকাশে ভ্রমণ করতে পারে, অনেকেই এমন ধারণা করে থাকেন। তবে এগুলো কীভাবে বিভিন্ন গ্রহে আছড়ে পড়ে ও কীভাবে এই সাধারণ ধুলিকণা কোথাও গিয়ে প্রাণের সঞ্চার করতে পারে– এসব বিষয় নিয়ে বিজ্ঞানীদের চিন্তাভাবনা একেবারে হারিয়ে যায়।

    প্রাণ বহনকারী ধূলিকণা অবশ্যই এমন এক গ্রহ থেকে উদ্ভূত হতে হবে, যেখানে আগে থেকেই প্রাণ ছিল। তবে, এ ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট ক্ষেত্র বা পরিস্থিতি আবশ্যক। গবেষণাটিতে দেখা যায়, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের উচ্চতর অংশে থাকা ধূলিকণা এর ভেতরের বা বাইরের দিকে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

    ২০১৭ সালে ‘অ্যাস্ট্রোবায়োলজি’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে দেখা গেছে, কীভাবে মহাকাশ থেকে তীব্র বেগে আসা ধূলিকণা পৃথিবীর ধূলিকণার সঙ্গে মিলে উচ্চগতির ধূলিপ্রবাহ তৈরি করতে পারেঅ এর ফলে পৃথিবীর ধূলার একটি অংশ ওই অতিবেগের কারণে মাধ্যাকর্ষণ শক্তিকে অগ্রাহ্য করে বের হয়েও যেতে পারে।

    আর একবার কোনো গ্রহের মাধ্যাকর্ষণ থেকে ধুলিকণা মুক্ত হয়ে গেলে তা নক্ষত্রের বিকিরণ চাপের মধ্যে পড়ে যায়।

    “অন্য কোনো গ্রহে একই দৃশ্য ঘটে থাকলে এরইমধ্যে ধূলিকণা গ্রহের মহাকর্ষীয় ক্ষেত্র থেকে মুক্ত হয়ে, বিকিরণের চাপ ও প্রাথমিক বেগের মাধ্যমে তারার আকর্ষণ থেকে বের হয়ে মহাবিশ্বে প্রাণ ছড়িয়ে দিতে পারে,” বলেছেন ওসমানভ।

    ধূলিকণার মধ্যে বেঁচে থাকতে প্রাণকে খুব কঠিন হতে হয় কারণ এটি মহাকাশের নক্ষত্রমণ্ডলের মধ্য দিয়ে ভ্রমণ করে থাকে। এ সময় প্রাণকে বিকিরণ ও তাপের মতো বিপদ থেকে বেঁচে ফিরতে হবে। আর নিজ থেকেই এমনটি করতে না পারলে বিভিন্ন জটিল অণু প্রাণের সঞ্চার ঘটতে পারে। এমন সম্ভাবনা থাকলে এর পরবর্তী প্রশ্নটি আরও উদ্বিগ্নজনক। তা হল, এটি কত দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে।

    “গবেষণা অনুসারে, বিভিন্ন ধূলিকণা পাঁচশ কোটি বছরে প্রায় ১০৫টি নক্ষত্রমণ্ডলে পৌঁছাবে। আর জ্যোতির্বিজ্ঞানের সবচেয়ে জনপ্রিয় সমীকরণগুলোর মধ্যে অন্যতম ড্রেক সমীকরণটিকে বিবেচনায় নিলে দেখা যায়, এভাবে পুরো ছায়াপথই গ্রহের ধূলিকণাতে পূর্ণ হয়ে যাবে,” বলেছেন ওসমানভ।

    ‘প্যানস্পারমিয়া’ ও মিল্কিওয়ের আশপাশে কীভাবে এমনটি ঘটতে পারে, সে সম্পর্কে জানতে অন্যান্য গবেষণার দিকেও দৃষ্টিপাত করেছেন ওসমানভ।

    “সেইসব গবেষণায় বিশেষভাবে দেখা গেছে, সৌর বিকিরণের চাপে জীবন্ত প্রাণ ধারণকারী ছোট ধূলিকণাগুলো নয় হাজার বছরে পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের সৌরজগত ‘আলফা সেন্টোরি’তে পৌঁছাতে সক্ষম।”

