Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home যেসব কারণে ‘কম খরচে নির্বাচনের দেশ’ জার্মানি
    আন্তর্জাতিক

    যেসব কারণে ‘কম খরচে নির্বাচনের দেশ’ জার্মানি

    Shamim RezaSeptember 13, 20213 Mins Read

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তুলনা করলে জার্মানিতে নির্বাচনী প্রচারণার খরচ বেশ কম। গত মার্কিন নির্বাচনে প্রার্থীরা খরচ করেছেন প্রায় সাড়ে চৌদ্দ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা এক নতুন রেকর্ড। সে তুলনায় ২০১৭ সালে জার্মানির জাতীয় নির্বাচনের সময় দলগুলো নির্বাচনী প্রচারণায় সবমিলিয়ে খরচ করেছে ৯২ মিলিয়ন ইউরো। যদিও দুই দেশেই অনলাইন প্রচারণা এবং দলের বিভিন্ন সমাবেশে চাকচিক্য আনতে খরচ ক্রমশ বাড়ছে, তা সত্ত্বেও জার্মানি নির্বাচনে খরচের বিবেচনায় এখনো আমেরিকার অনেক অনেক পেছনে রয়ে গেছে। খবর ডয়চে ভেলের।

    Advertisement

    ইউরোপের দেশটিতে নির্বাচনী প্রচারণায় খরচ কম হওয়ার পেছনে কারণ মূলত দুটি। ১. বড় দলগুলোর জন্য রাষ্ট্রীয় তহবিল। ২. রাজনৈতিক দলের অর্থের উৎসে কড়া নিয়ন্ত্রণ।

    জার্মানিতে নির্বাচনী প্রচারণায় কীভাবে অর্থায়ন করা হয়?
    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক দলের বাজেট এবং নির্বাচনী প্রচারণার বাজেট আলাদা হিসেবে বিবেচনা করা হলেও জার্মানিতে বিষয়টি আলাদা নয়। অর্থাৎ একটি দলকে তার বাৎসরিক বাজেট থেকেই নির্বাচনী প্রচারণার অর্থ ব্যয় করতে হবে।

    জার্মানিতে রাজনৈতিক দলগুলোকে জনগণের দেওয়া করের টাকা থেকে সহায়তা দেওয়া হয়। ২০২১ সালে দলগুলো এভাবে মোট ২০০ মিলিয়ন ইউরো পাচ্ছে। নির্বাচনী প্রচারণার জন্য এখান থেকে টাকা খরচ করতে পারবে দলগুলো।

    দলগুলোকে কারা টাকা দেয়?

    করদাতা, নানা দলের সদস্যসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং একক ব্যক্তি রাজনৈতিক দলগুলোকে অর্থ সহায়তা করে থাকে। রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের খরচ এবং তাদের নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর জন্য একটি ফান্ড তৈরি করে। এই ফান্ডে সরকারের সাহায্য যা মূলত করদাতাদের অর্থ, দলের সদস্যদের দেওয়া ফি এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির দেয়া দান যোগ হয়। জার্মানির সব বড় দলই সরকারি সাহায্য পায়, তবে কোন দল কত টাকা পাবে সেটা নির্ভর করে আঞ্চলিক, জাতীয় এবং ইইউ পর্যায়ের নির্বাচনে সেই দল কতটা সাফল্য পেয়েছে তার ওপর।

    রাজ্য পর্যায়ের নির্বাচনে একটি দল অন্তত এক শতাংশ ভোট পেলে কিংবা ইইউ বা জাতীয় নির্বাচনে অন্তত শূণ্য দশমিক পাঁচ শতাংশ ভোট পেলে একটি দল সরকারি সহায়তা পাওয়ার উপযুক্ত হিসেবে বিবেচিত হয়।

    সরকার তখন সেই দলকে প্রথম চার মিলিয়ন ভোটের ক্ষেত্রে ভোটপ্রতি এক দশমিক শূণ্য ছয় ইউরো দেয়। এরপরের ভোটগুলোর জন্য দেওয়া হয় ভোটপ্রতি ৮৭ সেন্ট বা ৮৭ টাকা। এ ছাড়া প্রতিটি দল সদস্যদের কাছ থেকে যত ইউরো ফি পায় সেটির ভিত্তিতে ইউরোপ্রতি ৪৫ সেন্ট দেয় সরকার। আর কোনো দলের পাওয়া ব্যক্তিগত অর্থসাহায্য বা দানের ক্ষেত্রে তিন ৩০০ ইউরো অবধি ইউরো প্রতি ৪৫ সেন্ট দেওয়া হয় সরকারি তহবিল থেকে।

    একটি দলকে একজন কত টাকা পর্যন্ত সহায়তা করতে পারে?

