Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home যুদ্ধ, অস্ত্র ব্যবসা পরিহার করে শান্তিপূর্ণ বিশ্বের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
    জাতীয় স্লাইডার

    যুদ্ধ, অস্ত্র ব্যবসা পরিহার করে শান্তিপূর্ণ বিশ্বের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    ronyOctober 18, 20226 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিশ্বকে শিশুদের জন্য সুন্দর ও বাসযোগ্য করতে যুদ্ধ ও অস্ত্র প্রতিযোগিতা বন্ধ হয়ে শান্তি ফিরে আসুক, এটাই তাঁর প্রত্যাশা।

    তিনি বলেন,‘আমরা একটি শান্তিপূর্ণ পৃথিবী চাই। আমরা যুদ্ধ চাই না, ধ্বংসযজ্ঞ, অস্ত্র ব্যবসা, কোনো শিশুকে উদ্বাস্তুতে পরিণত করা এবং কাউকে গুলি করে হত্যা করা হোক, আমরা তা চাইনা।’

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সকালে তাঁর ছোট ভাই ও জাতির পিতার কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৫৯তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে আয়োজিত ‘শেখ রাসেল দিবস-২০০২’-এর উদ্বোধনী এবং ‘শেখ রাসেল পদক-২০২২’ প্রদান অনুষ্ঠানে দেয়া ভাষণে একথা বলেন।

    তিনি গণভবন থেকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আস্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের এই আয়োজনে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে বিশ^ব্যাপী যুদ্ধ (রাশিয়া-ইউক্রেন)। কত শিশু আজকে এতিম হয়ে যাচ্ছে, কত শিশু কষ্ট পাচ্ছে। আমরা বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছি, সেখানেওতো শিশুরা পরভূমে রিফিউজি হিসেবে মানুষ হচ্ছে।
    তাঁর নিজেরও রিফিউজি থাকার এবং বন্দি অবস্থায় নিদারুণ কষ্টে দিন কাটানোর অভিজ্ঞতার উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তাই আমরা যুদ্ধ চাই না, কোন সংঘাত চাইনা। আর রাসেলের মত আর কোন শিশুকে যেন জীবন দিতে না হয়। আমরা চাই প্রত্যেকের ভবিষ্যত সুন্দর হোক, উন্নত হোক।’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ’৭৫-এর পর দেশে ১৯টি ক্যু হয়েছে, আমাদের ক্যান্টনমেন্টের ভেতরে হাজারো অফিসার-সৈনিক হত্যা করা হয়েছে, স্বজনরা তাদের লাশও পায়নি, গুম করে ফেলা হয়েছে। আমাদের আওয়ামী লীগের হাজার হাজার নেতা-কর্মী এদের হাতে নির্যাতিত হয়েছে, কারাভোগ করেছে, মৃত্যুবরণ করেছে, কাজেই আর আমরা এই স্বজন হারানোর বেদনা, কান্না শুনতে চাইনা।

    বলেন তিনি ‘আমরা চাই প্রত্যেকের ভবিষ্যৎ সুন্দর হোক, উন্নত হোক। আমরা পাঁচ হাজার কম্পিউটার ল্যাব এবং ৩০০ টি স্কুল অফ ফিউচার উদ্বোধন করলাম। এর আগে আরো আট হাজার করেছিলাম, প্রায় ১৩ হাজার ডিজিটাল ল্যাব করা হয়েছে’।

    শেখ হাসিনা বলেন, সারা বাংলাদেশে আমাদের ছেলেমেয়েদের আধুনিক প্রযুক্তি শিক্ষা দেওয়া, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলা- এটাই আমাদের লক্ষ্য ছিল। শিশুদের যে মেধা সে মেধা বিকাশের যেন সুযোগ হয়, শিক্ষা-দীক্ষায় তারা উন্নত হবে, প্রগতির সাথে এগিয়ে যাবে, প্রযুক্তি শিক্ষা নেবে, বিজ্ঞান শিক্ষা নেবে এবং দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
    প্রধানমন্ত্রী৩৩
    তিনি বলেন, ‘আজকের শিশুরাই হবে আগামী দিনের কর্ণধার। আজকের শিশুরাই এ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করবে। কোন মানবাধিকার যেন লঙ্ঘন না হয়, কোন শিশু যেন নির্যাতিত না হয়।

