Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মমতার জীবনের অজনা কাহিনী
    আন্তর্জাতিক

    মমতার জীবনের অজনা কাহিনী

    Zoombangla News DeskMay 3, 20216 Mins Read
    Advertisement

    মমতা বন্দোপাধ্যায় প্রমাণ করলেন প্রতিপক্ষ যতই শক্তিধর হোক পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের রাজনীতিতে তিনি এখনো অপরাজেয়। বিবিসি বাংলার প্রতিবেদনে এই তথ্য পাওয়া গেছে।

    মমতার জনপ্রিয়তা গত ১০ বছরে কিছুটা কমে গেলেও ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন দল বিজেপিকে বহু পিছনে ফেলে মমতার তৃণমূল কংগ্রেস আবারো বিজয় পেয়েছে।

    বিজেপিকে পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতায় আনার জন্য স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বারবার পশ্চিমবঙ্গে সভা করেছেন তবু ভোটের লড়াইয়ে টিকতে পারেননি পায়ে চোট পেয়ে হুইলচেয়েরে বসে প্রচারাভিযান চালানো মমতার সঙ্গে।

    অনেকের মনেই এই প্রশ্ন জাগতে পারে, কেমন করে পশ্চিমবঙ্গের এবং সর্বভারতীয় রাজনীতির এত বড় ব্যক্তিত্ব হয়ে উঠতে পারলেন মমতা বন্দোপাধ্যায়। তার সাফল্যের উৎস কী?

       

    ভারতীয় সাংবাদিক এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষক শিখা মুখার্জি বলছেন, রাজনীতিবিদ হিসেবে তার এই সাফল্যের পেছনে কিন্তু একটা প্রতিভা কাজ করে। ভারতের প্রায়ত রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জিও লিখে গেছেন যে, মমতার একটা ক্যারিশমা বা সম্মোহনী ক্ষমতা আছে।

    তবে ১৯৭০-এর দশকে মমতার রাজনৈতিক জীবন শুরু হয়েছিলো কংগ্রেস দলের একেবারে সাধারণ একজন কর্মী হিসেবেই। তখন তিনি ছিলেন ইন্দিরা গান্ধীর অনুরাগী এবং তার প্রাথমিক রাজনৈতিক জীবন কেটেছে পশ্চিমবঙ্গে সেকালের সিনিয়ার কংগ্রেস নেতা প্রণব মুখার্জির ছায়ায়। যিনি পরবর্তীকালে ভারতের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন।

    রাজনৈতিক জীবনের শুরুতেই তার মধ্যে অনেক দূর যাওয়ার সম্ভাবনা দেখেছিলেন তার সিনিয়ের নেতারা। কলকাতার হাজরা এলাকার এক নিম্নবিত্ত পরিবারে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের জন্ম ১৯৫৫ সালে। তার পিতা ছিলেন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগের একজন স্বাধীনতা সংগ্রামী।

    কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ এবং যোগেশচন্দ্র কলেজ থেকে আইনের ডিগ্রি নেওয়ার পর মমতার প্রথম পেশা ছিলো স্কুলশিক্ষকতা। তবে রাজনীতি করতে শুরু করেছিলেন ছাত্রজীবন থেকেই।

    কিছু দিনের মধ্যেই দলে সিনিয়র নেতাদের কাছে এটা স্পষ্ট হয়ে যায় যে, মমতা রাজনীতিতে অনেক দূর যাবেন। ১৯৭৬ সালে মাত্র একুশ বছর বয়সেই তিনি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য মহিলা কংগ্রেসের (আই) সাধারণ সম্পাদক হন। কয়েক বছর পর তিনি হন নিখিল ভারত যুব কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক।

    শিখা মুখার্জির ভাষায়, মমতা বন্দোপাধ্যায়ের একটা বিশেষত্ব হলো তার প্রচুর লড়াকু মনোবৃত্তি এবং পরিশ্রম করার ক্ষমতা। তার রাজনৈতিক জীবনে বহু বাধা এসেছে, ২০০১ সালে রাজ্য নির্বাচনে হারার পর তার দল তৃণমূল কংগ্রেস প্রায় ধ্বংস হওয়ার উপক্রম হয়েছিলো, কিন্তু তিনি আবার উঠে দাঁড়িয়েছেন, দলকে পুনর্গঠিত করেছেন। এটা তার লড়াই করার ক্ষমতার প্রমাণ।

