Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশী শ্রমিকের ২ লাখ টাকায় বিক্রি হওয়ার অভিজ্ঞতা
    আন্তর্জাতিক জাতীয় প্রবাসী খবর

    মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশী শ্রমিকের ২ লাখ টাকায় বিক্রি হওয়ার অভিজ্ঞতা

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কMay 18, 20247 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার মাসুম আলী। গত জানুয়ারি মাসে শ্রমিক হিসেবে যান মালয়েশিয়ায়। সেখানে প্রথম দু’মাস কোনো কাজ পাননি। এ সময় কয়েক দালালের হাত ঘুরে একরকম ‘বন্দীদশায়’ থাকতে হয় তাকে।

    মাসুম আলী তৃতীয় মাসে এসে কাজ পান একটি কোম্পানিতে। কিন্তু তখন কেড়ে নেয়া হয় পাসপোর্টসহ সকল ডকুমেন্ট।

    মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশী শ্রমিকের ২ লাখ টাকায় বিক্রি হওয়ার অভিজ্ঞতা

    ওই সময়কার পরিস্থিতি প্রতিদিনই কুষ্টিয়ায় থাকা স্ত্রীকে জানাতেন মাসুম আলী। তিনি স্ত্রীকে জানান, কাজের অত্যধিক চাপ আর সহ্য করা যাচ্ছে না।

    মাসুমের স্ত্রী রত্না বেগম বলেন, ‘সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কাজ। আবার মধ্যরাতেও প্রায়ই ডেকে নিয়ে কাজ করাতো। খাওয়া-দাওয়াও ঠিক ছিল না। আর ছিল গালিগালাজ এবং মারধর।’

    রত্না বেগম জানান, নতুন কোম্পানিতে এক মাস কাজ করার পরই সেখান থেকে পালানোর চেষ্টা করেন তার স্বামী। কিন্তু ধরা পড়ে যান।

    রত্না বেগমের দাবি, এরপর তার স্বামীর ওপর শুরু হয় শারীরিক নির্যাতন। গত এক মাস ধরে স্বামীর আর কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না তিনি।

    তিনি বলেন, ‘এপ্রিল মাসে ঈদের কয়েক দিন আগে হঠাৎ আমার স্বামী ফোন দেয়। বলে যে তাকে খুব মারধর করছে। তার কানের পাশ দিয়ে রক্ত বের হচ্ছিল। আমাকে ভিডিও কলে দেখালো। বললো, আমাকে মেরে ফেলবে। আমাকে বাঁচাও। এই বলার সাথে সাথে মোবাইল বন্ধ হয়ে গেল। তারপর থেকে এক মাসের বেশি হলো আমার স্বামীর আর কোনো খোঁজ নেই।’

    মাসুম আলী যে দালালের মাধ্যমে মালয়েশিয়া গিয়েছিলেন, তিনি নিজেও মালয়েশিয়া থাকেন। রত্না স্বামীকে বাঁচাতে যোগাযোগ করেন তার সাথে। কিন্তু সেও তার স্বামীর খোঁজ দিতে পারেননি।

    রত্না বেগম কী করবেন, কার কাছে যাবেন সেটাও জানেন না। তার স্বামী জীবিত নাকি মৃত সেটাও তিনি বুঝতে পারছেন না।

    বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর বিশ্বের যেসব দেশে জনশক্তি রফতানি হয় মালয়েশিয়া তার মধ্যে অন্যতম। দেশটিতে ১৪ লাখেরও বেশি বাংলাদেশী গেছেন শ্রমিক হিসেবে। এসব শ্রমিকদের মধ্যে অনেকেই সেখানে গিয়ে প্রতারণা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের মুখে পড়ার অভিযোগ নতুন নয়।

    তবে সাম্প্রতিককালে এসব ঘটনা প্রকট হওয়ায় এটা নিয়ে সরব হয়েছে জাতিসঙ্ঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়সহ দেশী-বিদেশী বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা।

    কিন্তু মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশী শ্রমিকরা যাওয়ার পর ঠিক কী ধরনের পরিস্থিতিতে পড়ছেন? আর দেশটিতে কেনই বা নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন বাংলাদেশীরা সেটা একটা বড় প্রশ্ন।

    ‘দুই লাখ টাকা দরে বিক্রি’ হওয়ার অভিজ্ঞতা
    ঢাকা থেকে আট মাস আগে মালয়েশিয়া গিয়েছিলেন মান্নান মিয়া (ছদ্ম নাম)। তার সাথে একই ফ্লাইটে একই কোম্পানির অধীনে দেশটিতে যান আরো ৩৫ জন।

