Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home যেসব খাতে বিনিয়োগ করলে আয়কর কম দিতে হবে
    অর্থনীতি-ব্যবসা

    যেসব খাতে বিনিয়োগ করলে আয়কর কম দিতে হবে

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কNovember 21, 20238 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : চলতি অর্থ বছরে বাংলাদেশের কোনো নাগরিক যে আয় করেছেন তার ওপর রিটার্ন দাখিল করতে হবে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে। আর গত ৩০ জুনের মধ্যে যারা আয়ের একটি অংশ বিনিয়োগ বা দান করেছেন তারা এবার কর রেয়াত সুবিধা পাবেন।

    যেসব খাতে বিনিয়োগ করলে আয়কর কম দিতে হবে

    কর রেয়াত বলতে কর কমানো বা কর কম দেয়াকে বোঝায়। বিনিয়োগ বা দান হল কর রেয়াতের বৈধ উপায়।

    প্রতি বছর জুলাই থেকে পরের বছরের জুন পর্যন্ত এই ১২ মাসের আয়ের ওপর কর বসে। এই সময়ের মধ্যে বিনিয়োগ করলে কর রেয়াত পাওয়া যায়।

    জাতীয় রাজস্ব বোর্ড অনুমোদিত নির্ধারিত কয়েকটি খাতে বিনিয়োগ এবং দানে উৎসাহিত করার জন্য সরকার ওই সমস্ত বিনিয়োগ এবং দানের ওপর এই ছাড় দিয়ে থাকে। যার মাধ্যমে করের পরিমাণ বহুলাংশে কমানো যায়।

    এবারে দেশের ২০টি খাতে বিনিয়োগ ও দান করলে কর রেয়াত সুবিধা দেয়ার কথা বলা হয়েছে। এরমধ্যে বিনিয়োগের নতুন একটি খাত যুক্ত হয়েছে এবং আরেকটি বিনিয়োগ খাতে রেয়াতের সীমা বৃদ্ধি পেয়েছে।

    এ ব্যাপারে এনবিআর এর কর নীতি উইং এর দ্বিতীয় সচিব মোহিদুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, ‘এবারে যারা ইউভার্সাল পেনশন স্কিমে বিনিয়োগ করেছেন, তারা সেই বিনিয়োগের ওপরে কর রেয়াত পাবেন। আগে এই সুবিধা ছিল না। এছাড়া ডিপিসে বিনিয়োগের পরিমাণ বছরে আগে ৬০ হাজার ছিল এখন সেটা ১ লাখ ২০ হাজার টাকা করা হয়েছে। এ দুটি খাত বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ, ফলে করদাতারা লাভবান হবেন।’

    করযোগ্য আয়ের হিসাব
    কেউ তার আয়ের ওপর কতো ছাড় পাবেন সেটা জানতে শুরুতে করযোগ্য আয় হিসেব করে নিতে হবে। এরপর বের করতে হবে এর ওপর সর্বোচ্চ কতো টাকা বিনিয়োগ বা দানের সুযোগ আছে।

    যেমন একজন ব্যক্তি বছরে যে বেতন ভাতা পান তার মোট আয় থেকে চিকিৎসা ভাতা, বাড়ি ভাড়া, যাতায়াত ইত্যাদি বাদ যাবে। কারণ এগুলো কর বহির্ভূত আয়।

    সেই সাথে আয়কর নির্দেশিকা অনুযায়ী করমুক্ত যে ঊর্ধ্ব সীমা বেঁধে দেয়া হয়েছে সেটাও বাদ যাবে। এরপর যা থাকবে সেটাই করযোগ্য আয়।

    যেমন, এবারে করমুক্ত আয়কর সীমা সাড়ে ৩ লাখ টাকা করা হয়েছে।

    নারী ও ৬৫ বছর বা তদূর্ধ্ব বয়সের করদাতাদের করমুক্ত আয় সীমা ৪ লাখ টাকা। প্রতিবন্ধীদের করমুক্ত আয়সীমা ৪ লাখ ৭৫ হাজার টাকা।

    যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য করমুক্ত আয়সীমা ৫ লাখ টাকা এবং তৃতীয় লিঙ্গের করদাতাদের করমুক্ত আয়সীমা ৪ লাখ ৭৫ হাজার টাকা করা হয়েছে।

    সে হিসেবে, ‌একজন ব্যক্তির প্রথম সাড়ে ৩ লাখ টাকার ওপর কোনো কর দিতে হবে না।

    পরবর্তী ১ লাখ টাকার ওপর পাঁচ শতাংশ, তার পরের ৩ লাখ টাকায় ১০ শতাংশ, পরবর্তী ৪ লাখ টাকায় ১৫ শতাংশ, এর পরের ৫ লাখ টাকার ওপর ২০ শতাংশ ও বাকি আয়ের ওপর ২৫ শতাংশ আয়কর দিতে হবে।

    সে হিসেবে ওই ব্যক্তির যদি বার্ষিক আয় ১০ লাখ টাকা হয় তাহলে তার আয়ের মধ্যে সাড়ে ৩ লাখ টাকার ওপর কর নেই।

    তাহলে করযোগ্য আয় হল বাকি সাড়ে ৬ লাখ টাকা। এর মধ্যে প্রথম ১ লাখ টাকার ওপর কর বসবে পাঁচ শতাংশ। এর মানে, এই স্তরে করের পরিমাণ ৫ হাজার টাকা।

    বাকি সাড়ে ৫ লাখ টাকার মধ্যে ৩ লাখের ওপর ১০ শতাংশ হারে কর বসবে। করের পরিমাণ হবে ৩০ হাজার টাকা।

    কর আরোপের পরবর্তী স্তরের বাকি আড়াই লাখ টাকার ওপর কর বসবে ১৫ শতাংশ হারে। করের পরিমাণ হবে ৩৭ হাজার ৫০০ টাকা।

    সব মিলিয়ে ওই ব্যক্তির প্রযোজ্য কর দাঁড়াবে ৭২ হাজার ২৫ টাকা।

    রেয়াতের হিসাব
    আয়কর আইনজীবী মোহাম্মদ কামরুল আলম জানান, একজন করদাতা তার মোট করযোগ্য আয়ের ২০ শতাংশ বিনিয়োগ করতে পারবেন।

    ওই বিনিয়োগকৃত অর্থের ১৫ শতাংশ কর রেয়াত পাবেন। অর্থাৎ সেই পরিমাণ টাকা প্রদত্ত ট্যাক্স থেকে বাদ যাবে।

    এখন ওই ব্যক্তির করযোগ্য আয় যেহেতু ১০ লাখ টাকা তাহলে তিনি বিনিয়োগ করতে পারবেন তার এই আয়ের ২০ শতাংশ বা ২ লাখ টাকা।

    তিনি পুরো ২ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে তার ১৫ শতাংশ অর্থাৎ ৩০ হাজার টাকা কর রেয়াত পাবেন।

    সে হিসেবে ওই ব্যক্তির প্রযোজ্য মোট কর ৭২ হাজার ২৫ টাকা থেকে এই ৩০ হাজার টাকা রেয়াত পাবেন।

    এক্ষেত্রে তার করের পরিমাণ কমে ৪২ হাজার ৫০০ হাজার টাকায় দাঁড়াবে।

    আয়কর নির্দেশিকা অনুযায়ী, সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত কর রেয়াতের সুযোগ নেয়া যাবে।

    সে হিসেবে ১০ লাখ টাকা অথবা মোট করযোগ্য আয়ের ৩ শতাংশ অথবা মোট প্রকৃত বিনিয়োগের ১৫ শতাংশ এই তিন এর মধ্যে যেটি ছোট সেটি তার জন্য কর রেয়াত, যা তার মোট প্রদেয় আয়কর থেকে বাদ যাবে।

    তবে, এই শর্ত শুধুমাত্র পুরনো করদাতা অর্থাৎ, যিনি এর আগে আয়কর রিটার্ন দাখিল করেছেন তাদের জন্য প্রযোজ্য হবে।