    মহিলা কংগ্রেসের নেতা হওয়ার পরই তিনি একজন উদীয়মান রাজনীতিবিদ হিসেবে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর নজরে পড়েছিলেন।

    রাজনৈতিক বিশ্লেষক এবং প্রতীচী ট্রাস্ট নামে একটি প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়কারী সাবির আহমেদ বলছেন, ছোট ছোট অনেকগুলো ঘটনা আছে যার মধ্যে দিয়ে তিনি তখনকার কংগ্রেসের বড় বড় নেতাদের নজরে এসেছিলেন। কিন্তু সবচেয়ে বড় ঘটনা হলো ১৯৮৪ সালে লোকসভা নির্বাচনে সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়ের মত প্রবীণ সিপিআই (এম) নেতাকে হারানো।

    প্রকৃতপক্ষে সেটাই ছিল এক সাড়া জাগানো ঘটনা। কলকাতার যাদবপুরের একটি লোকসভা আসনে সেই প্রবীণ কমিউনিস্ট নেতাকে হারিয়ে মমতা ভারতের অন্যতম সর্বকনিষ্ঠ পার্লামেন্ট সদস্য হয়েছিলেন। এরপর ১৯৮৯ সালের নির্বাচনে ভারতের রাজনীতিতে কংগ্রেসবিরোধী হাওয়াার মধ্যে তিনি সেই আসনে হেরে যান।

    কিন্তু কিছুদিন পরই ১৯৯১ সালে আবারো কলকাতা দক্ষিণ আসন থেকে নির্বাচিত হয়ে লোকসভায় ফিরে আসেন এবং পরে আরও পাঁচবার লোকসভা সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। লোকসভা সদস্য থাকার সময় বেশ কিছু ঘটনায় মমতার সেই ‘লড়াকু’ আর ‘প্রতিবাদী’ ব্যক্তিত্বের বহিঃপ্রকাশ দেখা গেছে।

    তৃণমূল নির্বাচনী প্রচারণায়ে মমতাকে বর্ণনা করছে ‘বাংলার নিজের মেয়ে’ বলে। নিজ দলের বিরুদ্ধে সিপিআইএমকে সহায়তার অভিযোগ আনা, পার্লামেন্ট ভবনে পেট্রোলিয়াম মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদ, একজন এমপির সাথে হাতাহাতি, ‘পশ্চিমবঙ্গের প্রতি বঞ্চনার প্রতিবাদ জানাতে’ রেলমন্ত্রীর প্রতি শাল ছুঁড়ে মারা এবং এমপি পদ থেকে ইস্তফা, এমন নানা ঘটনাযর কারণে আলোচিত হয়েছিলেন তিনি।

    মমতা প্রথম কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতিমন্ত্রী হয়েছিলেন ১৯৯১ সালে, তখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন পি ভি নরসীমা রাও। আর প্রথম পূর্ণ মন্ত্রী হিসেবে রেল মন্ত্রণালয়র দায়িত্ব পান ১৯৯৯ সালে। যখন বিজেপি-নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের অংশ হয়েছিল তার নিজের প্রতিষ্ঠিত দল তৃণমূল কংগ্রেস।

    মমতা বন্দোপাধ্যায় কংগ্রেস থেকে বের হয়ে গিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ১৯৯৭ সালে। এবং কিছুকালের মধ্যেই এটি পরিণত হয়ে বামফ্রন্টশাসিত পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দলে।

    বামফ্রন্ট সরকারের শাসনামলে ২০০৫ সাল থেকে পরবর্তী কয়েক বছরে পশ্চিমবঙ্গে শিল্প স্থাপনের জন্য কৃষিজমি বরাদ্দের কযেকটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে গণঅসন্তোষ তৈরি হয়ে। বিশেষ করে হাওড়া, সিঙ্গুর ও নন্দীগ্রামে জমি রক্ষার জন্য গড়ে ওঠা আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের প্রধান বিরোধীদলে পরিণত হয়ে তৃণমূল কংগ্রেস।

    নন্দীগ্রামে আন্দোলনরত জনতার ওপর পুলিশের গুলিতে অন্তত ১৪ জন নিহত হওয়ার পর পশ্চিমবঙ্গে বামফ্রন্ট সরকারবিরোধী মনোভাব জোরদার হয়ে ওঠে। নন্দীগ্রামে কৃষকদের বিক্ষোভে নেতৃত্ব দিয়ে মমতা বন্দোপাধ্যায় হয়ে ওঠেন রাজ্যের জনপ্রিয় নেতা।

