Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মালয়েশিয়ায় বাধ্য হয়ে দেহ ব্যবসা, দালালদের খুঁজছে পুলিশ
    আন্তর্জাতিক প্রবাসী খবর

    মালয়েশিয়ায় বাধ্য হয়ে দেহ ব্যবসা, দালালদের খুঁজছে পুলিশ

    Shamim RezaAugust 4, 20198 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি মেয়েরা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করছে। এমন অভিযোগ দীর্ঘদিনের। দেশটির যেখানে সেখানে মেয়েরা দেহ ব্যবসায় জড়িয়ে আছে বলে প্রায়ই শোনা যায়। ট্যুরিস্ট ভিসায় বা কারো বউ সেজে ডিপেন্ডেন্ট ভিসায়। গার্মেন্ট, রেস্টুরেন্ট অথবা ভালো কাজের প্রলোভন দেখিয়ে ওইসব মেয়েদের দিয়ে দেহ ব্যবসা করছে একটি সংঘবদ্ধ চক্র। ওরা আর কেউ নয়, বাংলাদেশেরই।

    এ চক্র এতটাই শক্তিশালী যে তাদের বিরুদ্ধে কেউ কথা বলতে সাহস পায় না। বাংলাদেশি মেয়েদের মালয়েশিয়া নিয়ে বিভিন্ন ক্লাব অথবা মনোরঞ্জন (মোজরায়) ওই চক্র বিক্রি করে। বাংলাদেশের মেয়েদের চাহিদা বেশি বলে অনুসন্ধানে জানা গেছে। সরেজমিন কুয়ালালামপুরের প্রাণকেন্দ্র কোতারায়া বাংলা মার্কেটে দেখা গেছে, ওই চক্রের সদস্যরা বিভিন্ন পয়েন্টে দাঁড়িয়ে খদ্দেরের অপেক্ষায় রয়েছে।

    স্থানীয়দের অভিযোগের ভিওিতে মাঝে মাঝে দেশটিতে চিরুনি অভিযান চালায় প্রশাসন। এর আগে এমন অভিযানে বাংলাদেশিসহ আ’টক হয় তিন শতাধিক নারী। আ’টকের পর জিঙ্গাসাবাদে বেরিয়ে আসে জড়িতদের নাম। চক্রের প্রায় ১৪ জন বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করেছে বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে।

    এ চক্রকে ধরতে এখনও মাঠে কাজ করছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। তবে তদন্তের স্বার্থে কারোর নাম প্রকাশ করেননি সংশ্লিষ্টরা। এ ঘটনায় নড়েচড়ে বসেছে দূতাবাস। চক্রটি ধরতে দেশটির আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে নেমেছে বলে দূতাবাসের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে।

    এদিকে, ১০ বাংলাদেশি নারীকে দেহ ব্যবসায় বাধ্য করার অভিযোগে দেশটির এক গাড়ি চালককে অভিযুক্ত করেছেন আদালত। ৩১ জুলাই মালয়েশিয়ার দুটি সেশন কোর্ট তাকে অভিযুক্ত করে। মালয় মেইলের খবরে বলা হয়, ভিকটিম ও ১০ বাংলাদেশি ও এক ভারতীয় নারীর মধ্যে ৩ বাংলাদেশি নারীকে এখনও উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। বাকিদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।

    অভিযুক্ত ওই ব্যক্তির নাম আজুরা আলভি। আলভি অ্যাপ এর মাধ্যমে রাইড শেয়ারিং কোম্পনিতে চালক হিসেবে কাজ করেন। সো লিয়ন নামে আরেক অভিযুক্তের সহায়তায় গাড়ি চালক কু-প্রস্তাব দেয়। বর্তমানে আজুরা আলভি জামিনে রয়েছেন। তাকে প্রতিমাসের প্রথম সপ্তাহে পার্শ্ববর্তী থানায় রিপোর্ট করতে বলা হয়েছে।

