জুমবাংলা ডেস্ক : ইলিশের রাজধানী চাঁদপুর। নামকরণ করা হয়েছিল আব্দুস সবুর মন্ডল যখন জেলা প্রশাসক ছিলেন। এ নিয়ে রাজধানীতে এক বিরাট অনুষ্ঠানেও আয়োজন করা হয়। ক্রেতা সাধারণের আগ্রহও চাঁদপুরের ইলিশের প্রতি। মানুষ দূর দূরান্ত থেকে ভিন্ন স্বাদের এই ইলিশ সংগ্রহ করতে চাঁদপুর যান। অনেকেই চাঁদপুরের মেঘনা-পদ্মার স্বাদের ইলিশ নিয়েও আসেন।
তগুলোতে সাধারণত, ইলিশ টাটকা থাকে। ভেজালও তুলনামূলক কম। যদিও ক্ষেত্র বিশেষে বরিশালে বা নামার ইলিশ চাঁদপুরের ইলিশ বলে বিক্রির অভিযোগ আছে। কিন্তু দেখেশুনে কেনা গেলে আসলটাই পাওয়া যায়। দামেরও তারতম্য আছে।
কিন্তু চাঁদপুরের লঞ্চ ঘাটে জেলেরা সারিবদ্ধভাবে নৌকায় করে যে ইলিশ বিক্রি করে তা কতটা চাঁদপুরের? অনেকেই কেনার পর অভিযোগ করেছেন, তারা চাঁদপুরের ইলিশের স্বাদ পাননি।
তারা অভিযোগ করেছেন, ঘাট থেকে ইলিশ কিনে ঠেকেছেন। তারা এই ঠকবাজি বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন।
চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ইকবাল হোসেন পাটোয়ারী শনিবার তার ফেসবুক পেজে এ নিয়ে কথা বলেন।
‘আর কতো চাঁদপুরের বদনাম করবে ওরা’ শিরোনামে দেওয়া পোস্টে তিনি বলেন, এমনসব পচা ইলিশ নিয়ে লঞ্চ ঘাটে হাঁক ডাক! আমি ঠকি এদের কাছে, তবুও ভালো! কারণ আমি চাঁদপুরের! কিন্তু যে কিনা দূরদেশি, যার কাছে আমার মেঘনা পদ্মার ইলিশের এতো সুনাম সে কেন পচা ইলিশ কিনে ঠকবে? তিনি প্রশাসনের প্রতি এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানান।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।