    প্রত্যেকেই যেন সুন্দর জীবন পায় সেটাই আমরা চাই। আর সেই লক্ষ্য নিয়েই আমাদের কাজ আমরা করে যাচ্ছি।’
    তিনি বলেন, খেলাধুলা, সংস্কৃতি চর্চা, লেখাপড়া, আধুনিক বিজ্ঞান-প্রযুক্তি শিক্ষা এবং বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলা, প্রতিনিয়ত যেসব প্রযুক্তির পরিবর্তন হচ্ছে সেসব পরিবর্তনশীল বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলা- সেভাবেই বাংলাদেশ গড়ে উঠুক। বাংলাদেশের সকল শিশুর মেধা বিকাশের সুযোগ হোক।

    ‘আজকে রাসেল নেই, আমরা তো সবই হারিয়েছি, কিন্তু বাংলাদেশটা যেন সামনের দিকে এগিয়ে যায়,’ যোগ করেন তিনি।

    তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক সম্পাদিত ‘দুরন্ত প্রাণবন্ত শেখ রাসেল’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন প্রধানমন্ত্রী।

    অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লেখা ‘আমাদের ছোট রাসেল সোনা’ অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্রের ট্রেলারও প্রদর্শিত হয়।
    আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এমপি’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এনএম জিয়াউল আলম, বাংলাদেশ জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদের মহাসচিব কে এম শহীদুল্লাহ ও শিশু বক্তা আফসা জাফর সৃজিতা।

    প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক বিজয়ীদের মধ্যে ‘শেখ রাসেল পদক-২০২২’ বিতরণ করেন।

    শেখ রাসেল দিবস-২০২২ উপলক্ষে দেশব্যাপী কুইজ, ক্রীড়া, শিল্পকলা ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের মাঝেও পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

    অনুষ্ঠানে শেখ রাসেলের উপর একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি এবং আইসিটি বিভাগ কর্তৃক নির্মিত শেখ রাসেল দিবস-২০২২ উপলক্ষে একটি থিম সং পরিবেশিত হয়।

    পরে শিশুদের পরিবেশনয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতি অনুষ্ঠানও উপভোগ করেন প্রধানমন্ত্রী।

    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলে শহীদ শেখ রাসেলের ৫৯তম জন্মদিন আজ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেল ১৯৬৪ সালের এই দিনে ধানমন্ডির ঐতিহাসিক স্মৃতি-বিজড়িত বঙ্গবন্ধু ভবনে জন্মগ্রহণ করেন।

    ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মানবতার শত্রু ঘৃণ্য ঘাতকদের নির্মম বুলেট থেকে রক্ষা পাননি শিশু শেখ রাসেল। বঙ্গবন্ধুর সাথে নরপিশাচরা নির্মমভাবে তাকেও হত্যা করেছিল। তিনি ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্র ছিলেন।
    মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, গত বছর থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের জন্মদিন ‘শেখ রাসেল দিবস’ হিসেবে পালিত হচ্ছে। শেখ রাসেল জাতীয় দিবসের এবারের মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে-‘শেখ রাসেল নির্মলতার প্রতীক, দুরন্ত প্রাণবন্ত নির্ভীক।’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ’৭৫ এর ১৫ই আগষ্ট নিরাপরাধ নারী ও শিশু হত্যার বিচার বন্ধে ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স জারি করা হয়, কেউ খুনীদের বিচার করতে পারবে না। অর্থাৎ আমি আমার বাবা, মা, ভাই এবং যে স্বজনদের হারিয়েছি তাঁদের জন্য বিচার চাইতে পারবোনা, মামলা করতে পারবোনা।

