Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home রহস্যময়ী নারী হেলেনা জাহাঙ্গীরের অজানা কাহিনী
    মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার

    রহস্যময়ী নারী হেলেনা জাহাঙ্গীরের অজানা কাহিনী

    Zoombangla News DeskJuly 29, 20217 Mins Read
    Advertisement

    হেলেনা জাহাঙ্গীরেদলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, সরকার বিরোধী ষড়যন্ত্রে সংশ্লিষ্টতা, অনলাইন টিভি জয়যাত্রায় নিয়োগ দিয়ে জেলা-উপজেলা প্রতিনিধিদের কাছ থেকে চাঁদা নেওয়া, সংবাদ প্রকাশের জন্য টাকা নেওয়া, উগ্র আচরণ, জমি দখলসহ নানা অভিযোগে আলোচিত হেলেনা জাহাঙ্গীর। বিভিন্ন মহলে তাঁর পরিচয়ও ভিন্ন ভিন্ন, কখনো তিনি শিল্পপতি, ব্যবসায়ী, সাংবাদিক, লেখক, অনুমোদনহীন আইপি টিভি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট। সম্প্রতি আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক উপকমিটি থেকে বহিষ্কার হওয়া হেলেনা জাহাঙ্গীরের পরিচিতি একজন রহস্যময় নারী হিসেবে।

    হাওয়া ভবন ও বিএনপি কার্যালয়ে তিনি পরিচিত ছিলেন তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমানের বান্ধবী হিসেবে। সেই পরিচয়ে দাপুটেও ছিলেন বিএনপি মহলে। অভিযোগ রয়েছে, হেলেনা জাহাঙ্গীর জাতীয়তাবাদী মহিলা দল ঢাকা মহানগর কমিটির সহসভাপতি ছিলেন। দাপট দেখাতে গিয়ে ২০১৩ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়ে মির্জা আব্বাস গ্রুপের হাতে প্রহৃত হয়ে তিন দিন ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। এরপর মালয়েশিয়ায় চলে যান। পরবর্তী সময়ে তারেক রহমানের অনুসারীদের মধ্যস্থতায় দেশে ফিরে এসে মহিলা দলে সক্রিয় হন।

    হেলেনা জাহাঙ্গীরের বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি তাঁর অনেক আর্থিক দুর্নীতির খোঁজ পেয়েছেন সরকারের একটি বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা। সেসব তথ্য যাচাই-বাছাই করে পাওয়া তথ্যের বরাত দিয়ে গতকাল এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা কালের কণ্ঠকে বলেন, বিভিন্ন সময়ে হেলেনার নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের সত্যতা পাওয়া যাচ্ছে। এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই। বিভিন্ন সময় তাঁর মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এ রকম ব্যক্তির সংখ্যা অনেক। তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।

    হেলেনা জাহাঙ্গীর জয়যাত্রা নামে একটি আইপি টিভি ও জয়যাত্রা ফাউন্ডেশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। জয়যাত্রা ফাউন্ডেশনের অন্যতম পরিচালক ছিলেন জি এম শাহজাহান, তিনি নিজেকে হেলেনা জাহাঙ্গীরের ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে পরিচয় দিতেন। ২০১৬ সালে হেলেনা জাহাঙ্গীর তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী পরিচয় দেওয়া জি এম শাহজাহানকে দিয়ে মিরপুর কালশী সড়কে রাজউকের জায়গা দখল করে রাতারাতি বিপণিবিতান নির্মাণ করে ভাড়া দেন। জমি দখল করায় রাজউক জি এম শাহজাহানের বিরুদ্ধে মামলা করে এবং বিপণিবিতানটি ভেঙে দেয়। ওই সময়ে পল্লবী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছিলেন দাদন ফকির। তিনি রাজউকের জায়গা বুঝে পেতে সহায়তা করায় হেলেনা জাহাঙ্গীর জি এম শাহজাহানকে দিয়ে দাদন ফকিরের নামে মামলা করে দীর্ঘদিন তাঁকে হয়রানি করেন। এরপর হেলেনা জাহাঙ্গীর জি এম শাহজাহানকে দিয়ে রূপনগর এলাকায় রাজউকের দুটি প্লট দখল করেন।

       