    জীবনে স্বচ্ছলতা আনার জন্য একটি মেয়ে যখন মালয়েশিয়া আসে তখন তার চোখে মুখে থাকে রাজ্যের স্বপ্ন। অবশ্য অনেকের সরাসরি যুক্তি ভালো মেয়েরা বিদেশে কাজ করতে আসে না। তাদের উদ্দেশ্য থাকে ভিন্ন। কিন্তু বহু মেয়ের অভিযোগ, খারাপ কাজ করে পয়সা উপার্জন করতে চাইলে মালয়েশিয়া আসতে হয় না, তা বাংলাদেশেই সম্ভব। টেলিফোনে মিলি ও সাথী (ছদ্মনাম) নামের ২ জন মেয়ে জানায় তার জীবন কাহিনী। যা মালয়েশিয়ার বহু বাংলাদেশি মেয়ের জীবন কাহিনীও প্রায় একই রকম বলে মিলির দাবি। ছদ্মনাম প্রকাশের শর্তে সেই মেয়েটির সরল স্বীকারোক্তিতে জানিয়েছে ‘আমি কেন নষ্ট হলাম’।

    বাংলাদেশি মেয়ে মিলি (ছদ্ধ নাম)। গত কয়েক বছর আগে ট্যুরিস্ট ভিসায় আসে মালয়েশিয়া। সর্বসাকুল্যে খরচ পড়ে ১ লাখ টাকা। বর্তমানে থাকে কুয়ালালামপুরের নিলাই এলাকায়। কথা ছিল সে ভালো বেতনে কাজ করবে, মালিক থাকা খাওয়া ও ওয়ার্ক পারমিটের ব্যবস্থা করে দেবে। কিন্তু এখানে এসে সে দেখতে পায় সব মিথ্য। প্রতারণার জালে আ’টকে পড়ে তারা। ওলট-পালট হয়ে যায় তার স্বপ্নগুলো। খুঁজে পায় এক অন্ধকার জগৎ।

    ঘণ্টাখানেক টেলিফোন আলোচনায় দু’জন জানায়, তাদের একটি সুন্দর সংসার ছিল। স্বামী সন্তান ছিল। মিলি বছর দশেক আগে মা-বাবার অমতে অল্প বয়সে বাড়ি থেকে পালিয়ে ভালোবেসে বিয়ে করেছিল এলাকার এক ছেলেকে। বছর খানেক পর তাদের সংসারে ফুটফুটে একটি মেয়ে আসে। এরপর আস্তে আস্তে চুরমার হতে থাকে মিলির সুখের সংসার। স্বামী ফেনসিডিলে আসক্ত হয়ে ঘরের আসবাব পত্র সব বিক্রি করতে থাকে। স্বামী ঠিকমত কাজ কর্ম করে না।

    আরও জানান, সংসারে অভাব অনটন দেখা দেয়। বিক্রি হয়ে যায় তার কিছু স্বর্ণালংকারও। মিলি প্রতিবাদ করলে নেশাগ্রস্ত স্বামীর মারধর কপালে জোটে। শিশুর দুধ কেনা তো দূরের কথা ঠিকমত সে ঘরেও ফেরে না। জীবনটা অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। সে ভাবে কি ভুল সে করেছে। মা বাবার কাছেও মুখ তুলে দাঁড়াতে পারে না। শিক্ষিত মেয়ে মিলি বেঁচে থাকার অবলম্বন খুঁজতে থাকে। অন্তত- সন্তানের জন্য কিছু একটা করতে চায় সে।

    চাকরির জন্য এখানে সেখানে ছুটেও লাভ হয় না। তারপর টাকার জন্য নেশাখোর স্বামীর নির্যাতনের মাত্রা আরো বেড়েছে। একটা সময় পরিচয় হয় ঢাকার ছেলে জসিমের সাথে। তাকে সে ধর্মভাই বলে ডাকে। জসিমও কথা দেয় সে তার জন্য একটা পথ খুঁজে দেবে। মালয়েশিয়ায় যাতায়াত রয়েছে জসিমের। সে সুবাদে মিলিকে মালয়েশিয়া চাকরির প্রস্তাব দিলে মিলি খুশিতে আটখানা হয়ে পড়ে সে।

