মোস্তফা সরয়ার ফারুকী : আমরা যারা মহল্লায় বড় হয়েছি, আমাদের কাছে মহল্লার মসজিদ একটা বড় সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান! নামাজ ছাড়াও, বিচার-আচারসহ আরও অনেক সামাজিক বিষয়-আশয়ে এই প্রতিষ্ঠান আমাদের শৈশবের সাথে জড়িয়ে আছে। আমাদের মহল্লার মসজিদের নাম নুরানী মসজিদ। রীতি অনুযায়ী আব্বা আমাদের মেয়ের আকিকার জন্য মিলাদের আয়োজন করেন নুরানী মসজিদে।
মসজিদে গিয়ে দেখি সামনের সারিতে পরিচিত মুরুব্বিরা কেউই নেই। জানতে পারি বেশিরভাগই পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন।
মসজিদের ভেতরে বসে এই দিক সেই দিক দেখছিলাম। মনে পড়লো এই মসজিদে জীবনে প্রথম গেছিলাম আব্বার হাত ধরে। আজকে এত বছর পর গেলাম আবার। এবার উপলক্ষ আমাদের মেয়ের আকিকার মিলাদ।
চোখ ভিজে আসছিল বারবার। এভাবেই হয়তো বৃত্ত পূর্ণ হয়, এভাবেই আমরা আমাদের অতীতে ফিরে যাই আমদের ভবিষ্যতের হাত ধরে।
https://www.facebook.com/mostofa.farooki/posts/7071371049569656
(নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ফেসবুক পোস্ট)
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।