Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home শুধু লাদাখ নয়, চীনের টার্গেট ভারতের আরও অনেক এলাকা
    আন্তর্জাতিক

    শুধু লাদাখ নয়, চীনের টার্গেট ভারতের আরও অনেক এলাকা

    Saiful IslamJuly 17, 20206 Mins Read
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : চীনের সঙ্গে সীমান্ত উত্তেজনার পর ভারতীয় মিডিয়ায় প্রতিদিন বের হচ্ছে চীনকে নিয়ে নানা বিশ্লেষণ। আর এসব প্রতিবেদনের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভারতকে মহান করার পাশাপাশি চীনকে খাটো করার মতো নানা শব্দচয়নও বিশেষভাবে লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

    শুক্রবার ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সংবাদ মাধ্যম আনন্দবাজার ‘শুধু লাদাখ নয়, ভারতের আরও অনেক এলাকাই চীনের টার্গেট’ একটি বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করে।

    আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘সুপারপাওয়ার হয়ে ওঠার উচ্চাকাঙ্ক্ষাও চীনের রয়েছে। তারা মনে করে, আমেরিকাসহ পশ্চিমী দুনিয়া এবং ভারত ও জাপানের মতো তাদের মিত্ররাষ্ট্রগুলি সেই উচ্চাকাঙ্ক্ষা পূরণের পথে অন্তরায়। বিষয়টি তার নাপছন্দ। তাইওয়ানকে কব্জা করে নিজের বন্দরগুলি সুরক্ষিত করা, অধিকৃত তিব্বত ও শিনজিয়াংয়ের পাশাপাশি মঙ্গোলিয়ার মতো পড়শি দেশকে নিয়ে গড়া ‘বাফার জোন’-এর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি চীনের স্বার্থের অগ্রাধিকারের তালিকায় রয়েছে সমুদ্রপথ নিয়ন্ত্রণ। যা তার বাণিজ্য ও কৌশলগত শক্তির উৎস। সেখানকার খনিজ সম্পদ নিয়ন্ত্রণও তার লক্ষ্য। সেই সঙ্গে রয়েছে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টিও।’

    আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, ‘করোনা মহামারীর উৎস চীনের উহান শহরে। এর ভয়াবহ প্রভাব সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে এবং সে কারণে চীন আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সমালোচনা কুড়িয়েছে। তবে ইতিমধ্যেই মহামারীর ধাক্কা চীন সামলে উঠেছে। এখন তার লক্ষ্য, আগ্রাসী পররাষ্ট্রনীতির মাধ্যমে নিজের দাবি প্রতিষ্ঠিত করা এবং যারা বিরোধিতা করছে তাদের সাজা দেওয়া।’

       

    প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়-
    “ভারতের উত্তর এবং পূর্বে চীন অধিকৃত তিব্বতের সঙ্গে প্রায় ৪ হাজার কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। সীমান্তবর্তী বড় অংশ চীন অবৈধভাবে দখল করেছে কিংবা দাবি করছে। ১৯৬২ সালের যুদ্ধে চীন লাদাখ লাগোয়া আকসাই চীন দখল করেছিল। ওই অঞ্চলের আয়তন প্রায় ৩৮ হাজার বর্গ কিলোমিটার। ১৯৬৩ সালের ২ মার্চ একটি বেআইনি চুক্তির মাধ্যমে পাকিস্তান ৫ হাজার ১৮০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা চীনকে দিয়ে দেয়। এর পরেও চীনের দাবি পূর্ব লাদাখের বিস্তীর্ণ অঞ্চল।

