Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home » শবে বরাতে হালুয়া-রুটির প্রচলন বাংলাদেশে যেভাবে হয়েছিল, জানুন সেই ইতিহাস
    লাইফস্টাইল

    শবে বরাতে হালুয়া-রুটির প্রচলন বাংলাদেশে যেভাবে হয়েছিল, জানুন সেই ইতিহাস

    March 7, 20233 Mins Read

    শবে বরাতে হালুয়া-রুটির প্রচলন বাংলাদেশে যেভাবে হয়েছিল, জানুন সেই ইতিহাস

    লাইফস্টাইল ডেস্ক: ‘লাইলাতুল বরাত’ বা ‘শবে বরাত’ হচ্ছে ‘সৌভাগ্যের রাত’। মুসলমানরা রাতটিকে বিশেষ ফজিলতপূর্ণ মনে করে ইবাদত করে থাকেন। তবে বাংলাদেশে শবে বরাত পালনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেছে হালুয়া-রুটির সংস্কৃতি। এ সম্পর্কে ইসলাম ধর্মে কোনো নির্দেশনা নেই। তারপরও বাংলাদেশে প্রচলিত ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে গেছে, বাড়িতে হালুয়া-রুটি বানানো এবং তা প্রতিবেশীর মাঝে বিতরণ করা।

    কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, হালুয়া-রুটি তৈরির এ সংস্কৃতি বাংলাদেশ ভূখণ্ডে কিভাবে চালু হয়েছে?

    ইসলামের ইতিহাস যারা বিশ্লেষণ করেন, তাদের অনেকেই মনে করেন যে বাংলাদেশের সমাজ বৃহত্তর মুসলিম উম্মাহর অংশ।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতির অধ্যাপক মুহাম্মদ ইব্রাহিম বলেন, এয়োদশ শতাব্দীতে ভারতের দিল্লীতে ইসলাম রাজনৈতিকভাবে আসে। সে সময় তৎকালীন বাংলাদেশ ভূ-খন্ডেও ইসলাম ধর্মের আবির্ভাব হয়।

    অধ্যাপক মুহাম্মদ ইব্রাহিম বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) সাহাবাদের যুগেও এ উপমহাদেশে তার ঘনিষ্ঠজনরা সুদূর আরব থেকে ইসলাম যে বিভিন্ন দেশে এসেছে, এগুলোর সঙ্গে কিছু কিছু দেশজ উপাদান যুক্ত হয়েছে। আমরা জানি যে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) মিষ্টি খুব পছন্দ করতেন। তার পছন্দের জিনিসকে উম্মতরা পছন্দ করবে সেটাও তাকে পছন্দ করার একটি ধরণ। ফলে মিষ্টির একটা জনপ্রিয়তা মুসলিম সমাজে আছে।

    শবে বরাতের সময় হালুয়া-রুটি বানানো এবং বিতরণ করার সঙ্গে আনন্দ ভাগ করে নেবার একটি সম্পর্ক আছে উল্লেখ করে অধ্যাপক ইব্রাহিম বলেন, আনন্দের ভাগটা অন্যদের দেয়ার জন্যই বিতরণ করার রেওয়াজটা হয়েছে। এর সাথে ধর্মীয় অনুভূতি এবং সামাজিকতা রক্ষা দুটো বিষয় জড়িত আছে।

    যেহেতু হালুয়া বানানোর উপাদান বাংলাদেশে আছে সেজন্য সেটি এসেছে। মূলত, মিষ্টি অর্থেই হালুয়ার প্রচলন হয়েছিল।

    বাংলাদেশ ভূ-খন্ডে শবে বরাত পালনের ব্যাপক প্রচলন শুরু হয় ১৯’শ শতকের শেষের দিকে। তখন ঢাকার নবাবরা বেশ ঘটা করেই শবে বরাত পালন করতেন বলে জানিয়েছেন ইতিহাসবিদ অধ্যাপক মুনতাসির মামুন।

    dbbl mobile

    তিনি বলেন, সে সময়ে ঢাকার নবাবরা শবে বরাতের সময় আলোকসজ্জা করতো। এর পাশপাশি মিষ্টি বিতরণ করতো।

    ইতিহাসবিদদের মতে সে সময়ে যেহেতু মিষ্টির দোকান খুব একটা প্রচলিত ছিলনা, সেজন্য মিষ্টি জাতীয় খাদ্য বানানোর উপাদান দিয়ে বাড়িতে হালুয়া তৈরির প্রচলন শুরু হয়। ধীরে-ধীরে এর বিস্তার ঘটতে থাকে।

