জুমবাংলা ডেস্ক : সিলেট-ঢাকা মহাসড়কের দক্ষিণ সুরমার রশিদপুরে ভয়াবহ দুর্ঘটনায় তছনছ হয়ে গেলো সিলেটের একটি চিকিৎসক পরিবার। পরপারে পাড়ি জমিয়েছেন ডা. ইমরান খান রুমেল। স্ত্রী ডা. অন্তরা আক্তারও গুরুতর আহত। অবশ্য বাবা মায়ের সাথে না থাকায় বেঁচে গেছে তাদের দুই শিশু এনায়া ও ইন্তেজা। ঢাকার উদ্দেশে রওয়ানা হবার আগে তাদেরকে নানার বাসায় রেখে যান মা-বাবা।
ভয়াবহ দুর্ঘটনায় তছনছ সিলেটের চিকিৎসক পরিবার
ডা. অন্তরা আক্তার বিসিএস প্রিলি পরীক্ষা দিতে সিলেট থেকে এনা পরিবহনের একটি বাসে ঢাকা যাচ্ছিলেন। সঙ্গে ছিলেন স্বামী ডা. ইমরান। শুক্রবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৬টার রশিদপুরের অদূরবর্তী ব্রিজের কাছে দুটি বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৮ জন যাত্রীর মধ্যে রয়েছেন ডা. ইমরান। স্ত্রী ডা. অন্তরার অবস্থাও আশঙ্কাজনক। তিনি সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন।
জানা গেছে, সিলেট নগরীর ফাজিলচিশত এলাকার বাসিন্দা প্রখ্যাত প্যাথলজিস্ট অধ্যাপক ডা. আমজাদ হোসেন। তাঁর এক ছেলে রুমেল ও এক মেয়ে নূরী ছিলেন। দুই সন্তানই ডাক্তার। তাদের একমাত্র ছেলে ছিলেন ডা. রুমেল শুক্রবার সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান। পুত্র শোকে কাতর বাবা আমজাদ হোসেন এখন ব্যস্ত পুত্রবধূ ডা. অন্তরাকে কিভাবে বাঁচানো যায় সেই চেষ্টায়। দুর্ঘটনার পর থেকেই হাসপাতালে অবস্থান করছেন।
রুমেল জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজের ১২ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। বর্তমানে সিলেট নগরীর উইমেন্স মেডিকেল কলেজে কর্মরত ছিলেন। তাদের দুই কন্যা শিশু রয়েছে। পরিবারের ৬ সদস্যের মধ্যে ৫ জন ডাক্তার।
যাদের বাচ্চা আছে, এই এক গেইমে আপনার বাচ্চার লেখাপড়া শুরু এবং শেষ হবে খারাপ গেইমের প্রতি আসক্তিও।ডাউনলোডকরুন : https://play.google.com/store/apps/details?id=com.zoombox.kidschool