Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home রজব ও জুমার দিনের ফজিলত: কোরআন-হাদিসে বিশেষ গুরুত্ব
ধর্ম ডেস্ক
ইসলাম ধর্ম

রজব ও জুমার দিনের ফজিলত: কোরআন-হাদিসে বিশেষ গুরুত্ব

ধর্ম ডেস্কTarek HasanNovember 21, 20256 Mins Read
Advertisement

মুমিনের ইবাদতের কিছু বিশেষ মৌসুম রয়েছে। যে মৌসুমগুলোতে একজন মুমিন অল্প আমলেও অধিক সাওয়াবের অধিকারী হতে পারেন। তার মধ্য থেকে একটি অন্যতম মাস হলো রজব মাস। আর শুক্রবার সপ্তাহের সেরা দিন। জুমা নামে পবিত্র কুরআনে একটি সুরা রয়েছে। আর ইসলামের দৃষ্টিতে জুমার দিনটি অনেক বরকতময় ও তাৎপর্যপূর্ণ।মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালা এ দিনকে অন্যান্য দিনের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন। পবিত্র কোরআন ও হাদীসে জুমার দিনের বহু ফজিলত বর্ণিত হয়েছে।আল্লাহ তায়ালা এই দিনের প্রতি গুরুত্ব দিয়ে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন‘মুমিনগণ! জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর ইবাদতের জন্য দ্রুত যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ করো। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা বোঝ।’ (সূরা জুমুআ : ০৯)।

জুমার নামাজ

হাদীসে বলা হয়েছে, আব্দুল্লাহ্ ইবনে ইউসুফ (রা.) ও আবু হুরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন জানাবত (ফরজ) গোসলের মত গোসল করে সালাতের জন্য আগমণ করে, সে যেন একটি উট কোরবানী করল। যে ব্যক্তি দ্বিতীয় পর্যায়ে আগমণ করে, সে যেন একটি গাভী কোরবানী করল। যে ব্যক্তি তৃতীয় পর্যায়ে আগমণ করে, সে যেন একটি শিং বিশিষ্ট দুম্বা কোরবানী করল। চতুর্থ পর্যায়ে যে আগমণ করে সে যেন একটি মুরগী কোরবানী করল। পঞ্চম পর্যায়ে যে আগমণ করল সে যেন একটি ডিম কোরবানী করল। পরে ইমাম যখন খুতবা প্রদানের জন্য বের হয় তখন ফেরেশতাগণ জিকির শোনার জন্য হাজির হয়ে থাকেন। ইসলামি শরিয়তের বিধানে জুমার দিনের মাহাত্ম্য সীমাহীন। এই দিন মানব জাতির আদি পিতা- হজরত আদম (আ.) এর দেহের বিভিন্ন অংশ সংযোজিত বা জমা করা হয়েছিল বলেই দিনটির নাম জুমা রাখা হয়েছে। জুমার দিনকে আল্লাহ তায়ালা সীমাহীন বরকত দ্বারা সমৃদ্ধ করেছেন। এটি সপ্তাহের সেরা দিন। নবী করিম (সা.) ইরশাদ করেন, সর্বাপেক্ষা উত্তম ও বরকতময় দিন হচ্ছে জুমার দিন। এই পবিত্র দিনে হজরত আদম (আ.) কে সৃষ্টি করা হয়েছিল এবং এই দিনে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয়। (মুসলিম শরিফ)।

এছাড়াও হাদীস শরিফে জুমার দিনকে সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলে ঘোষণা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, জুমা তোমাদের পারস্পরিক দেখা সাক্ষাত ও সাপ্তাহিক ঈদের দিন। জুমার আগের রাত্রিটিও বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। হাদীস শরিফে বলা হয়েছে, জুমার পূর্ববর্তী রাতে বনি আদমের সমস্ত আমল মহান আল্লাহ তায়ালার দরবারে পেশ করা হয়। (বুখারি, আহমদ)। জুম্মার দিন বিশেষ মর্যাদাবান ও তাৎপর্যপূর্ণ হওয়ার কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম কারণ হলো- এ দিনে বিশেষ একটি বরকতময় সময় এমন আছে, বান্দা তখন কল্যাণের যা-ই দোয়া করে আল্লাহ তায়ালা কবুল করেন। রাসূল সা. প্রশ্ন করলেন, এতে জুম্মার দিনে আমাদের জন্য কী আছে? হজরত জিবরাইল আমিন বলেন, এতে এমন এক সময় রয়েছে, সে সময় কেউ নিজের কোনো নেক মাকসুদ পূরণের জন্য দোয়া করলে তা নিঃসন্দেহে কবুল হয়। (মুসান্নাফ ইবনে আবি শায়বা, চতুর্থ খ-, ১৫৫-নং পৃষ্ঠা) হজরত আবু হুরায়রা রা: বর্ণিত- তিনি বলেন, রাসূল সা: বলেন, ‘অবশ্য জুমার দিনে এমন একটি সময় আছে তখন কোনো মুসলিম বান্দা আল্লাহর কাছে কল্যাণকর কিছু কামনা করলে অবশ্যই তাকে তা দেয়া হয়’ (বুখারি, মুসলিম)।

