Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home মালির রাজা মানসা মুসার ঐতিহাসিক হজযাত্রা
ইসলাম ধর্ম

মালির রাজা মানসা মুসার ঐতিহাসিক হজযাত্রা

Saiful IslamMay 27, 20233 Mins Read
Advertisement

মো. ফজলুল আলম : আফ্রিকার ইতিহাসে সবচেয়ে প্রভাবশালী শাসকদের একজন মালির রাজা মানসা মুসা। ১৪ শতকের প্রথমার্ধে দুই যুগ পশ্চিম আফ্রিকা শাসন করেন। বিপুল পরিমাণ স্বর্ণের মালিকানা এবং ইসলামের বিভিন্ন সেবার কারণে ইতিহাসে বিখ্যাত হয়ে আছেন। তাঁর জীবনের সবচেয়ে আলোচিত ঘটনা—১৩২৪ সালে ৬০ হাজার লোকের বিশাল বহর নিয়ে হজে গমন। লিখেছেন মো. ফজলুল আলম।

১৩১২ থেকে ১৩২৭ সাল পর্যন্ত মানসা মুসা মালি শাসন করেন। এই সময়কে মালি সাম্রাজ্যের স্বর্ণকাল বলা হয়। তাঁর পরদাদা সুনজাতা ছিলেন সাম্রাজ্যটির প্রতিষ্ঠাতা। মালিংকে জাতি নিয়ে সুনজাতা একটি জাতিবাদী রাষ্ট্র গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন, তবে তাঁর উত্তরসূরি প্রভাবশালী মানসা মুসা বহুজাতিক ইসলামি সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠায় ব্রতী হয়েছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় ১৩২৪ সালে তিনি পবিত্র হজব্রত পালন করতে বের হন।

মালি থেকে মক্কায় যেতে মানসা মুসা এক বছরের বেশি সময় নিয়েছিলেন। নাইজার নদী দিয়ে মেমা, ওয়ালাতা, তেঘাজা হয়ে তিনি মধ্য আফ্রিকার অন্যতম বড় বাণিজ্যকেন্দ্র তুয়াতে আসেন। তুয়াত তখন সব ধর্মের মানুষের প্রিয় বাণিজ্যকেন্দ্র ছিল। এরপর তিনি মিসরে পৌঁছান। পিরামিডের কাছে তাঁবু গাড়েন। মিসরের সুলতানের জন্য ৫০ হাজার স্বর্ণমুদ্রা উপহার পাঠান। সুলতান তাঁকে প্রাসাদে আমন্ত্রণ জানান।

টাইম ম্যাগাজিনের এক প্রতিবেদনে মুসাকে সর্বকালের সেরা ধনীদের একজন আখ্যা দেওয়া হয়েছে। হজযাত্রায় তিনি বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ সঙ্গে নিয়েছিলেন। পথে পথে মানুষের মধ্যে তা বিতরণ করেন। মিসরে তিনি এত বেশি স্বর্ণ বিতরণ করেন যে সেখানে স্বর্ণের দাম ২৫ শতাংশ কমে গিয়েছিল। হজের পুরো সফরে তিনি এত বেশি দান করেন যে মক্কা থেকে ফেরার সময় কায়রো পৌঁছে তাঁকে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অর্থ ধার নিতে হয়েছিল।

ইসলাম সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান না থাকলেও মানসা মুসা ধর্মপ্রাণ ছিলেন। পুরো আফ্রিকায় তাঁর ব্যাপক দাপট ছিল। ইবনে বতুতা লিখেছেন, অন্য রাজা-বাদশাহর মতো মুসাও মানুষের সমীহ পেতে লালায়িত থাকতেন। প্রজারা তাঁকে হাঁটু গেড়ে বসে সম্মান জানাত। হজের সফরে কায়রো পৌঁছালে এভাবেই তাঁকে সম্মান জানায় মিসরের লোকজন। এ ছাড়া মুসার প্রাসাদের আরেকটি প্রথা ছিল, প্রজাদের অতি সুন্দরী কন্যা থাকলে তাকে রাজার বিছানায় যেতে হতো। অবশ্য মানসা মুসা পরে এসব ইসলামবিরোধী কাজ থেকে বিরত হন।