    সে তুলনায়, ‘স্পেস লঞ্চ সিস্টেম (এসএলএস)’ ও ফ্যালকন হেভি’র মতো শক্তিশালী রকেট সেখানে পৌঁছাতে সময় নেবে এক লাখ বছরেরও বেশি।

    এটি একটি কৌতূহলী ধারণা। তবে ওসমানভ হিসাব করে দেখেছেন, এর মধ্যে অনেক ধূলিকণাই নিজের প্রাণ বা জটিল অণুকে অক্ষত রেখে মহাকাশের নক্ষত্রমণ্ডলে টিকে থাকবে। তবে, ধুলিকণার গতিরোধকারী পর্যায়ে এলে কিছুটা থমকে যায় ওসমানভের এ ধারণা।

    প্রচলিত ধারণার বাইরের এক সাহসী পদক্ষেপ নিয়ে তিনি বলেন, “অন্যদিকে, এটি অনুমেয় যে, অন্তত আদিম প্রাণ থাকা গ্রহের সংখ্যা আরও বেশি হওয়া উচিৎ।” এটি খুব স্বাভাবিক ধারণা হলেও এর স্বপক্ষে খুব কমই প্রমাণ আছে। এটা কেবল একটি উদ্দীপকমূলক অনুমান, তবুও তো অনুমান।

    ড্রেক সমীকরণের একটি পরিসংখ্যানগত পদ্ধতির সঙ্গে মিল রেখে ওসমানভ বলেছেন, গ্রহে প্রাণের সংখ্যার বিকাশ ঘটেছে ‘৩×১০৭ ক্রম’ অনুসারে।

    “আর এই সংখ্যা এতই বড় যে, যদি ধূলিকণাগুলি কয়েকশ আলোকবর্ষ দূরত্বও অতিক্রম করতে পারে, তবে অনায়াসেই সিদ্ধান্ত টানা যায় যে, এক লাখ আলোকবর্ষ ব্যাসের আমাদের এই মিল্কিওয়ে ছায়াপথ এতোদিনে জটিল অণুতে ভরে যাওয়া উচিত।” – বলেছেন ওসমানভ।

    “এমনকি যদি আমরা ধরেও নেই যে, এ সময়ের মধ্যে অনেক প্রাণই ধ্বংস হয়ে গেছে, তবুও এদের বেশিরভাগ জটিল অণুই অক্ষত থাকবে।”

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    space অস্তিত্ব কি গবেষকরা গ্রহে! জানালেন প্রযুক্তি প্রাণের বিজ্ঞান বিভিন্ন রয়েছে,
    Related Posts
    মহাকাশ

    মহাকাশে যাওয়ার পর একজন মানুষ ৫টি পরিবর্তন অনুভব করেন

    July 2, 2025
    বিল-গেটস

    ২০৩০ সালের মধ্যে স্মার্টফোন শেষ হয়ে যাবে, বিল গেটসের ভবিষ্যদ্বাণী

    July 2, 2025
    Google Pixel Fold 2 বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    Google Pixel Fold 2 বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    July 2, 2025
    সর্বশেষ খবর
    ওয়েব সিরিজ

    অদ্ভুত রহস্যে ঘেরা ওয়েব সিরিজ, উত্তেজনা আর রহস্যে ভরপুর!

    Jassim Rajab: The Digital Visionary Redefining Content Creation

    Jassim Rajab: The Digital Visionary Redefining Content Creation

    How to Use WhatsApp Business for E-commerce Success

    How to Use WhatsApp Business for E-commerce Success

    Best Cryptocurrency to Invest in 2025: Bitcoin's Future Outlook

    Best Cryptocurrency to Invest in 2025: Bitcoin’s Future Outlook

    শহীদ স্বীকৃতি পাচ্ছেন রোহিঙ্গা নূর মোস্তফা

    Holosun Optics Innovations: Leading the Future of Advanced Shooting Technology

    Holosun Optics Innovations: Leading the Future of Advanced Shooting Technology

    Buy Hosting with Free Domain Name - Unlock Unlimited Potential

    Buy Hosting with Free Domain Name – Unlock Unlimited Potential

    ওয়েব সিরিজ

    সম্পর্কের জটিলতা ও রোমান্সে ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, একা দেখার জন্য সেরা!

    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি :৩ জুলাই, ২০২৫

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট: ৩ জুলাই, ২০২৫

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.