    কখনো স্বপ্নেই ভাবেনি বিদেশ আসবে। বড় বোনের কাছে লুকিয়ে রাখা স্বর্ণালংকার বিক্রি ও ধার কর্জ নিয়ে মালয়েশিয়া ট্যুরিস্ট ভিসায় আসে মিলি। মেয়েটিকে রেখে আসে বোনের কাছে। কিন্তু মালয়েশিয়া এসে জসিমের কথা ও কাজে মিল খুঁজে পায় না সে।

    জসিম তাকে তুলে দেয় বাবুল নামে এক প্রতারক দালালের হাতে। পাসপোর্ট গচ্ছিত থাকে বাবুলের কাছে। এদিকে ভিসার মেয়াদ শেষে হয়ে পরে সে। এক ঘরে তার বন্দি জীবন কাটে। দেশে রেখে আসা মেয়েটির কথা মনে পড়ে। ইচ্ছে হয় দেশে ফিরে যেতে। কিন্তু সে পথ বন্ধ হয়ে গেছে। বাবুলের কথা মতো তাকে চলতে হয়। বাবুল তাকে খারাপ প্রস্তাব দেয়, সাথী ঘৃনাভরে তা প্রত্যাখ্যান করে।

    বাবুল ও তার দু’বন্ধু এক রাতে মাতাল হয়ে সারা রাত তাকে উপর্যুপরি করে। কোথাও বিচার দেবার পথ থাকে না তার। মিলি বুঝতে পারে তার ওই ধর্মভাই (?) বাবুলের কাছে তাকে বিক্রি করে গেছে। একদিন অপর এক বাংলাদেশি তাকে চাকরি দেবার নাম করে সেখান থেকে তাকে পালিয়ে নিয়ে যায় পুচং এলাকায়। কিন্তু সেও চাকরি না দিয়ে তাকে সে ভোগ করে।

    এদিকে কয়েকমাস হলো দেশে একটা টাকাও পাঠাতে পারে না সে। এমন কি নিজের জন্যও টাকা উপার্জন করতে পারে না। ওই ছেলেটিই তার উপার্জনের পথ খুলে দেয়।

    মিলি এখন সবার। টাকার বিনিময়ে সে এখন দেহ বিক্রি করে। কখনো পুচং, কখনো কাজাং হয়ে তারপর বর্তমানে নিলাইতে ৫টি মেয়ে একসাথে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকছে। টেলিফোনে মিলি জানায়- এখন আমার টাকার অভাব নেই। মাসে ২ থেকে ৫ হাজার রিঙ্গিতও আয় হয়। অবশ্য বাংলাদেশি দালালরা এর একটা অংশ ভাগ পায়। ওরাই খদ্দের জোগাড় করে দেয়।

    মিলি জানায়, মাঝে মধ্যে তার দালালরাই পুলিশের ঝামেলা থাকলে সেটা মেটায়। টেলিফোন আলাপে মিলিকে বলা হয় অনেকের অভিযোগ আপনাদের এসব কর্মকাণ্ডের কারণে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে আপনি কি বলবেন? প্রতিবাদীকণ্ঠে জ্বলে ওঠে সে। কেন, আমি কি বেশ্যাবৃত্তি করার জন্য মালয়েশিয়া এসেছিলাম না, চাকরি করতে এসেছিলাম?