    লাদাখ বিতর্কের সূচনা ১৯৪৯ সালে। চীনা ফৌজ শিনজিয়াং এবং তিব্বত দখল করার পরে। ১৯৫৯ সালে চিনা প্রধানমন্ত্রী চৌ এন লাই জওহরলাল নেহরুকে চিঠি লিখে আকসাই চীনের অধিকার দাবি করেছিলেন। তত দিনে তারা ওই এলাকার দখল নিতে শুরু করেছে। ১৯৬২ সালে চীন আরও অগ্রসর হয়। প্যাংগং লেকের একটি বড় অংশ, গালওয়ান নদী উপত্যকার একাংশ, দেপসাং সমভূমির আশপাশের এলাকা, চুমার, হট স্প্রিং, ডেমচক, দৌলত বেগ ওল্ডি-সহ বেশ কিছু এলাকাকে নিজেদের বলে দাবি করে। এই দাবি করা এলাকার সীমানাগুলি জুড়েই লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলএসি)। সেখানে এর দৈর্ঘ্য প্রায় ১,৫৯৭ কিলোমিটার।

    চীন এখন দাবি করছে, পুরো লাদাখটাই তার। এমন দাবি পুরোপুরি অযৌক্তিক। কারণ, তার কোনও বাস্তব ভিত্তি নেই।

    লাদাখের পাশাপাশি চীন নেপালকে উসকে লিপুলেখ পাস লাগোয়া ট্রাইজংশন নিয়ে বিতর্ক তৈরি করছে। ভুটান-তিব্বত-সিকিম, ভুটান-তিব্বত-অরুণাচল এবং মায়ানমার-তিব্বত-অরুণাচল ট্রাইজংশন নিয়ে বিতর্কের কারণও চীন। উত্তরাখণ্ড-তিব্বত সীমান্তের বারাহোতি, উত্তর সিকিমের ফিঙ্গার এরিয়া, ডোকলাম উপত্যকা-সহ পশ্চিম, মধ্য ও পূর্ব ভুটানের বিভিন্ন অঞ্চল এবং পুরো অরুণাচল প্রদেশ রয়েছে চীনের দাবির তালিকায়। চীন কখনও ম্যাকমাহন লাইনের অস্তিত্ব স্বীকার করেনি।

    নির্বাসিত তিব্বতি সরকারও চীনের এই অবস্থানের বিরোধিতা করেছে। তাদের দাবি, তিব্বতের উপর আনুষ্ঠানিকভাবে চীনের শাসন বা অধিকার কোনও দিনই ছিল না।

    ১৯১৩ সালে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে তাদের সঙ্গে ভারতের ব্রিটিশ শাসকদের আলোচনা শুরু হয়েছিল। যার পরিণতিতে ২০১৪ সালে সীমানা নির্ধারণের জন্য স্বাক্ষর হয় শিমলা চুক্তি। ভারত ও তিব্বতের সীমানা নির্ধারক হিসেবে ম্যাকমাহন লাইনকে মেনে নেয় দু’পক্ষই।

    ম্যাকমোহন লাইনের ভারতীয় ব্যাখ্যা নস্যাৎ করে চীনের পাল্টা দাবি, এটি কেবলমাত্র বৃহৎ প্রেক্ষাপটের মানচিত্রের সঙ্গে সম্পর্কিত। তাদের মতে, দুই বাহিনীর শারীরিক উপস্থিতির ওপর নির্ভর করে এলএসি-র অবস্থান সংক্রান্ত খুঁটিনাটি স্থির করা উচিত। ১৯৫৯ সালে নেহরুকে লেখা চৌ এন লাইয়ের একটি চিঠিতেও এমন ব্যাখ্যাই দেওয়া হয়েছে। ১৯৬২ সালে কলম্বো প্রোটোকলে ফের এলএসি সংক্রান্ত বিষয়টির উল্লেখ করা হয়েছিল। সেখানে বলা হয়, সুনির্দিষ্ট ভৌগলিক সীমা চিহ্নিত করে, বিতর্ক কমিয়ে দু’দেশের সমঝোতায় আসার বিষয়টিকেই প্রাথমিক গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। সেখানে পূর্ব সীমান্তে বিবাদের ক্ষেত্রগুলিকে চিহ্নিত হয়েছে এমন ভাবে—

    ১. তিব্বত-সিকিম-ভুটান সীমান্তের ট্রাইজংশনের অবস্থান। এখানে চীনের দাবি, ভারত নির্ধারিত সীমান্তের আরও দক্ষিণে। সাম্প্রতিককালে ডোকলাম মালভূমির ঘটনা এবং পশ্চিম ভুটানের সারিথাংয়ে চিনা দখলদারির ঘটনা এমন দাবির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ।