    সাবির আহমেদ যেমন বলছেন, ‘পশ্চিমবঙ্গে একটা সময় ছিল যে লোকে ভাবতো বামফ্রন্টকে কেউ হটাতে পারবে না। কিন্তু তাদের মোকাবিলা করার নেতৃত্ব এবং সাহস মমতা দেখাতে পেরেছিলেন। আর ভূমি অধিগ্রহণের ইস্যুটিতে তিনি সাধারণ মানুষের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে পেরেছিলেন।’

    শিখা মুখার্জি বলছেন, ‘প্রথম দিকে তার শ্লোগান ছিল শুধুই বামফ্রন্ট হটাও। কিন্তু পরে নন্দীগ্রাম আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে গ্রামীণ মানুষের মধ্যে তার রাজনৈতিক ভিত্তি সৃষ্টি হয়। আর তার ফলেই মমতা বন্দোপাধ্যায়ের নির্বাচনে বিজয়ের পথ তৈরি হয়েছিল।’

    ২০০৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে বামফ্রন্টের চাইতে বেশি আসন পায় তৃণমূল। আর তার দুই বছর পর বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের সঙ্গে জোট বেঁধে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের তৃণমূল ওই রাজ্যে ৩৪ বছর ধরে ক্ষমতাসীন থাকা বামফ্রন্টকে হারায়। মমতা হন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের প্রথম নারী মুখ্যমন্ত্রী। এরপর থেকে তিনি নিরবচ্ছিন্নভাবে ক্ষমতায় আছেন। এরপর ২০১৬ এবং ২০২১ সালের নির্বাচনেও জযন্তী হয় তৃণমূল কংগ্রেস। বিদায়ী রাজ্য বিধানসভার ২৯৫টির মধ্যে তার দলের হাতে ছিল ২১১টি আসন।

    পপুলিস্ট রাজনীতি?

    মমতার রাজনৈতিক জীবন শুরু হয়েছিল কংগ্রেস থেকে। তিনি ছিলেন ইন্দিরা গান্ধীর একজন অনুরাগী। তার রাজনৈতিক দর্শন মূলত কংগ্রেসের মধ্যকার সমাজতন্ত্রী ধারার সঙ্গে মিলে যায়। এমনটাই বলছেন শিখা মুখার্জি।

    তিনি বলেন, এটাকে হয়তো পপুলিস্ট বলতে পারেন, কিন্তু কল্যাণ রাষ্ট্রের ধারণা অনুযায়ী সাধারণ মানুষের জন্য খাদ্য সুরক্ষা, স্বাস্থ্য সুরক্ষা, শিক্ষা অর্থাৎ যে সমস্ত সেবা বিনা পয়সায় পাওয়া উচিত এটাই তার আদর্শিক অবস্থান, এটার জন্যই উনি লড়ে যাচ্ছেন। আর এটা ক্লাসিকাল কংগ্রেসেরই নীতি।

    মমতার সরকার তার রাজ্যের দরিদ্র ও গ্রামীণ জনগোষ্ঠী, নারী এবং সংখ্যালঘুদের জন্য নানা রকম জনকল্যাণ প্রকল্প চালু করেছে। ‘কন্যাশ্রী’, ‘সবুজ সাথী’, ‘স্বাস্থ্য সাথী— এরকম প্রকল্পগুলো একদিকে প্রশংসিত হয়েছে, আবার অন্যদিকে ‘পপুলিস্ট কর্মসূচি’ বলে সমালোচিতও হয়েছে। এসব প্রকল্পে নানা দুর্নীতির অভিযোগও উঠেছে।

    সাবির আহমেদ বলছেন, কিন্তু এসব প্রকল্প মমতাকে এনে দিয়েছে ভোটারদের মধ্যে তার জনপ্রিয়তা, এটা তাকে নির্বাচনে জিততে সহায়তা করেছে। আবার আরেক দিক থেকে বামফ্রন্টের সময়কার ট্রেড ইউনিয়ন রাজের অবসান ঘটলেও এ রাজ্যে নতুন বিনিয়োগ আসেনি, নতুন কর্মসংস্থান হয়নি। পশ্চিমবঙ্গের হাজার হাজার তরুণকে চাকরির জন্য অন্য রাজ্যে চলে যেতে হযেছে।

    তার বিরুদ্ধে সংখ্যালঘু বিশেষ করে ‘মুসলিম তোষণের’ অভিযোগ এনে বিজেপি রাজনৈতিক মেরুকরণের চেষ্টা করেছিল। কিন্তু সাবির আহমেদ বলছেন, এসব অভিযোগ পরিসংখ্যান দিয়ে প্রমাণ করা যায় না।

    তিনি বলেন, হজ হাউজ বা ইমাম প্রশিক্ষণের মত কিছু প্রতীকী প্রকল্প ছাড়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী রাজ্যে মুসলিম সমাজের সাধারণ পশ্চাৎপদতার ক্ষেত্রে কোন মৌলিক পরিবর্তন আসেনি।

    মমতার ব্যক্তি-ইমেজই তৃণমূলের শক্তি?