    যতগুলো মেয়েকে আমি দেখেছি তারা চাকরি করতে এসে বাংলাদেশি ছেলেদের কারণেই এদেশে এ পেশায় এসেছে। পরিস্থিতি তাকে বাধ্য করেছে। তার সঙ্গে যোগ হলো সাথী নামের একজন। মিলি সাথি বলছে, মেয়েরা ছেলেদের কাছে গেলে বেশ্যা হয়, আর ছেলেরা মেয়েদের কাছে গেলে হয় বাদশা।

    আমাদের জন্য যদি দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় তাহলে ছেলেরা কেন আমাদের কাছে আসে? তারাতো দেশে বাপ মা কে টাকা না পাঠিয়ে ইন্দোনেশীয়ান মেয়েদের নিয়েও ফুর্তি করছে। কই কেউ তো বলছে না ওদের জন্য দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। রাস্তা দিয়ে হাঁটলে যারা আমাদের নষ্ট বলে নানা মন্তব্য করে তারাই চোরের মতো আমাদের কাছে এসে তাদের ক্ষুধা মেটায়।

    আমার কাছে রাতের অন্ধকারে বড় বড় বাংলাদেশি ব্যবসায়ী ও নামি-দামি বাংলাদেশি লোকও আসে। যদি এদের মুখোশটা খুলে দেই তখন ওই ভদ্রলোকদের অবস্থাটা কি দাঁড়াবে? দালালরা যখন মালয়েশিয়ায় লোক এনে এখানে সেখানে ফেলে রাখে, দু’নম্বরি কাজ করে, অপহরণ করে তখন দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয় না।

    আর আমরা পয়সার জন্য দেহ বিক্রি করলে ভাবমূর্তি নষ্ট হয়ে যায়? আমি কেন বেশ্যা হলাম? বাংলাদেশের ওই নরপশুরাই তো আমাকে বেশ্যা বানিয়েছে। আমি না খেয়ে দুই দিন এদেশে কাটিয়েছি কেউ তো এসে বলে নি-বোন এই নাও ১০টা টাকা দিলাম এটা দিয়ে খেও। যখন আমি শরীর খুলে দিলাম তখন ওদের টাকার অভাব হয় না। বেশ্যা কে, আমি না ওরা। তাহলে কেন আমাদের ঘাড়ে দোষ চাপানো হয়।

    মিলির তীব্র অনুরোধ- দাদা আমার কথাগুলো আপনি পত্রিকায় তুলে ধরবেন। প্রশ্ন করা হয় এ পর্যন্ত দেশে কত টাকা পাঠিয়েছেন? তৃপ্তিমাখা কণ্ঠে জানায়, প্রায় ৫ লাখ। মেয়েটি এখন ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ছে। দেশে একটা ছোট্ট জায়গা কিনেছি। দেশে যাবেন কবে? কিছুক্ষণ নিরুত্তর থেকে মিলি জানায়, কবে যাব এখনো স্থির করিনি।

    কিশোরী মিনা (ছদ্মনাম) গত তিন মাস আগে দালাল জহুরুলের প্ররোচণায় মালয়েশিয়া আসে। মিনা এ প্রতিবেদককে জানায়, কুমিল্লার জহুরুল মালয়েশিয়ায় একটি রেস্টুরেন্টে কাজ দেবে বলে আড়াই লাখ টাকার বিনিময়ে ঢাকা থেকে অন এরাইভেল ভিসায় ইন্দোনেশিয়া নিয়ে যায় মিনাকে।

    ইন্দোনেশিয়া থেকে পানি পথে নিয়ে আসে মালয়েশিয়ার ক্লাং-এ। সেখান থেকে ৩ দিন পর নিয়ে আসে কুয়ালালামপুর শহরে। শহরে এনে রাজবাড়ির নূর ইসলামের কাছে জহুরুল মিনাকে বিক্রি করে দেয়। নূর ইসলাম মিনাকে বুকিতবিনতাং এলাকায় নিয়ে গিয়ে তাকে দিয়ে দেহ ব্যবসা শুরু করে। মিনা প্রতিবাদ করতে গেলে নূর ইসলাম তার ওেপর শারীরিক নির্যাতন চালায়। প্রতিদিন গড়ে ৫ থেকে ৭ জনের সঙ্গে তাকে বিছানায় যেতে হত।