পবিত্র জুমার দিনের আদব : জুমা মুসলমানের সাপ্তাহিক ঈদের দিন। এ দিনের অনেক ফজিলত ও গুরুত্বের কথা হাদিসে এসেছে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘এটা শুক্রবার, যে দিনের মাধ্যমে আল্লাহতায়ালা আমাদের পূর্ববর্তী জাতি থেকে পৃথক করেছেন। ইহুদিদের জন্য বিশেষ ইবাদতের দিন ছিল শনিবার, খ্রিস্টানদের জন্য ছিল রোববার। যখন আল্লাহতায়ালা আমাদের প্রেরণ করলেন, তখন শুক্রবারকে জুমার দিন হিসেবে পালন করতে নির্দেশ দিলেন।’ (মুসলিম, হাদিস : ১৭৯৭)।

জোহরের বদলে জুমা ফরজ : শুক্রবার জোহরের পরিবর্তে জুমার দু’রাকাত নামাজ ফরজ। এটিকে জোহরের চার রাকাত ফরজ নামাজের স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে। তারিক ইবনে শিহাব (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘ক্রীতদাস, নারী, নাবালেগ বাচ্চা ও অসুস্থ ব্যক্তি ছাড়া সব মুসলমানের ওপর জুমার নামাজ জামাতে আদায় করা অপরিহার্য।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ১০৬৭; মুসতাদরিকে হাকিম, হাদিস : ১০৬২; আস সুনানুল কাবির, হাদিস : ৫৫৮৭)। সালমান (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিনে সুন্দর করে গোসল করবে, এরপর তেল ব্যবহার করবে এবং সুগন্ধি নেবে, তারপর মসজিদে গমন করবে, দুই মুসল্লির মাঝে জোর করে জায়গা নেবে না, ইমামের সঙ্গে নামাজ আদায় করবে এবং ইমাম যখন খুতবা দেবেন, চুপ করে মনোযোগসহ শুনবে, দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়কার তার সব গোনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৭৯)।

রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা কাহফ পাঠ করবে, একটি নুর তার পা থেকে আসমান পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। হাশরের দিনে এ নুর তার জন্য আলো হবে। এক জুমা থেকে অপর জুমা পর্যন্ত তার গোনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।’ (মুসতাদরিকে হাকিম, হাদিস : ২১২৫)। আল্লাহতায়ালা পবিত্র কুরআনে বলেন, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিনে যখন (জুমার) নামাজের আজান দেওয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের দিকে ছুটে যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ করো। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা অনুধাবন করো।’ (সুরা জুমা, আয়াত : ৯)। রাসুল (সা.) বলেন, ‘জুমার দিনে যে ব্যক্তি গোসল করে জুমার নামাজের জন্য যায় এবং সামর্থ্যানুযায়ী নামাজ আদায় করে, এরপর ইমাম খুতবা শেষ করা পর্যন্ত নীরব থাকে, এরপর ইমামের সঙ্গে নামাজ আদায় করে, তার এ জুমা থেকে পরবর্তী জুমা পর্যন্ত এবং অতিরিক্ত আরও তিন দিনের গোনাহ মাফ করে দেওয়া হয়।’ (মুসলিম, হাদিস : ২০২৪)। জুমার খুতবার সময় যে অমনোযোগী থাকল বা নিজেকে অন্য কাজে ব্যস্ত রাখল, সে নিশ্চয়ই মন্দ কাজ করল। রাসুল (সা.) বলেন, ‘সে জুমার কোনো প্রতিদান পাবে না।’ (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ৭১৯)। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি খুতবার সময় অপরকে কথা না বলতে বা নীরব থাকতে বলল, সেও জুমায় কোনো প্রতিদান পাবে না।’ (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ২০৩৩)।

