Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মুম্বাইয়ের ডাব্বাওয়ালাদের ষাট লাখে ভুলএকটা
    অন্যরকম খবর

    মুম্বাইয়ের ডাব্বাওয়ালাদের ষাট লাখে ভুলএকটা

    rskaligonjnewsMay 27, 20237 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক:  পৃথিবীর চতুর্থ জনবহুল শহর মুম্বাই। এই শহরের অসহনীয় ভিড়ে ঠাসা দিনেও সঠিক সময়ে কর্মব্যস্ত মানুষের মুখে খাবার তুলে দেন ‘ডাব্বাওয়ালারা’। ১৯৯৮ সালে বিশ্বখ্যাত ব্যবসাবিষয়ক ম্যাগাজিন ‘ফোর্বস’ ডাব্বাওয়ালাদের নিয়ে গবেষণা চালিয়েছিল। ‘সিক্স সিগমা দক্ষতা রেটিং’-এ (Six Sigma) ডাব্বাওয়ালারা ৯৯.৯৯৯৯ নম্বর পেয়ে হতবাক করে দিয়েছিলেন বিশ্বকে। এই রেটিং’-এর অর্থ হল, প্রতি ষাট লাখ টিফিন বক্স নির্দিষ্ট সময়ে পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে মাত্র একবার দেরি করে ফেলেন সুতির সাদা কুর্তা পাজামা, মাথায় গান্ধী টুপি পরা ডাব্বাওয়ালারা।

    ‘ডাব্বাওয়ালা’

    আধুনিক সরবরাহ ব্যবস্থাপনায় তাদের কোনো প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রি নেই, নেই ন্যূনতম কোনো প্রশিক্ষণ। ‘সিক্স সিগমা’ তত্ত্ব নিয়ে হয়তো তাদের বেশিরভাগেরই নেই তেমন কোনো জ্ঞান। তারা সবাই একেবারে খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ; যাদের বেশিরভাগেরই শিক্ষাগত যোগ্যতা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত। অথচ বিশ্বের অনেক নামি-দামি প্রতিষ্ঠান, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে গবেষণা সংস্থা ‘মুম্বাই ডাব্বাওয়ালা’দের বিস্ময়কর সাফল্য নিয়ে করেছে বিস্তর গবেষণা। তৈরি হয়েছে প্রামাণ্যচিত্র, এমনকি চলচ্চিত্র।

    ‘ডাব্বা’ ও ‘ডাব্বাওয়ালা’
    ‘ডাব্বাওয়ালা’ শব্দটি আমাদের কাছে অপরিচিত ঠেকলেও ভারতের মুম্বাই শহরে বসবাসরত জনগণের কাছে বহুল প্রচলিত একটি নাম এই ডাব্বাওয়ালা। ‘ডাব্বা’ আমাদের দেশে টিফিন-বাটি হিসেবেই অধিক পরিচিত। আর এই টিফিন-বাটি যারা বহন করেন তারাই হলেন ডাব্বাওয়ালা। পেশাটা আমাদের পরিচিত হলেও ভারতের মুম্বাই শহরের ডাব্বাওয়ালাদের মাঝে লুকিয়ে আছে সাফল্য এবং সময়ানুবর্তিতার চমৎকার এক গল্প।

    পৃথিবীর অন্যতম ব্যস্ত শহর ভারতের মুম্বাই, যেখানে জীবিকার জন্য মানুষকে ছুটতে হয় উদয়াস্ত। যাত্রা করতে হয় লোকে লোকারণ্য লোকাল ট্রেনে, কাকডাকা ভোরে। যেখানে পা রেখে ভালোমতো দাঁড়াবার জায়গা পর্যন্ত থাকে না, সেখানে হাতে টিফিন বক্স ঝুলিয়ে, সেটাকে সামলে কর্মস্থল পর্যন্ত আস্ত নিয়ে যাওয়া এক অসম্ভব কাজই বটে। আবার অত সকালে রান্নাবান্না সেরে খাবার প্রস্তুত করাও এক অগ্নিপরীক্ষা। তাহলে কি নিজগৃহে থেকেও প্রিয়জনের তৈরি সুস্বাদু খাবার দিয়ে মধ্যাহ্নভোজ সারা হবে না? কীভাবে খাবার পৌঁছবে শহরের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে? সেই পৌঁছে দেওয়ার কাজই করেন ডাব্বাওয়ালারা। শুধুই পৌঁছে দেয়া, এর বেশি কিছুই নয়। বাড়ির খাবার আর কর্মস্থলের মাঝের যোগসূত্র স্থাপনই তাদের একমাত্র কাজ।

