Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home যেভাবে শুরু হলো জি২০ সম্মেলন
    মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার

    যেভাবে শুরু হলো জি২০ সম্মেলন

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কMarch 11, 20236 Mins Read
    Advertisement

    মহসীন হাবিব: অতি সম্প্রতি ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে (এবং বেঙ্গালুরুতে) উদ্বোধন হয়ে গেল জি২০ সম্মেলনের। জি২০ হলো বিভিন্ন মহাদেশের প্রভাবশালী ১০টি দেশ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি সংগঠন। এ বছর, এই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ফোরামের সভাপতিত্বের দায়িত্ব নিয়েছে ভারত। এবার অনুষ্ঠিত জি২০ সম্মেলনের লোগো ছিল পদ্ম ও বিশ্ব। গত বছরই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এ লোগো এবং অনুষ্ঠানের থিম আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছিলেন। থিম ছিল ‘এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’। সংস্কৃত হিতোপদেশ থেকে নেওয়া বসুধৈব কুটুম্বকম, যার অর্থ এক বিশ্ব, একই পরিবার। আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ভারত সভাপতিত্বের দায়িত্ব পালন করবে।

    গত বছর ইন্দোনেশিয়া ছিল স্বাগতিক দেশ। ৩০ নভেম্বরের পর দায়িত্ব গ্রহণ করবে ব্রাজিল এবং তার পরের বছর দক্ষিণ আফ্রিকা। এ সময়ের মধ্যে ভারত ২০০টি সভার আয়োজন করবে। জি২০ সম্মেলনে অতিথি দেশ বা সদস্য নয় এমন কিছু দেশকেও নিমন্ত্রণ জানানো হয়। ফলে বাংলাদেশও ছিল আন্তরিকভাবে নিমন্ত্রিত। ফোরামে আইএমএফ, বিশ্বব্যাংকসহ অর্থনীতিবিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়। সাধারণত রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধান, অর্থমন্ত্রী বা পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায় থেকে প্রতিনিধিত্ব হিসেবে যোগদান করে থাকেন। বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তারাও অংশগ্রহণ করেন। আলোচনার মূল বিষয় থাকে সাধারণত বৈশ্বিক অর্থনীতি, জলবায়ু পরিবর্তন এবং টেকসই উন্নয়ন। কিন্তু ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ চলছে এবং ইউক্রেনকে ঘিরে বিশ্ব প্রায় দুই ভাগে বিভক্ত হওয়ার উপক্রম হয়েছে, তাই মূল বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়িয়েছিল এ যুদ্ধ। ফলে কোনো সম্মিলিত ঘোষণা ছাড়াই এবারের সম্মেলনের উদ্বোধনী পর্ব শেষ হয়েছে।

    তবে গত বছরের ইন্দোনেশিয়ার বালিতে অনুষ্ঠিত সম্মেলনের চেয়ে এবারের সম্মেলন ছিল ভিন্নমাত্রার। উল্লেখ্য, ১৯৯৯ সালে জি২০-এর যাত্রা শুরু হয়। কানাডার তৎকালীন অর্থমন্ত্রী এবং পরবর্তীকালে প্রধানমন্ত্রী পল মার্টিনকে প্রথম চেয়ারম্যান নিযুক্ত করা হয় এবং তৎকালীন জার্মানির অর্থমন্ত্রী হ্যান্স আইখেন প্রথম মিটিং উদ্বোধন করেন, যেহেতু জার্মানি ছিল হোস্ট কান্ট্রি। যাত্রা শুরুর পর প্রথম দিকে অনিয়মিত হলেও ২০০৮ সাল থেকে এ সম্মেলন নিয়মিত হয়ে আসছে এবং এর গুরুত্ব ও প্রভাব বেড়ে চলেছে।

