Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মানুষ কি আসলেই চাঁদে গিয়েছিল?
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    মানুষ কি আসলেই চাঁদে গিয়েছিল?

    Saiful IslamJuly 22, 20226 Mins Read
    Advertisement

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : ১৯৬১ সাল। অসুস্থ স্নায়ুযুদ্ধের হাত ধরে শুরু হয়েছে স্পেস রেস—মহাকাশ জয়ের খেলা। মহাকাশ থেকে প্রথম মানুষ হিসেবে ঘুরে এসেছেন রুশ ইউরি গ্যাগারিন। এর ছয় মাসের মাথায় প্রথম নারী হিসেবে মহাকাশ জয় করেছেন ভ্যালেন্তিনা তেরেসকোভা। যুক্তরাষ্ট্রও বসে নেই। সমানতালে পাল্লা দেওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু লাভের লাভ তেমন কিছু হয়নি। এ সময় বোমা ফাটালেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি। বিশ্বের সামনে দাঁড়িয়ে বললেন, শুধু পৃথিবীর বাইরে গিয়েই থামবে না আমেরিকা। চাঁদ জয় করবে। শুরু হলো আরেক যুদ্ধ। অসম্ভবকে সম্ভব করার জন্য কাজে নেমে পড়ল হাজার হাজার মানুষ। ব্যয় হলো বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার। চাঁদে যাওয়া কি মুখের কথা? এ জন্য রকেট বানানো লাগবে, তাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য লাগবে কম্পিউটার। ভঙ্গুর দেহ নিয়ে যে নভোচারীরা যাবেন, তাঁদের আস্ত ফিরিয়ে আনার জন্য লাগবে স্পেসস্যুট।

    আমাদের দেশে অষ্টম শ্রেণিতে নিউটনের মহাকর্ষ তত্ত্ব পড়ানো হয়। পড়ানো হয় গতিবিদ্যার সূত্র। এই প্রাথমিক পদার্থবিজ্ঞান কাজে লাগিয়ে মানুষ যে পৃথিবী থেকে চাঁদে গিয়ে আবার ফিরেও আসতে পারবে, সেটা কে ভাবতে পেরেছিল? সে জন্যই শেক্সপিয়ার বলেছিলেন, ট্রুথ ইজ স্ট্রেঞ্জার দ্যান ফিকশন। মানুষ সেটাই আবারও প্রমাণ করে ছাড়ল। আর এসব করতে সে সময় নিয়েছিল মাত্র আট বছর!

    ২০ জুলাই, ১৯৬৯। প্রথম মানুষ হিসেবে চাঁদের মাটিতে পা রাখলেন নীল আর্মস্ট্রং। রচিত হলো ইতিহাস। হাজার হাজার মানুষ সরাসরি সম্প্রচারে দেখছিল সেই মুহূর্তটাকে। অংশ নিচ্ছিল ইতিহাসে। সব ঠিক-ই ছিল। তারপর হুট করে প্রশ্ন উঠল। মানুষ কি আসলেই চাঁদে গেছে? নাকি সব-ই মিথ্যা? তাঁদের মতে, রাশিয়াকে স্নায়ুযুদ্ধে হারানোর জন্য ইতিহাসের সবচেয়ে বড় মিথ্যাটি বানিয়েছে আমেরিকা। এই যে উদ্ভট প্রশ্ন, এর শুরুটা হয়েছিল একটি বইয়ের হাত ধরে।

    ১৯৭৬ সালে বিল কেইসিং নামের একজন একটি বই লিখলেন। নাম: উই নেভার ওয়েন্ট টু দ্য মুন:আমেরিকাস থার্টি বিলিয়ন ডলার সুইন্ডল। ভিয়েতনাম যুদ্ধে হার আর ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারি সামলাতে গিয়ে মার্কিন সরকারের তখন টালমাটাল অবস্থা। কাজেই দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়ে গেল বইটি। এই সুযোগটিই লুফে নিল ফক্স টিভি। টিআরপি বা দর্শক বাড়ানোর জন্য তারা এই প্রশ্নগুলো নিয়ে একটা শো করে ফেলল। যে প্রশ্নগুলো তারা করেছিল, সেসব প্রশ্নের উত্তর বোঝার জন্য সাধারণ পদার্থবিজ্ঞান আর একটু চিন্তাভাবনাই কেবল প্রয়োজন। কিন্তু ওসব নিয়ে কে ভাবতে চায়? পদার্থবিজ্ঞান কচলে কি আর আড্ডা জমে? আড্ডা জমাতে চাই ধুন্ধুমার সিক্রেট, আর রোমাঞ্চকর উপাখ্যান। সে জন্যই গুজব টিকে যায়। থেকে যায় মানুষের মনের কোণে। কল্পনাপ্রবণ লেখকের শব্দের শিকল কিংবা চলচ্চিত্রের পর্দায় ভর করে ডালপালা মেলে। এভাবেই ২০১৯ সালে, চন্দ্র বিজয়ের পঞ্চাশ বছর পরেও মানুষ প্রশ্ন করে—মানুষ কি আসলেই চাঁদে গেছে? নাকি সবই মিথ্যা?

