Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মিয়ানমারে কীভাবে এত শক্তিশালী হয়ে উঠলো আরাকান আর্মি?
    আন্তর্জাতিক

    মিয়ানমারে কীভাবে এত শক্তিশালী হয়ে উঠলো আরাকান আর্মি?

    Saiful IslamFebruary 28, 20244 Mins Read
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মিয়ানমারজুড়ে জ্বলছে আগুন। গোলাগুলি আর মর্টার শেলের বিকট শব্দে কাঁপছে এর সীমান্তবর্তী এলাকাসহ গোটা দেশ। শাসন-শোষণ আর ক্ষমতা দখলের লড়াইয়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দেশটি। বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তবর্তী রাখাইন অঞ্চলেও মিয়ানমারের জান্তা বাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সংঘর্ষ তীব্র থেকে তীব্রতর হয়েছে।

    আলোচনার শীর্ষে এখন মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি। কিন্তু ক্ষমতাসীন জান্তা সরকারকে পরাস্ত করে রাখাইন রাজ্য দখলে নেয়ার পথে থাকা এ আরাকান আর্মি আসলে কারা? এদের উত্থান কীভাবে? তাদের শক্তির উৎসই-বা কোথায়?

    শুধু রাখাইন নয়, আরাকান আর্মির হামলার মুখে মিয়ানমারের বিভিন্ন স্থানে একের পর এক ঘাঁটি হারাতে শুরু করে শক্তিশালী জান্তা বাহিনী। বিদ্রোহীদের হামলায় এ পর্যন্ত অনেক জান্তা সেনা নিহত হয়েছেন। লড়াইয়ে টিকতে না পেরে প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ ও ভারতেও পালিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন অনেকে। বিশেষ করে বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশের অবস্থা নাজুক হয়ে পড়েছে। সেখানে জান্তা বাহিনীর সঙ্গে ব্যাপক লড়াই চলছে সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির।

    আরাকান আর্মির যাত্রা শুরু কবে
    মিয়ানমারের বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তবর্তী রাখাইন প্রদেশটি অতীতে আরাকান নামে পরিচিত ছিল; একটি স্বাধীন অঞ্চল। ১৭৮৪-৮৫ সালের যুদ্ধে মিয়ানমার তথা বার্মার অধীনস্থ হয় আরাকান। ব্রিটিশদের হাতে চলে যায় প্রায় পুরো মিয়ানমার। তখন আরাকান কেবলই মিয়ানমারের একটি প্রদেশ।

    ১৯৪৮ সালে মিয়ানমার স্বাধীনতা লাভের পর রাখাইন বা আরাকান হয় নতুন ফেডারেল প্রজাতন্ত্রের একটি অংশ। আর মিয়ানমারের স্বাধীনতার পর থেকে তেলসহ অন্যান্য প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর রাখাইন প্রদেশটি যেন লুটপাট ও শোষণ-বঞ্চনার এক ইতিহাস হয়ে দাঁড়ায়। এখান থেকে শুধু প্রাকৃতিক সম্পদ লুটপাট করেই থেমে থাকেনি জান্তা সরকার, নিপীড়নও চালায় সাধারণ মানুষের ওপর; যা এখনও চলমান।

    দিনের পর দিন রোহিঙ্গাদের ওপর অত্যাচার-নিপীড়ন ও তাদের বাড়িঘরে আগুন জ্বালিয়ে দিয়ে উৎখাত করে এখানকার বিরাট অংশ বিরান ভূমি করে ফেলার ভয়ানক দৃশ্য কমবেশি সবারই জানা।

    জান্তা সরকারের শোষণ-বঞ্চনা সইতে না পেরে পূর্ণ স্বাধীনতার আশায় ২০০৯ সালের ১০ এপ্রিল মাত্র ২৬ জন সদস্য নিয়ে যাত্রা শুরু করে আরাকান আর্মি। আরাকান আর্মিকে রাখাইনের রাজ্যভিত্তিক একটি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিসেবে অভিহিত করে মিয়ানমার। গোষ্ঠীটি গঠিত হয় চীন সীমান্তবর্তী কাচিন রাজ্যে। কাচিন ইন্ডিপেন্ডেনস আর্মির (কেআইএ) সহায়তায় এটি গঠিত হয়ে সেখানেই প্রশিক্ষণ নিতে শুরু করে তারা।