    ভারতে এবারের সম্মেলনের আয়োজন ছিল অত্যন্ত দক্ষতাপূর্ণ, পেশাদারিত্বে পরিপূর্ণ এবং সবার প্রতি আন্তরিকতায় ভরপুর। সে কথা জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী উল্লেখ করে বলেছেন, সভাপতির দায়িত্বে থাকা ভারত খুবই ইন্টারেস্টিং ড্রাফট উপস্থাপন করেছে। তবে এ ধরনের সম্মেলনের আপ্যায়ন, ম্যানেজমেন্টের আন্তরিকতা এক বিষয় আর আলোচনার আন্তরিকতা ভিন্ন বিষয়। তথাপি ভারত দুই কূলই মোটামুটি সামলে উঠতে পেরেছে বলা যায়। মোটামুটি বলা এ কারণে যে, প্রত্যক্ষ কোনো ইতিবাচক ফলাফল এ সম্মেলন থেকে পাওয়া যায়নি, যা কি না বিশ্ব রাজনীতির জন্য এখন অতি প্রয়োজনীয় হওয়া সত্ত্বেও অসম্ভব হয়ে উঠেছে, বিশেষ করে ইউক্রেন যুদ্ধকে ঘিরে।

       

    একটা বিষয় এ সম্মেলনে প্রকট হয়ে দেখা দিয়েছে। তা হলো, বিশ্বনেতারা পরিষ্কার তিনটি ভাগে ভাগ হয়ে যার যার এজেন্ডা তুলে ধরতে চেষ্টা করেছেন। এ তিনটি ভাগ হলো—১. পশ্চিমা জোট, অর্থাৎ রাশিয়া-চীনবিরোধী দেশগুলো, যারা যে কোনো মূল্যে ইউক্রেন থেকে রাশিয়ার সম্পূর্ণ অপসারণ চায়; ২. গ্লোবার সাউথ, অর্থাৎ উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রতিনিধিরা, যারা জলবায়ু পরিবর্তন ও অর্থনৈতিক মন্দা থেকে দ্রুত নিষ্কৃতি চায় এবং ৩. চীন ও রাশিয়া, যারা পশ্চিমের প্রভাব থেকে অপরাপর বিশ্বকে মুক্ত করতে চায়।

    পশ্চিমা দেশগুলোর একটা চাপ ছিল যেন স্বাগতিক দেশ ভারতও ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য রাশিয়াকে দায়ী করে বিবৃতি দেয়। কিন্তু ১৪০ কোটি মানুষের দেশ ভারতের প্রতিনিধিদের হুট করে কোনো পক্ষে বিবৃতি দেওয়াটা মোটেই সহজ নয়। ভারতীয় নেতাদের বহু বাস্তবতা মাথায় রেখে পথ চলতে হয়। সেইসঙ্গে ভারতই হচ্ছে উন্নয়নশীল বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রতিনিধি। তাই চুলপরিমাণ ভুল না করে, ভুল অবস্থানে পা না ফেলে ভারত অত্যন্ত সুকৌশলে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে। ভারত বুঝতে পেরেছে, গ্লোবাল সাউথের স্বার্থ রক্ষাই তার প্রধান কাজ—ইউরোপ ও আমেরিকার সঙ্গে মিলে অথবা রাশিয়া-চীনের পক্ষে অবস্থান নেওয়া ভারতের কাজ নয়। আর সেই অবস্থান ধরে রাখতে যতটা মুখ খোলা দরকার, তা করতে কুণ্ঠিত হয়নি। এ পর্যায়ে ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছেন, ‘ইউরোপের সমস্যা গোটা বিশ্বের সমস্যা, কিন্তু গোটা বিশ্বের সমস্যা ইউরোপের সমস্যা নয়—এ ধারণা থেকে ইউরোপকে বের হয়ে আসতে হবে।’

