Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মহররম মাসের পাঁচ করণীয়
    ইসলাম ধর্ম

    মহররম মাসের পাঁচ করণীয়

    Shamim RezaSeptember 6, 20193 Mins Read
    Advertisement

    ধর্ম ডেস্ক : আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, রমজানের সিয়ামের পর সর্বোত্তম সওম হচ্ছে আল্লাহর মাস মহররমের সওম এবং ফরজ সালাতের পর সর্বোত্তম সলাত হচ্ছে রাতের সালাত।’ (মুসলিম : ২৬৪৫)

    আরবি বারো মাসের প্রথম মাস মহররম। এ মাসের রয়েছে আলাদা কিছু বৈশিষ্ট্য। মুসলিম জীবনে রয়েছে কিছু করণীয়। বারো মাসের মধ্যে চারটি মাসকে পবিত্র কোরআনে হুরুম বা সম্মানিত বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। হিজরি বর্ষের প্রথম মাস মহররম সেই মাসগুলোর অন্যতম। পবিত্র কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে এই সম্মানিত মাসের পাঁচটি করণীয় :

    সর্বোত্তম নফল রোজা আদায়
    এ মাসে অধিক নফল সিয়াম আদায় করা উচিত। কেননা আল্লাহর নবী মহররম মাসের সিয়ামকে রমজানের ফরজ সিয়ামের পর সর্বোত্তম নফল সিয়াম হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। সহিহ মুসলিমের এক বর্ণনায় এসেছেÑ আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, রমজানের সিয়ামের পর সর্বোত্তম সওম হচ্ছে আল্লাহর মাস মহররমের সওম এবং ফরজ সালাতের পর সর্বোত্তম সলাত হচ্ছে রাতের সালাত।’ (মুসলিম : ২৬৪৫)।

    আশুরার সিয়াম
    মহররম মাসের দশম দিনকে আশুরা বলা হয়। এই দিনে সিয়াম পালন ফজিলতপূর্ণ সুন্নাহ। এই মর্মে আল্লাহর রাসুল বলেন, ‘আর আশুরার এক দিনের সিয়ামের ব্যাপারে আমি আল্লাহর কাছে এই প্রত্যাশা করি যে, তিনি এ সিয়ামের উসিলায় আগের এক বছরের সগিরা গোনাহ মাফ করে দেবেন।’ (মুসলিম : ১১৬২)।

    আশুরা ঈমানদারদের বিজয় দিবস
    আমাদের সমাজে আশুরা মানেই মর্সিয়া ক্রন্দনের এক শোকগাথা ইতিহাসের নাম। কারণ আশুরার দিন কারবালা প্রান্তরে ইমাম হোসাইন (রা.) নির্মমভাবে শহীদ হয়েছিলেন। ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও হাদিস আমাদের সামনে তুলে ধরছে, দিবসটি আসলে মিথ্যার বিরুদ্ধে সত্যের বিজয়ের দিন। রাসুলে করিমের রেখে যাওয়া সুন্নাহর পরতে পরতে সেই সত্যবাণী উচ্চকিত হয়েছে। নিম্নোক্ত হাদিসটি তার চমৎকার দৃষ্টান্ত।
    ইবনু আব্বাস থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনায় হিজরত করে ইহুদিদের আশুরার দিন সওম পালনরত দেখতে পেলেন। এরপর রাসুলুল্লাহ (সা.) জিজ্ঞেস করলেন, তোমরা কোন দিনের সওম পালন করছ? তারা বলল, মহান দিনে আল্লাহ তায়ালা মুসা (আ.) ও তার সম্প্রদায়কে মুক্তি দিয়েছেন এবং ফেরাউন ও তার কওমকে ডুবিয়ে দিয়েছেন। এরপর মুসা (আ.) কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার লক্ষ্যে এ দিনে সওম পালন করেছেন। তাই আমরাও এ দিনে সওম পালন করছি। তারপর রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, আমরা তো তোমাদের থেকে মুসা (আ.) এর অধিক নিকটবর্তী এবং হাকদার। অতঃপর রাসুলুল্লাহ (সা.) সওম পালন করলেন এবং সওম পালন করার জন্য সবাইকে নির্দেশ দিলেন।’ (মুসলিম : ২৫৪৮)।

