লাইফস্টাইল ডেস্ক : চুলের দৈর্ঘ্য যেমনই হোক, ঘন চুলের চাহিদা কখনওই কমে না। ছোট করে কেটে রাখা ঘাড় ছোঁয়া ছেলেদের চুল হোক, বা কোমর ছাড়ানো এক রাশ লম্বা চুল— চুলের ঘনত্ব কমতে শুরু করলে সকলের কপালেই চিন্তার ভাঁজ পড়ে। মেয়েরা কমবেশি চুলের যত্ন নিলেও বেশির ভাগ ছেলেই চুলের যত্নের প্রতি উদাসীন থাকেন। ফলস্বরূপ মাথায় টাক পড়তে শুরু করে। খাওয়াদাওয়ায় অনিয়ম চুল পড়ার সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। জেনে নিন চুল পড়ার সমস্যা রুখতে কোন কোন খাবার এড়িয়ে চলবেন।
রোগ সারাতে কবিতার ছন্দে থেরাপি এ শহরেও
চিনি: স্বাস্থ্যের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর চিনি। বেশি চিনি খেলে যেমন সহজেই ওজন বেড়ে যায়, তেমনই বয়সের আগে টাক পড়ে যাওয়ার প্রবণতাও দেখা যায় এই চিনির জন্যই। চিনি ছাড়ার পাশাপাশি মিষ্টি, কেক, কুকিজ়, চকোলেট খাওয়ার পরিমাণেও লাগাম টানা জরুরি।
ময়দা: ময়দা দিয়ে তৈরি খাবার যাতে বেশি পরিমাণে গ্লাইসেমিক রয়েছে, চুলের স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এই খাবারগুলো বেশি খেলে হরমোনের গণ্ডগোল হয় এবং তাতে চুল পড়া আরও বেড়ে যায়। তাই রোজের ডায়েটে কেক, পাউরুটি, পাস্তা, নুডল্স, পিৎজ়া যত কম রাখা যায়, ততই ভাল।
মদ: চুলে মূলত যে প্রোটিন থাকে, সেটা কেরাটিন। বেশি পরিমাণে মদ খেলে প্রোটিনের উপর একটা খারাপ প্রভাব পড়ে। এতে চুলে ঔজ্জ্বল্য কমে যায়, চুল পড়ে যাওয়ার সমস্যাও বেড়ে যায়।
ডায়েট সোডা: বাজার চলতি যে কোনও বোতলের ঠান্ডা পানীয় বেশি খেলে চুলের স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব পড়ে। যদি অস্বাভাবিক বেশি চুল পড়ে, তা হলে এক-দু’মাস সোডা জাতীয় কোনও পানীয় না খেয়ে দেখতে পারেন, কোনও পরিবর্তন হচ্ছে কি না।
ফাস্ট ফুড: চপ-সিঙাড়া, এগরোল, চিপ্স, বার্গার, ফ্রেঞ্চ ফ্রাইজের মতো খাবার যাঁরা বেশি খান, তাঁদের চুলের অবস্থা খুব বেশি দিন ভাল থাকার সম্ভাবনা কম। বেশি তেল, নুন, বা ময়দা দিয়ে তৈরি খাবার যত কম খাবেন, তত চুলের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
Get the latest News first— Follow us on Zoombangla Google News, Zoombangla X(Twitter) , Zoombangla Facebook, Zoombangla Telegram and subscribe to our Zoombangla Youtube Channel.