Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home বিভীষিকাময় এক বিকেল
    মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার

    বিভীষিকাময় এক বিকেল

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কAugust 20, 20216 Mins Read

    আবদুল মান্নান: ইতিহাসের নিরিখে খুব বেশিদিন আগের কথা নয়। ১৭ বছর। ঠিক ১৭ বছর আগে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বিশ্বের ইতিহাসে ভয়াবহ এক নজিরবিহীন ঘটনায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে গ্রেনেড হামলা করে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের প্রায় সব কেন্দ্রীয় নেতাকে হত্যা করার এক রক্তাক্ত অধ্যায়ের সৃষ্টি করা হয়েছিল। আরো একটু পেছনে ফেরা যাক। ১৯৮২ সালে বঙ্গবন্ধুর ঘাতকদের একজন কর্নেল সৈয়দ ফারুক রহমানকে (বরখাস্ত) দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার জন্য। ফারুক রহমান দেশে ফিরে গঠন করেছিলেন ফ্রিডম পার্টি নামে একটি রাজনৈতিক দল। এই দলের হয়ে তিনি যথারীতি এরশাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন। এরপর ঢাকায় থেকে যান সৈয়দ ফারুক রহমান। জামায়াত-বিএনপিসহ বেশ কিছু কর্মীকে তিনি এই পার্টির সঙ্গে সম্পৃক্ত করেন।

    Advertisement

    ১৯৮৫ সালে ব্রিটিশ সাংবাদিক সলিল ত্রিপাঠী ঢাকায় ফারুক রহমানের কাছে জানতে চান ১০ বছর বয়সী রাসেলকে কি হত্যা করা জরুরি ছিল? জবাবে ফারুক জানিয়েছিলেন, দরকার ছিল, কারণ তাঁরা শেখ মুজিবের কোনো উত্তরাধিকার রাখতে চাননি। হয়তো তিনি আক্ষেপ করেছিলেন কেন সেদিন তাঁরা বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাকে হত্যা করতে পারলেন না। বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা তখন বিদেশে ছিলেন বলে বেঁচে গিয়েছিলেন।

    ১৯৮১ সালে বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসেন অনেকটা নিজের জীবন বাজি রেখে। দেশে ফেরার পর আবার বঙ্গবন্ধুর অন্যতম উত্তরাধিকার শেখ হাসিনাকে হত্যা করার চেষ্টা অব্যাহত রাখা হয়। অপেক্ষা সুযোগের। তিনি আওয়ামী লীগ পুনর্গঠনের পর স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময়ও তাঁকে একাধিকবার হত্যা করার চেষ্টা করা হয়েছে। ভুললে চলবে না, জিয়া আর এরশাদের মধ্যে মতাদর্শের দিক থেকে তেমন কোনো পার্থক্য ছিল না। শেখ হাসিনাকে প্রথম গুলি করে হত্যার চেষ্টা করা হয় চট্টগ্রামে ১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি। সেদিন শেখ হাসিনা চট্টগ্রাম গিয়েছিলেন এরশাদবিরোধী একটি সমাবেশে বক্তব্য দিতে। শেখ হাসিনা যাতে লালদীঘি ময়দানের কোনো জনসভায় অংশ নিতে না পারেন সে জন্য সকাল থেকেই চট্টগ্রামের মেট্রোপলিটন পুলিশ প্রধান মির্জা রকিবুল হুদার নির্দেশে অনুষ্ঠানস্থল দখলে নিয়েছিল পুলিশ।

