ইউএনও মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে জয়রা গ্রামের একাদশ শ্রেণির ছাত্রীর সঙ্গে উপজেলার এক যুবকের বিয়ের আয়োজন করা হয়। এর আগে সকালে ওই ছাত্রী জেলা শহরের গঙ্গাধরপট্টি এলাকায় একটি বিউটি পারলারে সাজসজ্জার জন্য গেলে ইউএনও সেখানে যান। এরপর তিনি এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাজিব মাহমুদ ওই ছাত্রীকে বাড়িতে নিয়ে যান। সেখানে গিয়ে তারা ওই ছাত্রীর অভিভাবকদের কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে বাল্যবিয়ে বন্ধ করে দেন।
এছাড়াও সদর উপজেলার জাগীর মেঘশিমুল গ্রামে অষ্টম শ্রেণির অপর এক ছাত্রীর বিয়ের আয়োজন করে অভিভাবকরা। খবর পেয়ে দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালত ওই ছাত্রীর বাড়িতে গেলে সবাই পালিয়ে যায়। পরে ইউএনও ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) ওই ছাত্রীর বাল্যবিয়ে বন্ধ করে দেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।