    ডাব্বাওয়ালারা খুব ভোরে ঘুম থেকে ওঠেন। সকাল ৯টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে সাইকেল নিয়ে রাস্তায় নামেন। তাদের সাইকেল সাধারণ কোনো সাইকেল নয়। অতিরিক্ত ওজন নেয়ার জন্য অতিরিক্ত রড লাগানো হয় ক্যারিয়ারে। মুম্বাইয়ের বিখ্যাত ট্র্যাফিক জ্যামকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বহুতল বিল্ডিংগুলোতে উঠতে-নামতে হয় প্রতিটি ডাব্বাওয়ালাকেই। অনেক পুরোনো বহুতলে লিফট নেই, কিন্তু ডাব্বাওয়ালা হতে গেলে সে অজুহাত দেখালে চলবে না। একের পর এক বাসা থেকে ডাব্বা (লাঞ্চ-বক্স) সংগ্রহ করে ঠিকই বোঝাই করতে হবে সাইকেলে।

    মুম্বাই শহরের একেকজন ডাব্বা (লাঞ্চ-বক্স) প্রতিদিন কমবেশি ২০/২৫টি বহুতল বিল্ডিংয়ে উঠতে নামতে হয়। বাঁধা সময়ের মধ্যে। সকাল সাড়ে দশটার মধ্যে গ্রাহকের বাড়ি থেকে ৪০/৫০টি টিফিন বক্স সংগ্রহ করেন। ডাব্বাগুলো গড়ে ৩০-৪০ কিমি দূরে দিয়ে আসতে হয়। বাড়ি থেকে অনেক দূরে, অফিসে বসে কেউ পরম তৃপ্তিতে খাবেন মায়ের বা স্ত্রীর রান্না করা খাবার। সেই যত্নের খাবারটুকু নিয়ে ডাব্বাওয়ালারা সাইকেল তাই তীব্র গতিতে ছুটে চলেন। রাস্তার কাদা, ট্রাফিক জ্যাম, মুম্বাইয়ের বিখ্যাত বর্ষার অজুহাত দিলে চলবে না। ঠিক সময়ে ঠিক জায়গায় খানা পৌঁছাতেই হবে।

    ডাব্বাওয়ালারা সরবরাহ ব্যবস্থাপনায় অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত
    ধরে নেয়া যাক, আমাদের আজকের গল্পের নায়ক ‘ডাব্বাওয়ালা’ আনারভাই। তিনি একটি নির্দিষ্ট এলাকা থেকে ডাব্বা সংগ্রহ করে সাইকেল বোঝাই করে পৌঁছে গেলেন কাছের রেল স্টেশনে। তখন ঘড়ির কাঁটায় সর্বোচ্চ সকাল ১১টা বাজে। আনারভাইয়ের মতো অন্যান্য ডাব্বাওয়ালারাও বিভিন্ন জায়গা থেকে জড়ো হয়েছেন ডাব্বা নিয়ে। ডাব্বার গায়ে থাকা কোড অনুযায়ী, ডাব্বা বাছাই করা শুরু হল। প্রত্যেকটি এলাকার জন্য নির্দিষ্ট কোড আছে। আনারভাইয়ের আনা বেশিরভাগ ডাব্বা চলে গেল অন্য ডাব্বাওয়লার কাছে। এবার ট্রেনে করে শহর ও শহরতলীর বিভিন্ন এলাকায় যাবেন ডাব্বাওয়ালাদের টিম। আনারভাই ডাব্বাওয়ালাদের একটা টিমে ঢুকে পড়লেন। এখন তিনি প্রায় ৩০টি নতুন ডাব্বা বইছেন। যেগুলো তার এলাকার নয়।

