জুমবাংলা ডেস্ক : বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের প্রস্তাবিত অভিন্ন নীতিমালাটি ১৯৭৩ সালের বিশ্ববিদ্যালয় আইনের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ, সাংঘর্ষিক ও বাস্তবতা বিবর্জিত বলে দাবি করেছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শিক্ষক সমিতি। বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) সমিতির সভাপতি অধ্যাপক জাকির হোসেন এবং সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. অঞ্জন কুমার চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সমিতির সদস্যরা মনে করেন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মান, অবকাঠামো ও ভৌগলিক অবস্থান বিবেচনায় অভিন্ন নীতিমালা গ্রহণের কোনও সুযোগ নেই। বিশ্বের যেসব দেশ জ্ঞান-বিজ্ঞান ও গবেষণায় অগ্রসর সেসব দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এমন অভিন্ন নিয়োগ ও পদোন্নতির নীতিমালার প্রচলন নেই। সময়ের প্রেক্ষাপটে বর্তমানে প্রচলিত নিয়োগ ও পদোন্নতি নীতিমালায় পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও পরিমার্জন প্রয়োজন হলে তা কেবল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রতিনিধিত্বকারী পর্ষদের মাধ্যমেই করা যেতে পারে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য সুপার গ্রেড প্রদানসহ রাষ্ট্রীয় পদক্রমের সম্মানজনক স্থানে পদ নির্ধারণপূর্বক প্রজ্ঞাপন জারি এবং শিক্ষা ও গবেষণাবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিতকরণে প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধাদি প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করার দাবি জানান।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।