    যাওয়ার আগে রিক্রুটিং অ্যাজেন্সির সাথে তাদের চুক্তি হয়েছিল। যেখানে বেতন এবং চাকরিদাতা কোম্পানির নাম উল্লেখ করা হয়।

    কিন্তু মালয়েশিয়ায় যাওয়ার পর সেই চুক্তি আর কার্যকর হয়নি। বরং মান্নান মিয়ার দাবি, মাথাপিছু প্রায় দুই লাখ টাকা দরে তাদের প্রত্যেককে বিক্রি করে দেয়া হয় ভিন্ন এক কোম্পানির কাছে। যেখানে কাজ দেয়া হয় প্রতিশ্রুত বেতনের অর্ধেকেরও কমে।

    মান্নান মিয়া বলেন, ‘আমাদের বেতন ছিল বাংলাদেশী টাকায় ২৫ হাজার টাকা। অথচ বেতন হওয়ার কথা পঞ্চাশ হাজারের বেশি। তিন মাসের মাথায় আমরা কোম্পানির সুপারভাইজারকে বললাম যে আমাদের ওভারটাইম দেন। তো বেতন-ভাতার কথা তুলতেই সুপারভাইজার রড নিয়ে এসে বেধড়ক মারধর করছে আমাদের সবাইকে। প্রচুর মেরেছে। পরে বলেছে, মারধরের কথা বাইরে কেউ জানলে মেরে ফেলবে, দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেবে ইত্যাদি।’

    মান্নান মিয়াসহ সাতজন পরে সেই কোম্পানি থেকে পালিয়ে ভিন্ন একটা কোম্পানিতে কাজ নিয়েছেন। কিন্তু তাদের হাতে এখন কোনো কাজের বৈধ অনুমতিপত্র নেই। ফলে তারা দিন কাটাচ্ছেন পুলিশের হাতে গ্রেফতারের আতঙ্ক নিয়ে।

    যেভাবে শ্রমিকরা প্রতারিত হচ্ছে
    মালয়েশিয়ায় শ্রমিকরা গিয়ে তাদের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ প্রথমেই যে প্রতারণার মধ্যে পড়ছেন সেটি হচ্ছে, কাজ না থাকা। অর্থাৎ যে কাজের কথা বলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বাস্তবে সে কাজ বা চাকরি নেই।

    এরপরই আসে অপর্যাপ্ত বেতন। চুক্তিতে যে বেতন লেখা আছে, বাস্তবে তা দেয়া হয় না।

    তৃতীয় সমস্যা হয়, পাসপোর্ট-ভিসা আটকে রাখাকে কেন্দ্র করে। অ্যাজেন্সির লোকেরা মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পৌঁছানোর পরই ভিসার আনুষ্ঠানিকতার জন্য পাসপোর্ট নিয়ে নেন। এরপর সেটি আর ফেরত দিতে চায় না। বেশিভাগ ক্ষেত্রেই ভিসা-পাসপোর্ট দেয়ার জন্য ৭০ থেকে এক লাখ টাকা বাড়তি দিতে হয় বলেই অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।

    এর বাইরে আছে ছোট্ট রুমে গাদাগাদি করে রাখা, তিন বেলার বদলে দুই বেলা খাবার দেয়া, সেটিও আবার পরিমাণে কম।

    সবশেষে আছে নির্যাতনের অভিযোগ। সব মিলিয়ে যে অবস্থা তাকে অনেকটা বন্দীদশার সাথেই তুলনা করছেন কুয়ালালামপুরে থাকা প্রবাসী শ্রমিক খালেক মণ্ডল (ছদ্মনাম)।

    তিনি বলেন, ‘আসলে এখানে কাজ নেই। কিন্তু সবাই শ্রমিক আনছে। যারা শ্রমিক নিয়ে আসার অনুমোদন পেয়েছে, বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার কোম্পানি, এদের কাছে এটা ব্যবসা। যে ৫০ জনের চাকরি দিতে পারবে সে আনছে সাত শ’ শ্রমিক। এটা কিভাবে সম্ভব? কিভাবে তারা অনুমোদন পাচ্ছে? কেন যাচাই হচ্ছে না তাদের সক্ষমতা? আসলে এখানে আমরা সবাই বন্দী।’

    খালেক মণ্ডল জানান, তিনি নিজেই চুক্তি অনুযায়ী নির্দিষ্ট কোম্পানিতে চাকরি পাননি। তাকে কাজ দেয়া হয়েছে অন্য কোম্পানিতে। কিন্তু মালয়েশিয়ার আইনে এটি বৈধ না। ফলে তিনি এখন অবৈধ অবস্থাতেই একরকম ‘বন্দীদশায়’ আছেন।

    তিনি বলেন, ‘এখানে আসতে আমার খরচ হয়েছে প্রায় ছয় লাখ টাকা। এখন যেখানে আছি, সেখানে থাকলে টাকা জমানো তো দূরের কথা, পরিবারের খরচ দিয়ে বেঁচে থাকাই সম্ভব না। বাধ্য হয়েই এখান থেকে পালানো ছাড়া উপায় নেই। আর না পালালে শেষ উপায় হচ্ছে দেশে চলে যাওয়া। কিন্তু সেটাও সম্ভব না। কারণ দেশে গিয়ে ঋণের বোঝা কে টানবে?’

