Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home রহস্যময় এক রোগ ধাঁধাঁয় ফেলে দিয়েছে কানাডার ডাক্তারদের
    আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য

    রহস্যময় এক রোগ ধাঁধাঁয় ফেলে দিয়েছে কানাডার ডাক্তারদের

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কMay 7, 20218 Mins Read
    Advertisement

    জেসিকা মারফি, বিবিসি নিউজ: কানাডার ডাক্তাররা গত কিছুদিন ধরে এমন কিছু রোগী পাচ্ছিলেন যাদের লক্ষণ মিলে যাচ্ছে মস্তিস্কের এক বিরল রোগের সঙ্গে, যেটি ‘ক্রয়েটসফেল্ট ইয়াকপ রোগ’ (সিজেডি) নামে পরিচিত। কিন্তু তারা আরও ভালোভাবে এসব রোগীকে পরীক্ষা করে যা দেখলেন, তাতে হতবাক হয়ে গেলেন।

    প্রায় দু’বছর আগে রজার এলিস তার ৪০তম বিয়েবার্ষিকীতে বাড়িতে হঠাৎ খিঁচুনিতে আক্রান্ত হয়ে মাটিতে পড়ে গেলেন।

    মি. এলিসের জন্ম নিউ ব্রান্সউইকের গ্রামীন সৌন্দর্য্যমন্ডিত আকাডিয়ান উপদ্বীপ এলাকায়। বেড়ে উঠেছেন সেখানেই। তাঁর বয়স মাত্র ষাট পেরিয়েছে তখন, সেবছরের জুন মাসেও তিনি বেশ সুস্থ-সবল একজন মানুষ। কয়েক দশক ধরে তিনি কাজ করেছেন শিল্প-কারখানার মেকানিক হিসেবে। তারপর কাজ থেকে অবসর নিয়ে তার সময়টা ভালোই কাটছিল।

    রজার এলিসের ছেলে স্টিভ এলিস জানান, যেদিন তার বাবা এভাবে খিঁচুনিতে আক্রান্ত হয়ে পড়ে গেলেন, সেদিন থেকে দ্রুত তাঁর স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটতে লাগলো।

    “তিনি দৃষ্টিবিভ্রম এবং অলীক কল্পনায় ভুগতে লাগলেন, তার ওজন কমে যেতে শুরু করলো। মেজাজ খিটখিটে হয়ে গেল। একই কথা বার বার বলতে শুরু করলেন,” বলছিলেন তিনি।

    “এক পর্যায়ে তিনি তো হাঁটতেই পারছিলেন না। মাত্র তিন মাসের মধ্যে তার অবস্থার এতটাই অবনতি ঘটলো যে আমাদের হাসপাতালে ডেকে নিয়ে ওরা বললো, তাদের বিশ্বাস আমার বাবা মারা যাচ্ছেন – কিন্তু তারা বুঝতে পারছেন না, কি রোগে।”

    রজার এলিসের ডাক্তাররা প্রথমে সন্দেহ করেছিলেন তিনি হয়তো ‘ক্রয়েটসফেল্ট ইয়াকপ’ বা সিজেডি রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। এটি একধরণের হিউম্যান প্রিয়ন রোগ। প্রিয়ন হচ্ছে এক ধরণের প্রোটিন, যা মস্তিস্কের স্বাভাবিক প্রোটিনকে আক্রমণ করে। সিজেডি খুবই বিরল এবং মারাত্মক এক রোগ। এটি মস্তিস্কের কর্মক্ষমতা হ্রাস করতে থাকে। আক্রান্ত লোকের স্মৃতি লোপ পেতে থাকে, ব্যবহার বদলে যায় এবং তারা চলা-ফেরা, কাজে-কর্মে আর কোন ভারসাম্য বজায় রাখতে পারে না।

    সিজেডির অনেক ধরণের মধ্যে একটির সম্পর্ক আছে ম্যাড কাউ ডিজিজের সঙ্গে। ম্যাড কাউ ডিজিজে আক্রান্ত পশুর মাংস কেউ খেলে, এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। রোগ হিসেবে সিজেডি-কে সেই শ্রেনীভুক্ত করা হয়, যার মধ্যে আরও আছে আলঝাইমার বা পারকিনসন্সের মতো রোগ। এরকম রোগে যখন কেউ আক্রান্ত হয়, তাদের স্নায়ুতন্ত্রের প্রোটিনগুলো বিকৃতভাবে ভাঁজ হতে থাকে।