    অমুসলিমদের সাদৃশ্য গ্রহণ থেকে বেঁচে থাকা
    এই মর্মে নিচের হাদিসটি খেয়াল করুন : ইবনু আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন আশুরার দিন সিয়াম পালন করেন এবং লোকদের সিয়াম পালনের নির্দেশ দেন, তখন সাহাবিরা বললেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ! ইহুদি এবং নাসারারা এ দিনের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে থাকে। এ কথা শুনে রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ইনশাআল্লাহ আগামী বছর আমরা নবম তারিখেও সিয়াম পালন করব। বর্ণনাকারী বললেন, এখনও আগামী বছর আসেনি, এমতাবস্থায় রাসুলুল্লাহ (সা.) এর ইন্তেকাল হয়ে যায়।’ (মুসলিম : ২৫৫৬)। এ থেকে বোঝা গেল, নবী (সা.) বিজাতির সাদৃশ্য থেকে বাঁচতে আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন।

    নিজের ওপর জুলুম তথা গোনাহ থেকে বেঁচে থাকা
    পাপকর্ম ব্যক্তিকে সাময়িক আনন্দ দিলেও এর মন্দ পরিণতি তাকেই ভোগ করতে হবে। তাই আল্লাহ তায়ালা গোনাহের কাজকে নিজের ওপর জুলম বলে আখ্যায়িত করেছেন। সম্মানিত এই মাসে একজন মুসলিমের জন্য ওহির নির্দেশনা হলো, বান্দা শয়তানের প্ররোচনায় নিজের ওপর জুলম করে পরকালীন জীবনে অপমানিত হওয়া থেকে বেঁচে থাকবে। এরশাদ হচ্ছে, ‘নিশ্চয় আল্লাহর বিধান ও গণনায় মাস বারটি, আসমান ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকে। তন্মধ্যে চারটি সম্মানিত। এটিই সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান; সুতরাং এর মধ্যে তোমরা নিজেদের প্রতি জুলম করো না।’ (সূরা তওবা : ৩৬)। লেখক : সালাহ উদ্দীন আহমাদ, সূত্র : আলোকিত বাংলাদেশ।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    নারী নেতৃত্বের ইসলামিক গাইডলাইন

    নারী নেতৃত্বের ইসলামিক গাইডলাইন: ক্ষমতায়নের পথে আলোর সন্ধানে

    July 13, 2025
    ছোটদের কোরআন শিক্ষা

    ছোটদের কোরআন শিক্ষা: হৃদয়ে ঈমানের বীজ বপন করার প্রাথমিক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ

    July 12, 2025
    কুরআন তিলাওয়াতের সঠিক নিয়ম

    কুরআন তিলাওয়াতের সঠিক নিয়ম: হৃদয় স্পর্শের শিল্প ও আত্মার প্রশান্তির সন্ধান

    July 12, 2025
    সর্বশেষ খবর
    মুজিববাদের কবর রচনা

    যদি বেঁচে ফিরি, মুজিববাদের কবর রচনা করেই ফিরব: সারজিস

    Samsung Galaxy Watch vs Apple Watch

    Samsung Galaxy Watch vs Apple Watch: Ultimate Smartwatch Comparison

    ইজারা দেইনি

    ‘গোপালগঞ্জকে আমরা দিল্লীর কাছে ইজারা দেইনি’

    Samsung Galaxy S24 Ultra

    Samsung Galaxy S24 Ultra: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Gopal e sarjis

    সবাই গোপালগঞ্জে ছুটে আসুন : সারজিস

    Oppo Reno 11 Pro 5G

    Oppo Reno 11 Pro 5G: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Gopal ganj

    রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ, ১৪৪ ধারা জারি

    এনসিপির সমাবেশের মঞ্চে

    গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশের মঞ্চে হামলা, ভাঙচুর

    NCP

    গোপালগঞ্জে সমাবেশ শেষে ‘অবরুদ্ধ’ এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা

    Sarjis Alam

    যদি বেঁচে ফিরি, মুজিববাদের কবর রচনা করেই ফিরব : সারজিস

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.