    ২০০২ সালের কথা। বার্ট সিব্রেল নামের এক কন্সপিরেসি চলচ্চিত্রকার বাজ অলড্রিনকে ঠিক এই প্রশ্নগুলোই করেছিলেন। খেপে গিয়ে বাজ তাঁকে ঘুষি মেরে বসেন। জীবন বাজি রেখে সুদূর চাঁদ থেকে ঘুরে আসার পরে এমন উদ্ভট প্রশ্ন শুনলে রাগ সামলানো হয়তো আসলেই কঠিন! তবে, আমরা সেই ঘুষাঘুষিতে যাব না। বরং বিজ্ঞানের চোখে তলিয়ে দেখব প্রশ্নগুলোকে। চলুন, শুরু করা যাক!

       

    সবার পরিচিত একটি প্রশ্ন দিয়েই শুরু করা যাক। চাঁদে তো বাতাস নেই, তাহলে চাঁদে আমেরিকার পতাকাটি নড়ছিল কেন? এই প্রশ্নের জবাব দেওয়ার জন্য আমাদের পদার্থবিজ্ঞানের খুবই বেসিক একটি জিনিস কেবল জানতে হবে। জড়তা। হিউস্টনের এক সাধারণ দোকান থেকে ৫.৫০ ডলার দিয়ে আমেরিকার পতাকাটি কেনা হয়েছিল। কিন্তু পতাকা লাগাতে গিয়ে বিজ্ঞানীরা পড়লেন বিপাকে। বায়ুশূন্য জায়গায় সোজা দণ্ডে ঝুলিয়ে দিলে পতাকা ভাঁজ হয়ে গুটিয়ে যাচ্ছে। তাহলে উপায়? বানানো হলো উল্টো L আকৃতির ফ্রেম। সেই ফ্রেমে আটকে দেওয়া হলো পতাকা। এক পাশ এবং ওপরের দিক আটকানো থাকায় পতাকাটি এখন আর ভাঁজ হয়ে যাবে না। এবার সেই পতাকা নিয়ে বায়ুশূন্য স্থানে রাখা হলো। ভেবে দেখুন, রাখার সময় পতাকা-স্ট্যান্ড কিন্তু নড়ছে, সেই সঙ্গে নড়ছে পতাকাও। জড়তার সূত্র আমাদের বলে, বাধা না দিলে নড়নশীল বস্তু নড়তেই থাকে।

    পরিবেশে বাতাস থাকলে, বাতাসের বাধার ফলে পতাকার এই নড়াচড়া থেমে যেতে যে সময় লাগবে, বাতাসের বাধা না থাকলে সেই নড়াচড়া থামতে সময় লাগবে কিছুটা বেশি। এ ক্ষেত্রে, বায়ুশূন্য জায়গায় পতাকাকে নড়তে বাধা দিচ্ছে পতাকা স্ট্যান্ডের ওপরের দিকের ফ্রেম। নিচের কোনাটি যেহেতু সরাসরি ফ্রেমে আটকানো নেই, পতাকা-স্ট্যান্ড নাড়ালে পতাকাটি নড়তে থাকে। এবং ওপরের ফ্রেমে বাধা পেয়ে একসময় থেমে যায়। তবে এতে কিছুটা বেশি সময় লাগে।

    সে জন্যই, চাঁদের বায়ুশূন্য পরিবেশে নীল আর্মস্ট্রং আর বাজ অলড্রিন পতাকা লাগানোর কিছুটা পর পর্যন্ত পতাকাটিকে নড়তে দেখা গিয়েছিল।