    আনারভাই আর তার দলের লোকেরা টিফিন-বক্সগুলো হেড ক্রেটে (মাথায় বইবার কাঠের বিশেষ পাটাতন) তোলেন। এক একটা হেডক্রেটে থাকে ৬০টা টিফিন বক্স। আন্দাজ করতে পারছেন ওজনটা! আপনি ভাবতে থাকুন, ততক্ষণে আনারভাই মাথায় ৬০টা টিফিন বক্স নিয়ে ছুটতে শুরু করেছেন রেলওয়ে প্ল্যাটফর্ম ধরে।

    মুম্বাইয়ের ব্যস্ত সময়ের জনাকীর্ণ রেলওয়ে প্ল্যাটফর্মে, গিজগিজ করা জনতাকে মেসির মতো ডজ করতে করতে এগিয়ে যান আনারভাই। কারণ তাকে দ্রুত এগোতে হবে। রেলের ওভারব্রিজ দিয়ে উঠে নির্দিষ্ট প্ল্যাটফর্মে আসেন আনারভাই। তাকে নির্দিষ্ট ট্রেন ধরতেই হবে। না হলে টিফিন লেট হয়ে যাবে। কোনো অজুহাত শোনা হবে না।

    ট্রেনের ভেন্ডার কামরায় ডাব্বাওয়ালাদের ভিড়। ট্রেনে উঠে পড়েন আনারভাই। মাথা থেকে ক্রেটটি নামান। ট্রেনযাত্রার এই সময়টুকু ডাব্বাওয়ালাদের বিশ্রামের সময়। আনারভাইরা নিজেদের সুখ দুঃখের কথা ভাগ করে নেন। একের পর স্টেশন পেরিয়ে যায়। ডাব্বাওয়ালাদের প্রত্যেকটি দলকে নির্দিষ্ট স্টেশনের জন্য বরাদ্দ করা আছে। আনারভাই তার টিমের সঙ্গে নামলেন চার্চগেট (ধরে নেয়া) স্টেশনে। এই ট্রেনের শেষ স্টেশন।

    বেলা তখন ১২ টা। আর সময় নেই হাতে। ঘড়ির কাঁটা দ্রুত দৌড়াচ্ছে। ঘড়ির কাঁটার চেয়েও দ্রুতবেগে প্ল্যাটফর্ম দিয়ে দৌড়াতে শুরু করেছেন শত শত ডাব্বাওয়ালা। দৌড়াতে শুরু করেছেন আনারভাই। চার্চগেট স্টেশনের বাইরে ডাব্বাওয়ালাদের ভিড়। শেষ ধাপের গন্তব্যগুলোর জন্য নির্দিষ্ট কোড অনুযায়ী আবার ডাব্বা বাছাই শুরু হল। ট্রেনে করে নিয়ে আসা আনারভাইয়ের ডাব্বাগুলো চলে গেল অন্য ডাব্বাওয়ালার কাছে। আবার একটি নতুন দলে ঢুকে পড়লেন আনারভাই। এ বার ডাব্বাগুলো বোঝাই করা হল একটি ট্রলিতে। দ্রুত বেগে ছুটতে শুরু করল ট্রলি, বিভিন্ন অফিস, বিজনেস সেন্টার, স্কুল কলেজ, কোর্ট, ব্যাংকের দিকে।

    দুপুরে মুম্বাইয়ের সব এলাকাকে আঁকড়ে থাকে ট্র্যাফিক জ্যাম। ঝাঁকা-মুটেদের মতই চিৎকার করতে করতে ডাব্বাওয়ালারা এগিয়ে চলেন ট্রলি নিয়ে। পথচারীরা রাস্তা ছেড়ে দেন। কারণ তারা জানেন ডাব্বাওয়ালারা থামতে জানেন না। তাদের জীবন মানেই দৌড়। বিজনেস হাবে পৌঁছে আনারভাইয়ের টিম আবার ভেঙে গেল। প্রত্যেক ডাব্বাওয়ালা এবার আলাদা আলাদা বিল্ডিংয়ে ডাব্বা ডেলিভারি করবেন বিল্ডিংয়ের সাংকেতিক নাম্বার অনুযায়ী। আবার শুরু হয় বহুতলে ওঠানামা। যারা ভাগ্যবান তাদের কপালে জোটে লিফটওয়ালা বিল্ডিং। আনারভাইকে ছ’টা বিল্ডিংয়ে দিতে হবে ৩০টি লাঞ্চ-বক্স। তারমধ্যে চারটি বিল্ডিংয়ে লিফট নেই।