    এ ছাড়া দলের নাম ভাঙিয়ে তিনি বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা নিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে জানিয়ে এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, হেলেনা জাহাঙ্গীরের প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামেও তিনি আর্থিক সুবিধা নিয়েছেন বলে তদন্তে জানা যাচ্ছে। এ ছাড়া হেলেনা জাহাঙ্গীরের চলাফেরার ওপরও নজরদারি অব্যাহত আছে। দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নানা সময়ে দেওয়া তাঁর বক্তব্য ধরেও তদন্ত চলছে। বিশেষ করে সরকারবিরোধী একাধিক গোষ্ঠীর সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। বিশেষ করে দেশের বাইরে থাকা বিএনপির এক শীর্ষ নেতার সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে তাঁর যোগাযোগের তথ্য পাওয়া গেছে। তবে তাঁর বিরুদ্ধে প্রাথমিক পর্যায়ে পাওয়া তথ্য আরো যাচাই-বাছাই চলছে।

    ২০১৪ সালে টানা দ্বিতীয় মেয়াদে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ধীরে ধীরে তিনি আওয়ামী ঘরানার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হতে থাকেন। নিজেকে নিরাপদে রাখতে সাংবাদিক পরিচয় ধারণ করেন। একটি অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড সংগ্রহ করে নিজের ফেসবুকে কার্ডের ছবি পোস্ট করে সমালোচনার মুখে পড়েন। তিনি কিভাবে অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড পেলেন, এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্ন তোলেন মূলধারার একাধিক সাংবাদিক। জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মনজুরুল আহসান বুলবুলও এ নিয়ে সে সময়ে ফেসবুকে মন্তব্য করেন।

    বিএনপি নেত্রী হেলেনা জাহাঙ্গীরের হঠাৎ করে আওয়ামী লীগার হয়ে ওঠা নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ হয় একটি সাপ্তাহিক পত্রিকায়। প্রতিবেদন প্রকাশের পর প্রতিবেদক জিয়াউর রহমানকে হত্যার হুমকি দেন হেলেনা জাহাঙ্গীর। নিজের জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে জিয়াউর রহমান রাজধানীর পল্লবী ও শাহবাগ থানায় দুটি সাধারণ ডায়েরি করেন।

    কয়েক মাস আগে হেলেনা জাহাঙ্গীরের জয়যাত্রা টিভির ভোলা প্রতিনিধি তুহিনের সঙ্গে প্রধান কার্যালয়ের একজন নারী কর্মকর্তার কথোপকথন ভাইরাল হয়। দেখা যায়, জয়যাত্রা টিভির প্রধান কার্যালয়ের নারী কর্মকর্তা বলছেন, ‘টাকা না পাঠালে কোনো সংবাদ প্রকাশ হবে না। টাকা না দিতে পারলে আপনাকে বাদ দিয়ে অন্য কাউকে নেওয়া হবে।’ অভিযোগ রয়েছে, এভাবে সারা দেশে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে ২৫ থেকে ৫০ হাজার পর্যন্ত টাকা নিয়ে।

    জয়যাত্রা টিভির জেলা-উপজেলা পর্যায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলার জন্য ফেসবুকে একটি গ্রুপ খোলা হয়। ওই গ্রুপের আদান-প্রদান করা খুদে বার্তায় দেখা যায়, একাধিক বিকাশ নম্বর দিয়ে বার্তা পাঠানো হয়েছে, যেখানে বার্ষিক চাঁদা উপজেলা প্রতিনিধি দুই হাজার ও জেলা প্রতিনিধিকে তিন হাজার টাকা পাঠাতে হবে। এ ছাড়া প্রতিনিধিরা সংবাদ পাঠালে বার্তা দিয়ে বলা হয়, বিকেলের আগে টাকা না পাঠালে ৮টার সংবাদে নিউজ প্রচার হবে না। এখানে টাকার অঙ্ক উল্লেখ করা হয়নি, এটার নাম দেওয়া হয়েছে ‘কমার্শিয়াল ধার্য।’

    অভিযোগ রয়েছে, হেলেনা জাহাঙ্গীর জয়যাত্রা টিভিতে কর্মী নিয়োগ দেন, তবে বেতন দেন না। নিয়োগের পর তিন থেকে চার মাস সময়কে পরীক্ষামূলক সময় বলা হয়, এরপর বেতন দাবি করলেই নানা দোষত্রুটি খুঁজে তাঁকে বাদ দেওয়া হয়।