    তার এ উক্তি আমাদের মতো ভুক্তভোগী দেশগুলোর জন্য ছিল স্বস্তিদায়ক। বাস্তবতা হলো, ইউক্রেন যুদ্ধে অর্থনৈতিক ধাক্কা প্রতিটি উন্নয়নশীল দেশকে ভোগ করতে হচ্ছে। যুদ্ধ শুরুর পর ইউএস ডলারের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে, রাশিয়ার রুবলের মূল্য বেড়েছে। কিন্তু উন্নয়নশীল প্রতিটি দেশকে মুদ্রাস্ফীতি-মূল্যস্ফীতিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। সুতরাং গ্লোবাল সাউথের নিজেদেরই এত বড় বড় সমস্যায় নিয়ে মাথা ঘামাতে হচ্ছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধে তাদের নাক গলানো হবে বিলাসিতা। সুতরাং উন্নয়নশীল বিশ্বের কাছে এ যুদ্ধ অনাকাঙ্ক্ষিত হলেও তারা শুধু নিজেদের সমস্যাই তুলে ধরতে পারে। আর সে কাজটিই করতে চেষ্টা করেছে ভারত, ভিয়েতনাম, লাওস ও ব্রাজিলের মতো দেশগুলো।

    তবে ভারত গ্লোবাল সাউথের প্রতিনিধিত্বের পাশাপাশি নিজেদের মাঝামাঝি অবস্থানের ইমেজ মোটামুটি ধরে রাখতে পারলেও গোটা সম্মেলনে বডি ল্যাঙ্গুয়েজ কিন্তু ইউক্রেন প্রশ্নে ভাগ হয়ে গিয়েছিল। কে, কার সমর্থক তা পরিষ্কার বোঝা গেছে। জি২০ সাইডলাইনের একটি ফোরামে (রাইসিনা ডায়লগ) রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ কথা বলার সময় যখন বলেন যে, ‘এই যুদ্ধ আমাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে’—ঠিক তখনই অংশগ্রহণকারীদের একটি বড় অংশ উচ্চৈঃস্বরে হাসতে থাকে; কিন্তু সবাই না। বরং তিনি যখন যুক্তরাষ্ট্রের ডাবল স্ট্যান্ডার্ড বা দ্বিমুখী আচরণের উল্লেখ করে কথা বলেন, ইরাক এবং আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, তখন এক দল তাকে হাততালি দিয়ে স্বাগত জানায়।

    সে যাই হোক, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অনেক বিষয়েই ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন। বহুপাক্ষিকতা যে একটি সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে, সে কথা উল্লেখ করে তিনি পরিষ্কার ভাষায় বলেছেন, বিশ্বনেতারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যুদ্ধ ঠেকাতে এবং সবপক্ষের স্বার্থরক্ষায় আন্তর্জাতিক সহযোগিতা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। মোদি তার উদ্বোধনী ভাষণে উন্নয়নশীল দেশগুলোর খাদ্য ও জ্বালানি নিরাপত্তার কথা উল্লেখ করেছেন। ঋণে জর্জরিত হওয়ার বিষয় উল্লেখ করেছেন। ধনী দেশগুলোর কারণে উন্নয়নশীল দেশ যে জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক ফলাফল ভোগ করছে সে কথা উল্লেখ করেছেন। কিন্তু দুঃখের বিষয়, ইউরোপ ও আমেরিকার প্রতিনিধিদের মধ্যে অন্য কোনো বিষয়ের চেয়ে ইউক্রেন যুদ্ধকেই বড় করে তুলে ধরার প্রবণতা দেখা গেছে। অস্বাভাবিক নয়, কারণ এ যুদ্ধ বিশ্ব রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটের প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেইসঙ্গে গ্লোবাল সাউথের বিশাল জনগোষ্ঠী যে নীরব যুদ্ধের সম্মুখীন, সেটা সঠিক গুরুত্বের সঙ্গে আলোচনায় আসাটাও কম গুরুত্বপূর্ণ ছিল না।

