এর আগে গত ১৭ আগস্ট ঘুমন্ত অবস্থায় সাপের দংশনে মেয়ে ইসমা খাতুনের (৫) মৃ’ত্যু হয়। নার্গিস আক্তার একই এলাকার দিনমজুর ইসলাম আলীর স্ত্রী। এ ঘটনায় ওই এলাকায় সাপের আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, মেয়ের মৃ’ত্যুতে শোকে কাতর মা রাতে তার স্বামী ইসলাম আলীর সঙ্গে পাটকাঠির বেড়া ও টিনের তৈরি নিজেদের ছাপড়া ঘরে ঘুমিয়ে পড়েন। গভীর রাতে একটি বিষধর সাপ তাকে দংশন করে। পরে রাতেই তাকে পার্শ্ববর্তী বাঘা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে স্থানান্তর করা হয় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে নার্গিস আক্তার চিকিৎসাধীন আছেন।
এর আগে গত ১৭ আগস্ট একই ঘরে বাবা-মায়ের সঙ্গে ঘুমিয়েছিল শিশু ইসমা খাতুন। গভীর রাতে শিশুটিকে সাপে দংশন করলে অন্য কিছুতে কামড় দিয়েছে ভেবে পরিবারের লোকজন গুরুত্ব দেননি। পরে অবস্থা খারাপ হলে বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। সেখান থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে ইসমার মৃ’ত্যু হয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।