    বর্তমানে একটি জনপ্রিয় নিউজ চ্যানেলে কর্মরত একজন নারী সাংবাদিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আমিও চার মাস কাজ করে খালি হাতে ফিরেছি। তবে সে লজ্জার কথা এখন বলতে চাই না।’

    ফেসবুকে ২০ লাখের বেশি ফলোয়ার হেলেনা জাহাঙ্গীরের।

    সম্প্রতি ‘চাকরিজীবী লীগ’ নামে একটি সংগঠনের সূত্র ধরে তিনি আবারও আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছেন। ভুঁইফোড় এ সংগঠনের সভাপতি হিসেবে তার নাম এসেছে। যদিও তিনি বলেছেন, তিনি ওই পদ এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করেননি।

    অষ্টম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় বিয়ে হয়ে যায় তার। হেলেনার নামের সঙ্গে যুক্ত হয় জাহাঙ্গীর।

    স্বামীর সংসারে হেলেনা জাহাঙ্গীর পড়াশোনা অব্যাহত রাখেন; শেষ করেন স্নাতকোত্তর। এরপর শুরু করেন তার উদ্যোক্তা জীবন।

    তিনি একাধারে প্রিন্টিং, অ্যামব্রয়ডারি, প্যাকেজিং, স্টিকার এবং ওভেন গার্মেন্টস প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার। জয়যাত্রা গ্রুপের আওতায় এসব শিল্প প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তিনি।

    হেলেনা জাহাঙ্গীর ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অফ বাংলাদেশ চেম্বার্স অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) সদস্য ও নির্বাচিত পরিচালক। এ ছাড়া তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের দুই সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএরও সক্রিয় সদস্য তিনি।

    এফবিসিসিআইয়ের সদস্যপদ পাওয়ার এক মাসের মাথায় নির্বাচনে নেমে ও পরিচালক নির্বাচিত হয়ে আলোচনার জন্ম দেন হেলেনা জাহাঙ্গীর।

    প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে ২০১৫ সালে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র নির্বাচন করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন হেলেনা জাহাঙ্গীর। তখন দাবি করতেন, তার কোনো রাজনৈতিক দল নেই। তিনি স্বতন্ত্র রাজনীতি করতে চান। যদিও পরে তিনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান।

    সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচিত ও বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব সেফায়েতুল্লাহ সেফুর (সেফুদা) সঙ্গে তার বিতর্কিত কথোপকথন সম্পর্কিত একাধিক ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। একটি গণমাধ্যমের মালিকের সঙ্গে তিনি গান গাওয়ার প্রস্তাব পেয়েছেন এমন দাবি সম্পর্কিত ফেসবুক স্ট্যাটাস এবং এ বিষয়ে ওই গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বের পাল্টা কঠোর প্রতিবাদ ফলোয়ারদের মধ্যে তুমুল আলোচনার খোড়াক জোগায়। ফেসবুকেও প্রায়শ তার নানা ধরনের পোস্ট ও লাইভ নানাভাবে আলোচিত-সমালোচিত হয়েছে।

    হেলেনা জাহাঙ্গীরের জন্ম ১৯৭৪ সালের ২৯ আগস্ট ঢাকার তেজগাঁওয়ে। উইকি ফ্যাক্টসাইডার নামের একটি ওয়েবসাইটে তার পেশা হিসেবে অ্যাংকর বা উপস্থাপক উল্লেখ করা হয়েছে।

    হেলেনার স্বামী জাহাঙ্গীর আলম একজন ব্যবসায়ী। ১৯৯০ সালে তারা বিয়ে করেন। তিনি তিন সন্তানের জননী।

    খোঁজ নিয়ে জানা যায়, হেলেনা জাহাঙ্গীরের বাবা মরহুম আবদুল হক শরীফ ছিলেন জাহাজের ক্যাপ্টেন। সেই সূত্রে জন্ম কুমিল্লায় হলেও হেলেনা জাহাঙ্গীরের বেড়ে ওঠা চট্টগ্রামের হালিশহরের মাদারবাড়ী, সদরঘাট এলাকায়। পড়াশোনা স্থানীয় কৃষ্ণচূড়া স্কুলে।

    চাকুরি সূত্রে তার বাবা প্রমোশনাল প্রস্তাব পেয়ে রাশিয়ায় চলে গেলে মায়ের সঙ্গে গ্রামের বাড়ি ফিরে যান হেলেনা।