    এবার দ্বিতীয় প্রশ্ন। চাঁদের বুকে যেসব ছায়া পড়েছে, সেগুলো সমান্তরাল নয় কেন? একেকটা ছায়া একেকভাবে পড়েছে—কোনোটা সোজা, কোনোটা বাঁকা—দেখে মনে হচ্ছে একাধিক আলোর উত্স আছে ওখানে। অথচ উত্স তো একটাই, সূর্য! কথা সত্যি। মূল উত্স একটিই। মজার ব্যাপার হলো, একটি উত্স থেকে আসা আলো থেকেই এমন ছায়া তৈরি হওয়া সম্ভব। তবে এখানে একটুখানি ‘কিন্তু’ আছে।

    কিন্তুটা হলো চাঁদের পৃষ্ঠতল মসৃণ নয়। এতে খানাখন্দ আছে, আছে পাহাড়, ছোটখাটো গর্ত ইত্যাদি। এ রকম অমসৃণ পৃষ্ঠতল ছায়ার ওপরে প্রভাব ফেলে। ধরুন, আপনি একটা ছোট্ট গর্তের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন। আপনার ছায়াটা সরলভাবেই গর্ত এবং গর্তের বাইরের মসৃণ মাটিতে পড়ল। ছায়া এমনিতে কিন্তু আঁকাবাঁকা না। কিন্তু যেখানে পড়ছে, সেই জায়গাটাই যেহেতু অমসৃণ, ফলে আপনার ছায়াও আর পুরো সরল থাকবে না। আবার আপনার পাশেই দাঁড়িয়ে থাকা বন্ধুর পুরো ছায়া যদি গর্তের বাইরের মসৃণ মাটিতে পড়ে, তার ছায়াটা হবে সরল। এখন, সামনে ক্যামেরা রেখে একই জায়গা থেকে ছায়া দুটোর ছবি তুলুন। কেমন দেখাবে, ভাবুন তো?

    ঘটনা আরও আছে। চাঁদের পৃষ্ঠতলে সূর্যের যে আলো এসে পড়ে, তার প্রায় ৮ শতাংশের মতো প্রতিফলিত হয়। অর্থাৎ চাঁদ নিজেও এখানে আরেকটি আলোর উত্স হিসেবে কাজ করে। ফলে, লুনার মডিউলের সামনের পুরোটা ছায়ায় ঢাকা থাকার কথা হলেও কিছু জায়গা ছায়াঢাকা এবং কিছু জায়গা আলোকিত দেখা যায়।

    এ রকম আরও কিছু ব্যাপার আছে। যেমন, ছায়ার মধ্যে এত স্পষ্ট ছবি কীভাবে এল? এর উত্তর দেওয়ার আগে দুটো তথ্য দেওয়া যাক। অ্যালুমিনিয়ামের প্রলেপ দেওয়া কেল্টন ফয়েলে মোড়ানো লুনার মডিউল এবং নভোচারীদের সাদা স্পেস স্যুট—দুটোই সূর্যের আলোর ভালো প্রতিফলক হিসেবে কাজ করেছে। সেই সঙ্গে পৃথিবীর বুকে প্রতিফলিত হয়ে কিছু আলো চাঁদে গিয়ে পড়ে। এদিকে চাঁদে আবার বায়ুমণ্ডল নেই। এই সব মিলিয়েই ছায়ার মধ্যে ও রকম স্পষ্ট ছবি দেখা যায়।

    এবার আরেকটা উদ্ভট প্রশ্ন নিয়ে কথা বলা যাক। নীল আর্মস্ট্রং যদি চাঁদের বুকে প্রথম মানুষই হয়ে থাকেন, তাহলে তাঁর ভিডিও করল কে? আসলে, পুরো ঘটনাটি সরাসরি সম্প্রচার করার কথা ছিল। ফলে লুনার মডিউল ইগলের সিঁড়ি দিয়ে নামার সময় একটুখানি থেমে একটা কেব্ল বের করেন নীল। এ সময় মডিউলের পাশ থেকে বেরিয়ে আসে টিভি ক্যামেরা। নাসার ওয়েবসাইটে এ ঘটনার অডিও রেকর্ডও আছে। ওখানে স্পষ্ট শোনা যায়, নীল জানতে চাচ্ছেন, সরাসরি সম্প্রচারের জন্য স্পষ্ট ছবি পাওয়া যাচ্ছে কি না।

    আরেকটি প্রশ্ন ওঠে বাজ অলড্রিনের একটি ছবি নিয়ে। তাঁর হেলমেটে লুনার মডিউল আর সাদা কিছু একটা দেখা যাচ্ছে। এই সাদা কিছুটা আসলে নীল আর্মস্ট্রং! ছবিটা তিনিই তুলেছিলেন। স্পেসস্যুটের বুকের কাছে ক্যামেরা লাগানো ছিল। ফলে বুকের কাছে হাত দিয়ে ছবি তুলছিলেন তিনি। হেলমেটের ওই অংশটুকুকে একটুখানি জুম বা বিবর্ধিত করলেই এটা স্পষ্ট বোঝা যায়।