    জার্মানির অনেক মহাসড়কে যেমন কোনো গতিসীমা নেই, তেমনি একটি দলকে একজন ব্যক্তি বা একটি প্রতিষ্ঠান কত টাকা দান করতে পারবে তারও কোনো সীমা নেই। তবে, যদিও সীমা নেই, তারপরও বাস্তবতা হচ্ছে, দলগুলো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে খুব বেশি টাকা পায় না।

    কোনো প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি যদি কোনো দলকে ৫০ হাজার ইউরোর বেশি দান করে, তাহলে সেটা সংসদকে জানানো হয় এবং সংসদ তখন তাদের নাম, ঠিকানাসহ দানের বিস্তারিত ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে।

    ২০২১ সালে এভাবে একটি দলকে সবচেয়ে বেশি অর্থ দেয়া ব্যক্তি একজন সফটওয়্যার ডেভেলপার। তিনি গ্রিন পার্টিকে ১০ লাখ ইউরো দান করেছেন। এক্ষেত্রে অবশ্য একটি ফাঁক এখনো রয়ে গেছে। কোনো প্রতিষ্ঠান চাইলে একটি রাজনৈতিক দলের সুনির্দিষ্ট কোনো কর্মসূচি স্পন্সর করতে পারে। স্পন্সরশিপের এই বিষয়টি দলের বাজেটে অন্তর্ভূক্ত না করলেও চলে। জার্মানির বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো অনেক দলের ইভেন্ট এভাবে স্পন্সর করে।

    জার্মানিতে নির্বাচনী প্রচারণায় খরচ কম কেন?

    জার্মানিতে রাজনৈতিক দলগুলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় রাজনৈতিক প্রচারণায় অনেক কম অর্থ খরচ করে। যুক্তরাষ্ট্রে যেমন নির্বাচনের আগে কয়েক মাস ধরে ফোন কল, ইমেল এবং টেলিভিশনে আক্রমণাত্মক বিজ্ঞাপন প্রচার করে ভোটারদের কাছে টানার চেষ্টা করে বিভিন্ন দল, জার্মানিতে সেসব দেখা যায় না।

    ইউরোপের কেন্দ্রের এই দেশটির রাজ্য ও জাতীয় কর্তৃপক্ষ নির্বাচন শুরুর মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে রাজনৈতিক দলগুলোকে বিলবোর্ড এবং পোস্টার টাঙানোর অনুমতি দেয়। আর নির্বাচনের একমাস আগে থেকে দলগুলো রেডিও এবং টেলিভিশনে কতক্ষণ এবং কী পরিমাণ বিজ্ঞাপন প্রচার করতে পারবে তাও নিয়ন্ত্রণ করা হয়। ফলে এখাতে দলগুলের বাড়তি খরচের সুযোগ নেই।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    ডলারের দরপতনে রেকর্ড

    ডলারের দরপতনে রেকর্ড, ১৯৭৩ সালের পর সবচেয়ে খারাপ অবস্থা

    July 2, 2025
    Boddo

    উত্তরসূরি নিয়ে দালাই লামার শপথ

    July 2, 2025
    ইরানের পরমাণু

    ইরানের পরমাণু বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী আবিষ্কার

    July 2, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Buy Hosting with Free Domain Name - Unlock Unlimited Potential

    Buy Hosting with Free Domain Name – Unlock Unlimited Potential

    ওয়েব সিরিজ

    সম্পর্কের জটিলতা ও রোমান্সে ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, একা দেখার জন্য সেরা!

    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি :৩ জুলাই, ২০২৫

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট: ৩ জুলাই, ২০২৫

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম: বাংলাদেশে আজ স্বর্ণের মূল্য কত?

    Milk

    কোন প্রাণীর দুধ পান করলে মদের মতো নেশা হবে

    Immi: The Phenomenon Redefining Global Collaboration

    Immi: The Phenomenon Redefining Global Collaboration

    Adah Sharma

    নাক ভেঙেছে আদাহ শর্মার

    Honor India: Pioneering Smartphone Innovation

    Honor India: Pioneering Smartphone Innovation

    Ministry of Public Administration

    পাঁচ উপ-সচিবের দফতর রদবদল

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.