    সে সময় তিনি এবং ছোট বোন শেখ রেহানার বিদেশে থাকার প্রসংগ টেনে তিনি বলেন, তাঁদেরকে সে দেশে ফিরতে না দেয়ায় তারা হয়ে পড়েন রিফিউজি। ৬টি বছর সেই রিফিউজি হয়েই বিদেশে কাটাতে বাধ্য করা হয়। এরপর ১৯৮১ সালে আওয়ামী লীগ তাঁকে তাঁর অবর্তমানে সভাপতি নির্বাচিত করলে সামরিক জান্তার রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে একরকম জোর করে দেশে ফেরেন শেখ হাসিনা।

    তিনি বলেন, ফিরে এসে আমি যখন মামলা করতে যাই বা তার আগেও চেষ্টা করেছি কিন্তু সেই মামলা করা যায়নি কারণ আইনে বাধা। আমার প্রশ্ন- আজকে তো অনেক মানবাধিকারের কথা বলা হয়, কারো অস্বাভাবিক মৃত্যুতে বিচার চাওয়া হয়। তাহলে ’৭৫ এর ১৫ আগস্ট আমরা যারা আপনজন হারিয়েছি, তারা কি অপরাধ করেছিলাম?
    শেখ হাসিনা বলেন, কেউ বাবা-মা হারিয়েছে, সন্তান হারিয়েছে, ভাই হারিয়েছে, বোন হারিয়েছে তাদের অপরাধটা কোথায় ছিল?

    তিনি বলেন, আজকে আন্তর্জাতিকভাবে মানবাধিকারের কথা, মানবাধিকার লংঘনের প্রতিবাদ- কত কিছুইতো হয়, সেখানে আমার একটা প্রশ্ন- তখন কেউতো আমাদের পাশে দাঁড়ায়নি। হ্যাঁ, আমার দল এবং বাংলার জনগণ ছিল। কিন্তু যারা এই ঘাতকদের সাথে ছিল এবং তাদের সহযোগিতা করেছিল, এই চক্রান্তের সাথে ছিল এবং হত্যাকান্ডের পর যারা এই ঘাতকদের পুরস্কৃত করেছে, বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরী দিয়েছে। এমনকি যে ঘাতক মরে গেছে তাকেও প্রমোশন দিয়ে পুরস্কৃত করেছে। এই অবিচারগুলোতো আমি এসে (দেশে ফিরে) নিজের চোখে দেখেছি। তাহলে আমরা মানবতার, মানবাধিকারের এত গালভরা কথা শুনি কেন? আমার প্রশ্নের জবাব কি কেউ দিতে পারবে?

    তিনি বলেন, বিচার করতে পেরেছি তখনই, যখন অনেক ঘাত-প্রতিঘাত, চড়াই-উৎড়াই পেরিয়ে আমি সরকার গঠন করতে পেরেছি এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পেরেছি তখনই। সেই ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স বাতিল করে সেই বিচার করতে হয়েছে। সে বাতিলের পথেও অনেক বাধা ছিল।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা জানি এবং শুনি ‘বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদে’ ঠিক সেটাই হয়েছিল আমাদের বেলায়।
    উচ্চ আদালতে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার ডেথ রেফারেন্সের রায়ের শুনানিতে বিচারকদের কারো কারো ‘বিব্রত বোধ’ করার করার কথাও তিনি উল্লেখ করেন।

    তিনি বলেন, ’৯৮ সালের ৮ নভেম্বর যখন জাতির পিতা হত্যা মামলার বিচারের রায় ঘোষণা করা হবে সেদিন বিএনপি হরতাল ডেকেছিল এবং এরপর যখন আমরা সরকারে ছিলাম না তখন বিচার প্রক্রিয়াটাকেই বন্ধ করে রাখা হয়।