খুতবা শোনা ওয়াজিব। রাসুল (সা.) খুতবার সময় কথা বলতে নিষেধ করেছেন। আবু হুরায়রাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘জুমার দিন যখন তোমার পাশের মুসল্লিকে চুপ থাকো বলবে, অথচ ইমাম খুতবা দিচ্ছেন, তা হলে তুমি একটি অনর্থক কথা বললে। (বুখারি, হাদিস: ৯৩৪, মুসলিম, হাদিস: ৮৫১)। খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও বরকতময় সত্ত্বেও অনেকে জুমার নামাজে অবহেলা করে। অযথা ও বিনা কারণে কখনও জুমার নামাজ না পড়া ঠিক নয়। এ ব্যাপারে শরিয়তে কঠোর সতর্কবাণী এসেছে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃত পর পর তিন জুমা পরিত্যাগ করে, আল্লাহতায়ালা তার অন্তরে মোহর এঁটে দেন।’ (বুখারি, হাদিস: ১০৫২; তিরমিজি, হাদিস: ৫০২; মুসলিম, হাদিস: ১৯৯৯)। জুমার ফরজের পরবর্তী সুন্নত অনেকে ছেড়ে দেয়। অথচ আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মাঝে যে জুমার নামাজে শরিক হলো, সে যেন জুমার নামাজ (দু’রাকাত) শেষে চার রাকাত সুন্নত নামাজ আদায় করে।’ (মুসলিম, হাদিস : ২০৩৩)।

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘জুমার দিনে এমন একটি সময় আছে, যখন কোনো মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কিছু প্রার্থনা করলে আল্লাহ অবশ্যই তাকে তা দান করেন।’ (মুসলিম, হাদিস : ৮৫২; মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ৭১৫১; আস সুনানুল কুবরা, হাদিস : ১০২৩৪)। জুমার দিনে দোয়া কবুল হওয়ার সময়ের ব্যাপারে ৪৫টি মতামত পাওয়া যায়। তবে সর্বাধিক প্রসিদ্ধ মত হলো, আসরের নামাজের পর থেকে মাগরিব পর্যন্ত দোয়া কবুলের সময়। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘জুমার দিনের কাক্সিক্ষত সময় হলো আসরের পর থেকে সূর্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত।’ (মুসনাদে ইবনে আবি শায়বা, হাদিস : ৫৪৬০; তিরমিজি, হাদিস : ৪৮৯)। খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও বরকতময় সত্ত্বেও অনেকে জুমার নামাজে অবহেলা করে। অযথা ও বিনা কারণে কখনো জুমার নামাজ না পড়া ঠিক নয়। এ ব্যাপারে শরিয়তে কঠোর সতর্কবাণী এসেছে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃত পরপর তিন জুমা পরিত্যাগ করে, আল্লাহতায়ালা তার অন্তরে মোহর এঁটে দেন।’ (বুখারি, হাদিস : ১০৫২; তিরমিজি, হাদিস : ৫০২; মুসলিম, হাদিস : ১৯৯৯)।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
‘ও ইসলাম কোরআন-হাদিসে গুরুত্ব জুমার দিনের ধর্ম ফজিলত বিশেষ রজব
Related Posts
ভূমিকম্পে দোয়া

ভূমিকম্প হলে যে দোয়া পড়তে বলেছেন বিশ্বনবী

November 21, 2025
ঈমান

ঈমান ও ইসলামের সম্পর্ক

November 20, 2025
মুমিন

রোগ-ব্যাধি মুমিনের পাপমোচনের মাধ্যম

November 19, 2025
Latest News
ভূমিকম্পে দোয়া

ভূমিকম্প হলে যে দোয়া পড়তে বলেছেন বিশ্বনবী

ঈমান

ঈমান ও ইসলামের সম্পর্ক

মুমিন

রোগ-ব্যাধি মুমিনের পাপমোচনের মাধ্যম

নামাজ

পরিবার-পরিজন ও অধীনস্থদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

হজ পালনের সুযোগ

নিবন্ধন শেষ ২০২৬ সালের হজের, ৭৮ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি যাচ্ছেন হজে

দাঁড়িয়ে প্রস্রাব

কোন ব্যক্তির জন্য কি দাঁড়িয়ে পেশাব করা জায়েয?

জুমার দিন

জুমার দিনের ৫ বিশেষ ইবাদত

মানুষ

মানুষের মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

কিয়ামত

কোরআন ও হাদিসের আলোকে কিয়ামতের ভয়াবহতা

সহনশীলতা

ইসলামে ধর্মীয় সহনশীলতা

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.