    এই মির্জা রকিবুল হুদা মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর গোলন্দাজ বাহিনীতে একজন মেজর হিসেবে কর্মরত ছিলেন এবং যশোর সেক্টরে পাকিস্তানের পক্ষে যুদ্ধ করেছিলেন। যুদ্ধ শেষে হুদা যুদ্ধবন্দি হিসেবে ফেরত যান। পরে বঙ্গবন্ধুর বদান্যে তিনি বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। জিয়া এই রকম ১৭ জন পাকিস্তানফেরত সেনা অফিসারকে পুলিশে আত্তীকরণ করেন। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট শেখ হাসিনাকে গ্রেনেড মেরে হত্যা করার সময় পুলিশের আইজিপি ছিলেন মো. শহুদুল হুদা। তিনিও পাকিস্তানফেরত সেনা কর্মকর্তা ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময় তিনি পাকিস্তানের ট্যাংক রেজিমেন্টের একজন মেজর হিসেবে মুক্তিবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন।

    ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা ছিল সুপরিকল্পিত, যা তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সম্মতিতে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান হাওয়া ভবনে বসে তাঁর সাঙ্গোপাঙ্গ নিয়ে তৈরি করেছিলেন। মূল পরিকল্পনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন খালেদা জিয়ার স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুত্ফুজ্জামান বাবর, খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক উপদেষ্টা হারিছ চৌধুরী, জামায়াতের নেতা ও খালেদা জিয়ার মন্ত্রিসভার সদস্য আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, খালেদা জিয়ার সাবেক প্রতিমন্ত্রী আবদুস সালাম মিন্টু ও মাওলানা তাজউদ্দিন, তৎকালীন সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রেজ্জাকুল হায়দার, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার তৎকালীন প্রধান আবদুর রহমান। তাঁরা ব্যবহার করেছিলেন মৌলবাদী সন্ত্রাসী দল আল-মারকাজুল ইসলাম আল হুজিকে। এ ছাড়া এই হত্যা পরিকল্পনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন বিএনপি ও জামায়াতের আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ নেতা। সার্বিকভাবে বিষয়টি সম্পর্কে অবহিত ছিলেন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর কিছু ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। তাঁরা ঘটনা বাস্তবায়ন করা এবং তাদের পালিয়ে যাওয়া জন্য সর্বাত্মক সাহায্য করেন। মোটামুটি শেখ হাসিনাকে হত্যা করার পরিকল্পনার সঙ্গে জড়িত দলটি বেশ বড় এবং তাদের লক্ষ্যের ব্যাপারে অভিন্ন চিন্তাধারার মানুষ। ঠিক যেমনটি ঘটেছিল ১৫ই আগস্টের আগে। তফাতটা হচ্ছে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের গুরুত্বপূর্ণ সভাগুলো হতো সেনানিবাসে আর তাঁর কন্যাকে হত্যা করার পরিকল্পনাবিষয়ক সভাগুলো হতো রাজনৈতিক দপ্তর হাওয়া ভবনে। আরেকটি পার্থক্য হচ্ছে, ২১ আগস্টের বোমা হামলাটি ছিল রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস। কারণ তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীসহ রাষ্ট্রীয় প্রশাসনযন্ত্রের একটি বড় অংশ এই হত্যা পরিকল্পনার সঙ্গে জড়িত ছিল।

    লেখক অধ্যাপক আবদুল মান্নান

    প্রশ্ন হচ্ছে, কেন খালেদা জিয়া সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা এ ধরনের একটি ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞ চালালেন? তাঁদের লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশে এক ধরনের রাজতন্ত্র কায়েম করা। তাঁরা মনে করতেন, তাঁদের সামনে একমাত্র আওয়ামী লীগ। মনে করা হয়েছিল, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করলে আওয়ামী লীগকে শেষ করে দেওয়া যাবে এবং বাংলাদেশকে তাদের প্রত্যাশিত একটি মিনি পাকিস্তান বানানো যাবে। কিন্তু তাঁদের ধারণা এ কারণেই ভুল ছিল, কারণ আওয়ামী লীগ শুধু কোনো রাজনৈতিক দল নয়, এই দলটি জন্ম থেকেই একটি আদর্শ ও অনুভূতির নাম। দলটির জন্মের পর একাধিকবার নিষিদ্ধ হয়েছে, বঙ্গবন্ধুসহ জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হয়েছে; কিন্তু আওয়ামী লীগকে তো হত্যা করা যায়নি। এটা ঠিক, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর আওয়ামী লীগ দল হিসেবে একটু ছত্রভঙ্গ হয়ে গিয়েছিল; কিন্তু বঙ্গবন্ধুকন্যা ফিরে আসার পর অনেক কষ্টে দলটিকে আবার দাঁড় করিয়ে ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এনেছেন। হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনাকারীরা ভ্রান্তভাবে ধারণা করেছিল, শেখ হাসিনাসহ সিনিয়র নেতারা, যাঁরা সেদিন সেই জনসভায় উপস্থিত ছিলেন তাঁদের যদি হত্যা করা যায়, তাহলে আওয়ামী লীগের সমাপ্তি হবে এবং তাদের সামনে বাংলাদেশে একটি নতুন রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা সহজ হয়ে যাবে।