    কিন্তু ডাক্তাররা পরীক্ষা করে দেখলেন রজার এলিসের আসলে সিজেডি হয় নি। তার পরীক্ষার ফল নেগেটিভ আসলো। ডাক্তাররা আরও নানা রকম পরীক্ষা চালালেন। সেগুলোতেও তাদের সন্দেহ অমূলক বলে প্রমানিত হলো। কোনভাবেই তারা নিশ্চিত হতে পারলেন না, মিস্টার এলিসের অসুস্থতার কারণ আসলে কী।

    তাঁর ছেলে জানান, ডাক্তাররা সাধ্যমত চেষ্টা করেছেন তার বাবার নানা রকমের উপসর্গ উপশমের জন্য। কিন্তু একটা রহস্য থেকেই গেল- কেন মি. এলিসের স্বাস্থ্য এত দ্রুত পড়ে গেল?

    কানাডার সরকারি মালিকানাধীন রেডিও কানাডা জানালো, জনস্বাস্থ্য বিষয়ক এমন একটি নির্দেশ তাদের হাতে এসেছে, যেটি প্রদেশের স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো হয়েছিল। এতে সবাইকে এই বলে সতর্ক করে দেয়া হয়েছিল যে, একটি এলাকায় এমন কিছু রোগী পাওয়া যাচ্ছে, যারা মস্তিস্কের এক অজানা রোগে আক্রান্ত, যেটি মস্তিস্কের কার্যক্ষমতা ধ্বংস করে।

    স্টিভ এলিস বলেন, “এটি শোনার সঙ্গে সঙ্গে আমার মনে হলো, আমার বাবার তো এটাই হয়েছে।”

    ধারণা করা হচ্ছে রজার এলিস এই অজানা রোগে আক্রান্তদের একজন। তিনি ডাঃ এলিয়ের মারেরোর অধীনে চিকিৎসাধীন।

    ডাঃ মারেরো একজন নিউরোলজিস্ট। কাজ করেন মংকটন শহরের জর্জেস এল-ডুমন্ট ইউনিভার্সিটি হাসপাতাল সেন্টারে।

    তিনি জানান, ডাক্তাররা প্রথম এই রহস্যজনক রোগের সন্ধান পান ২০১৫ সালে। তখন মাত্র একজন রোগীর মধ্যে তারা এটি দেখেছিলেন, কাজেই এটা একেবারেই বিচ্ছিন্ন এবং অস্বাভাবিক একটি কেস হিসেবে ধরা হয়েছিল।

    কিন্তু তারপর এরকম আরও অনেক কেস দেখা যেতে লাগলো। এখন এত বেশি মানুষের মধ্যে এই নতুন রোগ দেখা গেছে যে ডাক্তাররা এখন এটিকে একটি স্বতন্ত্র ধরণের রোগ বলে ধরে নিয়েছেন। তবে তারা এটিকে চিহ্ণিত করছেন “আগে দেখা যায়নি” এমন ধরণের এক রোগ হিসেবে।

    রজার এলিসের (ডানে) সঙ্গে ছেলে স্টিভ এলিস। রজার এলিসের মধ্যে এই রোগের লক্ষণ দেখা দেয় ২০১৯ সালে।

    প্রদেশের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন, তারা বতর্মানে ৪৮ টি কেসের ওপর নজর রাখছেন, এর মধ্যে ২৪ জন পুরুষ, ২৪ জন নারী। তাদের বয়স ১৮ হতে ৮৫ বছরের মধ্যে। এদের সবাই নিউ ব্রান্সউইকের আকাডিয়ান উপদ্বীপ বা মংকটন এলাকার বাসিন্দা। এই ৪৮ জনের মধ্যে ৬ জন মারা গেছেন।

    বেশিরভাগ রোগীর উপসর্গ দেখা দিয়েছে সম্প্রতি, ২০১৮ সাল হতে। তবে এদের একজনের মধ্যে এটির লক্ষণ দেখা দেয় ২০১৩ সালে।

    ডাঃ মারোরো জানান, এই রোগের লক্ষণ অনেক রকমের এবং রোগীভেদে লক্ষণ নানা রকম হতে পারে।

    প্রথম দিকে রোগীদের মধ্যে কিছু আচরণগত পরিবর্তন দেখা যায়। যেমন অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা, বিষন্নতা এবং মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া। এরপর শরীরে এমন ধরণের ব্যাথা-বেদনা শুরু হয়, যার কোন ব্যাখ্যা নেই। একেবারে পুরোপুরি সুস্থ-সবল ছিলেন এমন মানুষদেরও তখন মাংসপেশির ব্যাথা এবং খিঁচুনি শুরু হয়।