    বিনিয়োগের এই তথ্য বার্ষিক আয়-ব্যয়ের বিবরণী বা রিটার্ন জমার দেয়ার সময়সীমার মধ্যে জমা দিলে কর ছাড় পাওয়া যায়।

    বিনিয়োগের খাত
    আয়কর নির্দেশিকা অনুসারে একজন করদাতার বিনিয়োগ ও দানের খাতগুলো হলো,
    জীবন বীমার প্রিমিয়াম।
    সরকারি কর্মকর্তার প্রভিডেন্ট ফান্ডে চাঁদা।
    স্বীকৃত ভবিষ্যৎ তহবিলে নিয়োগকর্তা ও কর্মকর্তার চাঁদা।
    কল্যাণ তহবিল ও গোষ্ঠী বীমা তহবিলে চাঁদা।
    সুপার এনুয়েশন ফান্ডে প্রদত্ত চাঁদা।
    যেকোনো তফসিলি ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ডিপোজিট পেনশন স্কিমে বার্ষিক সর্বোচ্চ ১ লাখ ২০ হাজার টাকা বিনিয়োগ।
    যেকোনো সিকিউরিটিজ ক্রয়ে সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ।
    বাংলাদেশের স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ার।
    স্টক, মিউচুয়াল ফান্ড বা ডিবেঞ্চারে বিনিয়োগ।
    বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ।
    জাতির জনকের স্মৃতি রক্ষার্থে নিয়োজিত জাতীয় পর্যায়ের প্রতিষ্ঠানে অনুদান
    যাকাত তহবিলে দান।
    জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত কোনো দাতব্য হাসপাতালে দান। এরমধ্যে রয়েছে আহসানিয়া ক্যান্সার হাসপাতাল, আইসিডিডিআরবি, সাভারে পক্ষাঘাতগ্রস্তদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কেন্দ্র ‘সিআরপি’, ঢাকা আহসানিয়া মিশন ক্যান্সার হাসপাতাল।

    এছাড়া প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে স্থাপিত প্রতিষ্ঠানে, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি রক্ষার্থে নিয়োজিত জাতীয় পর্যায়ের কোনো প্রতিষ্ঠান, আগা খান ডেভেলপমেন্ট নেটওয়ার্কে, সরকার অনুমোদিত জনকল্যাণমূলক বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশে দান কর রেয়াতের আওতায় পড়বে।

    তবে এরমধ্যে সবচেয়ে প্রচলিত পাঁচটি বিনিয়োগ খাত হলো জীবন বীমা, ডিপিএস, সঞ্চয়পত্র, প্রভিডেন্ট ফান্ড, শেয়ার ও ট্রেজারি বন্ড।

    জীবন বীমা
    সাধারণত মানুষের মৃত্যুজনিত ও জীবন সম্পর্কিত ঝুঁকি থাকলে ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার জন্য জীবন বীমা করা হয়।

    যে করদাতা নিজের নামে জীবন বীমা করেছেন এবং নিয়মিত প্রিমিয়াম দিচ্ছেন। তার সেই প্রিমিয়ামের টাকা বিনিয়োগ হিসেবে ধরে কর রেয়াতের সুবিধা নেয়া যাবে।

    তবে এই সুবিধা শুধুমাত্র জীবন বীমার ক্ষেত্রেই পাওয়া যাবে, কোনো শিক্ষা বীমা, স্বাস্থ্য বীমা, বৃত্তি বীমা, পেশাগত কোন বীমা, ঝুঁকিগত দুর্ঘটনা বীমা এর আওতায় পড়বে না।

    এবং ওই জীবন বীমা অবশ্যই করদাতার নামে হতে হবে। এমনটাই জানিয়েছেন কর আইনজীবী মোহাম্মদ কামরুল আলম।

    জীবন বীমার ক্ষেত্রে কর রেয়াতের সর্বোচ্চ সীমা পলিসি মূল্যের ১০ শতাংশ পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে।

    ডিপিএস
    বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অন্যতম জনপ্রিয় খাত হল ডিপোজিট পেনশন স্কিম বা ডিপিএস।