    আরেকটি প্রশ্ন হলো, চাঁদের বুকে যেসব ছবি তোলা হয়েছে, তাতে পেছনের আকাশে তারা দেখা যায় না কেন? পৃথিবীর মতোই চাঁদেও সকাল হয়! সকালের আকাশেও তারা থাকে, তবে দিনের আলোর উজ্জ্বলতায় ঢাকা পড়ে যায়। হ্যাসেলব্লাড ক্যামেরায় এক্সপোজার আর শাটার স্পিড এমনভাবে সেট করে দেওয়া হয়েছিল, যাতে চাঁদের মাটির কাছাকাছি বিভিন্ন জিনিসের ছবি তোলা যায়। ম্লান নক্ষত্রদের ছবি তোলার জন্য লং এক্সপোজার এবং ওয়াইড অ্যাপারচার সেট করলে কাছের সব ছবি অতিরিক্ত আলোয় জ্বলে যেত। ফলে দূরের আকাশের ছবি ঠিকই পাওয়া যেত, কিন্তু কাছের কোনো ছবি আর পাওয়া যেত না। যাঁরা ছবি তোলেন, তাঁরা এই ব্যাপারটা ভালো বুঝবেন।

    আরেকটি মজার প্রশ্ন হলো, নভোচারীদের স্যুটের জুতোর ছাপ আর চাঁদের মাটির ছাপ নাকি মেলে না। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল এয়ার অ্যান্ড স্পেস মিউজিয়ামে নভোচারীদের স্যুট কিন্তু রাখা আছে। সেই স্যুটের পাশেই আরেক জোড়া জুতা রাখা আছে। স্যুটের সঙ্গে যুক্ত জুতাগুলো ছিল ভেতরে। আর, ‘আউটার বুট’ নামে পরিচিত পাশে রাখা জুতাগুলো ছিল বাইরে। ওই সময়ে তোলা ছবিগুলো থেকে এটা স্পষ্ট বোঝা যাবে যে চাঁদের মাটিতে আউটার বুটের ছাপই দেখা যাচ্ছে। একেই বলে ‘চোখ থাকিতে অন্ধ!’

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    আসলেই কি গিয়েছিল’ চাঁদে প্রযুক্তি বিজ্ঞান মানুষ
    Related Posts
    স্মার্টফোনের চার্জিং স্পিড

    স্মার্টফোনের চার্জিং স্পিড বাড়ানোর ৫টি দুর্দান্ত টিপস

    September 24, 2025
    Remove term: iPhone 17 iPhone 17

    আইওএস ২৬-এ মেসেজে পোল যোগের নতুন ফিচার

    September 24, 2025
    টি-মোবাইল আইফোন ১৭ বিক্রি

    iPhone 17 নিয়ে T-Mobile-এর রেকর্ড বিক্রয়ের সপ্তাহান্ত

    September 24, 2025
    সর্বশেষ খবর
    SoftBank Vision Fund: A Leader in Global AI and Technology Innovations

    SoftBank Vision Fund: A Leader in Global AI and Technology Innovations

    Marvel Rivals free skins

    Marvel Rivals Announces New Free Skin Event for All Players

    Florida Lottery Powerball

    Florida Lottery Mega Millions: Winning Numbers and Results for Sept. 23, 2025

    SPR Video Competition

    SPR Video Competition Challenges Scientists to Share Research in 90 Seconds

    Mercury Rally from 20 Down Forces Overtime, Stuns Lynx

    Mercury Rally from 20 Down Forces Overtime, Stuns Lynx

    Hypochlorous Acid The Dermatologist-Approved Secret for Clear Skin

    Hypochlorous Acid: The Dermatologist-Approved Secret for Clear Skin

    Gucci Film Debuts with Demi Moore, Elliot Page In Lieu of Runway

    Gucci Film Debuts with Demi Moore, Elliot Page In Lieu of Runway

    Claudia Cardinale, Star of 8½ and Once Upon a Time in the West, Dies at 87

    Claudia Cardinale, Star of 8½ and Once Upon a Time in the West, Dies at 87

    আবিদুল

    নীলক্ষেতের ঘটনাকে ধামাচাপা দেওয়া যাবে না: আবিদুল

    d4vd tour update

    Body Near d4vd’s Home? Rumors vs Facts in Celeste Rivas Case

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.