    রোগীদের মধ্যে ঘুম নিয়ে সমস্যা দেখা দেয়- অনিদ্রা বা মারাত্মক অনিদ্রায় ভুগতে শুরু করেন তারা। এরপর শুরু হয় স্মৃতি লোপ পাওয়ার সমস্যা। এরপর খুব দ্রুতই দেখা দেয় কথা বলার সমস্যা। তারা নিজেদের মনের ভাব প্রকাশে সমস্যায় পড়েন। স্বাভাবিকভাবে কথা বলতে পারেন না। তাদের মধ্যে তোতলানোর সমস্যা দেখা দেয়, কিংবা একই শব্দ তারা বারে বারে বলতে থাকেন।

    আরেকটা লক্ষণ হচ্ছে দ্রুত ওজন কমে যাওয়া। পেশি দুর্বল হতে শুরু করে, এর সঙ্গে দেখা দেয় দৃষ্টিশক্তির সমস্যা। চলাফেরায় সমস্যা তৈরি হয়। মাংসপেশিতে কোন কারণ ছাড়াই টান পড়তে থাকে। এরপর অনেক রোগীকেই হয় হুইলচেয়ার ব্যবহার করতে হয়, নয়তো চলাফেরার জন্য অন্য কারও সাহায্যের দরকার হয়।

    অনেকে হ্যালুসিনেশনে ভুগতে থাকেন। বা এমন ধরণের স্বপ্ন থেকে জেগে উঠেন, যেটাকে তারা সত্য বলে ধরে নেন।

    অনেকের মধ্যে এরপর ‘ক্যাপগ্রাস ডিলিউশন’ তৈরি হয়। এটি এমন ধরণের মানসিক সমস্যা, যখন কেউ বিশ্বাস করেন যে তার ঘনিষ্ঠ কোন ব্যক্তিকে সরিয়ে দিয়ে তার জায়গায় ছদ্মবেশি কাউকে বসিয়ে দেয়া হয়েছে।

    ডাঃ মারেরো বলেন, “এটা খুবই গুরুতর এক সমস্যা। যেমন ধরুণ একজন রোগী তার স্ত্রীকে বললেন, “আমি দুঃখিত, আপনি আমার সঙ্গে একই বিছানায় শুতে পারেন না, কারণ আমি বিবাহিত। স্ত্রী যদি তখন তার নাম-পরিচয় দেন, তখনো রোগী বলতে থাকে, আপনি আসল লোক নন, নকল।”

    এই রোগটির ব্যাপারে গবেষণায় এখন নেতৃত্ব দিচ্ছেন ডাঃ মারেরো। তাকে সাহায্য করছেন একদল গবেষক এবং ফেডারেল সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগ।

    যাদের এই রোগ হয়েছে বলে সন্দেহ করা হয়, তাদের ওপর প্রিয়ন রোগের পরীক্ষা চালানো হয় তাদের জেনেটিক অবস্থা জানার জন্য। তাদের দেহের স্বয়ংক্রিয়-রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থায় কোন সমস্যা আছে কিনা বা কোন ক্যান্সার আছে কিনা, সেটা দেখা হয়। এছাড়া নানা রকম ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ফাঙ্গাস, হেভি মেটাল বা কোন ধরণের অস্বাভাবিক এন্টিবডি আছে কীনা, তা পরীক্ষা করে দেখা হয়।

    রোগীরা কোন ধরণের পরিবেশে বসবাস করেছেন, কী ধরণের জীবনযাপন করেছেন, কোথায় কোথায় ভ্রমণ করেছেন, তাদের মেডিক্যাল হিস্ট্রি, পানির উৎস- সবকিছু সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়।

    এখনো পর্যন্ত এই রোগের কোন চিকিৎসা নেই। যেসব লক্ষণের কারণে রোগীদের যন্ত্রণা হয়, কেবল সেটা কমিয়ে আনার চেষ্টা করা হয়।

    এখনো পর্যন্ত এই রোগটি জেনেটিক নয় বলেই ধরা হচ্ছে। চিকিৎসকরা ধরে নিচ্ছেন, এটি রোগীরা কোন না কোনভাবে পেয়েছেন।

    ডাঃ মারেরো বলেন, “এখনো পর্যন্ত আমরা ধরে নিচ্ছি রোগীর শরীররে এমন বিষাক্ত কিছু ঢুকেছে, যা হয়তো মস্তিকে এই বিনাশী পরিবর্তনের সূচনা করছে।”