    কাঁটায় কাঁটায় দুপুর একটা। আনারভাই সব ডাব্বা ডেলিভারি করে দিয়েছেন। একই সময়ের মধ্যে ৫ হাজার ৫০০ ডাব্বাওয়ালা প্রায় ২২ লাখ লাঞ্চ-বক্স ডেলিভারি করে দিয়েছেন। নিশ্চিন্ত আনারভাই, গামছায় ঘাম মুছতে মুছতে পার্কে এসে বসেন। চলে আসেন আরও ডাব্বাওয়ালা। নিজেদের আনা খাবার খান ভাগ করে। পাঠকরা ভাবছেন, ক্লান্ত আনারভাই এখন বিশ্রাম করবেন, নয়তো বাড়ি ফিরবেন। না, আনারভাইকে আবার ফিরতে হবে কাজে। আবার বহুতলের তলায় তলায় পৌঁছে খালি ডাব্বা সংগ্রহ করে আবার গ্রাহকদের বাড়িতে ফিরিয়ে দিতে হবে। সেই একই পদ্ধতিতে এবং তা করতে হবে সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে!

    আবার দৌড়াতে শুরু করেন আনারভাই। বৌয়ের ফোন আসে বাড়ি থেকে, মেয়েটার জ্বর ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে। আনারভাই অস্ফুটে বলেন ‘সন্ধ্যা ৬ টার পর…সন্ধ্যা ৬ টার পর, প্লিজ একটু বোঝো’।

    এভাবেই মুম্বাই নগরীতে প্রায় পাঁচ হাজার ডাব্বাওয়ালা লক্ষাধিক ডাব্বা বা টিফিন বক্স প্রতিদিন ঘর থেকে অফিসে সরবরাহ করে, আবার অফিস থেকে ঘরে পৌঁছে দেয়। বিশ্বাস করুন, প্রায় ১২০ বছরের ইতিহাসে তাদের বিরুদ্ধে দেরি কিংবা বাক্স ওলট-পালটের ঘটনা শতকরা ১ ভাগও বোধহয় নেই।

    শুরুটা ১৮৯০ সালে, এখন সংকটে
    সেই ১৮৯০ সালের কথা, ভারতবর্ষে তখনও রমরমা অবস্থা ব্রিটিশদের। তাদেরই প্রয়োজনে মুম্বাইয়ের অফিসগুলোতে বাড়িতে তৈরি খাবার পৌঁছে দেবার জন্য যাত্রা শুরু করে ডাব্বাওয়ালারা। ১০০ জন লোকবল নিয়ে কাজ শুরু করেন মহাদেব হাভাজি বাচ্চে। সেই ১০০ জন থেকে বেড়ে একসময় ডাব্বাওয়ালার সংখ্যা দাঁড়ায় ৫,৫০০-তে; যাদের মোট গ্রাহক ছিলেন প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার।

    ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ‘মুম্বাই টিফিন বক্স সাপ্লায়ারস্ অ্যাসোসিয়েশন’। আজ সাড়ে পাঁচ হাজার ‘ডাব্বাওয়ালা’, রোজ প্রায় আড়াই লক্ষ গ্রাহকের কাছে গ্রাহকদের বাড়ির খাবার পৌঁছে দেন। সংস্থাটির বার্ষিক আয় এখন বেতনের খরচ বাদ দিয়ে ৬০ কোটি টাকা। রমরমিয়ে চলছে ব্যবসা, অথচ নেই ন্যূনতম প্রশিক্ষণ, নেই সাপ্লাই ম্যানেজমেন্টের প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রি। ডাব্বাওয়ালারা সবাই একেবারে খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ।