মামলুক আমলের বিচারক ইবনে আমির হাজিবের সূত্রে ইবনে বতুতা বলেছেন, মানসা মুসা আন্তরিকতার সঙ্গে নামাজ পড়তেন এবং কোরআন তিলাওয়াত করতেন। তিনি নিজে আদেশ জারি করতেন না, একজন মুখপাত্রের মাধ্যমে জনগণের কাছে বার্তা পাঠাতেন। লেখালেখির জন্যও তাঁর দরবারে আলাদা কর্মকর্তা ছিলেন।

ইবনে বতুতা আরও বলেন, হজের সফরে মুসা বিশাল বাহিনী নিয়ে গিয়েছিলেন। হাজার হাজার মানুষ, দেহরক্ষী, ঘোড়া ও উটের বিশাল বহর এবং রঙিন সব পতাকা নিয়ে তিনি মক্কায় রওনা করেছিলেন। সঙ্গে ছিল তাঁর স্ত্রী ইনারি কুনাতে। স্ত্রীর সঙ্গে ছিল ৫০০ দাসদাসীর বিশাল বহর। তবে স্ত্রী ইনারি মানসা মুসাকে ভয় পেতেন এবং সম্মান করতেন।

মানসা মুসার ঐতিহাসিক এই হজযাত্রা মালিতে ইসলামের বিকাশে অবদান রেখেছিল। পুরো আফ্রিকা ও ইউরোপে মালির গৌরব ও মর্যাদা বেড়েছিল। হজ থেকে ফেরার সময় তিনি আন্দালুসের বিখ্যাত এক স্থপতিকে সঙ্গে নিয়ে যান। তাঁর মাধ্যমেই মধ্যযুগে আফ্রিকার স্থাপত্যবিস্ময় টিম্বক্টু শহর গড়ে তুলেছিলেন তিনি। মহানবী (সা.)কে সম্মান জানিয়ে তাঁর চারজন বংশধরকেও বরকত নেওয়ার জন্য মালি সাম্রাজ্যে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন।

ইতিহাসবিদ লেভজিয়ন বলেছেন, মানসা মুসার হজযাত্রার কথা মুসলিম, অমুসলিম, পশ্চিম আফ্রিকা ও মিসরের ঐতিহাসিক দলিলপত্রে লেখা আছে। ইউরোপের ইতিহাসেও মালির সমৃদ্ধ সাম্রাজ্য ও মানসা মুসার কথা পাওয়া যায়। মসজিদ নির্মাণ ও মুসলিম বিশ্বের পণ্ডিতদের মালিতে আমন্ত্রণের জন্য তিনি বিখ্যাত হয়ে আছেন।

সূত্র: অ্যাবাউট ইসলাম ডটনেট

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
ইসলাম ঐতিহাসিক ধর্ম মানসা মালির মুসার রাজা হজযাত্রা
Related Posts
জুমার নামাজ

রজব ও জুমার দিনের ফজিলত: কোরআন-হাদিসে বিশেষ গুরুত্ব

November 21, 2025
ভূমিকম্পে দোয়া

ভূমিকম্প হলে যে দোয়া পড়তে বলেছেন বিশ্বনবী

November 21, 2025
ঈমান

ঈমান ও ইসলামের সম্পর্ক

November 20, 2025
Latest News
জুমার নামাজ

রজব ও জুমার দিনের ফজিলত: কোরআন-হাদিসে বিশেষ গুরুত্ব

ভূমিকম্পে দোয়া

ভূমিকম্প হলে যে দোয়া পড়তে বলেছেন বিশ্বনবী

ঈমান

ঈমান ও ইসলামের সম্পর্ক

মুমিন

রোগ-ব্যাধি মুমিনের পাপমোচনের মাধ্যম

নামাজ

পরিবার-পরিজন ও অধীনস্থদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

হজ পালনের সুযোগ

নিবন্ধন শেষ ২০২৬ সালের হজের, ৭৮ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি যাচ্ছেন হজে

দাঁড়িয়ে প্রস্রাব

কোন ব্যক্তির জন্য কি দাঁড়িয়ে পেশাব করা জায়েয?

জুমার দিন

জুমার দিনের ৫ বিশেষ ইবাদত

মানুষ

মানুষের মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

কিয়ামত

কোরআন ও হাদিসের আলোকে কিয়ামতের ভয়াবহতা

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.