    অধ্যাপক মামুন বলেন, সে সময়ে হিন্দুদের আধিপত্য থাকার কারণে সেটিকে মোকাবিলা করতে ঢাকার নবাবরা শবে বরাত জন্য অনেক বড় আয়োজন করতো। এতে ঢাকার নবাবদের মুসলমান পরিচয় এবং আধিপত্য এ দুটো বিষয় একসঙ্গে তুলে ধরার প্রয়াস দেখা যেত।

    অধ্যাপক মামুন বলেন, নবাবরা যেহেতু মুসলিম ছিলেন এবং ঢাকাকে তারা নিয়ন্ত্রণ করতেন সেজন্য উৎসবগুলোকে তারা গুরুত্ব দিতেন। এর মাধ্যমে নবাবদের আধিপত্য, মুসলমানদের আধিপত্য এবং ধর্ম পালন এই তিনটি বিষয় একসঙ্গে প্রকাশ হতো।

    পাকিস্তান আমলে এর সঙ্গে সরকারি ছুটি যুক্ত হওয়ায় সেটি পালনের ব্যাপকতা আরো বেড়েছে উল্লেখ করে অধ্যাপক মামুন বলেন, একটা সময় ছিল যখন ঢাকায় শবে বরাত পালনের বিষয়টি ছিল সুন্নি মুসলমানদের মধ্যে।

    ইতিহাসবিদদের মতে, বর্তমান বাংলাদেশে শবে বরাত পালন ধর্ম এবং সংস্কৃতির অংশ হয়ে গেছে। ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের অনেকেই মনে করেন, শবে বরাতের রাতে পরবর্তী এক বছরের ভাগ্য নির্ধারিত হয়।

    তার মতে শবে বরাত নিয়ে অনেক ধারণা প্রচলিত আছে। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো খাওয়া-দাওয়া। বাংলাদেশের সমাজে অনেকেই মনে করেন, শবে বরাতের রাতে হালুয়া এবং রুটি তৈরি বাধ্যতামূলক। এছাড়া খাবারে মাছ কিংবা মাংস পরিবেশন করাকে অনেকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন।

    কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ বলেন, ভারতীয় উপমহাদেশে হালুয়া-রুটির সংস্কৃতি চলে আসছে। কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিতে এটি খাওয়া শবে বরাতের জন্য বাধ্যতামূলক নয়। সূত্র:বিবিসি।

    কিশমিশ খেলে শরীরে যেসব উপকার মিলবে

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।

    ইতিহাস জানুন প্রচলন বরাতে বাংলাদেশে যেভাবে লাইফস্টাইল শবে সেই হয়েছিল হালুয়া-রুটির
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp

    Related Posts

    দাঁত কিড়মিড়ের কারণ, যা করবেন

    September 30, 2023

    কাপড় কাচার সময় যে বিষয়গুলো মানলে তাড়াতাড়ি পরিষ্কার হবে

    September 30, 2023
    haunted hotel

    রহস্যময় ভৌতিক হোটেল, যেখানে রাত কাটানোর আগে দু’বার ভাববেন

    September 29, 2023
    ksrm
    সর্বশেষ খবর

    সন্তানরাই আমাকে রক্ষা করেছে : অ্যাঞ্জেলিনা

    হিজড়ার ছদ্মবেশে মাদক বিক্রি, পরীমনি-কাজল গ্রেপ্তার

    আকস্মিক বন্যায় নিউ ইয়র্ক সিটিতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

    গোল করে আল নাসরকে জেতালেন রোনালদো

    শিশুদের ভালো ও খারাপ স্পর্শের ধারনা দিলেন কুবি শিক্ষার্থীরা

    প.র্ন সাইটে ছবি ফাঁস জাহ্নবী কাপুরের! হেনস্তার শিকার শ্রীদেবীকন্যা

    স্বাস্থ্য বাতায়ন নিয়ে কুবি শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পেইন

    অভিনব প্রস্তাব রোহিতের, বড় ছক্কার জন্য চাইলেন ১০ রান

    সিসিইউ থেকে কেবিনে নেওয়া হলো খালেদা জিয়াকে

    কুবির শিক্ষার্থীদের আয়োজনে সিসিএনে গুজব বিষয়ক সচেতনতা সেমিনার





    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2023 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.