    এরপর তাদের সঙ্গে যোগ দিতে থাকে পাথর খনিতে কর্মরত অভিবাসী রাখাইন শ্রমিকরা। সেই থেকে তাদের বিদ্রোহ শুরু। ক্রমেই বিস্তৃত হতে থাকে সংগঠনটি। রাখাইনজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে তাদের জনপ্রিয়তা। আরাকান আর্মিতে পুরুষ সদস্যদের পাশাপাশি সরব অবস্থান নারীদেরও। পুরুষ সদস্যদের সঙ্গে বনে-জঙ্গলে প্রশিক্ষণে অংশ নিয়ে জান্তা বাহিনীর ওপর হামলাও করছেন তারা। জীবন ও জীবিকার তাগিদে এবং নিজেদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য এখন রাখাইনের অনেক নারী স্বেচ্ছায় কিংবা পরিবারের ইচ্ছায় আরাকান আর্মিতে যোগ দিচ্ছেন। তারা মনে করেন, গুলিতে প্রাণ হারানোর চেয়ে প্রতিরোধ করাই শ্রেয়।

    অস্ত্র দেয় কারা
    বিভিন্ন সময় পরিচালিত সামরিক অভিযানে আরাকান আর্মি যেসব অস্ত্র প্রদর্শন করেছে, তাতে স্বয়ং জান্তা বাহিনীও বিস্ময় প্রকাশ করেছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তারা মিয়ানমার সেনাবাহিনীর থেকেও অনেক অত্যাধুনিক অস্ত্র ব্যবহার করেছে বলে জানা যায়। তাহলে প্রশ্ন ওঠে, একটি সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীর কাছে এসব অস্ত্র কোথা থেকে আসছে?

    জানা যায়, আরাকান আর্মির বেশিরভাগ অস্ত্র ও গোলাবারুদের জোগানদাতা কাচিন ইন্ডিপেন্ডেনস আর্মি (কেআইএ) ও তাদের মিত্র ইউনাইটেড ওয়া স্টেট আর্মি। থাইল্যান্ড-মিয়ানমার সীমান্তের কালোবাজারিদের কাছ থেকে তারা অস্ত্র-গোলাবারুদ কেনে বলেও জানা গেছে।
    অনেকের দাবি, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি অস্ত্রও আসে তাদের কাছে। ইসরাইলি সীমান্তরক্ষী বাহিনী, নরওয়ে ও নেদারল্যান্ডসের সশস্ত্র বাহিনীর ব্যবহার করা ব্যারেট এমআরটি স্নাইপার রাইফেলও আছে আরাকান আর্মির অস্ত্র ভান্ডারে। এক কথায় বড় ধরনের সামরিক হামলা প্রতিহত করতে যেসব অস্ত্র প্রয়োজন, তার বেশিরভাগই আছে আরাকান আর্মির হাতে।

    টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, আরাকান আর্মি বেশিরভাগ অস্ত্র পায় চীন থেকে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিায়া-ভিত্তিক একটি সামরিক সূত্র বলছে, চীন আরাকান আর্মিকে ৯৫ শতাংশ অর্থায়ন করছে। এছাড়া সংগঠনটির কাছে ভূমি থেকে আকাশে উৎক্ষেপণযোগ্য ৫০টি ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে, যা চীনের দেয়া।

    আরাকান আর্মির ভান্ডারে উন্নত অস্ত্র ছাড়াও তাদের সদস্যদের জন্য ভালো পোশাক, খাবার ও রেশনের ব্যবস্থা রয়েছে। তাদের পরিবারের সদস্যদের জীবনধারণ ও স্বাস্থ্যসংক্রান্ত ব্যয়ও নির্বাহ করে সংগঠনটি। পরিবারের অন্য সদস্যদের শিক্ষার জন্য আর্থিক সাহায্যেরও জোগান দেয় আরাকান আর্মি।

