Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ভাঙা সেতুতে ঝুঁকি নিয়ে লক্ষাধিক মানুষের পারাপার
    Bangladesh breaking news খুলনা বিভাগীয় সংবাদ

    ভাঙা সেতুতে ঝুঁকি নিয়ে লক্ষাধিক মানুষের পারাপার

    Tarek HasanOctober 6, 20244 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার মরিচ্চাপ নদীর ওপর ভেঙে পড়া বাঁকড়া সেতুটি দীর্ঘ দুই বছরেও পুনর্নির্মাণ করা হয়নি। ফলে পাঁচ উপজেলার লক্ষাধিক মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে ওই সেতু দিয়ে। জানা গেছে, ২০২২ সালের ৪ জুলাই সেতুটি ভেঙে পড়েছিল। এরপর কেটে গেছে দুই বছর তিন মাস। কিন্তু ভেঙে পড়া সেতুটি পুনর্নির্মাণের কোন উদ্যোগ নেয়নি কর্তৃপক্ষ।

    সেতু

    এলজিইডির আশাশুনি উপজেলা প্রকৌশলী বলছেন, কুন্দুড়িয়া-বাঁকড়া সড়কটি এলজিইডির। কিন্তু সেতুটি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় নির্মাণ করেছিল। সেতুটির ব্যাপারে ওই মন্ত্রণালয়কেই ব্যবস্থা নিতে হবে।

    আশাশুনি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) বলছেন, সড়কটি এলজিইডি। ভেঙে যাওয়া সেতুটি সংস্কার কিংবা পুনর্নির্মাণ এলজিইডি করবে। সেতুটি নিয়ে এলজিইডি ও পিআইও রশি ঠেলাঠেলির কারণে ওই এলাকার লক্ষাধিক মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে ভাঙা সেতুটি পার হচ্ছে এলাকার শিক্ষার্থীসহ আশেপাশের চার ইউনিয়নের মানুষ।

    স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, প্রতিদিন সাতক্ষীরার ফিংড়ি, আশাশুনির বুধহাটা ও শোভনালী এবং কালিগঞ্জের চাম্পাফুল ইউনিয়নসহ বিভিন্ন এলাকায় হাজার হাজার মানুষ এ সেতুর ওপর দিয়ে যাতায়াত করে থাকেন। কিন্তু সেতুটির মাঝখানের বড় অংশ দেবে যাওয়ায় লোকজনদের এখন ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে।

    স্থানীয় বাসিন্দা সিদ্দিক গাজী বলেন, সেতুটি মাঝ বরাবর দেবে যাওয়ায় ওপর দিয়ে নদীর জোয়ার-ভাটা প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে জোয়ারের সময় পুরুষ মানুষ কাছা মেরে কোন রকমে সেতু পার হলেও নারী, শিশু ও বৃদ্ধরা পড়েন বিপাকে। একই সাথে এলাকার শতশত শিক্ষার্থী ঝুঁকি নিয়ে সেতুটি পার হয়।

    স্থানীয় কুন্দুড়িয়া হাইস্কুলের ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থী সাকিবসহ কয়েকজন জানান, তারা নদীর অপর পাড়ের গ্রাম থেকে বাইসাইকেলে স্কুলে যাওয়া-আসা করে। কিন্তু সেতুর ওপর পানি থাকায় তারা বাইসাইকেল পারাপার করতে পারে না। এজন্য বাইসাইকেল পারাপারের জন্য প্রতিবার ১০ টাকা করে দিতে হয়। সামনে আমাদের পরীক্ষা। ভাঙা সেতুর কারণে স্কুলে যাওয়া-আসা করতে খুব কষ্ট হয়।

    স্থানীয় কুন্দুড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আরিফুল ইসলাম বলেন, তাদের অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রী আসে বাঁকড়ার অপর পাশ থেকে। প্রতিদিন কয়েক শ’ ছেলে-মেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এই সেতুটি পার হয়ে বিদ্যালয়ে আসা-যাওয়া করে। সেতুটি সংস্কার না হওয়ার কারণে ছাত্র-ছাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছে। তিনি দ্রুত সময়ের মধ্যে সেতুটি সংস্কারের দাবি জানিয়ে বলেন, তা না হলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

    স্থানীয়রা জানান, সেতু নির্মাণের আগে মরিচ্চাপ নদী আশাশুনির বুধহাটা ও শোভনালী ইউনিয়নকে বিভক্ত করে রেখেছিল। ডিঙি নৌকা দিয়ে নদী পার হয়ে মানুষ আশাশুনি সদরসহ বিভিন্ন এলাকায় যাতায়াত করতেন। কোনো খেয়া নৌকা কিংবা ঘাট না থাকায় প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে নদী পার হতে হতো। স্থানীয় ব্যক্তিদের দাবির মুখে বুধহাটা ইউনিয়নের দক্ষিণে কুন্দুড়িয়া ও শোভনালী ইউনিয়নের উত্তরে বাঁকড়াকে সংযুক্ত করে এ সেতুটি নির্মাণ করা হয়। কিন্তু হঠাৎ করে ২০২২ সালের ৪ জুলাই সেতুটি মাঝ বরাবর দেবে যায়।