    এ অত্যাচার থেকে বাঁচতে মিনা কৌশলী হয়ে ওঠে। একদিন সে নূর ইসলামকে বলল বর্তমানে মালয়েশিয়ার অবস্থা খুব খারাপ। প্রতিদিন ধরপাকড় চলছে। আপাতত একটি ট্রাভেল পাস করে রাখা দরকার। নূর ইসলাম রাজি হয়ে একদিন বাংলাদেশ দূতাবাসে নিয়ে আসে ট্রাভেল পাস নিতে।

    ওই দিন দূতাবাস থেকে ট্রাভেল পাস না দিয়ে বলা হয় পরের দিন আসতে। মিনা পরের দিন যথা সময়ে দূতাবাসে আসার পর নূর ইসলাম তাকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে সন্দেহ হয় সংশ্লিষ্টদের। মিনা তখন কর্তব্যরত কর্মকর্তাদের সব খুলে বললে পাচারকারীরা আঁচ করতে পেরে সেখান থেকে পালিয়ে যায়।

    মিনাকে দূতাবাসের হেফাজতে রেখে ওই দিনই দূতাবাসের সহায়তায় স্থানীয় আম্পাং থানায় এ দুই নারী পাচারকারীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। মিনাকে দ্রুত দেশে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়।

    এদিকে দুই নারী পাচারকারীর বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়েরের পর মালয়েশিয়া পুলিশ তাদের খুঁজছে। মিনা মালয়েশিয়ায় কাজ করতে গিয়ে যেভাবে বিকৃত ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এ রোমহর্ষক বর্ণনায় স্তব্ধ প্রবাসীরা। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে পাচারকারীদের আইনের আওতায় এনে তাদের শাস্তি দাবি করেছেন প্রবাসীরা। সূত্র : জাগোনিউজ২৪

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    আন্তর্জাতিক খবর খুঁজছে দালালদের দেহ পুলিশ প্রবাসী বাধ্য ব্যবসা মালয়েশিয়ায়, হয়ে,
    Related Posts
    হোটেল রুম

    এই হোটেলটিতে রাত কাটালে এক দেশে থাকবে মাথা আর পা অন্য দেশে

    September 7, 2025
    Iphone

    দুবাই ভ্রমণে গিয়ে আইফোন হারালেন ইউটিউবার, বিনামূল্যে বাড়িতে পৌঁছে দিল পুলিশ!

    September 6, 2025
    ইউএস ওপেন ফাইনালে ডোনাল্ড ট্রাম্প

    এবার ইউএস ওপেন ফাইনালে আসছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

    September 6, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Today's Wordle Answer

    Today’s Wordle Hints and Answer for September 7, Puzzle #1541

    NYT Strands Hints

    Today’s NYT Strands Hints and Answers for September 7 Puzzle #553

    is sabalenka married

    Is Aryna Sabalenka Married? Here’s What We Know After Her US Open Victory

    Secret of Aryna Sabalenka boyfriend

    The Secret of Aryna Sabalenka’s Boyfriend Georgios Frangulis Stirs Attention at US Open

    US Open 2025 results

    US Open 2025 Results: Aryna Sabalenka Beats Amanda Anisimova to Defend Women’s Singles Title and Win 4th Grand Slam

    did anyone win the powerball

    How Late Can You Buy Powerball Tickets in Texas Before the Drawing?

    NYT Connections Hints

    Today’s NYT Connections Hints and Answers for September 7, 2025 (#819)

    Windows 11-এ ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর কার্যকর উপায়

    Windows 11-এ ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর কার্যকর উপায়

    powerball

    Powerball Drawing Tonight: $1.8 Billion Jackpot Time, Live Stream, Odds, and Cash Option Explained

    Georgia vs Austin Peay suspended

    Why Was Georgia vs Austin Peay Suspended Today, September 6?

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.