    প্রতি মাসে ব্যাংক হিসাবে নির্দিষ্ট অংকের অর্থ জমা দিয়ে একটি নির্দিষ্ট সময় পরে ভালো অঙ্কের টাকা উত্তোলন করা যায়।

    এবারে এই ডিপিএসে বিনিয়োগের সীমা গত অর্থ বছরের দ্বিগুণ বা ১ লাখ ২০ হাজার টাকা করা হয়েছে।

    তাই কেউ যদি প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত ডিপিএস করেন, অর্থাৎ বছরে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত জমা দেন, তাহলে সেই পুরো অর্থ কর রেয়াতের জন্য বিবেচিত হবে।

    অথবা কারো যদি নিজের নামে ৫ হাজার করে দুটি ডিপিএস থাকে, সেক্ষেত্রে তারাও এই সুবিধা পাবেন।

    সঞ্চয়পত্র
    নিরাপদ সঞ্চয় এবং মুনাফার হার বেশি থাকায় বাংলাদেশে বিনিয়োগের আরেকটি প্রচলিত খাত হলো সঞ্চয়পত্র।

    সঞ্চয়পত্র ইস্যু করে থাকে বাংলাদেশ সরকার, তাই মেয়াদ শেষে মুনাফাসহ বিনিয়োগকৃত টাকা ফেরত পাওয়ার নিশ্চয়তা থাকে।

    পাশাপাশি এই খাতে নির্দিষ্ট হারে বিনিয়োগের মাধ্যমে কর কমানোর সুযোগ রয়েছে।

    কোনো করদাতার করযোগ্য আয় যদি হয় ১০ লাখ টাকা, এর মধ্যে তিনি আয়ের ২০ শতাংশ বা ২ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র কিনলে তিনি তার প্রদেয় করের ওপর সর্বোচ্চ ছাড় পাবেন।

    যে বছর বিনিয়োগ করবেন শুধুমাত্র ওই বছরেই তার ওপর কর রেয়াত সুবিধা নিতে পারবেন।

    তবে তিনি যে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করবেন তার অর্থ মেয়াদ পূর্তির আগে উত্তোলন করা যাবে না।

    সহজ করে বললে, যদি কেউ পাঁচ বছর মেয়াদী সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করেন তাহলে সেটা মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত ভাঙানো যাবে না।

    ওই সময়ের আগে কেউ নগদায়ন করে ফেললে করদাতা যে টাকার কর রেয়াত সুবিধা নিয়েছিলেন তা বাতিল হয়ে যাবে।

    প্রভিডেন্ট ফান্ড
    চাকরির বেতনের বাইরে আরো যেসব আর্থিক সুবিধাদি থাকে তারমধ্যে অন্যতম হচ্ছে প্রভিডেন্ট ফান্ড।

    সাধারণত প্রতিমাসে কর্মকর্তা কর্মচারীদের বেতনের একটি নির্দিষ্ট অংশ জমা রাখে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তা হয় মূল বেতনের সাত থেকে ১৫ শতাংশের মধ্যে।

    প্রতিমাসে যে পরিমাণ টাকা ফান্ডে জমা হবে, ঠিক সমপরিমাণ অর্থ চাকরিদাতা ওই ব্যক্তির নামে ওই ফান্ডে জমা দেবে।

    অর্থাৎ কোনো ব্যক্তির আয় থেকে যদি প্রতি মাসে ২ হাজার টাকা প্রভিডেন্ট ফান্ডে জমা করা হয় তাহলে চাকরিদাতা ওই ব্যক্তির নামে আরো ২ হাজার টাকা জমা করবে।

    এতে ফান্ডের পরিমাণ বড় হয় এবং সেই অর্থ ঝুঁকিবিহীন নিরাপদ খাতে বিনিয়োগ করা হয় যেন প্রাপ্ত মুনাফা যোগ করে ফান্ডের আকার আরো বাড়ে।

    প্রভিডেন্ট ফান্ডে এই জমা টাকার অর্জিত সুদের ওপর কর ছাড় রয়েছে।

    জমার পরিমাণ যাই হোক এই ফান্ড ওই ব্যক্তির নামেই জমা হয় অর্থাৎ তিনিই এর মালিক থাকেন। চাকরি ছাড়ার পর তাকে পুরো অংশটি বুঝিয়ে দেয়া হয়।

