Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ভোলায় পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি গ্রহণকারীর হার বাড়ছে
    বরিশাল বিভাগীয় সংবাদ

    ভোলায় পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি গ্রহণকারীর হার বাড়ছে

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কSeptember 16, 20193 Mins Read
    Advertisement

    হাসনাইন আহমেদ মুন্না, বাসস: ভোলা জেলায় গত ১০ বছরে (২০০৯-১৮) পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি গ্রহণকারীর হার বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ১৪ ভাগ। বর্তমান সরকারের এ খাতে জনবল নিয়োগ, ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা ও সঠিক কর্ম পরিকল্পনার কারণেই অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। এসবের মধ্যে রয়েছে নারীদের খাবার বড়ি, পুরুষের কনডম, নারীদের ইনজেকটেবল (ইঞ্জেকশন), নারীদের আইইউডি, ইমপ্লান্ট ও স্থায়ী পদ্ধতি। মাঠ পর্যায়ের কর্মীরা প্রত্যন্ত অঞ্চলের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে এসব সামগ্রী বিতরণ করে আসছেন। এতে করে এখানকার জনসংখ্যার আধিক্য, মাতৃ ও শিশু মৃত্যুর হার কমে এসছে। তাই সাধারণ মানুষের মধ্যে পরিকল্পিত পরিবার গঠনের আগ্রহ বাড়ছে।

    জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয় সূত্র জানায়, ‘দুটি সন্তানের বেশি নয় একটি হলে ভালো নয়’ এ স্লোগান নিয়ে জেলায় পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ কাজ করে যাচ্ছে। প্রতিবছরই জেলায় পদ্ধতি গ্রহণের হার বাড়ছে। ২০০৯ সালে এর হার ছিলো ৬৮.৭২ ভাগ। পরের বছর ২০১০ সালে বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৭০.৪৪। ২০১১ সালে ছিলো ৭৩.৪১। ২০১২ সালে হয়েছে ৭৫.৩০। ২০১৩ সালে এ হার দাঁড়িয়েছে ৭৪.৮৮। ২০১৪ হয়েছে ৭৬.৯৩।

    একইভাবে ২০১৫ সালে ৭৯.৮২। ২০১৬ সালে হয়েছে ৮০.৭৮ ভাগ। ২০১৭ সালে ব্যবহারকারীর হার ৮১.৯৪ ও ২০১৮ সালে বেড়ে হয়েছে ৮২.৩৪ ভাগ। বর্তমানে জেলায় এর গ্রহণযোগ্যতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

    জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের উপ পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মাহমুদুল হক আযাদ বাসস’কে বলেন, বর্তমান সরকারের ব্যাপক প্রচার-প্রচারণার ফলে এ খাতে অনেক উন্নয়ন হয়েছে। বিশেষ করে বর্তমানে মানুষ সচেতন হওয়ায় প্রায় অধিকাংশ নতুন দম্পতি জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করছেন। মানুষ দিন দিন অজ্ঞতা ও কৃসংস্কার থেকে বেড়িয়ে আসছেন। ফলে নারীদের স্বাস্থ্য ঝুঁকিও কমে আসছে। অনেকটাই রোধ করা সম্ভব হয়েছে শিশু ও মাতৃ মৃত্যু।

    তিনি আরো বলেন, পূর্বে যেখানে একজন মা গড়ে ৬টির বেশি সন্তান প্রসব করতেন। আর এখন ২ টি অথবা ১টি সন্তান জন্ম দেন। পরিবার পরিকল্পনার মাধ্যমে আমাদের জনসংখ্য নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়েছে। যার সুফল ইতোমধ্যে আমরা ভোগ করছি।

    পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের কর্মকর্তারা জানান, ভোলা দ্বীপ জেলা হওয়ায় এখানে ধর্মীয় গোড়ামী ও কুসংস্কারচ্ছন্ন মানুষের সংখ্যা ও কম নয়। বিগত দিনে জন্ম নিয়ন্ত্রণকে পাপ বলে মনে করতো অনেকে। কেউ কেউ আবার লজ্জা বা জড়তায় প্রকাশ করতে পারতো না। একাধিক সন্তান জন্ম গ্রহণ করায় দরিদ্র পরিবারগুলোর অভাব লেগেই থাকতো। অধিক সন্তান প্রসবের কারণে অতি মাত্রায় স্বাস্থ্যহীনতায় ভুগতেন মায়েরা।