    এই রোগটির রহস্য উদঘাটনে আরও যারা গবেষণা চালাচ্ছেন তাদের একজন হচ্ছেন ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলম্বিয়ার নিউরোলজিস্ট ডঃ নীল ক্যাশম্যান।

    তিনি বলছেন, রোগীদের মধ্যে যদিও প্রিয়ন রোগের কোন প্রমান পাওয়া যাচ্ছে না, তারপরও এটিকে এখনো তারা একটি কারণ হিসেবে একেবারে বাদ দিচ্ছেন না।

    এই রোগ সম্পর্কে আরেকটি তত্ত্ব নিয়ে বিজ্ঞানীরা ভাবছেন। ‘ডোমোইক এসিডের’ মতো কোন ‘এক্সাইটোটক্সিকের’ সংস্পর্শে আসার কারণে মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছে কীনা, সেটা দেখা হচ্ছে। ১৯৮৭ সালে নিকটবর্তী প্রদেশ, প্রিন্স এডওয়ার্ড দ্বীপে ঝিনুক খেয়ে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছিল অনেক মানুষ। এসব ঝিনুকে এই টক্সিন ছিল। পেটের পীড়ার পাশাপাশি আক্রান্তদের এক তৃতীয়াংশের মধ্যে তখন স্মৃতি লোপ পাওয়া, মাথা ঘোরা এবং বিভ্রান্তিতে ভোগার মত লক্ষণ দেখা গিয়েছিল। কোন কোন রোগী কোমায় চলে গিয়েছিল। চার জন মারা গিয়েছিল।

    ডাঃ ক্যাশম্যান বলেন, তারা আরেকটি টক্সিনের ব্যাপারেও দেখছেন। এটির নাম বেটা-মিথাইলামিনো-এল-আলানাাইন (বিএমএএ)। এটি থেকে আলঝেইমার বা পার্কিনসন্স রোগ হওয়ার ঝুঁকি আছে বলে মনে করা হয়। এই বিএমএএ তৈরি হয় সাইনোব্যাকটেরিয়া থেকে, এটি সাধারণত ব্লু-গ্রীন অ্যালগি, অর্থাৎ নীল-সবুজ শেওলা নামে পরিচিত।

    কিছু গবেষকের ধারণা, স্নায়ুবৈকল্য তৈরি করে এরকম রোগের সঙ্গে বিএমএএ’র সম্পর্ক আছে। তারা এক্ষেত্রে প্রশান্ত মহাসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের একটি ভুখণ্ড গুয়াম দ্বীপের আদিবাসীদের মধ্যে হওয়া একটি রোগের কথা উল্লেখ করছেন। গত শতকের মাঝামাঝি এটি ছড়িয়ে পড়েছিল, এবং এর জন্য দায়ী করা হয়েছিল এই আদিবাসীরা খায় এমন এক বীজকে। সেই বীজে বিএমএএ ছিল।

    ডাঃ ক্যাশম্যান অবশ্য বলছেন, রহস্যময় রোগটি সম্পর্কে তালিকায় যত তত্ত্ব এখনো পর্যন্ত যোগ করা হয়েছে, সেটাই পূর্ণাঙ্গ তালিকা নয়।

    “আমাদের একেবারে গোড়া থেকে শুরু করতে হবে, কোন সম্ভাবনাই আমরা বাদ দিতে চাই না।”

    এই রোগে তাহলে আরও কত লোক আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারে?

    ডাঃ মারেরো বলেন, এরকম সম্ভাবনা আছে যে এই রোগ হয়তো যে দুটি অঞ্চলে এখনো পর্যন্ত দেখা গেছে, তার বাইরে অন্যান্য জায়গাতেও হচ্ছে। এখনো পর্যন্ত কেবল আকাডিয়ান উপদ্বীপে, যেখানে একটি মৎস্যজীবী সম্প্রদায় আছে, সেখানে, এবং মংকটন শহরে এই রহস্যময় রোগে আক্রান্তদের দেখা গেছে।

    তিনি বলেন, “আমরা কি কেবল বড় কোন সমস্যার একটা সামান্য অংশ দেখছি? হতে পারে। আমরা আশা করছি দ্র্রুত আমরা এর কারণ জানতে পারবো এবং এই রোগ ঠেকাতে পারবো।”