    ২১ আগস্টের জনসভাটি ছিল সন্ত্রাসবিরোধী জনসভা। এর আগে দেশে সন্ত্রাস বেড়ে গিয়েছিল ভয়াবহভাবে। বিঘ্নিত হচ্ছিল মানুষের স্বাভাবিক নিরাপত্তা। শেখ হাসিনা তখন বিরোধীদলীয় নেত্রী। তিনি দলীয়ভাবে একটি সন্ত্রাসবিরোধী জনসভার আয়োজন করলেন। স্থান নির্ধারণ করা হয় জিপিওসংলগ্ন মুক্তাঙ্গনে। সভা করার অনুমতি চেয়ে দল থেকে পুলিশের কাছে আবেদন করা হলো। পুলিশের অনুমতি না পেয়ে সভার স্থান পরিবর্তন করে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে করা হলো। এ বিষয়ে সেদিনের একাধিক পত্রিকায় একটি বিজ্ঞাপনও প্রকাশ করা হয়। এই স্থানটি ছিল বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ যেখানে সভা করা হবে তার চারদিকে বেশ উঁচু দালান। শেখ হাসিনা জনস্বার্থে সেদিন ঝুঁকিটা নিয়েছিলেন। পরে তদন্তে দেখা গেছে, অনেক গ্রেনেড ভবনের ওপর থেকে ছোড়া হয়েছে। যেহেতু সেখানে কোনো মঞ্চ তৈরির সময় ছিল না, সেহেতু একটি খোলা ট্রাককে মঞ্চ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছিল।

    ধারণা করা হয়, ২১ আগস্টে হামলার গ্রেনেডগুলো এসেছিল পাকিস্তান থেকে। সেদিন ঘাতকরা ১৪টি গ্রেনেড নিক্ষেপ করেছিল। তার পরও শেখ হাসিনার বেঁচে যাওয়াটা ছিল অনেকটা অলৌকিক। কারণ শেখ হাসিনার ওপর কোটি মানুষের দোয়া আছে। আর আছে সৃষ্টিকর্তার অপার রহমত। তাঁকে রক্ষা করার জন্য সেদিন দলীয় নেতাকর্মীরা তাঁর চারপাশে মানববর্ম তৈরি করেছিলেন, ঠিক যেমনটি করা হয়েছিল ১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি চট্টগ্রামে। ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলায় নিহত হয়েছিলেন দলের ২৪ জন নেতাকর্মী আর আহত হয়েছিলেন পাঁচ শর বেশি। গুরুতর আহত হয়ে কয়েক দিন পর সিএমএইচে মৃত্যুবরণ করেন মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও জিল্লুর রহমানের (পরবর্তীকালে রাষ্ট্রপতি) স্ত্রী আইভি রহমান। এমন একটি ঘটনাকে নিয়ে বিএনপির একাধিক নেতা ঠাট্টা-তামাশা কম করেননি। তাঁদের কয়েকজন জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছেন, শেখ হাসিনা নিজেই এই গ্রেনেডগুলো হাতব্যাগে করে নিয়ে এসেছিলেন। কয়েকটি গ্রেনেড অবিস্ফোরিত অবস্থায় ঘটনাস্থলে পড়ে ছিল, যা আলামত হিসেবে তদন্তে ব্যবহার করা যেত। কিন্তু তা পরদিন সেনা সদস্যরা অন্য স্থানে নিয়ে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নষ্ট করে ফেলেন। সব আলামতও ধুয়ে ফেলা হয়।