    বিবিসিতে প্রকাশিত একটি রিপোর্টে বলা হয়, গড়ে প্রায় ৬০ লাখ সরবরাহের মধ্যে একটিতে ভুল হয়। এমন নিখুঁত একটি প্রক্রিয়া কোনো রকম উচ্চ-প্রযুক্তির সহায়তা ছাড়াই স্বল্প-শিক্ষিত ডাব্বাওয়ালারা নিয়ন্ত্রণ করে আসছেন! অবাক করার মতো ব্যাপারই বটে! ভারতের অভ্যন্তরে এমনকি আন্তর্জাতিকভাবেও বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয় ইদানীং মুম্বাইয়ের এই ডাব্বাওয়ালাদের তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে আমন্ত্রণ জানায়। ডাব্বাওয়ালারা তাদের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি নিয়ে আলোচনা করেন। ব্রিটিশ রাজপরিবারের রাজকুমার চার্লসের বিয়েতেও তাদের নিমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।

    তবে সম্প্রতি ডাব্বাওয়ালারা খুবই সংকটে দিনাতিপাত করছেন। যথারীতি অন্য সকল পেশার মতো এই পেশাতেও কোভিড তার করাল থাবা চালিয়েছে। দুই দফায় সমগ্র ভারত লকডাউনের কারণে কার্যত সকল ডাব্বাওয়ালা কর্মহীন হয়ে পড়েন। যেখানে অফিস বন্ধ, সেখানে আর অফিসে খানা খাবে কে! তবে কোভিড ছেড়ে গেলেও এখন পর্যন্ত ডাব্বাওয়ালারা তাদের জৌলুস পুনরুদ্ধার করতে পারেননি। অনেকেই দীর্ঘদিনের পেশা ছেড়ে অন্য কাজে নিয়োজিত হয়েছেন, কেউ কেউ চলে গেছেন মুম্বাই ছেড়ে, তাদের আদি নিবাসে।

    ডাব্বাওয়ালারা তাদের পুরোনো কাজে আবার স্বমহিমায় ফিরছেন আস্তে আস্তে। তবে হয়তো আগের মতো জৌলুসে ফিরতে সময় লাগবে; কিংবা ফিরবে কি-না সন্দেহ রয়েছে। তবে, শতাধিক বছর ধরে তারা যে নিষ্ঠা ও কর্মদক্ষতার সাথে মানুষের পাতে খাবার পৌঁছে দিয়েছেন, তা নিশ্চয়ই কেউ ভুলবে না।

    সবচেয়ে বেশি ধূমপায়ীর দেশ পূর্ব তিমুর

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অন্যরকম খবর ডাব্বাওয়ালাদের ভুলএকটা মুম্বাইয়ের লাখে ষাট
    Related Posts
    শিয়াল

    ছবিটি জুম করে লুকিয়া থাকা শিয়াল আর ঘোড়া খুঁজে বের করুন

    July 22, 2025
    How-Does-an-Optical-Illusion-Wor

    Optical illusion কিভাবে মস্তিষ্কের কার্যকলাপে প্রভাব ফেলে

    July 20, 2025
    Dog

    ছবিটি জুম করে লুকিয়ে থাকা কুকুরটি খুঁজে বের করুন

    July 19, 2025
    সর্বশেষ খবর
    samsung one ui 8

    Samsung One UI 8 Watch Rolls Out to Galaxy Watch Ultra with Antioxidant Index, Energy Score & Titanium Blue Variant

    পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

    ‘গুলি করি মরে একটা, বাকিডি যায় না স্যার’-সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

    Sumbal Malik Viral Video

    Sumbal Malik Viral Video Sparks Massive Online Debate: Digital Ethics in Question

    ক্যাশ ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট

    ইসলামী ব্যাংকে ‘ক্যাশ ওয়াক্ফ অ্যাকাউন্ট’

    CFMoto 450MT India Launch

    CFMoto 450MT India Launch Set for October 2025: Adventure Bike Targets KTM & Royal Enfield Dominance

    Kreayshawn comeback

    Kreayshawn Stages Electrifying Bay Area Comeback, Igniting Hope for Music Future

    কানাডার ভিসা

    কানাডার ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন, থাকছে দুঃসংবাদ

    বেবি গ্রক

    এবার শিশুদের জন্য ‘বেবি গ্রক’ নামের বিশেষ অ্যাপ আনছেন ইলন মাস্ক

    বাংলাদেশ ব্যাংক

    নতুন বিভাগ গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

    সোনার দাম

    সোনার দাম আবারও বাড়ল, ভরিতে কত?

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.