    ২. তিব্বত-ভুটান-অরুণাচল প্রদেশ সীমান্তের ট্রাইজংশনের অবস্থান। এখানেও চিনা দাবি ‘দক্ষিণ-মুখী’। থাগ লা গিরিশিরা, খিনঝেমানে, তাওয়াং, বমডিলা-সহ বেশ কিছু এলাকা এমনকি পূর্ব ভুটানের সাকেতং এলাকাকেও চীন তার ভূখণ্ড বলে দাবি করে।

    ৩. মধ্য ভুটানের বেশ কিছু এলাকারও দাবিদার চীন। ভুটানের সঙ্গে প্রতিরক্ষা চুক্তির কারণে এখানেও কিছু বাধ্যবাধকতা রয়েছে ভারতের।

    ৪. অরুণাচলের সুবনসিরি সেক্টরের অন্তর্গত লংজুর ওপরেও দাবি রয়েছে চীনের।

    ৫. দিবাং সেক্টরের ‘ফিশ টেল’ভারতীয় ভূখণ্ড হিসেবে সে মানতে চায় না।

    ৬. তিব্বত-অরুণাচল-মায়ানমার ট্রাই জংশনের লোহিত সেক্টর দাবি করার পরে আরও অনেকটা দক্ষিণের ওয়ালংকেও নিজেদের এলাকা বলে চিহ্নিত করেছে চীন।

    এর পাশাপাশি, জমিতে নেমে এলএসি চিহ্নিত করতে গেলে নীচের ক্ষেত্রগুলি নিয়েও দু’দেশের বিরোধ দেখা দেবে বলে আমি নিঃসন্দেহ—

    উত্তরাখণ্ডের বারহোতির পাশাপাশি তিব্বত-হিমাচল প্রদেশ সীমান্তের কিছু এলাকা। যেখানে চিনা অধিকারের বার্তা রয়েছে।

    অতীতে তিব্বতে দখলদারি কায়েম করার পরে যে অঞ্চলগুলিতে নির্দিষ্ট দাবি জানিয়েছিল চীন—

    ক. তাওয়াং এলাকা। এর মধ্যে রয়েছে অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াং এবং পশ্চিম কামেং জেলা। সপ্তদশ শতকে ষষ্ঠ দলাই লামা জন্মেছিলেন এই অঞ্চলে। চীনেক দাবি এটি আদতে তিব্বতের টোসনা জেলার জংপেনের অঞ্চলের অংশ। যদিও দলাই লামা এবং নির্বাসিত তিব্বতি সরকারের মতে ম্যাকমাহন লাইনের দক্ষিণের এই অঞ্চল ‘ভারতীয় ভূখণ্ড’।

    খ. সুবনসিরি উপত্যকার আসাফিলা এবং সুবনসিরি ও তার উপনদী সারি চুর অববাহিকায় পোটরং রিজের (অন্য নাম, ক্রিস্টাল মাউন্টেন) উপরেও চীনের দাবিদাওয়া রয়েছে। যদিও এটি প্রাচীনকালের তীর্থপথ। অদূরের লংজু এবং বিসা কানে ব্রিজ আশির দশকে অবৈধ ভাবে চীন কব্জা করেছে।

    গ. ‘ফিশ টেল’-এর কৈলা পাস এবং আশপাশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলকেও ‘চীনের এলাকা’ বলে চিহ্নিত করে সে দেশের সরকার। অবশ্য, প্রাথমিক পর্যায়ে ভারতের তরফে ‘মানচিত্রগত ত্রুটি’ (কার্টোগ্রাফিক এরর) এর অন্যতম কারণ।

    ঘ. লোহিত সেক্টরের জলবিভাজিকা (যে উঁচু ভূখণ্ড দুই বা তার বেশি নদীর গতিপথকে পৃথক করে) ডিচু পাসকেও নিজেদের এলাকা বলে চীন মনে করে।