    মমতা এবং তার রাজনৈতিক দল তৃণমূল কংগ্রেসকে নিয়ে সমালোচকরা এ কথা বলে থাকেন, এটি একান্তভাবেই মমতার ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তার ওপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠা দল।

    বিবিসির সৌতিক বিশ্বাস লিখেছেন, তৃণমূল কংগ্রেসকে খুব সুশৃঙ্খল একটি দল বলা যাবে না। তাদের দলের কাঠমোও সুদৃঢ় নয় এবং দলটি কোন আদর্শের ভিত্তিতে তৈরি হয়নি। একজন আকর্ষণীয় ও সহজাত নেত্রীর ব্যক্তিত্বের ওপর ভর করে গড়ে উঠেছে।

    রাজনীতিবিদ হিসেবে তার সাফল্যের কারণ হিসেবে বিশ্লেষকরা বলছেন, মমতার এক বিরল ক্ষমতা রয়েছে মানুষের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে পারার।

    সাবির আহমেদ বলছেন, পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে এলিটিজমের একটা প্রভাব আগে থেকেই ছিল। কিন্তু মমতা প্রেসিডেন্সী কলেজে না পড়েও বা নামী রাজনৈতিক পরিবারে জন্ম না নিয়েও সফল রাজনীতিবিদ হয়েছেন। তার আটপৌরে ব্যাপারটাই মানুষ পছন্দ করেছেন।’ তার মতে, ‘মমতার সাফল্যের কারণ হল নেতৃত্ব দেওয়ার সহজাত গুণ আর মানুষ তাকে দূরের কেউ হিসেবে দেখে না। তাকে পাশের বাড়ির মেয়ের মত নিকটজন হিসেবে দেখে

    শিখা মুখার্জি বলছেন, সাধারণ মানুষের ভাষায় কথা বলা এবং তাদের সঙেগ মিশে যাওয়ার ক্ষমতা এটা তার সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    চলতি সপ্তাহের শেষেই ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য। দেশটির সরকারের উচ্চপর্যায়ের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সাময়িকী দ্য টাইমস।

    চলতি সপ্তাহ শেষেই ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ব্রিটেন

    September 19, 2025
    স্ত্রী আসলেই নারী কি না প্রমাণ দেবেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট

    নিজের স্ত্রীকে ‘নারী প্রমাণে’ বৈজ্ঞানিক প্রমাণ দেবেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট

    September 19, 2025
    ট্রাম্প ‘বিশ্বের সম্রাট’ নন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট

    ট্রাম্পের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই, তিনি বিশ্বের সম্রাট নন

    September 19, 2025
    সর্বশেষ খবর
    One Battle After Another

    Leonardo DiCaprio’s ‘One Battle After Another’ Earns Highest Praise of 2025

    ছেলে-মেয়ে

    কোন জিনিস ছেলে বা মেয়ে যতই পরিষ্কার করুক না কেন কালোই থাকবে

    epic universe stardust racers cause of death

    Epic Universe Stardust Racers Cause of Death Confirmed as Multiple Blunt Impact Injuries

    Lamine Yamal injury

    Why Lamine Yamal Missed Barcelona’s Champions League Clash Against Newcastle

    mega tsunami warning

    Tsunami Advisory Issued After 7.8M Earthquake Near Russia

    Nayka

    অভিনেত্রী সেমন্তীর মত পরিবর্তন : বিদেশি নয়, এবার দেশি ছেলে চান

    California Lottery Mega Millions

    Mega Millions Jackpot Soars to $423 Million Ahead of Friday Drawing

    NYT Connections Hints

    Today’s NYT Connections Hints and Answers for September 19 Puzzle

    ছেলে-মেয়েরা

    অবিবাহিত ছেলে-মেয়েরা বেডরুমে ভুলেও এই জিনিসটি রাখবেন না

    NYT Strands Hints

    Today’s NYT Strands Hints and Answers for September 19, 2025

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.