    যার যার সমস্যা সে সে বোঝে। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কথায় সুর মিলিয়ে এ কথা বলা আবশ্যক, ইউরোপের ভাবনার সঙ্গে তাল না মিলিয়ে নিজেদের সমস্যা নিজেদের দেখাই সবচেয়ে বুদ্ধির কাজ। ভারত এ যুদ্ধ না চাইলেও তাকে কিছু বাস্তবতা অবশ্যই ১৪০ কোটি মানুষের স্বার্থে দেখতে হবে, সেটাই স্বাভাবিক। আজ ভারত যদি রাশিয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান নিত তাহলে জ্বালানি মূল্য এমন এক স্তরে গিয়ে পৌঁছাত যে, ভারতের অর্থনীতির ভারসাম্য রক্ষাই কঠিন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াত। অথচ এত বড় বাজার অস্থিতিশীল হয়নি শুধু জ্বালানি আমদানি নিশ্চিত করতে পারার কারণেই।

    এ কথা অস্বীকারেরও কোনো জায়গা নেই যে, রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের রয়েছে পরীক্ষিত বন্ধুত্ব। সেই শীতল যুদ্ধের সময় থেকেই। এখনো ভারতের সবচেয়ে বড় অস্ত্রের সরবরাহ আসে রাশিয়া থেকে। ভারতের কৌশলগত ও নিরাপত্তা প্রশ্নে রাশিয়া থেকে এস৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পাচ্ছে। এর প্রয়োজনীয়তা শুধু এ অঞ্চলের ভূরাজনীতি সম্পর্কে যারা ওয়াকিবহাল তারা জানেন। কথা হলো, গ্লোবাল সাউথের ছোট ছোট দেশ ইচ্ছা করলেই ভারতের মতো অবস্থান নিতে পারে না। কিন্তু তারা ভুক্তভোগী। তাই গ্লোবাল সাউথের বড় প্রতিনিধি হিসেবে ভারত যদি সফল হয়, তাহলে গ্লোবাল সাউথের ক্ষুদ্র ও দুর্বল দেশগুলো জালে কিছু ফাটল দেখতে পাবে, যে ফাটল দিয়ে নিজেরা বের হওয়ার সুযোগ পাবে।

    লেখক: সাংবাদিক ও সাহিত্যিক

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    জি২০ মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার যেভাবে শুরু সম্মেলন হলো
    Related Posts
    এনসিপি

    ‘এনসিপি এক বছরে যতটা শক্তিশালী হওয়ার কথা ছিল, তা অর্জন করতে পারেনি’

    September 19, 2025
    মির্জা ফখরুল

    মানুষের কাছে না গেলে বিপ্লব সম্ভব নয় : মির্জা ফখরুল

    September 19, 2025
    চরমোনাই পীর

    অভ্যুত্থানের পর ইসলামের পক্ষে রাজনৈতিক ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে: চরমোনাই পীর

    September 19, 2025
    সর্বশেষ খবর
    আইফোন ১৭

    আইফোন ১৭ প্রি-অর্ডারে ট্রেড-ইন গোলযোগ, অ্যাপল ও টি-মোবাইল সমাধানে তৎপর

    আইফোন ১৭

    আইফোন ১৭ কেনার পর যা করবেন

    আইফোন ১৭ রিভিউ

    আইফোন ১৭ রিভিউ: সাবটেল অথচ দৃষ্টিনন্দন ফ্ল্যাগশিপ

    Arrest

    বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৮৪৯ জন

    brett james cause of death

    Brett James Cause of Death: Country Songwriter Dies at 57

    optical illusion best

    Optical illusion: কি দেখতে পাচ্ছেন? এটি বলে দেবে আপনার ব্যক্তিত্ব কেমন

    BCS

    ৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত

    Gen V Dean Cipher powers

    A Theory About Dean Cipher’s Powers in Gen V Season 2

    disney cruise line

    Disney Cruise Line Launches 40% Discount on Fall 2025 Sailings

    Joyroom Mobile Accessories: Leading Global Tech Innovation

    Joyroom Mobile Accessories: Leading Global Tech Innovation

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.