    শ্রমিক পাঠানো নিয়ে ‘অপরাধী চক্র’ গড়ে উঠেছে
    বাংলাদেশ থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শ্রমিক যাওয়ার সূত্রপাত ১৯৭৬ সালে। বাংলাদেশের জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) হিসেবে ১৯৭৬ সাল থেকে ২০২৩ পর্যন্ত প্রবাসে শ্রমিক গেছে এক কোটি ৬০ লাখ।

    এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনশক্তি গিয়েছে সৌদি আরবে। সংখ্যাটা ৫৭ লাখ।

    সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২৬ লাখ, ওমানে ১৮ লাখ। এরপরই মালয়েশিয়ার অবস্থান। সেখানে এ পর্যন্ত শ্রমিক গেছে ১৪ লাখেরও বেশি।

    তবে শুধু ২০২৩ সালেই দেশটিতে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক গিয়েছে তিন লাখ ৫১ হাজার।

    আর শ্রমিকদের কাজ না পাওয়া, নির্যাতন থেকে শুরু করে শ্রমিক নিখোঁজ হওয়ার মতো অভিযোগগুলোও প্রকট হয়েছে ২০২৩ সালে।

    এ সময় মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশী শ্রমিকদের দুর্দশার চিত্র উঠে আসে মালয়েশিয়ার মূলধারার গণমাধ্যম এবং মানবাধিকার সংস্থার প্রতিবদেনগুলোতেও। সেগুলোতে জানানো হয়, বাংলাদেশের অনেক শ্রমিক দেশটিতে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে। কম মজুরি, বেকার থাকা, নির্যাতন, অবৈধ হয়ে পড়ার মতো সমস্যাগুলোও বিশদ উঠে আসে সেসব প্রতিবেদনে।

    একপর্যায়ে জাতিসঙ্ঘের মানবাধিকার-বিষয়ক কার্যালয়ে থেকেও বিবৃতি দিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়।

    জাতিসঙ্ঘের কন্টেম্পোরারি স্লেভারি-বিষয়ক বিশেষ র‍্যাপোর্টিয়ার তমোয়া ওবোকাতা বলেন, মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের শ্রমিকরা যে অবস্থায় আছেন তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার যথেষ্ট কারণ আছে।

    দেশটিতে শ্রমিকদের সাথে প্রতারণা করে টাকা হাতিয়ে নেয়ায় দু’দেশেরই একটি সঙ্ঘবদ্ধ অপরাধী চক্র জড়িত।

    তিনি বলেন, ‘এখানে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার ভেতরে একটি শক্তিশালী অপরাধী চক্র গড়ে উঠেছে। যারা চাকরি এবং ভালো বেতনের কথা বলে শ্রমিকদের মালয়েশিয়ার নিয়ে প্রতারণা করছে। তারা পাঁচ থেকে ছয় গুণ বেশি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে শ্রমিকদের কাছ থেকে। ফলে শ্রমিকরা ঋণের চক্রে আটকে যাচ্ছে।’

    তিনি আরো বলেন, ‘এছাড়া নির্দিষ্ট কোম্পানিতে কাজ না পাওয়ায় শ্রমিকরা অবৈধ হয়ে পড়ে। এই অবৈধ শ্রমিকদের যারা চাকরি দেয়, তারাও এদের শোষণের সুযোগ হাতছাড়া করে না। ফলে সমস্যাটা এখানে বেশ গভীর।’

    তার মতে, বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়া- দু’দেশের সরকারকেই শ্রমিক নিয়োগের পুরো প্রক্রিয়া সংশোধন করতে হবে যেন শ্রমিকরা নির্যাতিত না হয়।

    বাংলাদেশ হাইকমিশন কী বলছে?
    শ্রমিকদেরকে যেসব কোম্পানিতে কাজের কথা বলে নিয়ে যাওয়া হয়, সেসব বিষয় যাচাই-বাছাই করে শ্রমিকদের চূড়ান্ত ছাড়পত্র দেয় বাংলাদেশ সরকার।

    এক্ষেত্রে মালয়েশিয়ার যে কোম্পানিতে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে, সে কোম্পানির বাস্তব অবস্থা সম্পর্কে খোঁজ খবর নেয়ার কথা মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনের।

    কিন্তু এক্ষেত্রে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশী হাইকমিশনের ভূমিকা কী? তারা কেন ভূয়া কোম্পানিগুলো চিহ্নিত করতে পারছে না?