    অর্থের জোগান আসে কোথা থেকে?
    গেল কয়েক বছরে রাখাইনে বেশ কয়েকটি বড় অভিযানে নিজেদের শক্তিমত্তা প্রদর্শন করেছে আরাকান আর্মি। বিভিন্ন খাতে প্রচুর অর্থও ব্যয় করছে তারা।

    মূলত আরাকান আর্মির নিয়মিত অর্থের জোগানদাতা রাখাইনের স্থানীয়রাই। রাখাইনের অভিবাসী শ্রমিকদের পাশাপাশি স্থানীয় ধনাঢ্য ব্যক্তিরা নির্ধারিত হারে চাঁদা দেয় আরাকান আর্মিকে। শক্তিশালী জান্তা সরকারকে পরাজিত করতে আরাকার আর্মিকে লাখ লাখ টাকা অনুদান দিয়ে থাকেন স্থানীয় বিত্তবানরা।

    ২০১৭ সালে মিয়ানমার সেনাবাহিনী আরাকান আর্মির সদস্যদের লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালালে রাখাইনের কিছু বিত্তবান মানুষ বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র কেনার জন্যও বড় অঙ্কের অর্থ সহায়তা দেয় আরাকান আর্মিকে। ২০১৭ সালে জাতিসংঘের স্টেট অ্যাডভাইজরি কমিশনের দেয়া এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, আরাকান আর্মি মাদক চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত। এ উৎস থেকে তারা প্রচুর অর্থ পেয়ে থাকে। যদিও এ দাবির সঙ্গে একমত নয় সশস্ত্র সংগঠনটি।

    বর্তমানে আরাকান আর্মির নেতৃত্ব দিচ্ছেন কমান্ডার ইন চিফ মেজর জেনারেল তুন মিয়াত নায়িং এবং ভাইস ডেপুটি কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নিও টোয়ান আং। গোষ্ঠীটির দাবি, বেসামরিক সদস্য মিলিয়ে আরাকান অর্মির সদস্য সংখ্যা বর্তমানে ৩০ হাজারেরও বেশি। আরাকান আর্মির শীর্ষ কর্মকর্তাদের দাবি, সামরিক শক্তি নয়, আরাকানের জনসাধারণের অকুণ্ঠ সমর্থনই তাদের প্রকৃত অস্ত্র।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    আন্তর্জাতিক আরাকান আর্মি উঠলো এত কীভাবে? মিয়ানমারে শক্তিশালী হয়ে,
    Related Posts
    marcon-and-his-wif

    ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ হিসেবে অভিহিত, হলো মামলা

    July 26, 2025

    থাইল্যান্ডে সামরিক আইন জারি

    July 26, 2025
    plane crash

    এবার ইতালিতে মাঝ রাস্তায় উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত

    July 25, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Samsung Galaxy Tab S10

    Samsung Galaxy Tab S10: বাংলাদেশ ও ভারতে দাম, স্পেসিফিকেশন এবং কেন এটি সেরা ট্যাবলেট

    Sony WH-1000XM6

    Sony WH-1000XM6 বাংলাদেশে ও ভারতে দাম, স্পেসিফিকেশনসহ বিস্তারিত গাইড

    শাবনূর

    নিজের ভুয়া ভেরিফায়েড আইডি নিয়ে আইনি পদক্ষেপ নেবেন শাবনূর

    অল্টম্যান

    ভবিষ্যতে এআইয়ের প্রভাবে কিছু পেশা একেবারেই বিলুপ্ত হতে পারে: অল্টম্যান

    Apple Watch Series 9

    Apple Watch Series 9 বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    distracted driving

    Mercedes Teams Driving Safety Concerns as In-Car Meetings Roll Out

    This Is What They Took From Us" meme dissected: Jordan McDonald

    Viral “This Is What They Took From Us” Meme Explodes: The Jordan McDonald Story Behind the Right-Wing Honkers Trend

    Trump AI Plan

    Trump’s AI Action Plan: Open Source Boost vs. ‘Woke AI’ Mandates Stir Controversy

    our generation episode 21

    Our Generation Episode 21 Release Date & Streaming Guide: Hong Kong Reunion Sparks Drama

    border patrol coldplay video

    Border Patrol’s Viral Coldplay Meme Video Ignites Immigration Policy Debate

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.