    তবে দাবিদাওয়ার এই দীর্ঘ তালিকা সত্ত্বেও চীন ১৯৫৯ সালে এমনকি আশির দশকের শেষেও অরুণাচল সীমান্তের বিবাদ সমাধানের লক্ষ্যে একটি প্রস্তাব দিয়েছিল।

    পশ্চিম সেক্টরে তার দখলে থাকা আকসাই চীনের সঙ্গে অরুণাচলের ওই অংশগুলি বদলাবদলি করতে চেয়েছিল সে দেশের সরকার। কিন্তু নয়াদিল্লি সেই প্রস্তাব মানতে রাজি হয়নি। এর পরে দু’দেশের প্রতিনিধিদের ধারাবাহিক বৈঠক হলেও সীমান্ত সমস্যা সমাধানের কোনও সূত্র মেলেনি। তবে দু’দেশের শীর্ষনেতৃত্বের আলোচনার প্রেক্ষিতে সীমান্তে শান্তি ও সুস্থিতি বজায় রাখার জন্য ১৯৯৩ এবং ২০০৫ সালে দু’টি চুক্তি সই হয়। বস্তুত, ২০০৩-’০৪ সালে পরিস্থিতির অনেকটাই উন্নতি হয়েছিল। সে সময় মনে হয়েছিল সীমান্ত বিতর্কের সমাধান হতে পারে। ২০০৫ সালে মনমোহন সিংহ-ওয়েন জিয়াবাও বৈঠক দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড়। সেখানে জনবসতি স্থানান্তর না করেই সীমান্ত বিতর্কের সমাধানের বিষয়ে ঐকমত্য হয়।”

    শুক্রবার প্রকাশিত প্রতিবেদনের শেষ প্যারায় আনন্দবাজার উল্লেখ করে, লাদাখ, সিকিম, ভুটান এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলে চীনের দাবি এবং দখলদারি প্রসঙ্গে এই নিবন্ধের প্রথম অংশ এখানেই শেষ।

    দ্বিতীয় অংশে (পরবর্তী কোনোদিন) গালওয়ান উপত্যকা ঘিরে ভারত-চীন সম্পর্কের অবনতি প্রতিবেদন প্রকাশ করবে বলে জানায় আনন্দবাজার পত্রিকা।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    Israil

    গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল

    October 1, 2025
    Mukesh Ambani

    মুকেশ আম্বানির মোট সম্পত্তির পরিমাণ শুনলে চোখ কপালে উঠবে আপনার

    October 1, 2025
    তৃতীয় সন্তান

    তৃতীয় সন্তান হলে ১২ লাখ টাকা বোনাস, সঙ্গে মিলবে এক বছরের বেতনসহ ছুটি

    October 1, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Jane Goodall cause of death

    Jane Goodall Cause of Death: Everything We Know So Far

    ওয়েব সিরিজ

    বিশ্বের সবচেয়ে সাহসী ওয়েব সিরিজ এটি, ভুলেও কারও সামনে দেখবেন না

    M5 MacBook Pro

    FCC ফাইলিং-এ M5 MacBook Pro ও iPad Pro, Apple-এর লঞ্চ শিগ্রই

    অত্যাবশ্যকীয় আইফোন অ্যাপ

    আইফোন ব্যবহারকারীদের জন্য ১২টি অপরিহার্য অ্যাপ

    সোরা অ্যাপ

    OpenAI চালু করল Sora: ভিডিও অ্যাপের ৫টি প্রধান দিক

    Trey Benson injury update

    Trey Benson Injury Update: Cardinals RB Lands on IR with Knee Injury

    ইলেকট্রিক গাড়ির ব্যাটারি

    ইলেকট্রিক গাড়ির ব্যাটারি: লাইফস্প্যান শেষে রিসাইক্লিং

    লবঙ্গ

    শারীরিক সমস্যায় ম্যাজিকের মতো কাজ করে এক টুকরা লবঙ্গ

    FC Barcelona vs PSG timeline

    Where and How to Watch Today’s Barcelona vs PSG Champions League Match

    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি: ০২ অক্টোবর, ২০২৫

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.