    তারা আরো জানান, যদিও বর্তমান সরকারের আমলে মানুষ এখন অনেক সচেতন হয়েছে। শিক্ষার হার বেড়েছে, জীবনমান উন্নত হয়েছে। ব্যাপক প্রচারণা ও কর্মকান্ডের সম্প্রসারণে পরিবার পরিকল্পনা বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। বিশেষ করে অবহেলিত গ্রামঞ্চলের দরিদ্র পরিবারগুলো বিনামূল্যে ঘরে বসে জন্ম নিয়ন্ত্রণ সামগ্রী হাতে পেয়ে খুশি। অনেকের পক্ষেই অর্থ দিয়ে নিয়মিত এসব কেনা সম্ভব নয়।

    দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: অচিন্ত্য কুমার ঘোষ বাসস’কে বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে মানুষ জন্ম নিয়ন্ত্রণে আগ্রহী হচ্ছে। এর কারণ হলো আমাদের শিক্ষার হার বৃদ্ধি পেয়েছে। মানুষ যত শিক্ষিত হবে গোড়ামী তত কমে যাবে এবং সচেতনতা তত বৃদ্ধি পাবে। গ্রামের সাধারণ মানুষ আগে মনে করত সন্তান বেশি হলে তাদের কাজে সহায্য করতে পারবে। এখন তারা বুঝতে পেরেছে একটি বা দুটি সন্তান হলে তাদের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পুষ্টি নিশ্চিত করা অনেক সহজ হয়। কাজেই সন্তান শিক্ষিত ও সুনাগরিক হলে বাবা-মাকে অনেক বেশি সহায়তা করতে পারে।

    সদর উপজেলার দক্ষিণ দিঘলদী ইউনিয়নের দক্ষিণ বালিয়া গ্রামের ৪ নং ওয়ার্ডের বেড়িবাঁধ’র বাসিন্দা সামসুল আলম, আবু হানিফা, কালাম মাঝি বাসস’কে জানান, তারা সকলেই মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করেন। তাদের পক্ষে অধিক সন্তান পালন অত্যন্ত ব্যয়সাধ্য। তারা দেখেছেন বেশি সন্তান থাকার কুফল। তাই তারা জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করেছেন।

    শীবপুর ইউনিয়নের শান্তির হাট এলাকার গৃহবধু রোকসানা বেগম, লাইজু বেগম, সফুরা খাতুন ও সেফালী বেগম বলেন, আগে না বুঝলেও এখন তারা বুঝতে পেরেছেন ছোট পরিবারেই সূখ বেশি। সন্তান কম থাকলে তাদের মানুষ করতে সহজ হয়। ফলে তারা এখন সচেতন ও পদ্ধতি গ্রহণ করেন। সূত্র: বাসস

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    গ্রহণকারীর পদ্ধতি পরিকল্পনা পরিবার বরিশাল বাড়ছে: বিভাগীয় ভোলায় সংবাদ হার
    Related Posts
    অটোরিকশার চার্জিংয়ে

    অটোরিকশার চার্জিংয়ে দুর্ঘটনা, মা-মেয়ের মৃত্যু

    August 27, 2025
    যুবদল নেতার কানের

    যুবদল নেতার কানের পর্দা ফাটল এসআইয়ের থাপ্পড়ে

    August 27, 2025
    chattogram

    সম্পত্তি দখলের অভিযোগে সন্তানের বিরুদ্ধে বাবার মামলা

    August 27, 2025
    সর্বশেষ খবর
    মোবাইলের পাওয়ার বাটন

    পাওয়ার বাটন কাজ না করলে যেভাবে মোবাইল বন্ধ করবেন

    Realme Narzo 70 Turbo

    স্টাইল ও পারফরম্যান্সে সেরা ৫টি স্মার্টফোন, যা নজর কাড়বে সবার!

    Rumin

    হাসনাতকে নিয়ে করা মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা

    OPPO F29 Pro plus 5G

    OPPO F29 Pro Plus 5G : দুর্দান্ত সব ফিচার নিয়ে শিগ্রই আসছে

    Salman-Khan

    দুবাইতে আছে সালমান খানের স্ত্রী ও ১৭ বছরের সন্তান, মুখ খুললেন অভিনেতা

    Studnet

    টিয়ারশেল-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ, ছত্রভঙ্গ বুয়েট শিক্ষার্থীরা

    Moringa leaves

    সজনে পাতার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম

    web series

    নতুন ওয়েব সিরিজে পারিবারিক সম্পর্কের জটিলতা, দর্শকদের কৌতূহল তুঙ্গে!

    ইসলামী ব্যাংক

    ২০২৪ হিসাব বছরে লভ্যাংশ দেবে না ইসলামী ব্যাংক

    mobile phone

    চার্জবিহীন মোবাইল ফোন, প্রযুক্তির নতুন দিগন্ত!

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.