    সরকার প্রধান বলেন, ’৭৫ এর যারা ক্ষমতায় এসেছে সেনা শাসক জিয়াউর রহমান, জেনারেল এরশাদ বা খালেদা জিয়া- প্রত্যেকেই এই খুনীদেরকে মদদ দিয়েছে, পুরস্কৃত করেছে। এমনকি, ব্যারিষ্টার মইনুল হোসেন সেই খুনী পাশা এবং হুদাকে নিয়ে ‘প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক শক্তি (প্রগশ)’ নামে রাজনৈতিক দলও করেছেন। অর্থাৎ রাজনৈতিকভাবেই তাদের পুণর্বাসিত করা। জেনারেল এরশাদ খুনী ফারুককে রাষ্ট্রপতি প্রার্থী করেছে। আর খালেদা জিয়া রশিদ এবং হুদাকে জনগনের ভোট চুরি করে ’৯৬ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারি ভোটারবিহীন নির্বাচনে নির্বাচিত করে সংসদে বিরোধী দলের আসনে বসায়। আর আজকে তারা ভোটের কথা বলে।

    তিনি বলেন, ’৭৫ এর ১৫ আগষ্ট জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার দ’ুদিনের মাথায় জিয়াউর রহমান সেনাপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে নেয়। সেনা প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই আবার নিজেকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করে। আর এই খুনীদেরকে ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স করে বিচারের হাত থেকে মুক্তি দিয়ে যায়।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাদের মুখেই আজকে গণতন্ত্রের কথা, ভোটের কথা, মানবাধিকারের কথা শুনতে হয়।
    তিনি বলেন, সত্যকে মুছে ফেলার যে অপচেষ্টা এবং দেশে বিচারহীনতার যে সংস্কৃতি শুরু হয়েছিল, জাতির পিতা হত্যাকান্ডের বিচার হবার মাধ্যমে আজকে জাতি তার থেকে মুক্তি পেয়েছে। আর বারবার আঘাত আসার, হত্যা প্রচেষ্টার পরও এই দিনটি দেখবেন বলেই হয়তো সৃষ্টিকর্তা মহান রাব্বুল আলামিন তাঁকে বাঁচিয়ে রাখেন।

    অনুষ্ঠানে বাষ্পরুদ্ধ কন্ঠে রাসেলের জন্ম, দুরন্ত শৈশব এবং মৃত্যুকালীন ঘটনার মর্মস্তুুদ স্মৃতি রোমন্থন করেন প্রধানমন্ত্রী।-বাসস

    শেখ হাসিনাকে ২০৪১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় রাখতে হবে: হানিফ

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় অস্ত্র আহ্বান করে পরিহার প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বের ব্যবসা যুদ্ধ শান্তিপূর্ণ স্লাইডার
    Related Posts
    Ashura

    আজ পবিত্র আশুরা

    July 6, 2025
    Bangladesh Team

    রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের জয়

    July 5, 2025
    ঝড়ের শঙ্কা

    সকালের মধ্যে যেসব জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা

    July 5, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Rajsi Verma

    Rajsi Verma: ULLU’s Sensation Who Redefined OTT Boldness in Indian Web Series

    Pierson Wodzynski: The Creative Mind Behind Engaging Pranks and Viral Adventures

    Pierson Wodzynski: The Creative Mind Behind Engaging Pranks and Viral Adventures

    Sapna Shah Viral Video: What You Must Know About This Online Controversy

    Sapna Shah Viral Video: What You Must Know About This Online Controversy

    King Bach: From Vine Sensation to Comedy Kingpin

    King Bach: From Vine Sensation to Comedy Kingpin

    iFixit DIY Repair Solutions: Leading the Global Repair Revolution

    iFixit DIY Repair Solutions: Leading the Global Repair Revolution

    IKEA India Home Solutions: Revolutionizing Affordable Sustainable Living

    IKEA India Home Solutions: Revolutionizing Affordable Sustainable Living

    Reusable Water Bottles | Top Eco-Friendly Hydration Solutions

    Reusable Water Bottles | Top Eco-Friendly Hydration Solutions

    Illy Coffee Innovations: A Leader in the Gourmet Coffee Industry

    Illy Coffee Innovations: A Leader in the Gourmet Coffee Industry

    How to Check Website Traffic for Free: Top Tools & Methods

    How to Check Website Traffic for Free: Top Tools & Methods

    Elmiene: The Soulful Voice Revolutionizing Modern R&B

    Elmiene: The Soulful Voice Revolutionizing Modern R&B

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.