জুমবাংলা ডেস্ক : নিজের ইউটিউব চ্যানেলের জন্য মরুভূমিতে ভিডিও ধারণ করছিলেন চিত্রগ্রাহক খালেদ আল এনাজি। ড্রোন ব্যবহার করে ভিডিও করার সময় হঠাৎ চোখে পড়ে বিষয়টি।
মরুভূমির বুকে থাকা বিশালাকার একটি পাথরকে দেখে মনে হচ্ছিল যেন সোনার বালুর মধ্য দিয়ে কোনো মাছ সাঁতার কাটছে কিংবা শিকারের উদ্দেশ্যে পানির ওপরে উঠে এসেছে এক হাঙর। ড্রোনের ক্যামেরায় ওপর থেকে অবিকল মাছের মতোই দেখাচ্ছিল পাথরটিকে।
সৌদি আরবের আল-উলা অঞ্চলে কাজ করছিলেন খালেদ। ওই অঞ্চল একটি প্রত্নতাত্ত্বিক সম্পদের ভাণ্ডার হিসেবে পরিচিত। জর্দানের বিখ্যাত পেট্রা শহরের মতো প্রাচীন কাঠামোর জন্য পরিচিত আল-উলা।
খালেদ বলেন, ভিডিও করার সময় আমার চোখের সামনে এমন একটি পাথর উঠে এলো, যা দেখে ঠিক মরুভূমির বুকে শুয়ে থাকা মাছের মতোই লাগছিল।
তিনিই প্রথম বস্তুটির ছবি ধারণ করেছেন বলে দাবি করেন চিত্রগ্রাহক খালেদ আল এনাজি। তিনি বলেন, সাধারণ মানুষের চোখ যা দেখে না, চিত্রগ্রাহকের চোখ তা দেখে।
খালেদ পাথরটির নাম রেখেছেন ‘মরুভূমির মাছ’। আল-উলার ৯ হাজার বর্গমাইলের বিস্তৃত মরুভূমির অপরূপ দৃশ্য ধারণ করার কাজ করছেন খালেদ। প্রাচীন নাবাতিয়ানরা আল-উলা উপত্যকার ঠিক উত্তরে তাদের প্রধান শহর মাদায়েন সালেহ গড়ে তুলেছিল।
সূত্র : সিএনএন
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।