Advertisement
করোনা আক্রান্ত দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশেই পরীক্ষার হার সবচেয়ে কম। আর তাই নিজের অজান্তেই উপসর্গ প্রকাশ পাইনি, এমন আশিভাগ মানুষই কোভিড-১৯ নিয়ে ঘুরছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা।
তারা বলছেন, বেশি বেশি পরীক্ষার মাধ্যমে সনাক্তকরন বাড়লে আক্রান্তদের আইসোলেশন নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে সংক্রমন কমিয়ে আনা সম্ভব।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে এখনো কোন ওষুধ স্বীকৃতি না দিলেও হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন বা ফ্যাভিডিরাভিসহ বেশ কয়েকটি ওষুধ নিয়ে আশাবাদী গবেষকরা।
এই ওষুধগুলো উৎপাদনে স্বক্ষম বাংলাদেশও। ফলে আক্রান্তের প্রাথমিক পর্যায়ে এগুলো ব্যবহারের মাধ্যমে রোগীকে সুস্থ্য করে তোলা এবং মৃত্যুহার কমিয়ে আনা সম্ভব বলে মনে করছেন এই বিশেষজ্ঞরা।
এই মুহূর্তে চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ সুরক্ষা ও সামাজিক সম্মান নিশ্চিতের উপরও জোর দিচ্ছেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।