    তবে এই ফান্ডের অর্থ কর্মীরা চাইলেই যখন তখন তুলে নিতে পারেন না, চাইলে তারা ঋণ নিতে পারেন। পুরো ব্যবস্থাটি আইনের আওতায় পরিচালিত হয়।

    ট্রেজারি বন্ড, শেয়ার
    সরকারি সিকিউরিটিজ ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ করে সেইসাথে শেয়ারবাজারে টাকা খাটিয়ে একদিকে যেমন মুনাফা পাওয়া যায় সেইসাথে একে বিনিয়োগ খাত হিসেবে দেখিয়ে কর রেয়াতও পাওয়া যায়।

    এক্ষেত্রে ব্যাংক বা শেয়ার বাজার থেকে বাংলাদেশ সরকার ইস্যুকৃত ট্রেজারি বন্ড কিনতে হবে। ট্রেজারি বন্ডের ক্ষেত্রে কর রেয়াতের সর্বোচ্চ সীমা ৫ লাখ টাকা।

    শেয়ারের ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করতে হবে শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ার কেনার ওপর।

    কেউ যদি গত বছরের শেয়ার বিক্রি করে আবার নতুন করে শেয়ার কেনেন তাহলে এ বছর অতিরিক্ত যে টাকা বিনিয়োগ করা হবে সেই নতুন বিনিয়োগকৃত টাকার ওপর কর রেয়াত পাওয়া যাবে।

    শেয়ারে বিনিয়োগের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এখানে কর রেয়াতের কোনো ঊর্ধ্ব সীমা নেই।

    এছাড়া মিউচুয়াল ফান্ড, ইউনিট ফান্ড বা ডিবেঞ্চারে বিনিয়োগ করে কর রেয়াত পাওয়া যেতে পারে। এক্ষেত্রে কর রেয়াতের সর্বোচ্চ সীমা ৫ লাখ টাকা।

    সূত্র : বিবিসি

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘আয়কর অর্থনীতি-ব্যবসা কম করলে খাতে দিতে বিনিয়োগ যেসব হবে
    Related Posts
    Boshir

    যুক্তরাষ্ট্রের সম্মতিতে গোপন চুক্তি প্রকাশ করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

    August 3, 2025
    Fixed deposit

    ফিক্সড ডিপোজিটের পরিবর্তে ১০টি বিকল্প দিচ্ছে আরও ভালো রিটার্ন!

    August 2, 2025
    পূবালী ব্যাংক

    সঞ্চিত টাকার ৮০% পর্যন্ত ঋণ সুবিধা, পূবালী ব্যাংকের বিশেষ সঞ্চয় পরিকল্পনা!

    August 2, 2025
    সর্বশেষ খবর
    grow a garden cooking recipes roblox

    Grow a Garden Roblox Cooking Recipes: All New Dishes for the Chris P. Bacon Event

    Grow a garden taco fern

    How to Get Taco Fern in Grow a Garden: Unlock Rare Prismatic Seeds and Boost Profits Fast

    Fried Mutation

    Grow a Garden Fried Mutation Guide: How to Unlock This 8x Multiplier

    Faridganj

    টানা ৪০ দিন জামাতে নামাজ আদায় করে বাইসাইকেল পেল ৩২ শিশু-কিশোর

    IDEMITSU Honda India Talent Cup

    Tejash BA Dominates Honda Talent Cup Round 2 with Electrifying Coimbatore Victory

    Jenna Ortega movies

    Jenna Ortega’s Top 7 Impactful Movie Performances Revealed

    US Russia nuclear submarine

    যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

    Tears on a Withered Flower Chapter 64

    Tears on a Withered Flower Chapter 64 Release Date Confirmed for August 8, 2025

    humanoid robot

    Humanoid Robot Loads Laundry in Real Home: Figure’s Breakthrough Demo

    Netflix documentary "Filthy Rich"

    Netflix’s “Filthy Rich” Documentary Surges Amid White House Epstein Controversy

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.