    আশাশুনি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরে ৫৪ লাখ ৪ হাজার ৬৫০ টাকা ব্যয়ে ৬০ ফুট দীর্ঘ ও ১৪ ফুট প্রশস্ত এই সেতুটি নির্মাণ করে। মরিচ্চাপ নদী খননের পর নদের প্রস্থ বেড়ে যাওয়ায় সেতুটি দেবে যায়। বর্তমানে সেতুটির মাঝ বরাবর দেবে মরিচ্চাপ নদীর পানি ছুঁয়েছে। সেতুটির পাশে পলেস্তারা খসে পড়েছে, রডে ধরেছে মরিচা। ফলে সেটি এখন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।

    আশাশুনি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. সোহাগ জানান, সেতুটি যখন নির্মাণ করা হয়, তখন দুই পাশে কাঁচা সড়ক ছিল। নদীটিও ভরাট হয়ে ছোট হয়ে গিয়েছিল। ২০১৯-২০ অর্থবছরে ওই সড়কটি এলজিইডি পাকা করার পাশাপাশি তাদের তালিকাভুক্ত করে নিয়েছে। ফলে ওই সড়কের ভেঙে পড়া সেতুতে তারা কাজ করতে পারেন না।

    আশাশুনি উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয়ের ভাষ্যমতে, ২০১৬ সালে ৫৪ লক্ষাধিক টাকা ব্যয়ে সেতুটি নির্মাণ করেছিল ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়। পাকা করার অনেক আগে থেকেই এটি এলজিইডির সড়ক। তখন যেহেতু দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় স্থানীয় প্রকল্প কর্মকর্তার কার্যালয়ের মাধ্যমে সেতু নির্মাণ করেছিল, তাদেরই সেতুটি সংস্কার বা পুনর্নির্মাণ করার কথা। এরপরও জনসাধারণের ভোগান্তির কথা বিবেচনা নিয়ে এ ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছিলেন উপজেলা প্রকৌশলী। কিন্তু এ বিষয়ে কোনো নির্দেশনা আসেনি। ফলে এ ব্যাপারে তাদের কিছু করার নেই বলে জানান উপজেলা প্রকৌশলী।

    তিন পার্বত্য জেলায় ভ্রমণে ২৩ দিনের নিষেধাজ্ঞা

    উল্লেখ্য, গত ২০ মে “ভোগান্তিতে পাঁচ উপজেলার লক্ষাধিক মানুষ দুই বছরেও জোড়া লাগেনি ভাঙা সেতু” দৈনিক সময়ের আলো পত্রিকায় এ সেতুর বিষয়ে একটি রিপোর্ট প্রাকশিত হয়।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    bangladesh, breaking news খুলনা ঝুঁকি নিয়ে, পারাপার বিভাগীয় ভাঙা মানুষের লক্ষাধিক সংবাদ সেতু সেতুতে
    Related Posts
    khulna train

    ৬ ঘণ্টা পর খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

    July 5, 2025
    Teesta Bridge

    তিস্তা সেতু: ঢাকা-কুড়িগ্রামের দূরত্ব কমবে ১৩৫ কিমি

    July 5, 2025
    dark

    বন্ধুর দেওয়া অণ্ডকোষে প্রাণ ফিরে পেয়েই আরেক বন্ধুর কাণ্ড

    July 4, 2025
    সর্বশেষ খবর
    বিদেশে পড়তে যাওয়ার প্রক্রিয়া

    বিদেশে পড়তে যাওয়ার প্রক্রিয়া: স্বপ্নকে সত্যি করার ধাপে ধাপে গাইডলাইন

    iQOO

    বাজারে আসছে iQOO 15 Ultra এবং iQOO 15, লিক হল ডিটেইলস

    বিগ বিউটিফুল বিল

    পাস হওয়ার একদিন পরই আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

    পরিবেশ বান্ধব জীবনধারা

    পরিবেশ বান্ধব জীবনধারা: আপনার শুরু করার সহজ উপায়

    ঘরোয়া মাস্ক

    ঘরোয়া মাস্ক দিয়ে মুখ ফর্সা: প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সহজ ও সাশ্রয়ী রাস্তা!

    বিয়ের রহস্য

    সফল বিয়ের রহস্য: চিরসুখী দাম্পত্যের সেই গোপন মন্ত্র যা জানা থাকলে বদলে যায় সবকিছু

    বাংলাদেশ ও নেপালের বন্ধুত্ব

    বাংলাদেশ ও নেপালের বন্ধুত্ব গভীর করতে গণমাধ্যমের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ: নেপাল রাষ্ট্রদূত

    মিড ডে মিল

    ৩১ লাখ শিশু শিক্ষার্থীর ‘মিড ডে মিল’ পেতে অপেক্ষা বাড়লো

    আদর্শ দৈনন্দিন কাজের রুটিন

    আদর্শ দৈনন্দিন কাজের রুটিন: সফলতার গোপন চাবিকাঠি

    যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা

    জুলাইয়ে শহীদ হতে না পারা আমার জন্য আফসোসের: যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.