    এফবিসিসিআই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে একাধিক গণমাধ্যমকে হেলেনা জাহাঙ্গীরের দেয়া সাক্ষাৎকার সূত্রে জানা যায়, বিয়ের সময় স্বামী জাহাঙ্গীর আলম নারায়ণগঞ্জের একটি প্রতিষ্ঠিত পোশাক কারখানার জিএম পদে চাকরি করতেন। পাশাপাশি সিএন্ডএফ এজেন্ট ব্যবসার সঙ্গেও সংশ্লিষ্টতা ছিল।

    বিয়ের ছয় বছর পর ১৯৯৬ সালে রাজধানীর মিরপুর ১১ তে একটি ভবনের দুটি ফ্লোর নিয়ে তিনি শুরু করেন প্রিন্টিং ও অ্যামব্রয়ডারি ব্যবসা। পোশাক শিল্পের ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ হিসেবে নানান ধরনের পণ্যের জন্য লোগো ও স্টিকার প্রিন্ট করে এ প্রতিষ্ঠান। নিট কনসার্ন প্রিন্টিং ইউনিট লিমিটেড দিয়ে শুরু করে জয়যাত্রা গ্রুপের আওতায় একে একে হেলেনা গড়ে তোলেন জয় অটো গার্মেন্টস লিমিটেড, জেসি এমব্রয়ডারি অ্যান্ড প্রিন্টিং এবং হুমায়রা স্টিকার লিমিটেড, যার সবকটিরই ব্যবস্থাপনা পরিচালক তিনি।

    হেলেনা জাহাঙ্গীর গুলশান ক্লাব, গুলশান নর্থ ক্লাব, বারিধারা ক্লাব, কুমিল্লা ক্লাব, গলফ ক্লাব, গুলশান অল কমিউনিটি ক্লাব, বিজিএমইএ অ্যাপারেল ক্লাব, বোট ক্লাব, গুলশান লেডিস ক্লাব, উত্তরা লেডিস ক্লাব, গুলশান ক্যাপিটাল ক্লাব, গুলশান সোসাইটি, বনানী সোসাইটি, গুলশান জগার্স সোসাইটি ও গুলশান হেলথ ক্লাবের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts

    ভুয়া সাংবাদিকদের ছড়াছড়ি, হারিয়ে যাচ্ছে প্রকৃত সাংবাদিকের মর্যাদা

    October 25, 2025
    তারেক

    ‘তারেক রহমান চান সবাইকে নিয়ে বাংলাদেশ গড়তে, তার মধ্যে কোনো হিংসা নেই’

    October 25, 2025
    গণতন্ত্র

    ‘এ দেশের গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে ধানের শীষের বিকল্প নেই’

    October 25, 2025
    সর্বশেষ খবর

    ভুয়া সাংবাদিকদের ছড়াছড়ি, হারিয়ে যাচ্ছে প্রকৃত সাংবাদিকের মর্যাদা

    তারেক

    ‘তারেক রহমান চান সবাইকে নিয়ে বাংলাদেশ গড়তে, তার মধ্যে কোনো হিংসা নেই’

    গণতন্ত্র

    ‘এ দেশের গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে ধানের শীষের বিকল্প নেই’

    তারেক

    ক্ষমতায় গেলে শিক্ষাক্ষেত্রে বিএনপি সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেবে : তারেক রহমান

    khilkhet footover bridge

    খিলক্ষেত ফুটওভার ব্রিজে বিশ্ব-বেহায়াদের মহোৎসব ও আমাদের ভাঙা স্বপ্ন

    দ্য ডিসেন্ট

    যুগলের অপকর্ম ও গণমাধ্যমের নীতি-নৈতিকতা

    দুলু

    আওয়ামী লীগ গত ১৫ বছরে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়ে গেছে: দুলু

    শিক্ষা ব্যবস্থা

    ‘দেশের নিম্নমানের শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য আমরা রাজনীতিবিদরাই দায়ী’

    রুমিন

    কেউ না কেউ চাইছে, দেশকে আনস্টেবল করতে চাইছে : রুমিন ফারহানা

    রিজভী

    বেগম জিয়ার নিরাপত্তা নিশ্চিতে বুলেটপ্রুফ গাড়ি কেনা হচ্ছে : রিজভী

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.