    এসব প্রশ্ন করা হয় সেখানে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার শামীম আহসানকে। তিনি অবশ্য সেখানে নিয়োগ পেয়েছেন ছয় মাস আগে।

    এক সাক্ষাৎকারে বিভিন্ন অভিযোগ পাওয়ার কথা তিনি স্বীকার করেন। জানান, এসব অভিযোগ নতুন নয়। এসব অভিযোগের নিষ্পত্তিও করা হচ্ছে। তবে কোনো কোনো কোম্পানির কারণে মানুষ প্রতারিত হচ্ছে এটাও সত্য।

    তিনি বলেন, ‘আসলে ভূয়া কোম্পানির কারণে মানুষ প্রতারিত হচ্ছে এমনটা নয়। কোম্পানিগুলো এখানে আইনগতভাবে বৈধ। তবে কোম্পানির অনৈতিক আচরণ, কমিটমেন্ট না মানার কারণে এ বিষয়গুলো ঘটছে। এগুলোর তড়িৎ সমাধান দূতাবাসের একার হাতে নেই। এখানে নিয়োগকর্তা যারা মালয়েশিয়ার, তাদেরও আন্তরিকতার বিষয় আছে।’

    তিনি আরো বলেন, ‘তাদেরকে আইনের আওতায় আনাটা আসলে মালয়েশিয়ার সরকারের ওপর বর্তায়। তবে বাংলাদেশের তরফ থেকেও নানারকম পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। যেখানে এত শ্রমিক কাজ করছেন, সেখানে কিছু সমস্যা হতেই পারে। তবে সমস্যাগুলো আমরা সমাধানের ক্ষেত্রে সচেষ্ট আছি।’

    শামীম আহসান এটাও স্বীকার করেন যে প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত ভিসা বের করার একটি প্রবণতা নিয়োগকারী কোম্পানিগুলোর মধ্যে আছে। তার মতে, মানুষের প্রতারণার মুখে পড়ার বড় কারণ এটা।

    তিনি জানান, এসব বিষয় নিয়ে মালয়েশিয়ার শ্রমবিভাগের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে। এছাড়া খুব দ্রুতই দু’দেশের সচিব পর্যায়ের বৈঠকেও সমস্যাগুলো তুলে ধরা হবে।
    সূত্র : বিবিসি

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় ২ অভিজ্ঞতা আন্তর্জাতিক খবর টাকায়, প্রবাসী বাংলাদেশী বিক্রি মালয়েশিয়ায়, লাখ শ্রমিকের হওয়ার
    Related Posts
    Malta

    সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে মাল্টা, প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা

    July 31, 2025
    Sundorban

    অস্তিত্ব সংকটে সুন্দরবন, জলবায়ু পরিবর্তনে হুমকির মুখে উপকূল ও কৃষি

    July 31, 2025
    Govt Logo

    নতুন পে-কমিশন কর্মচারীবান্ধব হওয়ার প্রত্যাশা

    July 30, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Brazil interest rate decision

    Brazil Markets on Edge: U.S. Tariffs Threaten Exports as Central Bank Meets

    drone thermal imaging

    How Texas Floods Sparked New Thermal Drone Technique (48 characters)

    Grand Sierra Resort shooting

    Grand Sierra Resort Shooting: Suspect Dakota Hawver’s Background, Charges, and Unanswered Questions

    OITNB actor homeless

    Orange is the New Black Actor Reveals Homelessness During Filming: Life Lesson

    Mexican Peso

    Mexican Peso Steadies at 18.75 Amid Dollar Swings: Trade Deal Turbulence Analyzed

    Stewart Friesen Accident

    Stewart Friesen Accident: Wife Jessica Provides Update After Devastating Dirt Track Crash

    I Adopted a Villainous Dad Chapter 86

    I Adopted a Villainous Dad Chapter 86: Release Time, Spoiler Leaks, and Reading Guide

    msft stock

    Microsoft Stock Soars as Azure Revenue Tops $75 Billion in Annual Sales

    meta stock

    Meta Stock Surges 10% After Stellar Earnings and Bold AI Investments

    alexandre de moraes

    U.S. Sanctions Brazilian Judge Alexandre de Moraes Over Bolsonaro Trial, Escalating Diplomatic Tensions

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.