স্যালমোনেলা (Salmonella), ই কলির (E Coli) মতো ব্যাকটেরিয়া প্রাণিদেহে বাস করে তাদের সহযোগী হিসেবে। ওই প্রাণীর মৃত্যুর পর ব্যাকটেরিয়াগুলো মাংসে ছড়িয়ে পড়ে। ওই সব প্রাণীর মাংস খেলে পরজীবী ব্যাকটেরিয়া আমাদের পেটে চলে যায়। এই ব্যাকটেরিয়ার কারণে ডায়রিয়া, বমি ও পেট খারাপের মতো অসুখ হয় আমাদের। এ থেকে বাঁচার উপায় হলো, এ মাংস ৪৫ মিনিট ধরে রান্না করা। এতে মাংসের তাপমাত্রা ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে দাঁড়াবে এবং পুরোপুরি ধ্বংস হবে ব্যাকটেরিয়া।
অন্যদিকে স্টেক সরাসরি গরুর মাংস থেকে কেটে নেওয়া হয়। এর বাইরের দিকে থাকা অসাড় চামড়ায় প্রচুর ব্যাকটেরিয়া থাকে। সেগুলো ধ্বংস করা যায় না। তাই কোনো স্টেকই আসলে খাওয়ার জন্য নিরাপদ নয়।
পেট খারাপ থাকলে বার্গার না খাওয়াই ভালো। কারণ বার্গারের ভেতরে কিমা করে মাংস মিশিয়ে দেওয়া হয়। তাই বার্গারের মাংসও সঠিকভাবে সেদ্ধ করা উচিত। লাল মিষ্টি কেন বেশি সুস্বাদু? অধিকাংশ মিষ্টি লাল রঙের বানানো হয়। কারণ পাকা ফল লাল দেখে মানুষ অভ্যস্ত। তাই লাল মিষ্টির ক্ষেত্রেও এমন যুক্তি মেনে নেয়। তাই বাজারের অন্য মিষ্টি ভালো হলেও লাল মিষ্টিরই কাটতি বেশি।
গবেষকদের মতে, মানুষ প্রাচীনকাল থেকেই রং দেখে খাবারের স্বাদ বোঝার চেষ্টা করত। কাঁচা কমলা, আম ইত্যাদি টক স্বাদের এবং এদের রং সবুজ। তাই সবুজ যেকোনো ফল মুখে দেওয়ার আগে টক মনে হয়। আবার পাকা আম কিংবা লিচুর রং লাল। লাল মিষ্টি তাই দেখলেই সুস্বাদু মনে হয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।