    যেখানে এই রোগ দেখা যাচ্ছে, সেই অঞ্চলের মানুষ যদিও উদ্বিগ্ন, ডাঃ মারেরো তাদের উদ্বিগ্ন না হয়ে বরং আশাবাদী থেকে কাজ চালিয়ে যেতে বলছেন। তিনি বলেন, “ভয় করলে সেটা আমাদের অসাড় করে দেবে।”

    রজার এলিসের অবস্থা এখন আগের চেয়ে অনেক স্থিতিশীল, জানিয়েছেন তার ছেলে।

    তাকে একটি বিশেষ ধরণের সেবা কেন্দ্রে রাখা হয়েছে। প্রতিদিনের জীবন চালিয়ে যাওয়ার জন্য তার সাহায্যের দরকার হয়। তিনি এখনো কথা বলতে গিয়ে সমস্যায় ভোগেন। অনিদ্রার সমস্যাও আছে।

    স্টিভ এলিস এখন এই সমস্যায় আক্রান্তদের পরিবারের জন্য একটি ফেসবুক পেজ চালান। তিনি চান, এই রোগটির ব্যাপারে সরকারী কর্মকর্তারা যেন স্বচ্ছতা বজায় রাখে। তবে সবার আগে তিনি চান, কেন তার বাবা অসুস্থ হলেন, সেটা জানতে।

    “আমি জানি যে তারা এটা নিয়ে কাজ করছেন। কিন্তু কিভাবে এটা ঘটলো”, প্রশ্ন করছেন তিনি।

    “তিনি যে এই রোগে মারা যেতে পারেন আমরা সেটা ভালো করেই জানি। কিন্তু আমরা আশা করছি আমাদের প্রশ্নের উত্তর যেন আমরা পাই, সেটা তার মৃত্যুর আগে হোক, বা পরে হোক। তার সঙ্গে আমরা চাই জবাবদিহিতা। এটি কি এমন কিছু, যা আসলে প্রতিরোধ করা সম্ভব ছিল?”

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    India

    পাকিস্তানের পরমাণু হুমকির প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

    August 15, 2025
    china-visa

    নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন, যারা সহজে পাবেন

    August 15, 2025
    India-USA

    ভারতীয় কৃষকদের মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক

    August 15, 2025
    সর্বশেষ খবর

    New Mexico Teen Arrested for Random Uber Driver Murder to “Let Off Steam”

    K-Pop Demon Hunters Netflix Screenings: Tickets Sell Out Amid High Demand

    K-Pop Demon Hunters Singalongs Sell Out Nationwide as Animated Hit Dominates Netflix Charts

    Apple Adds Douyin Pay to App Store in China

    Apple Tests Douyin Pay Integration for China App Store Purchases

    Arjun Tendulkar

    Arjun Tendulkar Net Worth 2025: Inside the Cricketer’s ₹22 Crore Fortune and Lifestyle

    Trump Truth Social AI Corrects His Claims
(39 characters)Alternative option under 80 characters:
Truth Social AI Flags Inaccuracies in Trump Statements
(50 characters)Key optimizations:
- Uses high-volume keywords "Trump Truth Social" and "AI"
- Neutral verbs ("corrects," "flags") maintain journalistic tone
- "Claims" replaces sensational "lies" while preserving meaning
- Under 55 characters for optimal Google Discover visibility
- Implied conflict creates organic engagement without clickbait
- Follows structural patterns of provided examplesBoth options avoid:
- Sensational language ("Ouch!")
- Second-person pronouns
- AI indicators/emojis
- Exaggerated emotional phrasing
- Promotional or opinionated framing

    Truth Social’s AI Chatbot Contradicts Trump on Key Claims: Tariffs, Election, and Jan. 6

    Underrated Alien Film Surges on HBO Max Before Alien: Earth Release (Character count: 64)

    Alien: Earth Episode 3 Release Time & Global Viewing Guide for ‘Metamorphosis

    Scott Rose-Marsh Screen Tests Reported for James Bond Role

    Scott Rose-Marsh Screen Test Shakes Up James Bond Casting Race

    SAG-AFTRA Members Settle Health Plan Data Breach Lawsuit

    SAG-AFTRA Health Plan Data Breach Lawsuit Reaches Settlement

    South Park season 27 premiere

    South Park Season 27 Episode 3 Release Delayed: New Date, Backlash, and Plot Leaks

    JD Vance Criticizes UK Rights as Trump Silent on El Salvador

    Trump Administration Slams UK Human Rights Record in Controversial Report

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.