রয়টার্সের খবরে বলা হয়, ২৬ বছর বয়সী মেয়ে হু পিংকে নিয়ে মাঝ রাস্তায় দাঁড়িয়ে কাঁদছিলেন মা লু উয়েজিন। সে সময় হুয়ের দ্বিতীয় পর্যায়ের কেমোথেরাপি জন্য জিয়াংশি প্রদেশের জিউজিয়াং শহরের একটি হাসপাতালে যাচ্ছিলেন তারা। কিন্তু ইয়াংজে নদীর ওপর নির্মিত সেতুর চেকপয়েন্টে তাদের আটকে দেয় নিরাপত্তারক্ষীরা।
মা লু কান্না করে নিরাপত্তারক্ষীদের কাছে বলতে থাকেন, ‘আমাকে না যেতে দিলেও মেয়েকে হুবেই ছাড়ার অনুমতি দিন। আমার মেয়েকে যেতে দিন।’
‘আমি আমার মেয়ের জীবন বাঁচাতে চাই’ কাঁদতে কাঁদতে বলেন লু উয়েজিন।
মায়ের কান্নায় অবশেষে হু-এর জন্য অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করা হয়। চেকপয়েচন্টে থার্মাল পরীক্ষার পরে হু ও তার মায়ের হুবেই ছাড়ার অনুমতি দেওয়া হয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।