    সরকার একটি লোক-দেখানো এক সদস্যবিশিষ্ট বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে বিচারপতি জয়নাল আবেদিনকে দিয়ে। এর আগে সিআইডি তাদের ‘তদন্তে’ জানতে পারে এই ঘটনার মূল নায়ক একজন ভবঘুরে জজ মিয়া। আর অন্যদিকে বিজ্ঞ বিচারপতি তদন্ত তদন্ত খেলা শেষে উদঘাটন করেন এই ঘটনার সঙ্গে পার্শ্ববর্তী একটি দেশ (পড়ুন ভারত) জড়িত আছে। হায় রে বিচার বিভাগীয় তদন্ত!

    শেখ হাসিনা ২০০৯ সালে সরকার গঠন করলে একটি বিশেষ আদালতে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয়। বিচার শেষে বাবরসহ মোট ১৯ জনকে আদালত মৃত্যুদণ্ড দেন। তারেক রহমানসহ মোট ১৭ জনকে দেওয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। তৎকালীন পুলিশপ্রধান আশরাফুল হুদা ও শহুদুল হুদাকে দেওয়া হয় চার বছরের কারাদণ্ড। দণ্ডপ্রাপ্তরা অনেকে পলাতক। অনেকে আছেন কারাগারে। তাঁরা প্রায় সবাই উচ্চ আদালতে আপিল করেছেন। এখন এই মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি করে দণ্ডিতদের দণ্ড কার্যকর করার সময় হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকন্যার দীর্ঘায়ু কামনা করি। দেশের জন্য তাঁর বেঁচে থাকার প্রয়োজন আছে।

    লেখক : বিশ্লেষক ও গবেষক

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    হাসনাত

    “আমার দিকে পাথর ছুড়লেও, আমি ফুল দিয়ে বুকে টেনে নেব”-হাসনাত আব্দুল্লাহ

    June 29, 2025
    প্রিন্স

    দেশের জনগণই বিএনপির রাজনীতির গ্যারান্টি-ওয়ারেন্টি: প্রিন্স

    June 29, 2025
    মুক্তিযোদ্ধা

    ‘যারা মুক্তিযোদ্ধাদের জুতার মালা পরায়, একদিন তাদেরও একই পরিণতি হবে’

    June 29, 2025
    সর্বশেষ খবর
    iPhone 17 Pro Max

    iPhone 17 Pro Max: Massive Camera, Design & Performance Upgrades Revealed

    Xiaomi AI Smart Glasses

    Xiaomi AI Smart Glasses Redefine Wearable Tech with Real-Time Translation and Alipay Payments

    Nokia X95

    Nokia X95: Real Deal or Just Hype? Here’s What You Need to Know

    top-ranked TV shows

    Top-Ranked TV Shows Everyone Is Watching Right Now – Netflix, Hulu & Prime Video Hits

    REDMI Note 15 Pro+ 5G

    REDMI Note 15 Pro+ 5G: Xiaomi’s Next Global Mid-Range Powerhouse is Here

    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি : ১ জুলাই, ২০২৫

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট: ১ জুলাই, ২০২৫

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম: আজকে স্বর্ণের বর্তমান মূল্য

    Hack

    কোনো ক্লিক ছাড়াই হ্যাক হচ্ছে স্মার্টফোন, টার্গেটে গুরুত্বপূর্ণ পেশার মানুষ

    Dighi

    জমকালো বিয়ের সাজে চিত্রনায়িকা দীঘি

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.